Announcement

Collapse
No announcement yet.

জুলহাস মান্নানের জাহান্নাম যাত্রার ফলে যারা আনন্দিত হয়েছিলেন তাদের জন্য একটি আশাব্

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • জুলহাস মান্নানের জাহান্নাম যাত্রার ফলে যারা আনন্দিত হয়েছিলেন তাদের জন্য একটি আশাব্

    অভিনব কৌশলে বাংলাদেশের জেলায় জেলায় সমকামিতা ছড়িয়ে দিচ্ছে জুলহাস মান্নানের প্রভু ও সাঙ্গপাঙ্গরা

    সারা বাংলাদেশব্যাপী সমকামীরা বিভিন্ন নাম দিয়ে ছড়িয়ে পড়েছে। বিদেশী এনজিওগুলো অর্থায়নে জেলায় জেলায় সমকামীদের ক্লাব খুলে দেওয়া হয়েছে এবং তাদের সুসংগঠিত করা হচ্ছে।

    বাংলাদেশে যেসব ক্লাবের নাম দেখলেই বুঝবেন, এটা সমকামীদের সংগঠন-
    ১) লাইট হাউস কনসোর্টিয়াম (বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে এদের কার্যক্রম)
    ২) বন্ধু ( সোস্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটি)
    ৩) ওডপাপ
    ৪) সাস (বরিশাল বিভাগে এদের কার্যক্রম)
    ৫) হাসাব
    .
    যে সকল এনজিও সমকামীদের স্বাস্থ্যগত সেবা দিয়ে থাকে-
    ১) আশার আলো সোসাইটি
    ২) মুক্ত আকাশ বাংলাদেশ
    ৩) জাগরি
    ৪) ক্যাপ
    .
    যে সকল সংগঠন সমকামীদের আইনগত সহায়তা দিয়ে থাকে-
    ১) বাংলাদেশ মানবাধিকার সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ)
    ২) আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)
    .
    যে সকল বিদেশী সংস্থা বাংলাদেশের সমকামীদের অর্থায়ন করছে-
    ১) ফ্যামিলি হেলথ্ ইন্টারন্যাশনাল
    ২) রয়েল নেদারল্যান্ডস এ্যাম্বেসি
    ৩) ইউনাইটেড নেশন পপুলেশন ফান্ড (ইউএনএফপিএ)
    ৪) ‘হাতি’ প্রকল্প, বিশ্বব্যাংক
    ৫) মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (mjf)
    ৬) আরসিসি প্রোজেক্ট অব দি গ্লোবাল ফান্ড আইসিডিডিআর,বি
    .
    সমকামী, ‘গে’ নামগুলো ব্যাপক বিতর্কিত হওয়ায় এরা নাম পরিবর্তন করেছে। স্থানীয় পর্যায়ে এরা ব্যবহার করছে ‘এমএসএম’ নামটি।
    এমএসএম অর্থ - মেল টু মেল সেক্স।
    বাংলাদেশে সমকামীদের উস্কে দেওয়ার জন্য বিদেশী এনজিওগুলো কাজ শুরু করে প্রায় ২০ বছর আগে, ১৯৯৬ সালে। বর্তমানে প্রায় প্রত্যেক জেলায় জেলায় এদের কার্যক্রম ছড়িয়ে পড়েছে। অনেক ক্ষেত্রে এদেরকে দেখলে মনে হতে পারে এরা বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের কাজ করছে, কিন্তু বাস্তবে সেরকম নয়।
    .
    এসব সংগঠনগুলো সমাজে প্রবেশ করতে বিভিন্ন পথ অবলম্বন করছে। যেমন
    ১) বিভিন্ন স্কুল-কলেছে ছাত্রদের মধ্যে প্রতিযোগীতামূলকঅনুষ্ঠান করা,
    ২) বিভিন্ন দিবসে ছাত্রদের দিয়ে র্যালী করানো।
    ৩) এইডস বিষয়ে সচেতন করা
    ৪) বিভিন্ন সভাসমাবেশ করা, এমনকি ধর্মীয় মাহফিলের আয়োজন করা।
    ৫) বিতর্ক প্রতিযোগীতার আয়োজন করা।
    ৬) মাদক ও যৌতুক বিরোধী সভা করা
    ৭) উপজাতি গোষ্ঠিগুলোর মধ্যে কাজ করা
    ৮) নাচগান, নাটকসহ ও বিনোদন অনুষ্ঠান করা
    .
    পুরুষ সমকামী বা এমএসএম’দের নিয়ে এরা দুভাবে কাজ করে।
    ১) ফিল্ড অফিস ভিত্তিক
    ২) ডিআইসি (ড্রপ ইন সেন্টার)। এদের বিভিন্ন জেলা ভিত্তিক কার্যক্রম থাকে। যেমন ‘খুলনা ডিআইসি’, ‘টাঙ্গাইল ডিআইসি’ ইত্যাদি।
    প্রত্যেক অফিসের অনুকূলে কয়েকটি ক্রুজিং বা কর্ম এলাকা থাকে। এসব অফিসে জড়ো করে তাদের সমকামীতা সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হয়। এছাড়া বিনামূল্যে কনডম ও লুব্রিকেন্ট (পুরুষে পুরুষে যৌনকর্ম করতে পিচ্ছিল করতে পদার্থ) দেয়া হয়। প্রত্যেক অফিসে কনডম ডিপো স্থাপন করা আছে। এদের মানসিকভাবে শক্ত রাখতে নিয়মিত কাউন্সিলিং করা হয়। অনেকে হয়ত ভাবতে পারে, এ সংগঠনগুলো সমকামীদের অধিকার নিয়ে কাজ করছে। আসলে ব্যাপারটা সে রকম নয়। এদের কাজগুলোকে ঠিক সমকামীদের অধিকার নিয়ে কাজ বলা যায় না। মূলত এদের কাজ হচ্ছে সমাজে সমকামীতাকে ভাইরাল করা, অর্থাৎ পুরুষ পতিতা দিয়ে পুরুষ সমাজকে সমকামীতায় প্রলুব্দ করা, সমকামীতার বিস্তার ঘটানো।
    আপনি হয়ত আরো ভাবতে পারেন, বিষয়টি প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। আসলে বিষয়টি প্রাথমিক পর্যায়ে নেই, অনেক দূর পর্যন্ত এরা শিকড় গেড়ে ফেলেছে।
    ‘লাইট হাউস কনসোর্টিয়াম’, ‘ডিআইসি’ ইত্যাদি কি-ওয়ার্ড দিয়ে গুগলে সার্চ দিলে বুঝবেন, প্রত্যেক জেলায় জেলায় এরা কিভাবে ভাইরাসের মত ছড়িয়ে পড়েছে। সমকামীতা বাংলাদেশের আইনে দণ্ডনীয় অপরাধ হওয়া সত্ত্বেও সেখানে উপস্থিত হচ্ছে সরকারীকর্মকর্তাসহ নানান গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা। ফলে বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত ফুলে ফেপে ছড়িয়ে পড়ছে ‘সমকামীতা’ নামক জঘন্য বিষয়টি।

  • #2
    হে আল্লাহ্* আমদের তরুন সমাজকে এই ফেতনা থেকে হেফাজাত করুন।

    Comment


    • #3
      ইন্নালিল্লাহ.....!!!!!!!!!!!!!
      كتب عليكم القتال وهو كره لكم

      Comment


      • #4
        vai jazakallah

        ah!
        ان الدين عندالله الاسلام
        ইসলামই একমাত্র আল্লাহর মনোনিত ধর্ম

        Comment


        • #5
          ভাই এমন সমস্ত কাজ যখনই শুরু হয় তখন থেকেই তো আল্লাহ তায়ালার গজবের বৃষ্টিপাত শুরু হয়ে যায়। হে আল্লাহ আপনার সকল প্রকার গজব থেকে আমরা পানাহ চাই।

          Comment


          • #6
            যাযাকাল্লাহ ইয়া আঁখি!!!
            চমৎকার পোস্ট করলেন ভাই!!!!


            যাযাকাল্লাহ!!!! হে! প্রিয় মুজাহিদ ভাই আমার, অত্যান্ত উপকারি পোস্ট করলেন আপনি!!!! আল্ হ্বামদুলিল্লাহ!!!! সীমাহিন কৃতজ্ঞতা
            জ্ঞাপন করছি ভাই!!!! ...

            Comment


            • #7
              নাউযু বিল্লাহ!!!
              আল্লাহ হেফাজত করুন!

              Comment


              • #8
                আল্লাহ তায়ালা সবাইকেই হেফাজত করুন, তাদের চক্রান্তকে ধূলার সাথে মিটিয়ে দিন।

                Comment


                • #9
                  ন্যাশনাল এইডস কমিটির ২০০৬-এর জরিপে জানা যায়, দেশে নারী যৌনকর্মীর সংখ্যা নব্বই হাজারেও বেশি। সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন এনজিওর তথ্যমতে, দেশে যৌনকর্মী রয়েছেন প্রায় দেড় লাখ। সেভ দ্য চিলড্রেন ইউএসএ ও আইসিডিডিআরবির তথ্যমতে, দেশের ১৪টি পতিতালয়ে রয়েছে সাড়ে তিন হাজারের বেশি যৌনকর্মী।

                  যৌনকর্মীদের নিয়ে কাজ করে এমন সংগঠন ‘লাইট হাউস কনসোর্টিয়ামে’র ট্রেনিং বিশেষজ্ঞ সৈয়দ তাপস বলেন, বর্তমানে দেশে নারী যৌনকর্মীর সংখ্যা প্রায় দেড় লাখ। দেশের সবচেয়ে বড় পতিতালয় হচ্ছে দৌলতদিয়ায়।

                  Comment


                  • #10
                    (ভাই অবগত করানোর জন্য শুকরিয়া,
                    #আমি ভাইদের বলবো, এদের একমাত্র ঔষধ হচ্ছে চাপাতি। চাপাতি ব্যবহার করলেই ইনশাআল্লাহ রোগটা সারতে শুরু করবে।)

                    সহমত৷

                    Comment


                    • #11
                      এ বিষয়গুলো এমন যা ভুলে যাওয়ার নয়।
                      সম্মান নেইকো নাচে গানে,
                      আছে মর্যাদা বিনিদ্র রজনী ও রণে।

                      Comment

                      Working...
                      X