............................,
Announcement
Collapse
No announcement yet.
হে প্রিয় ভায়েরা! কওমী মাদ্রাসার সিকৃতীর জন্য আমার কোন আফছোস নেই
Collapse
X
-
এটা শেষ যামানা। ফিতনার যামানা। সমাজের সর্বস্থরেই ফিতনা বিরাজমান। কোথাও কম, কোথাও বেশি। দীর্ঘদিন যাবৎ ইসলামী খিলাফত না থাকার কারণে এবং কাফের-মুরতাদদের চতুর্মুখী ষড়যন্ত্রের কারণে দ্বীন আজ বিকৃতির শিকার। সমাজের অন্যান্য শ্রেণীর মানুষ যেমন সেই বিকৃতির শিকার (আল্লাহ যাকে হেফাজত করেছেন সে ব্যতীত), আলেম-উলামাগণও কম বেশ তার শিকার। বুঝে না বুঝে, খেয়ালে বেখেয়ালে তাতে জড়িয়ে পড়েছেন। এখন আমাদেরকে সমাজের সর্বস্থরেই ইসলাহের কাজ চালাতে হবে। ঘুনে ধরা সমাজেকে সংস্কার করতে হবে। এজন্য কষ্ট মুজাহাদা যে কি পরিমাণ লাগবে তা তো বলাই বাহুল্য।
যদিও আলেম উলামাগণ ফিতনা থেকে মুক্ত নন, তথাপিও সংস্কারের মূল চালিকাশক্তি তারাই। তাদের মধ্য থেকে যারা আল্লাহ তাআলার অপার অনুগ্রহে ফিতনা থেকে বাঁচতে পেরেছেন এবং ইসলাহে উম্মাহর কাজে নিজেকে উৎসর্গ করেছেন- তারাই কিন্তু মূল চালিকাশক্তি। আলেম উলামা ব্যতীত কোন ইসলামী দলই হকের উপর টিকে থাকতে পারে না। গোমরাহির শিকার হয়ে পড়ে।
আমাদের আজ আলেম উলামার বড়ই অভাব। উলামাগণ পক্ষে চলে আসলে জনগণকে হকের পথে আনা সহজ। তাই আলেম উলামাগণকে সহীহ জিহাদের রাস্তায় উঠানোর স্বতন্ত্র এবং ব্যাপক মেহনত দরকার। তবে সবাই যে পক্ষে চলে আসবে তা কখনোই না। তবে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক উলামা অবশ্যই সাথে থাকতে হবে। নতুবা সফলতা বড়ই দূরুহ হয়ে পড়বে। এজন্য আমাদের উচিৎ হবে শুধু সমালোচনা না করে তাদের সাথে আমাদের বিষয়গুলো, আমাদের মাশায়িখদের ফতোয়া ফারায়েযগুলো নিয়ে আলোচনা করা। তাদেরকে সহীহ জিহাদের রাস্তায় উঠানোর চেষ্টা করা। আলহামদু লিল্লাহ কাজ হচ্ছে। ফলাফলও আশানুরুপ। তবে সমাজকে প্রচলিত ধারা থেকে ঘুরাতে সময় তো অবশ্যই লাগবে। এজন্য ধৈর্য সহকারে কাজ চালিয়ে যেতে হবে।
পাশাপাশি উলামায়ে সূ দের যেসব বিষয় সমালোচনা জরুরী সেগুলো শরয়ী দৃষ্টিকোণ থেকে সমালোচনা পর্যালোচনা করে জনগণের সামনে পেশ করতে হবে। সমালোচনার ক্ষেত্রে আদব ইহতিরাম এবং শরয়ী সীমারেখা লক্ষ্য রাখা অত্যাবশ্যক। কারণ গরম গরম ঝালমেটানো কথার দ্বারা আসলে মনের ঝাল মিটলেও উপকার তেমন হয় না। হ্যাঁ, আবেগ উদ্দিপনা তো অবশ্যই থাকবে। তবে তা শরয়ী সীমারেখার বাইরে নয়। আর সমালোচনাটা হতে হবে দলীলভিত্তিক এবং বাস্তব নির্ভর । এতে এক দিকে উলামায়ে সূ দের গোমরাহিগুলো থেকে জনগণকে বাঁচানো সম্ভব হবে, অপরদিকে উলামাগণকেও সহজে জিহাদের রাস্তায় উঠানো যাবে। আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে তাওফীক দান করুন। আমাদের জন্য সহজ করে দিন। আমীন!
Comment
-
Originally posted by Ahmad Al-hindi View Postএটা শেষ যামানা। ফিতনার যামানা। সমাজের সর্বস্থরেই ফিতনা বিরাজমান। কোথাও কম, কোথাও বেশি। দীর্ঘদিন যাবৎ ইসলামী খিলাফত না থাকার কারণে এবং কাফের-মুরতাদদের চতুর্মুখী ষড়যন্ত্রের কারণে দ্বীন আজ বিকৃতির শিকার। সমাজের অন্যান্য শ্রেণীর মানুষ যেমন সেই বিকৃতির শিকার (আল্লাহ যাকে হেফাজত করেছেন সে ব্যতীত), আলেম-উলামাগণও কম বেশ তার শিকার। বুঝে না বুঝে, খেয়ালে বেখেয়ালে তাতে জড়িয়ে পড়েছেন। এখন আমাদেরকে সমাজের সর্বস্থরেই ইসলাহের কাজ চালাতে হবে। ঘুনে ধরা সমাজেকে সংস্কার করতে হবে। এজন্য কষ্ট মুজাহাদা যে কি পরিমাণ লাগবে তা তো বলাই বাহুল্য।
যদিও আলেম উলামাগণ ফিতনা থেকে মুক্ত নন, তথাপিও সংস্কারের মূল চালিকাশক্তি তারাই। তাদের মধ্য থেকে যারা আল্লাহ তাআলার অপার অনুগ্রহে ফিতনা থেকে বাঁচতে পেরেছেন এবং ইসলাহে উম্মাহর কাজে নিজেকে উৎসর্গ করেছেন- তারাই কিন্তু মূল চালিকাশক্তি। আলেম উলামা ব্যতীত কোন ইসলামী দলই হকের উপর টিকে থাকতে পারে না। গোমরাহির শিকার হয়ে পড়ে।
আখি জাঝাকাল্লাহ বাস্তবমুখী আলোচনার জন্যে
আমাদের আজ আলেম উলামার বড়ই অভাব। উলামাগণ পক্ষে চলে আসলে জনগণকে হকের পথে আনা সহজ। তাই আলেম উলামাগণকে সহীহ জিহাদের রাস্তায় উঠানোর স্বতন্ত্র এবং ব্যাপক মেহনত দরকার। তবে সবাই যে পক্ষে চলে আসবে তা কখনোই না। তবে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক উলামা অবশ্যই সাথে থাকতে হবে। নতুবা সফলতা বড়ই দূরুহ হয়ে পড়বে। এজন্য আমাদের উচিৎ হবে শুধু সমালোচনা না করে তাদের সাথে আমাদের বিষয়গুলো, আমাদের মাশায়িখদের ফতোয়া ফারায়েযগুলো নিয়ে আলোচনা করা। তাদেরকে সহীহ জিহাদের রাস্তায় উঠানোর চেষ্টা করা। আলহামদু লিল্লাহ কাজ হচ্ছে। ফলাফলও আশানুরুপ। তবে সমাজকে প্রচলিত ধারা থেকে ঘুরাতে সময় তো অবশ্যই লাগবে। এজন্য ধৈর্য সহকারে কাজ চালিয়ে যেতে হবে।
পাশাপাশি উলামায়ে সূ দের যেসব বিষয় সমালোচনা জরুরী সেগুলো শরয়ী দৃষ্টিকোণ থেকে সমালোচনা পর্যালোচনা করে জনগণের সামনে পেশ করতে হবে। সমালোচনার ক্ষেত্রে আদব ইহতিরাম এবং শরয়ী সীমারেখা লক্ষ্য রাখা অত্যাবশ্যক। কারণ গরম গরম ঝালমেটানো কথার দ্বারা আসলে মনের ঝাল মিটলেও উপকার তেমন হয় না। হ্যাঁ, আবেগ উদ্দিপনা তো অবশ্যই থাকবে। তবে তা শরয়ী সীমারেখার বাইরে নয়। আর সমালোচনাটা হতে হবে দলীলভিত্তিক এবং বাস্তব নির্ভর । এতে এক দিকে উলামায়ে সূ দের গোমরাহিগুলো থেকে জনগণকে বাঁচানো সম্ভব হবে, অপরদিকে উলামাগণকেও সহজে জিহাদের রাস্তায় উঠানো যাবে। আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে তাওফীক দান করুন। আমাদের জন্য সহজ করে দিন। আমীন!
আখি জাঝাকাল্লাহ বাস্তবমুখী আলোচনার জন্যেكتب عليكم القتال وهو كره لكم
Comment
-
Originally posted by mujahid View Postহে প্রিয় ভায়েরা!
আপনারা আমায় প্রশ্ন করতে পারেন এর জন্য আফছোস না করার কারন কি?
সকলেইত আফছোস করে,
প্রিয় ভাই আমার আফছোস না করার কারন, যখন আমি দ্বীন(জিহাদ) বুঝেছি, তখনই বুঝতে পেরেছি যে, কওমীর আলেমদের দ্বারা এমন কাজ মোটেও অসম্ভব নয়!
শুধু তাই নয় হেফাজতে ইসলামের মাইর দ্বারাও ইটা প্রমানিত হয় যে, তারা এহেন কাজ করতে দ্বীদা করবেনা কারন তারা ছিল নিরব ও নিস্তব্দ!যে খানে রাসূল স: ১জন উসমানের জন্য বায়াহ নেই সেখানে তারা ঘুমাই!كتب عليكم القتال وهو كره لكم
Comment
Comment