Announcement

Collapse
No announcement yet.

কুফরে আমলী এবং কিছু বিভ্রান্তির নিরসন -৬

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • কুফরে আমলী এবং কিছু বিভ্রান্তির নিরসন -৬

    মুহাক্কিক ইবনুল হুমাম রহ. এর বরাতে একটি ব্যাপক প্রচলিত সংশয়ের অপনোদন:


    আমাদের সমাজে একটি সংশয় ব্যাপক প্রচলিত। কি উলামা কি জনসাধারণ সবার মাঝেই ব্যাপকভাবে তা প্রচলিত। সেটি হলো, তারা মনে করেন, যার যাহের কুফর তার বাতেনও কুফর। অর্থাৎ যাহিরিভাবে যে ব্যক্তি কোন কুফরী কাজে লিপ্ত হলো সে বাতেনিভাবেও কুফরের শিকার। তার বাতেনে কুফর রয়েছে বলেই সে যাহেরিভাবে কুফরে লিপ্ত হতে পেরেছে। আসলে যদি তার দিলে ঈমান থাকতো তাহলে সে কুফরিতে লিপ্ত হতো না। বাহ্যিকভাবে কুফরে কেবল সে ব্যক্তিই লিপ্ত হতে পারে যে তার অন্তরে কুফর পোষণ করে। অন্তরে ঈমান থাকলে বাহ্যিকভাবে কুফরী করা সম্ভব নয়।


    উদাহরণস্বরূপ, কেউ যদি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নিয়ে কটুক্তি করে তাহলে তারা মনে করেন, ঐ ব্যক্তি অন্তরে অন্তরেও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে অবিশ্বাস করে। যদি সে অন্তরে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি বিশ্বাস রাখতো তবে বাহ্যিকভাবে তাঁকে নিয়ে কটুক্তি করতো না।


    তদ্রূপ, যে ব্যক্তি কুরআনে কারীমের অবমাননা করল, তারা মনে করেন, আসলে সে কুরআনে বিশ্বাসী নয়। যদি সে কুরআনে বিশ্বাসী হতো তাহলে বাহ্যিকভাবে সে কুরআনের অবমাননা করতে পারতো না।

    মোটকথা, তাদের মতে বাহ্যিক কুফর আর অন্তরের বিশ্বাস একত্র হতে পারে না। বাহ্যিকভাবে যে কুফরে লিপ্ত আকীদা বিশ্বাসেও সে অবিশ্বাসী, কাফের।
    এই আকীদার পরিণতি এই দাঁড়ায় যে, কুফর শুধু আকীদার মাঝে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে। আর বাহ্যিক কুফরী কথা-কাজ আভ্যন্তরিণ কুফরীর আলামত সাব্যস্ত হয়।



    দলীল:
    কেউ কেউ তাদের এ আকীদার পক্ষে দলীল পেশ করে যে, শরীয়ত যাকে কাফের বলে সে যদি বাস্তবিকই কাফের না হতো তাহলে শরীয়ত তাকে কাফের বলতো না এবং চিরস্থায়ী জাহান্নামী সাব্যস্ত করতো না। অর্থাৎ কুফরী কথা বা কাজের কারণে শরীয়ত যাকে কাফের বলে আখ্যায়িত করে সে যদি আভ্যন্তরিণ আকীদা বিশ্বাসেও কাফের না হতো তাহলে শরীয়ত তাকে কাফের বলে আখ্যায়িত করতো না। তার অন্তরে যদি ঈমান থাকতো তাহলে শরীয়ত তাকে কাফের বলতো না। অতএব, শরীয়তের দৃষ্টিতে বাহ্যিকভাবে যে কাফের আভ্যন্তরিণ আকীদা বিশ্বাসেও সে কাফেরই হবে।



    খণ্ডন:
    দলীল থেকে বুঝাই যাচ্ছে, এটা একটা ধারণাপ্রসূত কথা মাত্র। মজবুত কোন দলীলের উপর তা প্রতিষ্ঠিত নয়। বরং তা কুরআন হাদিসের সম্পূর্ণ বিপরিত। কুরআন হাদিস এবং ইতিহাস থেকে শুধু ইয়াহুদিদের অবস্থা পর্যাবেক্ষণ করলেই পরিষ্কার বুঝা যায়, আকীদা বিশ্বাসে পূর্ণ ঈমান বিদ্যমান থাকার পরও শুধু খাহেশাতের বশবর্তী হয়ে কিংবা দুনিয়াবী স্বার্থে কুফরীতে লিপ্ত হতে পারে। ইয়াহুদিরা তাদের নবী-রাসূলদের উপর বিশ্বাস রাখার পরও তাদের অনেককে হত্যা করেছে। আবার অনেককে হত্যার চেষ্টা করেছে। আমাদের নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর পূর্ণ বিশ্বাস রাখার পরও তারা তাঁর ধর্ম গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন,
    الَّذِينَ آتَيْنَاهُمُ الْكِتَابَ يَعْرِفُونَهُ كَمَا يَعْرِفُونَ أَبْنَاءَهُمْ وَإِنَّ فَرِيقًا مِنْهُمْ لَيَكْتُمُونَ الْحَقَّ وَهُمْ يَعْلَمُونَ
    যাদেরকে আমি কিতাব দিয়েছি, তারা তাকে চিনে, যেমন চিনে তাদের ছেলে-সন্তানদেরকে। আর নিশ্চয় তাদের মধ্য থেকে একটি দল সত্যকে অবশ্যই গোপন করে, অথচ তারা জানে। (বাক্বারা ১৪৬)


    অন্য আয়াতে বলেন,
    الَّذِينَ آتَيْنَاهُمُ الْكِتَابَ يَعْرِفُونَهُ كَمَا يَعْرِفُونَ أَبْنَاءَهُمُ الَّذِينَ خَسِرُوا أَنْفُسَهُمْ فَهُمْ لَا يُؤْمِنُونَ
    যাদেরকে আমি কিতাব দিয়েছি তারা তাকে চিনে যেরূপ চিনে তাদের ছেলে-সন্তানদেরকে। যারা নিজদের ক্ষতি করেছে তারা ঈমান আনবে না। (আনআম ২০)


    ইয়াহুদিরা মদীনার পৌত্তলিকদেরকে ভয় দেখাতো যে, শেষ নবী আসলে তারা তার সাথে মিলে তাদেরকে পরাজিত করবে। কিন্তু শেষ নবী আসার পর জেনে বুঝেও তারা তার ধর্ম গ্রহণ করেনি। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন,
    وَلَمَّا جَاءَهُمْ كِتَابٌ مِنْ عِنْدِ اللَّهِ مُصَدِّقٌ لِمَا مَعَهُمْ وَكَانُوا مِنْ قَبْلُ يَسْتَفْتِحُونَ عَلَى الَّذِينَ كَفَرُوا فَلَمَّا جَاءَهُمْ مَا عَرَفُوا كَفَرُوا بِهِ فَلَعْنَةُ اللَّهِ عَلَى الْكَافِرِينَ (89) بِئْسَمَا اشْتَرَوْا بِهِ أَنْفُسَهُمْ أَنْ يَكْفُرُوا بِمَا أَنْزَلَ اللَّهُ بَغْيًا أَنْ يُنَزِّلَ اللَّهُ مِنْ فَضْلِهِ عَلَى مَنْ يَشَاءُ مِنْ عِبَادِهِ فَبَاءُوا بِغَضَبٍ عَلَى غَضَبٍ وَلِلْكَافِرِينَ عَذَابٌ مُهِينٌ (90)
    আর যখন তাদের কাছে, তাদের সাথে যা আছে, আল্লাহর পক্ষ থেকে তার সত্যায়নকারী কিতাব এল, আর তারা (এর মাধ্যমে) পূর্বে কাফিরদের উপর বিজয় কামনা করত। সুতরাং যখন তাদের নিকট এল যা তারা চিনত, তখন তারা তা অস্বীকার করল। অতএব, কাফিরদের উপর আল্লাহর লা’নত।(৮৯) যার বিনিময়ে তারা নিজেদেরকে বিক্রয় করেছে তা কত জঘন্য (তা এই) যে, আল্লাহ যা নাযিল করেছেন তা তারা অস্বীকার করেছে এই জিদের বশবর্তী হয়ে যে, আল্লঅহ তাঁর বান্দাদের মধ্য থেকে যাকে ইচ্ছা তার উপর তাঁর অনুগ্রহ নাযিল করেছেন। সুতরাং তারা ক্রোধের উপর ক্রোধের অধিকারী হল। আর কাফিরদের জন্য রয়েছে লাঞ্ছনাকর আযাব।(৯০) (বাক্বারা ৮৯-৯০)


    ফিরআউন এবং তার কওমের ব্যাপারে বলেন,
    وَجَحَدُوا بِهَا وَاسْتَيْقَنَتْهَا أَنْفُسُهُمْ ظُلْمًا وَعُلُوًّا فَانْظُرْ كَيْفَ كَانَ عَاقِبَةُ الْمُفْسِدِينَ
    আর তারা অন্যায় ও উদ্ধতভাবে নিদর্শনগুলোকে প্রত্যাখ্যান করল। অথচ তাদের অন্তর তা নিশ্চিত বিশ্বাস করেছিল। অতএব দেখ, ফাসাদ সৃষ্টিকারীদের পরিণাম কেমন হয়েছিল। (নামল ১৪)

    তারা অন্তরে নিশ্চিত বিশ্বাস করার পরও শুধু অহমিকার কারণে অস্বীকার করেছে।



    সুতরাং স্পষ্টই যে, অন্তরে ঈমান থাকার পরও যাহিরিভাবে কুফরী করা সম্ভব। শুধু সম্ভবই নয় কুরআন হাদিস ও ইতিহাস স্বাক্ষী যে, বাস্তবে অসংখ্য অগণিত ব্যক্তির বেলায় তা ঘটেছেও। অহমিকা, খাহেশাত কিংবা দুনিয়াবী স্বার্থের লোভে অন্তরে ঈমান থাকার পরও বাহ্যত কুফরী করে চির জাহান্নামী হয়েছে।



    একটি প্রশ্ন:
    এখানে একটি প্রশ্ন হতে পারে যে, যেহেতু অন্তরে ঈমান আছে তাহলে তাকে কাফের কেন সাব্যস্ত করা হলো? অন্তরের ঈমানের ভিত্তিতে তাকে মু’মিন ধরা হলো না কেন?
    উত্তর:
    ঈমান একটি শরয়ী বিষয়। এর সীমারেখা আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে নির্ধারিত। তিনি ঈমানের মধ্যে যা কিছু ইচ্ছা শর্ত করতে পারেন। এতে বান্দার কোন দখল নেই। ‘ঈমানে মুনজী’ তথা আখেরাতে মুক্তির জন্য যে ঈমান প্রয়োজন তার সীমারেখা আল্লাহ তাআলাই নির্ধারণ করেছেন। তিনি শুধু আভ্যন্তরিণ ঈমানকে নাজাতের জন্য যথেষ্ট গণ্য করেননি। বরং বাহ্যিক আমলকেও শর্ত করেছেন। আল্লাহ তাআলা যে সীমারেখা দিয়েছেন তাই ‘ঈমানে মুনজী’ বলে গণ্য হবে। এতে বান্দার কিছু বলা কওয়ার অধিকার নেই। বান্দার উপর আবশ্যক আল্লাহর নির্ধারিত সীমারেখা দ্বিধাহীনচিত্তে মেনে নেয়া। এতেই তাদের কামিয়াবি।




    ইবনুল হুমাম রহ. এর বক্তব্য:
    ইমাম আবুল কাসেম আল-ইসফারায়িনী রহ. উক্ত ভুল আকীদা পোষণ করতেন। ইবনুল হুমাম রহ. তাঁর খণ্ডন করেছেন। ঈমানের জন্য যে শুধু আভ্যন্তরিণ বিশ্বাস যথেষ্ট নয় বরং কুফরে আমলী (যেমন-মূর্তিকে সাজদা করা, কোন নবীকে হত্যা বা তাঁর শানের অবমাননা করা, কুরআনে কারীম বা কা’বা শরীফের শানের অবমাননা করা কিংবা এ জাতীয় অন্যকোন দ্বীনের অবমাননাকর কাজ) থেকেও বেঁচে থাকা আবশ্যক- এই আলোচনার পর তিনি বলেন,
    قال الإمام أبو القاسم الإسفرايني بعد ذكرها : "إذا وجد ذلك دلنا على أن التصديق الذي هو الإيمان مفقود من قلبه"، إلى أن قال: "لاستحالة أن يقضي السمع بكفر من معه الإيمان". و لا يخفى على متأمل أن بعض هذه قد يثبت و صاحبها مصدق لغلبة الهوى ... فيمكن اعتبار هذه الأمور أجزاء لمفهوم الإيمان. اهـ
    “ইমাম আবুল কাসেম আল-ইসফারায়িনী রহ. এগুলো [অর্থাৎ মূর্তিকে সাজদা করা, কোন নবীকে হত্যা বা তাঁর শানের অবমাননা করা, কুরআনে কারীম বা কা’বা শরীফের শানের অবমাননা করা … ইত্যাদী কুফরে আমলী] উল্লেখ করার পর বলেন, ‘এগুলো পাওয়া গেলে বুঝা যাবে তাসদীক যেটিই হচ্ছে মূলত ঈমান সেটি তার অন্তরে বিদ্যমান নেই।’ এরপর সামনে গিয়ে বলেন, ‘কারণ এটি অসম্ভব যে, যার ঈমান আছে শরীয়ত তাকে কাফের সাব্যস্ত করবে।’ কোন চিন্তাশীলের নিকট অস্পষ্ট নয় যে, ব্যক্তি আন্তরিকভাবে বিশ্বাসী হওয়া সত্ত্বেও কুপ্রবৃত্তির প্রভাবে তার থেকে এসব বিষয়ের [অর্থাৎ মূর্তিকে সাজদা করা, কোন নবীকে হত্যা বা তাঁর শানের অবমাননা করা, কুরআনে কারীম বা কা’বা শরীফের শানের অবমাননা করা … ইত্যাদী কুফরে আমলী] কোন কোনটা প্রকাশ পেতে পারে। … কাজেই এগুলোকে [অর্থাৎ এসব কুফরে আমলী থেকে বেঁচে থাকাকে] ঈমানের মৌলিক অংশ ধরা যেতে পারে।” (আল-মুসায়ারাহ্ ২৮০-২৮৩)



    সামনে গিয়ে বলেন ,
    و إذا ظهر ثبوت التصديق مع الكفر، لأنا لا نجد مانعا فى العقل من أن يقول جبار عنيد لنبي كريم صدق بلسانه مطابقا لاعتقاد جنانه ثم يقتله لغلبة هوى، بل قد وقع كثيرا على ما يظهر عليه من تتبع القصص، فإن بعضها يفيد قتل بعضهم مع العلم بنبوتهم، و بعضها يفيد قصد قتل بعضهم مع ذلك، غير أن الله سبحانه سلم ... فلا يكون وجود نحو هذا دالا على انتفاء التصديق من القلب، كما ظنه الأستاذ، على ما قدمناه عنه ، بل على عدم اعتباره منجيا شرعا. والإيمان وضع إلهي له تعالى أن يعتبر في تحقق لازمه الذي قدمناه ما شاء مع التصديق.اهـ (293-294)
    “অতএব, পরিষ্কার যে, বাহ্যিক কুফরী সত্ত্বেও অন্তরে বিশ্বাস থাকতে পারে। কারণ, আকলে এ বিষয়ে কোন বাধা দেখি না যে, কোন প্রতাপশালী দাম্ভিক লোক কোন সম্মানিত নবীকে অন্ত:করণে বিশ্বাস এবং বাহ্যিকভাবে সত্যায়ন করার পরও কুপ্রবৃত্তির বশবর্তী হয়ে হত্যা করে ফেলবে। বরং ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায় বাস্তবে এমন অনেক ঘটেছে। কোন কোন ঘটনা স্বাক্ষী যে, কোন কোন নবীকে নবী হিসেবে জানা-শুনার পরও হত্যা করে দিয়েছে। আর কোন কোন নবীকে হত্যা করতে চেয়েছে তবে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা তাদেরকে হেফাযত করেছেন। … কাজেই, এ ধরণের কাজ প্রকাশ হওয়াটা এ কথা বুঝায় না যে, অন্তরে তাসদীক-বিশ্বাস ও সত্যায়ন নেই। যেমনটা ধারণা করেন উস্তাদ (আবুল কাসেম আল-ইসফারায়িনী রহ.); যেমনটা আমি তার থেকে পূর্বে বর্ণনা করে এসেছি। এ ধরণের কাজ প্রকাশ পাওয়া বরং এ কথা বুঝায় যে, তার এ তাসদীক ও বিশ্বাস শরীয়তের দৃষ্টিতে ‘মুনজী’ তথা পরকালে নাজাতের ওসীলা বলে গণ্য হবে না। আর ঈমান একটি আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে নির্ধারিত বিষয়। তার আবশ্যিক প্রতিদান [তথা চিরস্থায়ী সৌভাগ্য ও জান্নাত] যার কথা আমি পূর্বে বলে এসেছি, সেটি লাভের জন্য তিনি তাতে তাসদীক ও বিশ্বাসের সাথে যা খুশি ইচ্ছা শর্তরূপে নির্ধারণ করতে পারেন।” (আল-মুসায়ারাহ্ ২৯৩-২৯৪)





    ================================================== ================

    অতএব, ‘যার যাহের কুফর তার বাতেনও কুফর’ কথাটা সঠিক নয়। যাহিরি কুফর সত্ত্বেও অন্তরে ঈমান থাকতে পারে, যদিও এর দ্বারা সে মু’মিন বলে গণ্য হবে না; আবার অন্তরে ঈমান থাকার পরও যাহিরি আমলের কারণে কাফের হয়ে চিরস্থায়ী জাহান্নামী হতে পারে। আল্লাহ তাআলা আমাদের ঈমান আমল হিফাযত করুন। আমীন!!

    ================================================== ================



  • #2
    মাশাআল্লাহ, চমৎকার আলোচনা।
    মুমিনদেরকে সাহায্য করা আমার দায়িত্ব
    রোম- ৪৭

    Comment


    • #3
      যাজাকুমুল্লাহ খাইরান।

      Comment


      • #4
        আক্বিাদা সংশ্রিষ্ট এরকম গুরুত্বপূর্ণ পোস্টের ভিউয়ারস সংখ্যা তুলনামূলক কম দেখে আশ্চার্যান্বিত হচ্ছি । এমন অনেক খুব কম গুরুত্বপূর্ণ পোস্টেও দেখা যায় ভিউয়রস সংখ্যা ১৫০,২০০, ৩০০ ছাড়িয়ে যাচ্ছে কিন্তু এই পোস্টগুলোতে ১‘শ ও ছাড়াচ্ছে না । কত কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে তা বোঝাবে কে?

        *** ভাইদের অনুরোধ করব বেশি বেশি আলেমদের মুখাপেক্ষি হোন ।

        Comment


        • #5
          জাযাকাল্লাহু আহসানাল জাযা, আল্লাহ আপনার মেহনতকে কবুল করুন, আমিন।
          #এত এত গুরুত্বপূর্ণ আক্বিদা সম্পর্কিয় পোস্ট অথচ আমি তাকে বিলম্বে পড়ছি। ইন্নালিল্লা....। আল্লাহ আপনি ক্ষমা করুন।
          আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
          আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

          Comment


          • #6
            জাযাকাল্লাহু ওয়া বারাকা ফী ইলমিক!
            বর্বর হিংস্র হায়েনার বিষাক্ত থাবায় আমাদের মা-বোন আর ভাইদের রক্তে ভেসে যাচ্ছে আমাদেরই নিজ ভূমি। আর তুমি........তবুও তুমি বসে থাকবে ? জেনে রেখো! তোমাকে অবশ্যই এ নির্যাতিত উম্মার রবের সামনে দাঁড়াতে হবে।

            Comment


            • #7
              প্রিয় শাইখ, আপনাকে অসংখ্য শুকরিয়া। জাযাকাল্লাহু আহসানাল জাযা। আল্লাহ আপনার মেহনতকে কবুল করুন, আমিন।
              সম্মান নেইকো নাচে গানে,
              আছে মর্যাদা বিনিদ্র রজনী ও রণে।

              Comment

              Working...
              X