Announcement

Collapse
No announcement yet.

কুফরে আমলী এবং কিছু বিভ্রান্তির নিরসন -১১

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • কুফরে আমলী এবং কিছু বিভ্রান্তির নিরসন -১১

    ইয়াহুদী আলেমদের শরীয়ত বিরোধি আইন প্রণয়ন:

    তাওরাতে যিনার শাস্তি ছিল রজম তথা প্রস্তরাঘাতে হত্যা করা। এ আইন দিয়েই বিচার ফায়সালার আদেশ ছিল। কিন্তু ইয়াহুদিদের সম্ভ্রান্ত ব্যক্তিবর্গ যখন খুব বেশি যিনায় লিপ্ত হয়ে গেল তখন তাদের ধর্মগুরুরা আইন বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কারচুপির আশ্রয় নিল। যদি নিম্নশ্রেণীর কেউ যিনা করত তাহলে তাকে তাওরাতের বিধান মতে প্রস্তরাঘাতে হত্যা করত। আর সম্ভ্রান্ত ব্যক্তিবর্গের কেউ যিনা করলে তাকে ছেড়ে দিত। এক সময় তারা এ স্বজনপ্রীতির কারণে সমালোচনার সম্মুখীন হল। নিম্ন শ্রেণীর লোকজন নিজেদের লোকদের উপর রজম কায়েম করার বিপক্ষে অবস্থান নিল। তারা দাবি জানাল, যদি উঁচু শ্রেণীর লোকদের মাঝে রজম কায়েম না করা হয় তাহলে আমাদের লোকদের মাঝে রজম কায়েম করতে দেব না। অবস্থা বেগতিক দেখে ধর্মগুরুরা সিদ্ধান্ত নিল, তারা যিনার আল্লাহ প্রদত্ত শাস্তি বাদ দিয়ে নিজেদের থেকে এমন একটা শাস্তি নির্ধারণ করবে যা উঁচু নিচু সকলের উপরই প্রয়োগ করা যাবে। এতে তারা সমালোচনা থেকে বেঁচে যাবে, আবার তাদের স্বার্থও রক্ষা হবে। কথামতো তারা সিদ্ধান্ত নিল, এখন থেকে যিনার শাস্তি আর রজম থাকবে না। যিনাকারী পুরুষ ও মহিলাকে চুনকালী মেখে মুখ কালো করে গাধার পিঠের উপর পরস্পরকে বিপরীতমুখী করে বসিয়ে বেত্রাঘাত করতে করতে জনগণের সামনে দিয়ে ঘুরানো হবে। এটাই যিনার শাস্তি। রজমকে বাদ দিয়ে সকলের ঐক্যমতের ভিত্তিতে একেই তারা যিনার শাস্তি নির্ধারণ করল। তাদের এহেন ঘৃণ্যকর্মের প্রেক্ষিতে আল্লাহ তাআলা তাদেরকে কাফের সাব্যস্ত করে সূরা মায়েদার এ আয়াত নাযিল করেন,
    وَمَنْ لَمْ يَحْكُمْ بِمَا أَنْزَلَ اللَّهُ فَأُولَئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ
    (যারা আল্লাহ তাআলা যে বিধান নাযিল করেছেন সে অনুযায়ী বিচার ফায়সালা করে না তারাই প্রকৃত কাফের।) (মায়েদা- ৪৪)



    মুসলিম শরীফে এসেছে,
    عن نافع، أن عبد الله بن عمر، أخبره، أن رسول الله صلى الله عليه وسلم أتي بيهودي ويهودية قد زنيا، فانطلق رسول الله صلى الله عليه وسلم حتى جاء يهود، فقال: «ما تجدون في التوراة على من زنى؟» قالوا: نسود وجوههما، ونحملهما، ونخالف بين وجوههما، ويطاف بهما
    “নাফে’ রহ. থেকে বর্ণিত, হযরত ইবনে উমার রাদি. তার কাছে বর্ণনা করেছেন যে, যিনাকারী দুই ইয়াহুদী পুরুষ ও মহিলাকে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে আনা হল। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গেলেন, ইতোমধ্যে ইয়াহুদীরাও এসে হাজির হল। তিনি তাদেরকে জিজ্ঞেস করলেন, তোমরা তাওরাতে যিনাকারীর শাস্তি কি পেয়েছো? তারা উত্তর দিল: আমরা তাদের উভয়ের মুখ কালো করে গাধার পিঠে পরস্পরকে বিপরীতমুখী করে বসিয়ে ঘুরাই।” (সহীহ মুসলিম; কিতাবুল হুদুদ; বাবু রজমিল ইয়াহুদ।)



    মুসলিম শরীফেরই আরেকটি হাদিসে এসেছে,
    عن البراء بن عازب، قال: مر على النبي صلى الله عليه وسلم بيهودي محمما مجلودا، فدعاهم صلى الله عليه وسلم، فقال: «هكذا تجدون حد الزاني في كتابكم؟»، قالوا: نعم، فدعا رجلا من علمائهم، فقال: «أنشدك بالله الذي أنزل التوراة على موسى، أهكذا تجدون حد الزاني في كتابكم» قال: لا، ولولا أنك نشدتني بهذا لم أخبرك، نجده الرجم، ولكنه كثر في أشرافنا، فكنا إذا أخذنا الشريف تركناه، وإذا أخذنا الضعيف أقمنا عليه الحد، قلنا: تعالوا فلنجتمع على شيء نقيمه على الشريف والوضيع، فجعلنا التحميم، والجلد مكان الرجم
    “হযরত বারা ইবনে আযিব রাদি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, এক ইয়াহুদীকে মুখে চুনকালী মেখে কালো করে বেত্রাঘাত করতে করতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সামনে দিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। তা দেখে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদেরকে ডেকে জিজ্ঞেস করলেন, তোমরা কি তোমাদের কিতাবে যিনার শাস্তি এমনি দেখতে পাও? তারা উত্তর দিল, হ্যাঁ। তখন তিনি তাদের আলেমদের একজনকে ডেকে বললেন, ঐ আল্লাহর কসম দিয়ে তোমাকে জিজ্ঞেস করছি যিনি মূসা আলাইহিস সালামের উপর তাওরাত নাযিল করেছেন, তোমরা কি তোমাদের কিতাবে যিনার শাস্তি এমনি দেখতে পাও? সে উত্তর দিল, না। যদি তুমি আমাকে এই কসম না দিতে তাহলে তোমাকে সত্য সংবাদটা দিতাম না। আমাদের কিতাবে যিনার শাস্তি হল রজম তথা প্রস্তারাঘাতে হত্যা করা। কিন্তু আমাদের সম্ভ্রান্ত ব্যক্তিদের মাঝে যিনা খুব বেড়ে গেল। আমরা কোন সম্ভ্রান্ত ব্যক্তিকে ধরে ফেললে তাকে ছেড়ে দিতাম। আর কোন দুর্বল লোককে ধরতে পারলে তার উপর শাস্তি প্রয়োগ করতাম। এরপর আমরা প্রস্তাব দিলাম যে, চল আমরা সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে যিনার এমন কোন শাস্তি নির্ধারণ করি যা সম্ভ্রান্ত-নিম্নশ্রেণী সকলের উপরই প্রয়োগ করতে পারবো। অত:পর আমরা রজমের বদলে মুখ কালো করা এবং বেত্রাঘাত করাকে শাস্তিরূপে নির্ধারণ করলাম।” (সহীহ মুসলিম; কিতাবুল হুদুদ; বাবু রজমিল ইয়াহুদ।)


    এই ঘটনার প্রেক্ষিতেই আল্লাহ তাআলা সূরা মায়েদার উপরোক্ত আয়াত-
    وَمَنْ لَمْ يَحْكُمْ بِمَا أَنْزَلَ اللَّهُ فَأُولَئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ
    (যারা আল্লাহ তাআলা যে বিধান নাযিল করেছেন সে অনুযায়ী বিচার ফায়সালা করে না তারাই প্রকৃত কাফের।) নাযিল করেন।







    একটি মূলনীতি:
    শানে নুযূলে বর্ণিত সূরতের অনুরূপ সূরতের উপর আয়াতে বর্ণিত বিধান সুনিশ্চিতভাবে বর্তাবে।


    মূলনীতিটি বুঝার জন্য একটু আলোচনার প্রয়োজন।
    উপরোক্ত আয়াতে যারা আল্লাহ তাআলার বিধান দ্বারা বিচার ফায়সালা করে না তাদের ব্যাপারে ফায়সালা দেয়া হয়েছে যে, তারা কাফের। এই আয়াতের শানে নযূলে ইয়াহুদী ধর্মগুরুদের কথা এসেছে যে, তারা আল্লাহ তাআলার বিধান বাদ দিয়ে তদস্থলে নিজেরাই আইন প্রণয়ন করেছিল এবং সেটা দ্বারাই বিচার ফায়সালা করত। অতএব, এ আয়াত ও তার শানে নুযূল অনুযায়ী ইয়াহুদী ধর্মগুরুরা কাফের প্রমাণিত হল।


    দ্বিতীয়ত: ইয়াহুদী ধর্মগুরুরা যে কর্মে লিপ্ত হওয়ার কারণে কাফের হয়েছে হুবহু ঐ কর্মে যদি অন্য কোন ব্যক্তি লিপ্ত হয় তাহলে তার বিধান কি হবে? অর্থাৎ অন্য কোন ব্যক্তি যদি আল্লাহ তাআলার আইন বাদ দিয়ে তদস্থলে নিজেই আইন প্রণয়ন করে এবং সেটা দিয়ে বিচার ফায়সালা করে – তাহলে তার বিধান কি হবে? ইয়াহুদী ধর্মগুরুদের মত সে কাফের হয়ে যাবে কি’না?


    তৃতীয়ত: আয়াতের বাহ্যিক অর্থ থেকে বুঝা যাচ্ছে, যে ব্যক্তিই আল্লাহ তাআলার আইন দিয়ে বিচার ফায়সালা না করবে সেই কাফের। এখন আল্লাহ তাআলার আইন দিয়ে বিচার ফায়সালা না করার বিভিন্ন সূরুত হতে পারে। যেমন- ইসলামী রাষ্ট্রের ইসলামী আদালতের বিচারক নিম্ন বর্ণিত কারণ সমূহের কোন একটা কারণে কোন একটা মামলায় শরীয়ত অনুযায়ী ফায়সালা না দিয়ে বরং শরীয়ত বহির্ভুত ফায়সালা দিয়ে দিল:
    ১. স্বজনপ্রীতির কারণে স্বজনের পক্ষে ফায়সালা দিয়ে দিল অথচ ইসলামী বিধান মতে ফায়সালা স্বজনের বিপক্ষে হওয়ার কথা।
    ২. ঘুষ নিয়ে কোন মামলায় ঘুষদাতার পক্ষে ফায়সালা দিয়ে দিল অথচ ফায়সালা তার বিপরীতে হওয়ার কথা।
    ৩. কোন দুনিয়াবী স্বার্থে শরীয়ত বহির্ভুত ফায়সালা দিয়ে দিল।
    ৪. কারো ভয়ে তার পক্ষে ফায়সালা দিয়ে দিল।
    ৫. উপরোক্ত কোন কারণেই নয় বরং এমনিতেই শুধু খাহেশাতের অনুসরণে শরীয়ত বহির্ভুত ফায়সালা দিয়ে দিল।



    এখানে লক্ষ্যনীয় যে,
    রাষ্ট্র ইসলামী রাষ্ট্র। আদালতও ইসলামী আদালত। বিচারকও ইসলাম বিচারক। তিনি সব সময় শরয়ী আইন অনুযায়ীই ফায়সালা দিয়ে থাকেন। তবে হঠাৎ কখনো কখনো উপরোক্ত কারণ সমূহের কোন একটা কারণে শরীয়ত বহির্ভুত ফায়সালা দিয়ে ফেলেন। তিনি আল্লাহ তাআলার আইনকে প্রত্যাখ্যান করেননি, তদস্থলে নিজে কোন আইনও প্রণয়ন করেননি। ইসলামী আইনই তিনি মানেন। সব সময় সে অনুযায়ীই ফায়সালা দিয়ে থাকেন। কখনোও কখনোও উপরোক্ত কারণসমূহের কোন কারণে শরীয়ত বহির্ভুত ফায়সালা দিয়ে ফেলেন। এই ব্যক্তির বিধান কি? সে কি কাফের হয়ে যাবে? বাহ্যিকভাবে আয়াত থেকে তো বুঝে আসে এই ব্যক্তিও কাফের। কারণ, সে আল্লাহ তাআলার আইন অনুযায়ী ফায়সালা দেয়নি। এখন কি সমাধান?



    লক্ষ্য করুন:
    উপরোক্ত আলোচনায় তিন শ্রেণীর লোকের কথা উল্লেখ করা হয়েছে:
    ১. যাদের ব্যাপারে আয়াতটি নাযিল হয়েছে। অর্থাৎ ইয়াহুদী ধর্মগুরুরা।
    ২. ঐসব ব্যক্তি যারা হুবহু ঐ কাজে লিপ্ত হয় যে কাজে ইয়াহুদী ধর্মগুরুরা লিপ্ত হয়েছিল। অর্থাৎ আল্লাহ তাআলার আইন বাদ দিয়ে তদস্থলে নিজেই আইন প্রণয়ন করা এবং সেটা দিয়েই বিচার ফায়সালা করা।
    ৩. ঐ সব ব্যক্তি যারা ইয়াহুদী ধর্মগুরুদের মত শরীয়ত বিরোধি আইন প্রণয়ন করেনি, তবে উপরে বর্ণিত ৫ কারণের কোন এক কারণে কখনোও কখনোও শরীয়ত বিরোধি ফায়সালা দিয়ে দেয়।



    এখানে ইয়াহুদী ধর্মগুরুদের আইন প্রণয়নটা হল ‘আইনু সাবাবিন নুযূল’, ইয়াহুদী ধর্মগুরুদের মত অন্য কোন ব্যক্তি শরীয়ত বিরোধি আইন প্রণয়ন হল ‘সূরতু সাবাবিন নুযূল’, আর উপরোক্ত ৫ কারণের কোন এক কারণে শরীয়ত বহির্ভুত ফায়সালা দিয়ে দেয়া হল ‘মা ইয়াদখুলু ফী উমুমিল লফজ’।




    তাফসীরের মূলনীতি হল, আয়াতে বর্ণিত বিধান ‘আইনু সাবাবিন নুযূল’ এবং ‘সূরত সাবাবিন নুযূল’ এর উপর অবশ্যই বর্তাবে। আর ‘মা ইয়াদখুলু ফী উমুমিল লফজ’ এর কোনটার উপর বর্তাবে আবার কোনটার উপর বর্তাবে না।


    অর্থাৎ যে ব্যক্তিদের ব্যাপারে আয়াতটি নাযিল হয়েছে তাদের উপর আয়াতে বর্ণিত বিধান অবশ্যই বর্তাবে। তদ্রূপ যাদের ব্যাপারে আয়াতটি নাযিল হয়েছে, যাদের অবস্থা হুবহু তাদের অবস্থার মত হবে তাদের উপরও আয়াতে বর্ণিত বিধান বর্তাবে। আর আয়াতের বাহ্যিক অর্থের দৃষ্টিতে যে সকল ব্যক্তির উপর আয়াতের বিধান বর্তাবে বলে মনে হয়, তাদের কারো কারো উপর বর্তাবে আবার কারো কারো উপর বর্তাবে না।


    শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ. বলেন,
    وليس بين الناس خلاف نعلمه أنها تعمّ الشخص الذي نزلت بسببه ومن كان حاله كحاله
    “আমাদের জানা মতে উলামায়ে কেরামের মাঝে এ ব্যাপারে কোন দ্বিমত নেই যে, যে ব্যক্তির ব্যাপারে আয়াতটি নাযিল হয়েছে এবং যে ব্যক্তির অবস্থা হুবহু ঐ ব্যক্তির মত হবে- তাদের উভয়ের উপরই আয়াতটি সমভাবে প্রযোজ্য হবে।” (আস-সরেমুল মাসলূল, পৃষ্ঠা ৩৩)


    ইমাম সূয়ূতী রহ. বলেন,
    فإن دخول صورة السبب قطعي وإخراجها بالاجتهاد ممنوع، كما حكى الإجماع عليه القاضي أبو بكر في «التقريب»،
    “সূরতু সাবাবিন নুযূলের উপর অকাট্যভাবেই আয়াতের বিধান প্রযোজ্য হবে। ইজতিহাদের মাধ্যমে একে (আয়াতে বর্ণিত বিধান থেকে) বের করে দেয়া নিষেধ। কাজী আবু বকর রহ. তাঁর ‘আত-তাক্বরীব’ নামক কিতাবে এ ব্যাপারে ইজমা রয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন।” (আল-ইতক্বান ফী উলূমিল কুরআন: ১/২৮)




    উপরোক্ত মূলনীতির আলোকে ইয়াহুদী ধর্মগুরুরা - যাদের ব্যাপারে আয়াতটি নাযিল হয়েছে - তারা আল্লাহ তাআলার শরীয়ত বিরোধি আইন প্রণয়নের কারণে কাফের। তদ্রূপ যাদের অবস্থা ইয়াহুদী ধর্মগুরুদের মত হবে, অর্থাৎ যারা ইয়াহুদী ধর্মগুরুদের মত শরীয়ত বিরোধি আইন প্রণয়ন করে সেটাকে বিচার ফায়সালার ভিত্তি বানাবে তারাও নিশ্চিত কাফের। আর যাদের অবস্থা এমন হবে না, তবে উপরোক্ত ৫ কারণের কোন কারণে শরীয়ত বিরোধি ফায়সালা দিয়ে দেবে তারা কাফের হবে কি’না তা আলোচনা সাপেক্ষ ব্যাপার।





    বি.দ্র: ইয়াহুদী ধর্মগুরুরা শুধু যিনার শাস্তি পরিবর্তন করার কারণেই আল্লাহ তাআলা তাদেরকে কাফের সাব্যস্ত করেছেন। আজ যারা শুধু একটা আইনই পরিবর্তন করেছে যে তাই নয়, বরং গোটা শরীয়তকেই শাসন ব্যবস্থা থেকে বাদ দিয়ে দিয়েছে। মানব জীবনের সকল ক্ষেত্রেই তারা নিজেদের বানানো আইন দ্বারা বিচার ফায়সালা করছে? এই যখন তাদের অবস্থা তখন তাদের কাফের হওয়ার ব্যাপারে কি সন্দেহ থাকতে পারে??




  • #2
    Zajakallah Muhtaram Shaikh. Allah apnar kaje baarakah Dan korun..Amin!
    বর্বর হিংস্র হায়েনার বিষাক্ত থাবায় আমাদের মা-বোন আর ভাইদের রক্তে ভেসে যাচ্ছে আমাদেরই নিজ ভূমি। আর তুমি........তবুও তুমি বসে থাকবে ? জেনে রেখো! তোমাকে অবশ্যই এ নির্যাতিত উম্মার রবের সামনে দাঁড়াতে হবে।

    Comment


    • #3
      যাজাকুমুল্লাহ খাইরান।
      মুমিনদেরকে সাহায্য করা আমার দায়িত্ব
      রোম- ৪৭

      Comment


      • #4
        মাশাআল্লাহ, আল্লাহ আপনার ইলমে আরো বারাকাহ দান করুন।
        কথা ও কাজের পূর্বে ইলম

        Comment


        • #5
          Originally posted by Taalibul ilm View Post
          মাশাআল্লাহ, আল্লাহ আপনার ইলমে আরো বারাকাহ দান করুন।
          amin, chumma amin.

          Comment


          • #6
            মাশাআল্লাহ, আল্লাহ আপনার ইলমে আরো বারাকাহ দান করুন।

            Comment

            Working...
            X