আল-কায়েদা এবং ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধানের ব্যাপারে দেওবন্দের মুহতামিম/প্রিন্সিপাল এর অফিসিয়াল বক্তব্য........
আল-কায়েদার আমীর আইমান আল-যাওয়াহিরী হাফিঃ কর্তৃক ২০১৪ সালে আল-কায়েদার ভারতীয় উপমহাদেশ শাখা ঘোষণার ভিডিও প্রকাশিত হলে এর প্রতিক্রিয়ায় দারুল উলুম দেওবন্দের মুহতামিম/প্রিন্সিপাল বিবৃতিতে জোর দিয়ে বলেন,
“আল-কায়েদার ভারত উপমহাদেশ শাখা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় মুফতি নুমানী বলেন, ইসলাম একটি অহিংস ধর্ম, যা বিশ্বব্যাপী শান্তি ছড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে। এই শান্তিপ্রিয় ধর্মের অনুসারীরা সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোর বক্তব্যকে কখনোই গ্রহণ করবে না।”
মুফতি নুমানী আরো বলেন, “ভারতের সেক্যুলার অর্থাৎ ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান এবং বিচারব্যবস্থার প্রতি ভারতের মুসলিমদের দৃঢ় বিশ্বাস রয়েছে।”
দেওবন্দের মুহতামিম/প্রিন্সিপাল মুফতি আবুল কাসেম নুমানী আল-কায়েদাকে সন্ত্রাসী সংগঠন আখ্যা দিয়ে দৃঢ়ভাবে বলেন, “ভারতের মুসলিমরা অহিংস। তারা তাদের দেশকে ভালবাসে। তাই তারা কখনোই একটি সন্ত্রাসী সংগঠনের দ্বারা প্ররোচিত হবে না। ”
“এসময় মুফতি আবুল কাসেম নুমানী দারুল উলুম দেওবন্দ এবং অল ইন্ডিয়া সন্ত্রাসবিরোধী কনফারেন্স কর্তৃক ২০০৮ সালে প্রদান করা ‘সন্ত্রাস বিরোধী ফাতাওয়া’র কথা উল্লেখ করেন,যা দেশ-বিদেশে প্রশংসিত হয়েছিলো।”
“ভাইস চ্যাঞ্চেলর/মুহতামিম (মুফতি আবুল কাসেম নুমানী) ভারতের সরকার এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে এই ভিডিও বার্তার পেছনের সত্যতা অনুসন্ধান করার উদাত্ত আহবান জানান। তার মতে, এটি ভারতের মুসলিমদেরকে অপরাধী বানানোর জন্য ষড়যন্ত্রের একটি অংশ হতে পারে।”
উপরের কথাগুলো অক্ষরে অক্ষরে পেতে দারুল-উলুম দেওবন্দের ওয়েবসাইটের নিচের লিংকে ক্লিক করুন.....
http://www.darululoom-deoband.com/ur...id=49(08/09/14 এর)
আমরা বাকরুদ্ধ ! যাদেরকে ডিফেন্ড করার জন্য আমরা বিতর্ক করি, যাদের ভুলগুলোকে ঢেকে রাখার চেষ্টা করি, যাদের জন্য আমরা অনেকের বিরাগভাজন হই, তারা আমাদেরকে দুনিয়ার সামনে সন্ত্রাসী বলে আখ্যা দেয়। তারা আমাদের সাথে বারাআহ করে কিন্তু ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধানের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাসের ঘোষণা দেয়।
কারো কাছে ফাতাওয়া চাচ্ছি না, শুধু চিন্তা করার জন্য প্রশ্ন করে রাখছি......
ভারতের সেক্যুলার অর্থাৎ ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান এবং বিচারব্যবস্থার প্রতি দৃঢ় বিশ্বাসের ঘোষণার কী হুকুম হতে পারে ???
কাশ্মিরের মুসলিমদের সাহায্যের ব্যাপারেও দেওবান্দের ও তাবলীগ জামায়াত নীরব । সেখানকার মুজাহিদিনদের কখন যে, জঙ্গি সন্ত্রাসী বলে বসে আলেমরা আল্লাহই জানেন।
অনেএএএএএইক আগের কাহিনী।
দেওবন্দের এসকল নেফাকী নীতি ও ফতোয়াকে সকল মুমিন বিশেষ করে মুজাহিদরা ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। তাছাড়া মুজাহিদরা নিজস্ব কার্যক্রমে কখনো দেওবন্দের ফতোয়ার মুহতাজ হয়নি। দুনিয়ার বাছাইকৃত জাদ্রাল উলামায়ে কেরামগন গ্লোবাল জিহাদ পরিচালনা করছেন। মুমিনদের ভয়ের কোন কারন নেই ইনশাআল্লাহ তায়ালা।
আল-কায়েদার আমীর আইমান আল-যাওয়াহিরী হাফিঃ কর্তৃক ২০১৪ সালে আল-কায়েদার ভারতীয় উপমহাদেশ শাখা ঘোষণার ভিডিও প্রকাশিত হলে এর প্রতিক্রিয়ায় দারুল উলুম দেওবন্দের মুহতামিম/প্রিন্সিপাল বিবৃতিতে জোর দিয়ে বলেন,
“আল-কায়েদার ভারত উপমহাদেশ শাখা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় মুফতি নুমানী বলেন, ইসলাম একটি অহিংস ধর্ম, যা বিশ্বব্যাপী শান্তি ছড়িয়ে দেওয়ার কথা বলে। এই শান্তিপ্রিয় ধর্মের অনুসারীরা সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোর বক্তব্যকে কখনোই গ্রহণ করবে না।”
মুফতি নুমানী আরো বলেন, “ভারতের সেক্যুলার অর্থাৎ ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান এবং বিচারব্যবস্থার প্রতি ভারতের মুসলিমদের দৃঢ় বিশ্বাস রয়েছে।”
দেওবন্দের মুহতামিম/প্রিন্সিপাল মুফতি আবুল কাসেম নুমানী আল-কায়েদাকে সন্ত্রাসী সংগঠন আখ্যা দিয়ে দৃঢ়ভাবে বলেন, “ভারতের মুসলিমরা অহিংস। তারা তাদের দেশকে ভালবাসে। তাই তারা কখনোই একটি সন্ত্রাসী সংগঠনের দ্বারা প্ররোচিত হবে না। ”
“এসময় মুফতি আবুল কাসেম নুমানী দারুল উলুম দেওবন্দ এবং অল ইন্ডিয়া সন্ত্রাসবিরোধী কনফারেন্স কর্তৃক ২০০৮ সালে প্রদান করা ‘সন্ত্রাস বিরোধী ফাতাওয়া’র কথা উল্লেখ করেন,যা দেশ-বিদেশে প্রশংসিত হয়েছিলো।”
“ভাইস চ্যাঞ্চেলর/মুহতামিম (মুফতি আবুল কাসেম নুমানী) ভারতের সরকার এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে এই ভিডিও বার্তার পেছনের সত্যতা অনুসন্ধান করার উদাত্ত আহবান জানান। তার মতে, এটি ভারতের মুসলিমদেরকে অপরাধী বানানোর জন্য ষড়যন্ত্রের একটি অংশ হতে পারে।”
উপরের কথাগুলো অক্ষরে অক্ষরে পেতে দারুল-উলুম দেওবন্দের ওয়েবসাইটের নিচের লিংকে ক্লিক করুন.....
http://www.darululoom-deoband.com/ur...id=49(08/09/14 এর)
আমরা বাকরুদ্ধ ! যাদেরকে ডিফেন্ড করার জন্য আমরা বিতর্ক করি, যাদের ভুলগুলোকে ঢেকে রাখার চেষ্টা করি, যাদের জন্য আমরা অনেকের বিরাগভাজন হই, তারা আমাদেরকে দুনিয়ার সামনে সন্ত্রাসী বলে আখ্যা দেয়। তারা আমাদের সাথে বারাআহ করে কিন্তু ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধানের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাসের ঘোষণা দেয়।
কারো কাছে ফাতাওয়া চাচ্ছি না, শুধু চিন্তা করার জন্য প্রশ্ন করে রাখছি......
ভারতের সেক্যুলার অর্থাৎ ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান এবং বিচারব্যবস্থার প্রতি দৃঢ় বিশ্বাসের ঘোষণার কী হুকুম হতে পারে ???
কাশ্মিরের মুসলিমদের সাহায্যের ব্যাপারেও দেওবান্দের ও তাবলীগ জামায়াত নীরব । সেখানকার মুজাহিদিনদের কখন যে, জঙ্গি সন্ত্রাসী বলে বসে আলেমরা আল্লাহই জানেন।
অনেএএএএএইক আগের কাহিনী।
দেওবন্দের এসকল নেফাকী নীতি ও ফতোয়াকে সকল মুমিন বিশেষ করে মুজাহিদরা ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। তাছাড়া মুজাহিদরা নিজস্ব কার্যক্রমে কখনো দেওবন্দের ফতোয়ার মুহতাজ হয়নি। দুনিয়ার বাছাইকৃত জাদ্রাল উলামায়ে কেরামগন গ্লোবাল জিহাদ পরিচালনা করছেন। মুমিনদের ভয়ের কোন কারন নেই ইনশাআল্লাহ তায়ালা।
Comment