আইএসের এক অনুসারীর কিছু করুণ কথা! ভাইয়েরা আমাদেরও শিখার আছে অনেক কিছু! সতর্ক হতে হবে পূর্ণমাত্রায়। প্রথমে উটকে শক্ত করে বাঁধুন, অতঃপর আল্লাহর ভরসা করে কাজে নেমে পড়ুন ইনশা আল্লাহ। হুবহু লেখাটি তুলে দিলাম।
____________________________________
আখি,আসসালামুয়ালায়কুম,
অনেক কষ্ট নিয়ে আর না বলে পারলাম না। আচ্ছা ভাইয়েরা,আপ্নারা কিভাবে কি করেন আমার তো কিছুই বুঝে আসেনা। এভাবে,আর কত দুঃসংবাদ দিবেন,আর কত মানুষকে কাঁদাবেন। সেই,গুলশানের পর থেকে যে শুরু আর কি থামবেনা। ভাই,আগে তো দলের চেইন secure করতে হবে তাই না! এটা তো অনেক দুরের কথা। যারা আমির তারাই যদি ধরা পড়ে,তবে আর কি বলার থাকতে পারে।
একটু শান্ত হোন না,ভাই আপ্নারা। হাঁ,হামলা তো আল্লাহর সাহায্যে করবেন,অবশ্যই। কিন্তু তার আগে একটু সবর করতে হবে সুন্নাত হিসেবে। যেখানে তন্ন তন্ন করে খুজেও আমির কে,কি তার নাম,ছবি তার ধারের কাছেও যাবার কথা না। সেখানে ঘন ঘন ভাইয়েরা তো ধরা পড়ছেই,একের পর এক leader রাও বাদ নেই। এটা কি কোন দল হল? অথচ chain এমনভাবে সাজানোর কথা যে just ভাইয়েরা সুন্দরভাবে একের পর এক ছোট বড় হামলা চালিয়ে যাবেন। in case, হামলার সময় কেউ যদি ধরা পড়ে,তো অন্য কেউ যাতে ধরা না পড়ে। বড় জোর আর দুই একজন কিন্তু এর উপরে যেন তাগুত কোন link ই না পাই।
ভাই,এজন্য আমার মতে কাজ নতুন করে শুরু করেন। নিরাপত্তা আল্লাহর উপর ভরসা করে ঢেলে সাজান। দলের আমিররা এমনভাবে থাকবেন,যেন উপরের দুই একজন ছাড়া আর কারও সাথে কোনদিন দেখা করা তো দুরের কথা,কোন মশাও যেন সন্দেহ না করে। যেন আল্লাহ আর একান্ত ঘনিষ্ঠ দুই একজন ছাড়া অন্য কোন প্রাণি টেরও না পায়। আর হামলার জন্য highly protected স্লিপার সেল গড়ে তুলুন। যেন একে অন্য কে না চিনে। আর উপরের কেউ নিচের সম্মানিত ভাইদের নিরদেশনা এমনভাবে দিবেন,যেন তাদের অবস্থান,পরিচয় ইত্যাদি প্রকাশ না পায়। এভাবেই চেইন wise কাজ করতে হবে।
এদেশের আল-কায়দার দিকে দেখেন। অত্যন্ত secure.তাদের কেউ ধরা পড়লেও তাগুত আর উপরে যেতে পারবেনা। আর আপ্নারা যেহেতু,কাজ করছেন,বড় বড় attack করবেন,সেজন্য তাগুত আপ্রাণ চেষ্টা করবে,করছে স্বাভাবিকভাবে। এজন্য আগে দল সাজানোর কাজগুলো করেন ইনশাল্লাহ। উপর থেকে অনেক লম্বা চেইন হবার পর এবার আপনি নিচ থেকে ভাইদের হামলার জন্য পাঠান,এমনভাবে যারা হামলা করবেন,তারা অন্য কাউকে যেন তেমন না চিনে।সময় নিয়ে কাজ করেন। এখানে তাড়াহুড়া করতে গেলে ক্ষতিই বেশি হয়,যার প্রমাণ বারবার দেখছেন। আর গোয়েন্দা এড়াতে আম ভাবে কারো সাথে আলোচনা বর্জন করুন।
একটু বিচক্ষণ হতে হবে ভাইয়েরা। ঠাণ্ডা মাথায়,সময় নিয়ে কাজ করতে হবে। উপর থেকে কড়া দিক নিরদেশনা বেঁধে দিন,যা সবাই ভালভাবে follow করবে। বেয়াদবি মাফ করবেন। সেই গুলশানের পর থেকে কত অমুল্য রত্ন হারিয়েছেন,জানি মনে পড়লে আপনাদের চোখ থেকে পানি গড়িয়ে পরবে। তাই,এখন একটু serious হোন ভাইয়েরা। দরকার হলে কাজের system, pattern সব change করুন।
রাসুল(স) এর হাদিস কি মনে নেই যে মুমিন এক গর্তে দুইবার পড়েনা! তাই,আল্লাহর ওয়াস্তে বলছি,অনুনয়-বিনয় করে বলছি এবার এই ব্যাপারটা একটু দেখেন। সবাই আবার কোন accident শুনতে আশা করেনা। তাই,প্রিয় ভাইয়েরা এবার এই ব্যাপারটা একটু দেখেন ইনশাল্লাহ। আর কাজ শেষে আল্লাহর উপর ভরসা তো 100% থাকবেই। আর সব ই আল্লাহর পক্ষ থেকে। আল্লাহর ইচ্ছায় সব ই রহমত,সব ই তার নৈকট্য লাভের কারণ। তাই,আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দুয়া,ইস্তেগফার করা। মুজাহিদগণ যেন তাক্বওয়া,ইবাদাত,তিলাওয়াত ইত্যাদির আরো বেশি থেকে বেশি ইহতিমাম করেন। আল্লাহ যেন সবাইকে কবুল করেন,এবং খুব শীঘ্রই এই অঞ্চলে খিলাফাহ কে তামকিন দান করেন,আমিন।
____________________________________
আখি,আসসালামুয়ালায়কুম,
অনেক কষ্ট নিয়ে আর না বলে পারলাম না। আচ্ছা ভাইয়েরা,আপ্নারা কিভাবে কি করেন আমার তো কিছুই বুঝে আসেনা। এভাবে,আর কত দুঃসংবাদ দিবেন,আর কত মানুষকে কাঁদাবেন। সেই,গুলশানের পর থেকে যে শুরু আর কি থামবেনা। ভাই,আগে তো দলের চেইন secure করতে হবে তাই না! এটা তো অনেক দুরের কথা। যারা আমির তারাই যদি ধরা পড়ে,তবে আর কি বলার থাকতে পারে।
একটু শান্ত হোন না,ভাই আপ্নারা। হাঁ,হামলা তো আল্লাহর সাহায্যে করবেন,অবশ্যই। কিন্তু তার আগে একটু সবর করতে হবে সুন্নাত হিসেবে। যেখানে তন্ন তন্ন করে খুজেও আমির কে,কি তার নাম,ছবি তার ধারের কাছেও যাবার কথা না। সেখানে ঘন ঘন ভাইয়েরা তো ধরা পড়ছেই,একের পর এক leader রাও বাদ নেই। এটা কি কোন দল হল? অথচ chain এমনভাবে সাজানোর কথা যে just ভাইয়েরা সুন্দরভাবে একের পর এক ছোট বড় হামলা চালিয়ে যাবেন। in case, হামলার সময় কেউ যদি ধরা পড়ে,তো অন্য কেউ যাতে ধরা না পড়ে। বড় জোর আর দুই একজন কিন্তু এর উপরে যেন তাগুত কোন link ই না পাই।
ভাই,এজন্য আমার মতে কাজ নতুন করে শুরু করেন। নিরাপত্তা আল্লাহর উপর ভরসা করে ঢেলে সাজান। দলের আমিররা এমনভাবে থাকবেন,যেন উপরের দুই একজন ছাড়া আর কারও সাথে কোনদিন দেখা করা তো দুরের কথা,কোন মশাও যেন সন্দেহ না করে। যেন আল্লাহ আর একান্ত ঘনিষ্ঠ দুই একজন ছাড়া অন্য কোন প্রাণি টেরও না পায়। আর হামলার জন্য highly protected স্লিপার সেল গড়ে তুলুন। যেন একে অন্য কে না চিনে। আর উপরের কেউ নিচের সম্মানিত ভাইদের নিরদেশনা এমনভাবে দিবেন,যেন তাদের অবস্থান,পরিচয় ইত্যাদি প্রকাশ না পায়। এভাবেই চেইন wise কাজ করতে হবে।
এদেশের আল-কায়দার দিকে দেখেন। অত্যন্ত secure.তাদের কেউ ধরা পড়লেও তাগুত আর উপরে যেতে পারবেনা। আর আপ্নারা যেহেতু,কাজ করছেন,বড় বড় attack করবেন,সেজন্য তাগুত আপ্রাণ চেষ্টা করবে,করছে স্বাভাবিকভাবে। এজন্য আগে দল সাজানোর কাজগুলো করেন ইনশাল্লাহ। উপর থেকে অনেক লম্বা চেইন হবার পর এবার আপনি নিচ থেকে ভাইদের হামলার জন্য পাঠান,এমনভাবে যারা হামলা করবেন,তারা অন্য কাউকে যেন তেমন না চিনে।সময় নিয়ে কাজ করেন। এখানে তাড়াহুড়া করতে গেলে ক্ষতিই বেশি হয়,যার প্রমাণ বারবার দেখছেন। আর গোয়েন্দা এড়াতে আম ভাবে কারো সাথে আলোচনা বর্জন করুন।
একটু বিচক্ষণ হতে হবে ভাইয়েরা। ঠাণ্ডা মাথায়,সময় নিয়ে কাজ করতে হবে। উপর থেকে কড়া দিক নিরদেশনা বেঁধে দিন,যা সবাই ভালভাবে follow করবে। বেয়াদবি মাফ করবেন। সেই গুলশানের পর থেকে কত অমুল্য রত্ন হারিয়েছেন,জানি মনে পড়লে আপনাদের চোখ থেকে পানি গড়িয়ে পরবে। তাই,এখন একটু serious হোন ভাইয়েরা। দরকার হলে কাজের system, pattern সব change করুন।
রাসুল(স) এর হাদিস কি মনে নেই যে মুমিন এক গর্তে দুইবার পড়েনা! তাই,আল্লাহর ওয়াস্তে বলছি,অনুনয়-বিনয় করে বলছি এবার এই ব্যাপারটা একটু দেখেন। সবাই আবার কোন accident শুনতে আশা করেনা। তাই,প্রিয় ভাইয়েরা এবার এই ব্যাপারটা একটু দেখেন ইনশাল্লাহ। আর কাজ শেষে আল্লাহর উপর ভরসা তো 100% থাকবেই। আর সব ই আল্লাহর পক্ষ থেকে। আল্লাহর ইচ্ছায় সব ই রহমত,সব ই তার নৈকট্য লাভের কারণ। তাই,আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দুয়া,ইস্তেগফার করা। মুজাহিদগণ যেন তাক্বওয়া,ইবাদাত,তিলাওয়াত ইত্যাদির আরো বেশি থেকে বেশি ইহতিমাম করেন। আল্লাহ যেন সবাইকে কবুল করেন,এবং খুব শীঘ্রই এই অঞ্চলে খিলাফাহ কে তামকিন দান করেন,আমিন।
Comment