মোবাইল
মোবাইল হচ্ছে একটি আসকারী আইটেম। কুফফাররা এটি আমাদের দিয়েছে নজর বন্দী রাখার জন্য। এই নজরদরি সেট বা গোয়েন্দা সেট এর মাধ্যমে কুফফাররা আমাদের হাজার হাজার ভাইদের বন্দী করেছে। অনেক দ্বীন কায়েমের কাফেলা এই জাসুস সেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে গাফিলতি বা অসতর্কতা কারনে নিশ্চিহ্নের পথে।
আপনার কাছে একটি সচল মোবাইল আছে এর অর্থ হচ্ছে এমন একটি গোয়েন্দা আপনাকে সব সময় নযরদারিতে রেখেছে, যার খাওয়ার প্রয়োজন হয় না, যে ঘুমাতে যায় না, যে কোন কিছুই ভুলে না।
সে যে কোন সময় বলে দিতে পারবে, আপনি কোথায় গিয়েছেন কোন পথে গিয়েছেন। কত দিন অবস্থান করেছেন। আপনার পাশে কে কে ছিল (যদি তাদের ফোন থাকে)।
আপনার জেনে রাখা দরকার বর্তমান গোয়েন্দা সংস্থার সফলাতার ৯০% থেকে ৯৫% আসে মোবাইল নামক তাঁদের গুপ্তচরের দেয়া তথ্যর মাধ্যমে।
গোয়েন্দারা আড়ি পাতে ফোন নেটওয়ার্কগুলোতে এজেন্ট স্থাপন করার মাধ্যমে।
তারা সব আন্তর্জাতিক কল ট্রেস করে।
নেটওয়ার্কে তারা এমন ব্যাবস্থা স্থাপন করেছে যা বিশেষ কিছূ শব্দ ব্যাবহৃত হলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিস্টেমকে সতর্ক করে দেয়। এরকম বিশেষ শব্দ অনেক আছে, যেমন: উসামা, ইরাক, আফগানিস্তান, লিবিয়া, তাগুত, ইত্যাদি।
এলাকার সকল ভাই যেন মোবাইলকে জাসুস সেট বলে।
পাকিস্তানে যদি কেউ এসব শব্দ ব্যবহার করে আর তাকে ট্রেস করা হয়, তার উপর ৩ থেকে ৬ মাস নজরদারি করা হয়।
মোবাইল যোগাযোগ সম্পর্কিত একটি উদাহরণ হচ্ছে এক সৈাদি ভাই যে ১৯৯৭-৯৮ সালে জিহাদে সম্পৃক্ত ছিলেন। তিনি খুব বন্ধুসুলভ ছিলেন আর সবসময় ভাইদের সাথে যোগাযোগ রাখার জন্য তাদের ফোন নাম্বার নিতে চাইতেন। অনেকে দ্বিধা করতো, কিন্তু ভাইটি বেশ সিনিয়র ছিলেন, তাই তারা ভাবতো এই তথ্য দেয়াতে তেমন কোন ঝুঁকির আশঙ্কা নেই। গোয়েন্দারা এই ভাইটিকে আটক করে তার মোবাইল ফোন জব্দ করল আর বিস্মিত হলো যখন দেখলো সেখানে ৭০০ নাম্বার রয়েছে। তাকে তারা ৬ মাস আটকে রাখে, আর তার ফোনে পাওয়া সব লোকদের ট্রেস করে। তিন দিনের মধ্যে তারা ৭০,০০০ ভাইকে আটক করে। এর থেকে আমরা খুবই গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা নিতে পারি: আমাদের কাজে আমরা কাউকে স্পর্শকাতর তথ্য দেয়ার সিদ্ধান্ত তার বিশ্বাসযোগ্যতার ওপর ভিত্তি করে নেই না। বরং তথ্যটি দেয়ার প্রয়োজনীয়তার ওপর ভিত্তি করেই এই সিদ্ধান্ত নেয়া জরুরি। একে আমরা বলি ‘কাট-আউট সিস্টেম’।
এরপর যেই দলের ওপর তারা নজর রাখে তা হলো ইসলামি আলিম ও ইমামরা। তারা নিয়মিত ইমামদের খুতবা/বক্তৃতা শোনে এবং ক্ষমতাসীন সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের ইন্ধন জোগানোর লক্ষণ বা ইঙ্গিতের খোজ করে। জিহাদের আহ্বান করে এমন আলিমদের গুপ্তহত্যা করা এসব গোয়েন্দা সংস্থার জন্য বিরল কোন ঘটনা নয়, যেমন শেইখ শামযাই, যিনি সরকারের বিরুদ্ধে ফাতওয়া দিয়েছিলেন, ফলে তাকে হত্যা করা হয়।
বি:দ্র: যারা মোবাইল নিরাপওা বিষয়ে গাফেল তাদের বালাকোট মিডিয়ার এই ভিডিওটি দেখাতে পারেন
মোবাইল ট্র্যাকিং ও ডাটা স্টোরেজ
ডাওনলোড লিংক:
এই ফোরাম কে লক্ষ করে গোয়েন্দেরা দুটি কাজ করবে
১. মুজাহিদদের জন্য ক্ষতিকর সফটওয়্যার অথবা যে কোনো ধরনের পোস্ট তারা ঠিক বলে পোস্ট অথবা কমেন্ট করবে যাতে তারা ফাদে পা দেয়
২. অন্যান্য জিহাদী সংঘটন কে তারা পোস্ট অথবা কমেন্টের মাধ্যমে বাধাগ্রস্থ করার চেষ্ঠা করবে যাতে তারা মুল জিহাদী সংঘটনের সাথে মিলেমিশে কাজ না করতে পারে যেমন জিএমবির কিছু ভাই আমাদের সাথে কাজ করতে চাই তাদের লক্ষ হচ্ছে কি ভাবে তাদের পোস্ট অথবা কমেন্টের মাধ্যমে আঘাত করা যায় যাতে মুজাহিদরা মধ্যে ঐক্যবদ্ধ না হতে পারে
বি: দ্র: তবে বুদ্ধিমান মুজাহিদদের তারা কোনো ক্ষতি করতে পারবে না ইনশাল্লাহ
(গোয়েন্দেরা মিডিয়া যুদ্ধে আমাদের কাছে পরাজিত ইনশাল্লাহ)
বি:দ্র: গাজওয়া হিন্দের সর্ম্পকে যখন পড়াশোনা করতাম তখন একটা বিষয় পড়েছে যে এই যুদ্ধে আল্লাহর গায়েবী সাহায্য থাকবে বেশী যেমন ভাইয়েরা যখন জুলহাস মান্নান কে হত্যা করে ফিরে আসে তখন পেছন থেকে একজন ভাইকে পুলিশ গ্রেফতার করে ফেলে তখন পুলিশ কে আহত করে কে ভাইকে ফিরিয়ে নিয়ে আসে একজন ব্যাক্তি কে সেই ব্যাক্তি আজ ও কিন্তু কেউ জানেন না । এটাই হলো আল্লাহর সাহায্য
মোবাইল হচ্ছে একটি আসকারী আইটেম। কুফফাররা এটি আমাদের দিয়েছে নজর বন্দী রাখার জন্য। এই নজরদরি সেট বা গোয়েন্দা সেট এর মাধ্যমে কুফফাররা আমাদের হাজার হাজার ভাইদের বন্দী করেছে। অনেক দ্বীন কায়েমের কাফেলা এই জাসুস সেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে গাফিলতি বা অসতর্কতা কারনে নিশ্চিহ্নের পথে।
আপনার কাছে একটি সচল মোবাইল আছে এর অর্থ হচ্ছে এমন একটি গোয়েন্দা আপনাকে সব সময় নযরদারিতে রেখেছে, যার খাওয়ার প্রয়োজন হয় না, যে ঘুমাতে যায় না, যে কোন কিছুই ভুলে না।
সে যে কোন সময় বলে দিতে পারবে, আপনি কোথায় গিয়েছেন কোন পথে গিয়েছেন। কত দিন অবস্থান করেছেন। আপনার পাশে কে কে ছিল (যদি তাদের ফোন থাকে)।
আপনার জেনে রাখা দরকার বর্তমান গোয়েন্দা সংস্থার সফলাতার ৯০% থেকে ৯৫% আসে মোবাইল নামক তাঁদের গুপ্তচরের দেয়া তথ্যর মাধ্যমে।
গোয়েন্দারা আড়ি পাতে ফোন নেটওয়ার্কগুলোতে এজেন্ট স্থাপন করার মাধ্যমে।
তারা সব আন্তর্জাতিক কল ট্রেস করে।
নেটওয়ার্কে তারা এমন ব্যাবস্থা স্থাপন করেছে যা বিশেষ কিছূ শব্দ ব্যাবহৃত হলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিস্টেমকে সতর্ক করে দেয়। এরকম বিশেষ শব্দ অনেক আছে, যেমন: উসামা, ইরাক, আফগানিস্তান, লিবিয়া, তাগুত, ইত্যাদি।
এলাকার সকল ভাই যেন মোবাইলকে জাসুস সেট বলে।
পাকিস্তানে যদি কেউ এসব শব্দ ব্যবহার করে আর তাকে ট্রেস করা হয়, তার উপর ৩ থেকে ৬ মাস নজরদারি করা হয়।
মোবাইল যোগাযোগ সম্পর্কিত একটি উদাহরণ হচ্ছে এক সৈাদি ভাই যে ১৯৯৭-৯৮ সালে জিহাদে সম্পৃক্ত ছিলেন। তিনি খুব বন্ধুসুলভ ছিলেন আর সবসময় ভাইদের সাথে যোগাযোগ রাখার জন্য তাদের ফোন নাম্বার নিতে চাইতেন। অনেকে দ্বিধা করতো, কিন্তু ভাইটি বেশ সিনিয়র ছিলেন, তাই তারা ভাবতো এই তথ্য দেয়াতে তেমন কোন ঝুঁকির আশঙ্কা নেই। গোয়েন্দারা এই ভাইটিকে আটক করে তার মোবাইল ফোন জব্দ করল আর বিস্মিত হলো যখন দেখলো সেখানে ৭০০ নাম্বার রয়েছে। তাকে তারা ৬ মাস আটকে রাখে, আর তার ফোনে পাওয়া সব লোকদের ট্রেস করে। তিন দিনের মধ্যে তারা ৭০,০০০ ভাইকে আটক করে। এর থেকে আমরা খুবই গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা নিতে পারি: আমাদের কাজে আমরা কাউকে স্পর্শকাতর তথ্য দেয়ার সিদ্ধান্ত তার বিশ্বাসযোগ্যতার ওপর ভিত্তি করে নেই না। বরং তথ্যটি দেয়ার প্রয়োজনীয়তার ওপর ভিত্তি করেই এই সিদ্ধান্ত নেয়া জরুরি। একে আমরা বলি ‘কাট-আউট সিস্টেম’।
এরপর যেই দলের ওপর তারা নজর রাখে তা হলো ইসলামি আলিম ও ইমামরা। তারা নিয়মিত ইমামদের খুতবা/বক্তৃতা শোনে এবং ক্ষমতাসীন সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের ইন্ধন জোগানোর লক্ষণ বা ইঙ্গিতের খোজ করে। জিহাদের আহ্বান করে এমন আলিমদের গুপ্তহত্যা করা এসব গোয়েন্দা সংস্থার জন্য বিরল কোন ঘটনা নয়, যেমন শেইখ শামযাই, যিনি সরকারের বিরুদ্ধে ফাতওয়া দিয়েছিলেন, ফলে তাকে হত্যা করা হয়।
বি:দ্র: যারা মোবাইল নিরাপওা বিষয়ে গাফেল তাদের বালাকোট মিডিয়ার এই ভিডিওটি দেখাতে পারেন
মোবাইল ট্র্যাকিং ও ডাটা স্টোরেজ
ডাওনলোড লিংক:
এই ফোরাম কে লক্ষ করে গোয়েন্দেরা দুটি কাজ করবে
১. মুজাহিদদের জন্য ক্ষতিকর সফটওয়্যার অথবা যে কোনো ধরনের পোস্ট তারা ঠিক বলে পোস্ট অথবা কমেন্ট করবে যাতে তারা ফাদে পা দেয়
২. অন্যান্য জিহাদী সংঘটন কে তারা পোস্ট অথবা কমেন্টের মাধ্যমে বাধাগ্রস্থ করার চেষ্ঠা করবে যাতে তারা মুল জিহাদী সংঘটনের সাথে মিলেমিশে কাজ না করতে পারে যেমন জিএমবির কিছু ভাই আমাদের সাথে কাজ করতে চাই তাদের লক্ষ হচ্ছে কি ভাবে তাদের পোস্ট অথবা কমেন্টের মাধ্যমে আঘাত করা যায় যাতে মুজাহিদরা মধ্যে ঐক্যবদ্ধ না হতে পারে
বি: দ্র: তবে বুদ্ধিমান মুজাহিদদের তারা কোনো ক্ষতি করতে পারবে না ইনশাল্লাহ
(গোয়েন্দেরা মিডিয়া যুদ্ধে আমাদের কাছে পরাজিত ইনশাল্লাহ)
বি:দ্র: গাজওয়া হিন্দের সর্ম্পকে যখন পড়াশোনা করতাম তখন একটা বিষয় পড়েছে যে এই যুদ্ধে আল্লাহর গায়েবী সাহায্য থাকবে বেশী যেমন ভাইয়েরা যখন জুলহাস মান্নান কে হত্যা করে ফিরে আসে তখন পেছন থেকে একজন ভাইকে পুলিশ গ্রেফতার করে ফেলে তখন পুলিশ কে আহত করে কে ভাইকে ফিরিয়ে নিয়ে আসে একজন ব্যাক্তি কে সেই ব্যাক্তি আজ ও কিন্তু কেউ জানেন না । এটাই হলো আল্লাহর সাহায্য
Comment