মূর্খ আবু মুহাম্মদ আল আদনানি তার “ত্রটি আমাদের মানহাজ নয় ত্রবং কখনও হবেও না” শীর্ষক বক্তব্যে বলেছিল, “হে আল্লাহ! যদি ত্র রাষ্ট্র খাওয়ারিজদের রাষ্ট্র হয় তবে ত্রর কোমর ভেংগে দাও, ত্রর নেতাদেরকে হত্যা কর ত্রবং ত্রর পতাকা নামিয়ে দাও…”
আদনানির ত্র বক্তব্যটি আল্লাহর রাসূল মহানবি (সা ত্রর জমানায় আবু জাহেলের নেতৃত্বাধীন কুরাইশ মুশরিকদের বক্তব্যের সাথে মিলে যায় ।
আল্লাহ তা`আলা সূরা আরফালের ৩২ নং আয়াতে ত্র ব্যাপারে বলেন,
“ ত্রবং স্বরণ কর যখন তারা (মুশরিক) বলল, ‘হে আল্লাহ! যদি ত্রটি (কুর’আন) আপনার পক্ষ থেকে আগত সত্য কিতাব হয়ে থাকে তবে আপনি আমাদের উপর পাথরের বৃষ্টি বর্ষণ করুন ত্রভং আমাদের উপর কঠিন শাস্তি চাপিয়ে দিন ।”
তাই আল্লাহ ত্রই দু’আ কবুল করলেন ত্রবং তাদের শাস্তি দিলেন । ত্রভাবে আল্লাহ তা’আলা মুশরিকদের শাস্তি দিলেন যখন তারা আল্লাহ তা’আলার নিকট শাস্তি কামনা করেছিল ।
ত্রকইভাবে মুশরিকদের মত করে আদনানি বলেছিল,
“হে আল্লাহ! যদি ত্র রাষ্ট্র খাওয়ারিজদের রাষ্ট্র হয় তবে ত্রর কোমর ভেংগে দাও,
ত্রর নেতাদের হত্যা কর
ত্রবং ত্রর পতাকা নামিয়ে দাও,
ত্রর সৈন্যদের সঠিক পথ দেখাও ।
হে আল্লাহ! যদি ত্রটি ইসলামী রাষ্ট্র হয়, যদি ত্রটি তোমার কিতাব ত্রবং তোমার রাসূল (সা ত্রর সুন্নাহ দ্বারা পরিচালিত হয়,
তোমার দুশমনদের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত থাকে তাহলে ত্রকে অটল রাখো, ত্রকে ইজ্জত দাও, ত্রকে বিজয় দান করো, সারা বিশ্বব্যাপী ত্রকে কর্তৃত্ব দাও, ত্রবং ত্রকে নবুয়াতের আদলে খিলাফা বানাও ।
হে মুসলিমগন! আপনারা সবাই বলুন, আমিন ।”
তাই আজকে আমরা নিম্নরূপ দেখতে পাচ্ছি ।
-
আদনানি যদি তার খারেজী হয়ে থাকে-
১) “তাহলে যেন ত্রর কোমর ভেংগে দেয়া হয়”
- আমরা দেখছি দায়েশ ক্রমাগত তাদের দখলকৃত ভূমি হারাচ্ছে । অবস্থা ত্রতই খারাপ যে আদনানি তার শেষ বক্তব্যে তার সৈনিকদের মরূ অন্চলে সরে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে বলেছে কেননা তারা তাদের সব ভূমি ত্রকে ত্রকে হারাচ্ছে ।
ত্রবং সে তার সৈন্যদের সাহস না হারানোর জন্য ত্রবং সর্বদা লড়াই করার প্রতি প্রতিগ্যাবদ্ধ থাকার জন্য উতসাহ দিয়েছে । তাই ত্র বক্তব্য প্রমাণ করে তারা নিজেরাই তাদের বিশাল পরাজয়ের সাক্ষী ত্রবং ত্রটি দির দিন বেড়ে চলছে । দায়েশের কোমর কিভাবে ভেংগে গেছে ত্রটা বুঝার জন্য ত্রর চেয়ে ভালো উদাহরন আর হয় না ।
২) “ত্রর নেতাদের হত্যা কর”
- বাগদাদি সহ কয়েকজন নেতা ছাড়া তাদের সব নেতা নিহত হয়েছে । ত্রবং ত্র কথা বলে আসলে জাহেল আদনানি নিজের কবর নিজেই খুড়েছে । সে নিজেই প্রমান করেছে সে জাহান্নামের কুকুর খাওয়ারিজদের অন্তর্ভুক্ত ।
৩) “ত্রর পতাকা নামিয়ে দাও”
- খারেজি দায়েশের সদস্যরা ত্রখন নিজেরাই বিভক্ত ত্রবং তারা ত্রকে অন্যকে তাকফির করে । ত্রটা প্রমাণ করে তাদের মানহাজ সম্পর্কে ধারনা নেই ত্রবং কোন ঐক্যও নেই । তাই হ্যা! আদনানির দু’আ কবুল হয়েছে । তাদের পতাকার পতন হয়েছে ত্রবং তারা নিজেরাই বিভিন্ন উপদলে বিভক্ত ।
.
আদনানি আরও বলেছিল যদি তারা ইসলামী রাষ্ট্র হয় ত্রবং যদি কুর’আন, সুন্নাহ দিয়ে শঅসন পরিচালনা করে, ইসলামের দুশমনদের সাথে যুদ্ধ করে তাহলে-
১) “যেন আল্লাহ ত্রকে অটল রাখে”
- পিকেকে’র মহিলা সৈন্যদের মুখোমুখি না হয়ে যখন দায়েশের তথাকথিত বীর খিলাফার সৈনিকেরা পলায়ন করে তখন অবশ্যই ত্রটা অটল অবস্থায় নেই…!! তারা মহিলাদের থেকে পালিয়ে বেড়াচ্ছে…!!!
ত্রবং তারা যুদ্ধের ময়দান থেকে পালিয়ে গেছে । ত্রবং ত্রর উদাহরন হচ্ছে তারা জারবালুস থেকে কোন প্রকার লড়াই না করেই পালিয়েছে; তাদের শত্রুরা সেখানে প্রবেশ করার আগেই তারা পালিয়েছে…!! বুঝাই যাচ্ছে ময়দানে তারা অটল অবস্থায় নেই…!
২) “যেন ত্রর ইজ্জত বাড়িয়ে দেয়া হয়”
- দাওলা ইরাক, সাম, লিবিয়া, খোরাসান ত্রবং বিভিন্ন ফ্রান্টে ক্রমাগত ভূমি হারানোর ফলে তারা নিজেদের ত্রত অপমানজনক অকস্থায় নিয়ে গেছে যে শত্রুরা ত্রখন তাদের বাড়ি-ঘড়ে আক্রমণ করছে ত্রবং তাদের মহিলাদের যুদ্ধের মাল হিসেবে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করছে…!! তারা তাদের মহিলা ও পরিবারের ইজ্জত রক্ষা করতে পারে না ত্রবং তাদের জন্য কোন সম্মার অবশিষ্ট নেই…!!
২) “ত্রকে যেন বিজয় দার করা হয় ত্রবং বিশ্বব্যাপী যেন ত্রর কর্তৃত্ব প্রতিষ্টিত হয়”
- দায়েশ সব জায়গায় আবদ্ধ হয়ে পড়েছে । খোরাসান, লিবিয়া, সোমালিয়া, ইয়েমেন ত্রবং অন্য জায়গায় তাদের মাটির সাথে মিশিয়ে দেয়া হয়েছে ত্রবং তাদের মিথ্যা সবার কাছে দিনের আলোর মত পরিস্কার হয়ে গেছে । তাই যখন সবার কাছে তাদের মিথ্যা প্রকাশ পেয়ে গেছে তখন সেখানে বিজয় কোথায়…? সবখানে যখন তারা পরাজিত হচ্ছে তখন “বিশ্বব্যপী তাদের কর্তৃত্ব” কোথায়…?
৪) “যেন ত্রটি নবুয়াতের আদলে খিলাফত হয়”
- আল হামদুলিল্লাহ, ত্রটা সবার কাছেই পরিস্কার যে,
ক) তাদের ত্রটা খিলাফাই নয় কেননা খিলাফা মুসলিমদের মাঝে ঐক্য তৈরি করে ত্রবং তাদের রক্ষা করে । অথচ দায়েশ সব জায়হায় অনৈক্য তৈরি করছে ত্রবং নিজেদেরকেই রক্ষা করতে পারে না, মুসলিম উম্মার কথা তো বাদই দিলাম । দায়েশতো তাদের দখলে থাকা অন্চলের মুসলিমদের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করতে পারে না (যেমন – মুসল ও আর-রাক্কা) ।
খ) তাদের ত্রটা নবুয়াতের আদলে খিলাফত নয় কেননা মহানবি (সা ত্রর অন্যতম গুণ ছিল সত্যবাদিতা । অথচ দায়েশ ত্রত বেশী পরিমানে মিথ্যা বলছে যে তারা আমাদের দাজ্জালের কথা স্বরল করিয়ে দেয় ।
গ) তারা কোন সহিস ইসলামী দলই না, আমিতো বলি ত্ররা সালাফিও না । বরং তারা এমন এক দল যার নেতারা হল ক্ষমতালোভী চোর যাদের ত্রকমাত্র উদ্দেশ্য হল খিলাফা ও ধর্মের লেবাস ধারল করে ক্ষমতা ও ধন-সম্পদ লুটে নেয়া…!!
.
উপরে আদনানির আল্লাহ তা’আলার নিকট যে দু’আ উল্লেখ করা হল তার উদ্ধেশ্য ছিল ত্রটা প্রমাণ করা যে, তারা কি খাওয়ারিজ নাকি তারা কুর’আনের আইন বাস্তবায়ন করে ত্রবং ইসলামের দুশমনদের সাথে লড়াই করে ।
তাই সত্যনিস্ঠা যে কোন ব্যাক্তির ত্র ব্যাপারে চিন্তা-ভাবরা করা উচিত…!
আল্লাহ তা’আলা বলেন:
“অবশ্যই ত্রতে তার জন্য উপদেশ রয়েছে যার অনুধাবন করার মত অন্তর রয়েছে ত্রবং যে ত্রক মনে শ্রবণ করে ।” [সূরা কা’ফ: ৫০:৩৭]
আদনানির ত্র বক্তব্যটি আল্লাহর রাসূল মহানবি (সা ত্রর জমানায় আবু জাহেলের নেতৃত্বাধীন কুরাইশ মুশরিকদের বক্তব্যের সাথে মিলে যায় ।
আল্লাহ তা`আলা সূরা আরফালের ৩২ নং আয়াতে ত্র ব্যাপারে বলেন,
“ ত্রবং স্বরণ কর যখন তারা (মুশরিক) বলল, ‘হে আল্লাহ! যদি ত্রটি (কুর’আন) আপনার পক্ষ থেকে আগত সত্য কিতাব হয়ে থাকে তবে আপনি আমাদের উপর পাথরের বৃষ্টি বর্ষণ করুন ত্রভং আমাদের উপর কঠিন শাস্তি চাপিয়ে দিন ।”
তাই আল্লাহ ত্রই দু’আ কবুল করলেন ত্রবং তাদের শাস্তি দিলেন । ত্রভাবে আল্লাহ তা’আলা মুশরিকদের শাস্তি দিলেন যখন তারা আল্লাহ তা’আলার নিকট শাস্তি কামনা করেছিল ।
ত্রকইভাবে মুশরিকদের মত করে আদনানি বলেছিল,
“হে আল্লাহ! যদি ত্র রাষ্ট্র খাওয়ারিজদের রাষ্ট্র হয় তবে ত্রর কোমর ভেংগে দাও,
ত্রর নেতাদের হত্যা কর
ত্রবং ত্রর পতাকা নামিয়ে দাও,
ত্রর সৈন্যদের সঠিক পথ দেখাও ।
হে আল্লাহ! যদি ত্রটি ইসলামী রাষ্ট্র হয়, যদি ত্রটি তোমার কিতাব ত্রবং তোমার রাসূল (সা ত্রর সুন্নাহ দ্বারা পরিচালিত হয়,
তোমার দুশমনদের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত থাকে তাহলে ত্রকে অটল রাখো, ত্রকে ইজ্জত দাও, ত্রকে বিজয় দান করো, সারা বিশ্বব্যাপী ত্রকে কর্তৃত্ব দাও, ত্রবং ত্রকে নবুয়াতের আদলে খিলাফা বানাও ।
হে মুসলিমগন! আপনারা সবাই বলুন, আমিন ।”
তাই আজকে আমরা নিম্নরূপ দেখতে পাচ্ছি ।
-
আদনানি যদি তার খারেজী হয়ে থাকে-
১) “তাহলে যেন ত্রর কোমর ভেংগে দেয়া হয়”
- আমরা দেখছি দায়েশ ক্রমাগত তাদের দখলকৃত ভূমি হারাচ্ছে । অবস্থা ত্রতই খারাপ যে আদনানি তার শেষ বক্তব্যে তার সৈনিকদের মরূ অন্চলে সরে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে বলেছে কেননা তারা তাদের সব ভূমি ত্রকে ত্রকে হারাচ্ছে ।
ত্রবং সে তার সৈন্যদের সাহস না হারানোর জন্য ত্রবং সর্বদা লড়াই করার প্রতি প্রতিগ্যাবদ্ধ থাকার জন্য উতসাহ দিয়েছে । তাই ত্র বক্তব্য প্রমাণ করে তারা নিজেরাই তাদের বিশাল পরাজয়ের সাক্ষী ত্রবং ত্রটি দির দিন বেড়ে চলছে । দায়েশের কোমর কিভাবে ভেংগে গেছে ত্রটা বুঝার জন্য ত্রর চেয়ে ভালো উদাহরন আর হয় না ।
২) “ত্রর নেতাদের হত্যা কর”
- বাগদাদি সহ কয়েকজন নেতা ছাড়া তাদের সব নেতা নিহত হয়েছে । ত্রবং ত্র কথা বলে আসলে জাহেল আদনানি নিজের কবর নিজেই খুড়েছে । সে নিজেই প্রমান করেছে সে জাহান্নামের কুকুর খাওয়ারিজদের অন্তর্ভুক্ত ।
৩) “ত্রর পতাকা নামিয়ে দাও”
- খারেজি দায়েশের সদস্যরা ত্রখন নিজেরাই বিভক্ত ত্রবং তারা ত্রকে অন্যকে তাকফির করে । ত্রটা প্রমাণ করে তাদের মানহাজ সম্পর্কে ধারনা নেই ত্রবং কোন ঐক্যও নেই । তাই হ্যা! আদনানির দু’আ কবুল হয়েছে । তাদের পতাকার পতন হয়েছে ত্রবং তারা নিজেরাই বিভিন্ন উপদলে বিভক্ত ।
.
আদনানি আরও বলেছিল যদি তারা ইসলামী রাষ্ট্র হয় ত্রবং যদি কুর’আন, সুন্নাহ দিয়ে শঅসন পরিচালনা করে, ইসলামের দুশমনদের সাথে যুদ্ধ করে তাহলে-
১) “যেন আল্লাহ ত্রকে অটল রাখে”
- পিকেকে’র মহিলা সৈন্যদের মুখোমুখি না হয়ে যখন দায়েশের তথাকথিত বীর খিলাফার সৈনিকেরা পলায়ন করে তখন অবশ্যই ত্রটা অটল অবস্থায় নেই…!! তারা মহিলাদের থেকে পালিয়ে বেড়াচ্ছে…!!!
ত্রবং তারা যুদ্ধের ময়দান থেকে পালিয়ে গেছে । ত্রবং ত্রর উদাহরন হচ্ছে তারা জারবালুস থেকে কোন প্রকার লড়াই না করেই পালিয়েছে; তাদের শত্রুরা সেখানে প্রবেশ করার আগেই তারা পালিয়েছে…!! বুঝাই যাচ্ছে ময়দানে তারা অটল অবস্থায় নেই…!
২) “যেন ত্রর ইজ্জত বাড়িয়ে দেয়া হয়”
- দাওলা ইরাক, সাম, লিবিয়া, খোরাসান ত্রবং বিভিন্ন ফ্রান্টে ক্রমাগত ভূমি হারানোর ফলে তারা নিজেদের ত্রত অপমানজনক অকস্থায় নিয়ে গেছে যে শত্রুরা ত্রখন তাদের বাড়ি-ঘড়ে আক্রমণ করছে ত্রবং তাদের মহিলাদের যুদ্ধের মাল হিসেবে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করছে…!! তারা তাদের মহিলা ও পরিবারের ইজ্জত রক্ষা করতে পারে না ত্রবং তাদের জন্য কোন সম্মার অবশিষ্ট নেই…!!
২) “ত্রকে যেন বিজয় দার করা হয় ত্রবং বিশ্বব্যাপী যেন ত্রর কর্তৃত্ব প্রতিষ্টিত হয়”
- দায়েশ সব জায়গায় আবদ্ধ হয়ে পড়েছে । খোরাসান, লিবিয়া, সোমালিয়া, ইয়েমেন ত্রবং অন্য জায়গায় তাদের মাটির সাথে মিশিয়ে দেয়া হয়েছে ত্রবং তাদের মিথ্যা সবার কাছে দিনের আলোর মত পরিস্কার হয়ে গেছে । তাই যখন সবার কাছে তাদের মিথ্যা প্রকাশ পেয়ে গেছে তখন সেখানে বিজয় কোথায়…? সবখানে যখন তারা পরাজিত হচ্ছে তখন “বিশ্বব্যপী তাদের কর্তৃত্ব” কোথায়…?
৪) “যেন ত্রটি নবুয়াতের আদলে খিলাফত হয়”
- আল হামদুলিল্লাহ, ত্রটা সবার কাছেই পরিস্কার যে,
ক) তাদের ত্রটা খিলাফাই নয় কেননা খিলাফা মুসলিমদের মাঝে ঐক্য তৈরি করে ত্রবং তাদের রক্ষা করে । অথচ দায়েশ সব জায়হায় অনৈক্য তৈরি করছে ত্রবং নিজেদেরকেই রক্ষা করতে পারে না, মুসলিম উম্মার কথা তো বাদই দিলাম । দায়েশতো তাদের দখলে থাকা অন্চলের মুসলিমদের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করতে পারে না (যেমন – মুসল ও আর-রাক্কা) ।
খ) তাদের ত্রটা নবুয়াতের আদলে খিলাফত নয় কেননা মহানবি (সা ত্রর অন্যতম গুণ ছিল সত্যবাদিতা । অথচ দায়েশ ত্রত বেশী পরিমানে মিথ্যা বলছে যে তারা আমাদের দাজ্জালের কথা স্বরল করিয়ে দেয় ।
গ) তারা কোন সহিস ইসলামী দলই না, আমিতো বলি ত্ররা সালাফিও না । বরং তারা এমন এক দল যার নেতারা হল ক্ষমতালোভী চোর যাদের ত্রকমাত্র উদ্দেশ্য হল খিলাফা ও ধর্মের লেবাস ধারল করে ক্ষমতা ও ধন-সম্পদ লুটে নেয়া…!!
.
উপরে আদনানির আল্লাহ তা’আলার নিকট যে দু’আ উল্লেখ করা হল তার উদ্ধেশ্য ছিল ত্রটা প্রমাণ করা যে, তারা কি খাওয়ারিজ নাকি তারা কুর’আনের আইন বাস্তবায়ন করে ত্রবং ইসলামের দুশমনদের সাথে লড়াই করে ।
তাই সত্যনিস্ঠা যে কোন ব্যাক্তির ত্র ব্যাপারে চিন্তা-ভাবরা করা উচিত…!
আল্লাহ তা’আলা বলেন:
“অবশ্যই ত্রতে তার জন্য উপদেশ রয়েছে যার অনুধাবন করার মত অন্তর রয়েছে ত্রবং যে ত্রক মনে শ্রবণ করে ।” [সূরা কা’ফ: ৫০:৩৭]
Comment