জাতির কর্ণধারগণ এখোনো চুপ কেন?
সারা পৃথিবীর কুফুরি শক্তি আজ ইসলামের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ। ইসলামকে চিরতরে নির্মুল করার হীন চক্রান্ত চালিয়ে যাচ্ছে। চারদিকে গনতন্ত্র্, সমাজতন্ত্র, রাজতন্ত্র আর ধর্মনিরপেক্ষতাবাদের স্লোগান তুলে ইসলামের নাম-নিশানাকে চিরোতরে মুছে ফেলতে চাচ্ছে। মুসলমানদেরকে একের পর এক নির্যাতন করতেই আছে। মা-বোনদেরকে একের পর এক ধর্ষণ করে নির্দয়ভাবে হত্যা করছে।মানুষ নামের অমানুষগুলো শিশুদেরকে ফুটবলের মত লাথি মেরে অট্টহাসিতে মেতে উঠছে। তাদের বাড়ি-ঘরগুলো জালিয়ে পুড়িয়ে ভষ্ম করে দিচ্ছে।বুলেটের আঘাতে যুবকদের বুক ঝাঝরা করে দেয়া হচ্ছে।
তাহলে আর কতো? আর কতো বাড়ি-ঘর নিঃশেষ হলে তারা মুখ খুলবেন, আর কতো মায়ের কোল খালি হলে তরা মুখ খুলবেন, আর কতো শিশু এতিম হলে তারা মুখ খুলবেন, আর কতো নারী বিধবা হলে তারা মুখ খুলবেন? আর কতো যুবকের বুক বুলেটের আঘাতে ঝাঝরা হলে তারা মুখ খুলবেন??? জানিনা এদের বধোদয় কবে হবে! হয়তো বধোদয় হয়েছে এবং মুখ খুলতেও চাচ্ছে কিন্তু দাদাদের ভয়ে পারছে না। কারন তারাতো দাদাদের সাথে আতাত করে নিয়েছে। নভেল পুরস্কার পাওয়ার আসায় তাদের সাথে শান্তির চুক্তি করে নিয়েছে যে, ইসলামের যতই ক্ষতি হোক, মসলমানদেরকে যতই নির্যাতন করা হোক তারা মুখ খুলবেন না। তারা তাদের এই চুক্তি রক্ষ্যার জন্য যে কোন কিছুই করতে পারে। দাদাদের মজলিসে যাতায়াত করতে পারে।দাদাদের সাথে গোপনে শলাপরামর্শ করতে পারে। তাদের জন্য হায়াত বৃদ্ধির দোয়া করতে পারে। প্রয়োজনে দাদাদের বিরোধিতা যে করে তাকে সন্ত্রাস আখ্যা দিয়ে জেলের আস্তাকুড়ে নিক্ষেপ করতে পারে। তাদের বিরুদ্ধে রাজপথে মিঠিংমিছিল করতে পারে।
সারা পৃথিবীর কুফুরি শক্তি আজ ইসলামের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ। ইসলামকে চিরতরে নির্মুল করার হীন চক্রান্ত চালিয়ে যাচ্ছে। চারদিকে গনতন্ত্র্, সমাজতন্ত্র, রাজতন্ত্র আর ধর্মনিরপেক্ষতাবাদের স্লোগান তুলে ইসলামের নাম-নিশানাকে চিরোতরে মুছে ফেলতে চাচ্ছে। মুসলমানদেরকে একের পর এক নির্যাতন করতেই আছে। মা-বোনদেরকে একের পর এক ধর্ষণ করে নির্দয়ভাবে হত্যা করছে।মানুষ নামের অমানুষগুলো শিশুদেরকে ফুটবলের মত লাথি মেরে অট্টহাসিতে মেতে উঠছে। তাদের বাড়ি-ঘরগুলো জালিয়ে পুড়িয়ে ভষ্ম করে দিচ্ছে।বুলেটের আঘাতে যুবকদের বুক ঝাঝরা করে দেয়া হচ্ছে।
তাহলে আর কতো? আর কতো বাড়ি-ঘর নিঃশেষ হলে তারা মুখ খুলবেন, আর কতো মায়ের কোল খালি হলে তরা মুখ খুলবেন, আর কতো শিশু এতিম হলে তারা মুখ খুলবেন, আর কতো নারী বিধবা হলে তারা মুখ খুলবেন? আর কতো যুবকের বুক বুলেটের আঘাতে ঝাঝরা হলে তারা মুখ খুলবেন??? জানিনা এদের বধোদয় কবে হবে! হয়তো বধোদয় হয়েছে এবং মুখ খুলতেও চাচ্ছে কিন্তু দাদাদের ভয়ে পারছে না। কারন তারাতো দাদাদের সাথে আতাত করে নিয়েছে। নভেল পুরস্কার পাওয়ার আসায় তাদের সাথে শান্তির চুক্তি করে নিয়েছে যে, ইসলামের যতই ক্ষতি হোক, মসলমানদেরকে যতই নির্যাতন করা হোক তারা মুখ খুলবেন না। তারা তাদের এই চুক্তি রক্ষ্যার জন্য যে কোন কিছুই করতে পারে। দাদাদের মজলিসে যাতায়াত করতে পারে।দাদাদের সাথে গোপনে শলাপরামর্শ করতে পারে। তাদের জন্য হায়াত বৃদ্ধির দোয়া করতে পারে। প্রয়োজনে দাদাদের বিরোধিতা যে করে তাকে সন্ত্রাস আখ্যা দিয়ে জেলের আস্তাকুড়ে নিক্ষেপ করতে পারে। তাদের বিরুদ্ধে রাজপথে মিঠিংমিছিল করতে পারে।
Comment