Announcement

Collapse
No announcement yet.

আপনার সন্তানের খবর নিন; সে বিবর্তনবাদে বিশ্বাসী না তো?

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • আপনার সন্তানের খবর নিন; সে বিবর্তনবাদে বিশ্বাসী না তো?

    বিবর্তনবাদ একটা মৌলিক বিষয় হিসেবে স্কুল-কলেজগুলোতে পড়ানো হয়। এ মতবাদের মূলকথা হচ্ছে: (মানুষ আদিতে বানর ছিল। আস্তে আস্তে বিবর্তন হতে হতে মানুষে পরিণত হয়েছে।)

    এ মতবাদে মৌলিকভাবে তিনটি বিষয় নিহিত, যা ইসলামের গোড়ার সাথেই সাংঘর্ষিক:

    ১. আল্লাহ তাআলাকে অস্বীকার করা হচ্ছে।
    ২. দাবি করা হচ্ছে, সৃষ্টিজগৎ কোন সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি ব্যতীত আপনা আপনিই সৃষ্টি হয়ে গেছে।
    ৩. সর্বপ্রথম মানব হযরত আদম আলাইহিস সালাম যে আল্লাহ তাআলার সৃষ্ট এবং তিনি যে জান্নাত থেকে একজন মানবরূপে দুনিয়াতে আগমন করেছেন এবং পরবর্তী মানবপ্রজন্ম তার ও তার স্ত্রী হযরত হাওয়া আলাইহাস সালাম থেকে বিস্তার লাভ করেছে- তা অস্বীকার করা হচ্ছে।


    সন্দেহ নেই, এ তিনটার প্রত্যেকটাই সুস্পষ্ট কুফর এবং এ আকীদা পোষণকারী ব্যক্তি সর্বসম্মতিতে দ্বীনে ইসলাম থেকে বহিষ্কৃত কাফের।



    অতীব পরিতাপের বিষয়, মুরতাদ সরকার তাদের পাঠ্যপুস্তকে এই কুফরী মতবাদকে বিশেষ গুরুত্বসহকারে অন্তর্ভূক্ত রেখেছে। যদ্দরুণ নবপ্রজন্ম এই সকল কুফরী আকীদা পোষণ করেই বড় হচ্ছে। ১নং কুফরটাতে লিপ্ত না হলেও, দ্বিতীয় কি অন্তত তৃতীয়টাতে অনেকেই লিপ্ত হচ্ছে। এভাবে শুধু এ বিবর্তনবাদের কারণেই মুসলিম নামধারী একপ্রকার মুরতাদ প্রজন্ম সৃষ্টি হচ্ছে।



    হে মুসলিম ভাই-বোনেরা, আপনারা আপনাদের সন্তানদের খবর নিন; তারা কি এখনোও ইসলামের উপর আছে? না ইতোমধ্যেই মুরতাদে পরিণত হয়েছে? অন্যথায়, এর দায়ভার কিয়ামতের দিন আপনাদের উপরই বর্তাবে। হে আল্লাহ, তুমি হিফাজত কর।

  • #2
    তাদের অষধ একমাত্র হচ্ছে ডান্ডা ।
    আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
    আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

    Comment


    • #3
      আস ছালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু

      শিক্ষা ব্যবস্থার পাঠাক্রমে বিবর্তনবাদ পড়ানোর মাধ্যমে

      যুবসমাজকে নাস্তিক সুকেলার অবিশ্বাসী বানানো হচ্ছে

      শয়তানের বাচ্চা জাফর ইকবাল এবং এর মত কিছু কুলাঙ্গার বুদ্ধি প্রতিবন্ধী

      সুপরিকল্পিতভাবে শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে

      আমাদের যুব সমাজকে বিবর্তনবাদের মত অবৈঙানিক ইসলামিক বিরোধী চিন্তা চেতনা শিখানো হচ্ছে

      এরাই তো থাবা বাবা কে তৈরি করেছিল ...

      পশ্চিমাদের পচা গলা শিক্ষা ব্যবস্থা ও নাস্তিকতা পূর্ণ শিক্ষাব্যবস্থার মাধ্যমে

      গণ জাগরণ মঞ্চ তৈরির ক্ষেত্রে
      শয়তানের বাচ্চা জাফর ইকবাল ও কিছু বুদ্ধি প্রতিবন্ধী সুদূর অতীত থেকে আল্লাহদ্রহীরা কলকাঠি নাড়ছে

      আর এখন সুপরিকল্পিতভাবে আমাদের যুব সমাজকে বিবর্তন বাদের নামে নাস্তিকতা অবিশ্বাসী বানাচ্ছে


      ইসলামের বিরুদ্ধে প্রবাগান্ডা
      করার জন্য ,,

      থাবা বাবা এবং তার উওরসূরি কে যেমন তার শাস্তি বুঝিয়ে দিয়েছিল
      কিছু নবী প্রেমিক যুবক

      ঠিক তেমনি ,,
      এই শয়তানের বাচ্চা বুদ্ধি প্রতিবন্ধীদের তার আদর্শের অনুগতদেরও শাস্তি বুঝিয়ে দিবে ইনশাআল্লাহ
      নবী প্রেমিক যুবেকেরা


      ওয়াল্লাহি ,,,
      আমরা আসছি____
      তোমাদের প্রাপ্য পাওনা বুঝিয়ে দেয়ার জন্য
      ইনশা-আল্লাহ

      উম্মাহ'র সিংহরা আসছে
      তোমাদের প্রতিটি শিরায় শিরায় আঘাত করার জন্য
      ইনশা-আল্লাহ
      বন্দী ভাই ও তাদের পরিবারের জন্য আপনার সাহায্যের হাতকে প্রসারিত করুন

      Comment


      • #4
        সৃষ্টি জীবের এবং বস্তুর মূল বিষয় হল তারা অক্ষম ছিল আল্লাহ সক্ষম করেছেন । তারা ছিল অস্তত্বহীন আল্লাহ তাদেরকে অস্তিত্ব দান করেছেন। তাই সৃষ্টির জন্য স্বাভাবিক বিষয় হল সকল ব্যপারে অক্ষম থাকা। সুতরাং কোন বিষয়ে সে সক্ষমতা অর্জন করা হল তার জন্য আশ্চর্যের ব্যাপার। আর স্রষ্টা মানে আল্লাহর মূল বিষয় হল হল তিনি সর্বব্যপারে সক্ষম এবং ক্ষমতাধর থাকা তাই যে কোন ধরনের ক্ষমতা আল্লাহর জন্য স্বাভাবিক বিষয়। তাই স্রষ্টা এবং সৃষ্টির মাঝে পুরো বিষয়টিই ভিন্ন ব্যপার কিন্তু তারা সৃষ্টির উপর কিয়াস করে স্রষ্টা এবং সৃষ্টি দুটি বিষয় গুলিয়ে ফেলেছে তারা ধারনা করে থাকে যে এসব বিষয় আমাদের জন্য যেহেতু অসম্ভব তাহলে আল্লাহর জন্য কিভাবে সম্ভব হবে নায়ূজু বিল্লাহ। অথচ আমরা ভেবে দেখিনা যে আল্লাহ হলে সক্ষম সত্তা আর আমরা হলাম অক্ষম সত্বা। কিন্তু আল্লাহ তায়ালার মহান মহান সৃষ্টি আমাদের সামনে বিদ্যমান। তাই এখন তারা কিভাবে এসব এড়িয়ে যাব তাই জোড়াতালি দিয়ে একটি সূরত তৈরি করে দিচ্ছে। সুতরাং এখানে আমরা বলতে পারি যদি আল্লাহ বানর থেকে মানুষ সৃষ্টি করতে পারেন তাহলে তিনি সরাসরি মানুষ সৃষ্টি করতে পারবেন না কেন? কারণ বানরের ও স্রষ্টা আল্লাহ তায়ালা মানুষেরো স্রষ্টা আল্লাহ তায়ালা । সুতরাং যিনি বানর সৃষ্টি করে বানরকে মানুষ বানাতে পারেন তিনি সরাসরি মানুষ বানাতে কোন ধরনের অক্ষমতা রয়েছে ।তাই তিনি সরাসরি মানুষ বানাতে পারেন তিনি কোন প্রয়োজনে আগে বানর বানিয়ে বানর থেকে মানুষ বানাবেন । এবং এবং বানর থেকে যদি মানুষ তৈরি হত তাহলে এত কোটি কোটি বানর থেকে হাজার হাজার বছর যাবৎ ধরেও আমাদের চোখের সামনে একটা মানুষো তৈরি হচ্ছে না কেন? এবং মানুষ যদি অন্য একটি প্রানি থেকে পরিবর্তন হয়ে আসত তাহলে মানুষোতো যুগের স্রোতে মানুষ থেকে পরিবর্তন হয়ে অন্য কোন প্রাণী হয়ে যেত । কিন্তু তা হচ্ছে না কেন ? এক প্রানি অপর প্রানীর সাথে আংশিক ভাবে মিল রাখলেইকি সে প্রানী থেকে পরিবর্তন হয়ে আসে। তাহলে এত প্রকার পাখি কোন পাখি থেকে পরিবর্তন হয়ে এসেছে এত প্রকার চতুষ্পদ জন্তু কোন চতুষ্পদ জন্তু থেকে পরিবর্তন হয়ে এসেছে এবং এত প্রকাশ হিংস্র প্রাণী কোন হিংস্র প্রাণী থেকে পরিবর্তন হয়ে এসেছে।
        পৃথিবীর রঙ্গে রঙ্গিন না হয়ে পৃথিবীকে আখেরাতের রঙ্গে রাঙ্গাই।

        Comment

        Working...
        X