ইসলাম বিকৃতির আধুনিক রূপ।
মুসলমানদের জন্য আল্লাহ ইসলামকে মহান এক নেয়মাতস্বরূপ দান করেছেন। কিন্তু কখনো এই মুসলমানদের অতিসহনশীলতার কারণে তাদের হাতেই ইসলামের সমাধি হয়। এরই এক আধুনিক রূপ হলো, যখন ইসলাম-বিরোধীরা ইসলামের উপর বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন উত্থাপন করতে শুরু করে তখন কিছু নাদান ইসলাম-প্রেমিকরা ইসলামকে পুতঃপবিত্র প্রমাণ করতে গিয়ে বলে থাকে, ‘‘না, ইসলাম এটার সমর্থন করে না” অথচ তারা এমনই এক অন্ধকার জগতে নিমজ্জিত যে, তাদের কাছে ইসলামের আলো এখনো গিয়ে পৌঁছায় নি। হাতুড়ে ডাক্তারের মত ইসলামের চিন্তাবিদ হতে বসেছে।
কাফেরদের কাছে ইসলাম তো তিতেই মনে হবে। কারণ, এটা তাদের স্বাধীন জীবনকে পরাধীন জীবনে আবদ্ধ করে। তাই যদি কাফেররা এই বলে উস্কাতে চায় যে, ইসলাম এ কেমন ধর্ম যে, মানবস্বাধীনের উপর পরাধীনতার আবরণ আচ্ছাদন করতে চায়? তাও আবার তাদের সাথে যুদ্ধ করে! অথচ ইসলামেই বলা আছে, ধর্মের ব্যাপারে কোন বাধ্যবাধকতা নেই। তাহলে কি আমরা একে একে ইসলামের সব বিধানকে এই বলে বলি দিয়ে চলবো যে, কাফেররা ইসলামের বিভিন্ন বিধানের উপর প্রশ্ন উত্থাপন করবে আর আমরা এটাকে সহনশীলতার চাদর মুড়ি দিয়ে ইসলামকে হত্যা করে চলবো?
এ ব্যাপারে আমাদের নীতি হলে সেটাই যেটা হাদীসে বর্ণিত আছে, হযরত আবু যর গিফরী রাযি. কে কোন কাফের বলেছিল যে, তোমরা তো সেই নবীর উম্মাত যে নাকি লোকদেরকে পায়খানা করা শিখায়। তখন তিনি তার প্রত্যুত্তরে এমন কোন কথা বলেন নি যার দ্বারা এটা এড়িয়ে যাবেন যে, এটা আমাদেরকে রাসূল স. শিখান নি বা অন্য কোন দলীলের মাধ্যমে এটাকে ইসলাম বহির্ভুত করেছেন। বরং তিনি তাদেরকে এই বলেই উত্তর দিয়েছিলেন যে, “হ্যাঁ। আরে আমাদের শিক্ষক তো এমনই মহান যে, আমাদেরকে সাধারন থেকে সাধারন বিষয়েও তিনি তালিম দিতে ভুলেন না এবং তার জ্ঞানের পরিধি এতটাই ব্যপ্ত যে, আমরা যেসব বিষয়কে সাধারণে মনে করি সেসব বিষয়েও তার কাছ থেকে শেখার অনেক কিছু রয়েছে।
একটা দৃষ্টান্তই আমাদের জন্য যথেষ্ট। কাফেররা বলতে চায় যে, “ইসলামে জঙ্গীবাদের কোন স্থান নেই।” আর নামধারী মুসলমানরাও ইসলামকে সহনশীল প্রমাণ করতে গিয়ে বলে যে, “হ্যাঁ। ইসলামে জঙ্গীবাদের কোন স্থান নেই।” কিন্তু এই নাদানরা কি কখনো এটা ভেবেছে যে, ইসলামে জঙ্গীবাদ নেই বলতে গিয়ে ইসলামকে পঙ্গু করে দিচ্ছে? এমনকি ফরওয়াড মানহুস (ফরিদুদ্দীন মাসুদ) এর মত দারবারী মুরতাদ মোল্লারা ইসলামের অতি দরদি সেজে ইসলামকে সমাধিস্থ করে দিয়েছে আর নিজেদেরকে করেছে জুব্বুল হুযুনের বাসিন্দা?
তাই ইসলাম শান্তির ধর্ম, ইসলাম সহনশীলতার ধর্ম বা ইসলামে জঙ্গীবাদের কোন স্থান নেই- এ ধরনের অপবাদ থেকে নিজেদেরকে মুক্ত করতে গিয়ে ইসলামকে নিজের থেকে মুক্ত করার আধুনিক এই কৌশলে ব্যাপারে সকলেই সতর্ক থাকতে হবে।
মুসলমানদের জন্য আল্লাহ ইসলামকে মহান এক নেয়মাতস্বরূপ দান করেছেন। কিন্তু কখনো এই মুসলমানদের অতিসহনশীলতার কারণে তাদের হাতেই ইসলামের সমাধি হয়। এরই এক আধুনিক রূপ হলো, যখন ইসলাম-বিরোধীরা ইসলামের উপর বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন উত্থাপন করতে শুরু করে তখন কিছু নাদান ইসলাম-প্রেমিকরা ইসলামকে পুতঃপবিত্র প্রমাণ করতে গিয়ে বলে থাকে, ‘‘না, ইসলাম এটার সমর্থন করে না” অথচ তারা এমনই এক অন্ধকার জগতে নিমজ্জিত যে, তাদের কাছে ইসলামের আলো এখনো গিয়ে পৌঁছায় নি। হাতুড়ে ডাক্তারের মত ইসলামের চিন্তাবিদ হতে বসেছে।
কাফেরদের কাছে ইসলাম তো তিতেই মনে হবে। কারণ, এটা তাদের স্বাধীন জীবনকে পরাধীন জীবনে আবদ্ধ করে। তাই যদি কাফেররা এই বলে উস্কাতে চায় যে, ইসলাম এ কেমন ধর্ম যে, মানবস্বাধীনের উপর পরাধীনতার আবরণ আচ্ছাদন করতে চায়? তাও আবার তাদের সাথে যুদ্ধ করে! অথচ ইসলামেই বলা আছে, ধর্মের ব্যাপারে কোন বাধ্যবাধকতা নেই। তাহলে কি আমরা একে একে ইসলামের সব বিধানকে এই বলে বলি দিয়ে চলবো যে, কাফেররা ইসলামের বিভিন্ন বিধানের উপর প্রশ্ন উত্থাপন করবে আর আমরা এটাকে সহনশীলতার চাদর মুড়ি দিয়ে ইসলামকে হত্যা করে চলবো?
এ ব্যাপারে আমাদের নীতি হলে সেটাই যেটা হাদীসে বর্ণিত আছে, হযরত আবু যর গিফরী রাযি. কে কোন কাফের বলেছিল যে, তোমরা তো সেই নবীর উম্মাত যে নাকি লোকদেরকে পায়খানা করা শিখায়। তখন তিনি তার প্রত্যুত্তরে এমন কোন কথা বলেন নি যার দ্বারা এটা এড়িয়ে যাবেন যে, এটা আমাদেরকে রাসূল স. শিখান নি বা অন্য কোন দলীলের মাধ্যমে এটাকে ইসলাম বহির্ভুত করেছেন। বরং তিনি তাদেরকে এই বলেই উত্তর দিয়েছিলেন যে, “হ্যাঁ। আরে আমাদের শিক্ষক তো এমনই মহান যে, আমাদেরকে সাধারন থেকে সাধারন বিষয়েও তিনি তালিম দিতে ভুলেন না এবং তার জ্ঞানের পরিধি এতটাই ব্যপ্ত যে, আমরা যেসব বিষয়কে সাধারণে মনে করি সেসব বিষয়েও তার কাছ থেকে শেখার অনেক কিছু রয়েছে।
একটা দৃষ্টান্তই আমাদের জন্য যথেষ্ট। কাফেররা বলতে চায় যে, “ইসলামে জঙ্গীবাদের কোন স্থান নেই।” আর নামধারী মুসলমানরাও ইসলামকে সহনশীল প্রমাণ করতে গিয়ে বলে যে, “হ্যাঁ। ইসলামে জঙ্গীবাদের কোন স্থান নেই।” কিন্তু এই নাদানরা কি কখনো এটা ভেবেছে যে, ইসলামে জঙ্গীবাদ নেই বলতে গিয়ে ইসলামকে পঙ্গু করে দিচ্ছে? এমনকি ফরওয়াড মানহুস (ফরিদুদ্দীন মাসুদ) এর মত দারবারী মুরতাদ মোল্লারা ইসলামের অতি দরদি সেজে ইসলামকে সমাধিস্থ করে দিয়েছে আর নিজেদেরকে করেছে জুব্বুল হুযুনের বাসিন্দা?
তাই ইসলাম শান্তির ধর্ম, ইসলাম সহনশীলতার ধর্ম বা ইসলামে জঙ্গীবাদের কোন স্থান নেই- এ ধরনের অপবাদ থেকে নিজেদেরকে মুক্ত করতে গিয়ে ইসলামকে নিজের থেকে মুক্ত করার আধুনিক এই কৌশলে ব্যাপারে সকলেই সতর্ক থাকতে হবে।
Comment