ডিজিটাল হিকমাহ
আল্লাহ বরব্বুল আলামীন পবিত্র কোরআনের সূরায়ে নাহলের ১২৫ নং আয়তে তাঁর রাসূল স. কে নির্দেশ দিয়ে বলেন,
اُدْعُ اِلٰی سَبِیْلِ رَبِّکَ بِالْحِكْمَۃِ وَ الْمَوْعِظَۃِ الْحَسَنَۃِ
আপন পালনকর্তার পথের প্রতি আহ্বান করুন জ্ঞানের কথা বুঝিয়ে ও উপদেশ শুনিয়ে উত্তমরূপে।
এ আয়াতের ডিজিটাল ব্যাখ্যা আজ ডিজিটাল হিকমতের আবিষ্কার করেছে। যুগ যখন ডিজিটাল হয়ে গেছে, সর্বত্র ডিজিটাল আর ডিজিটাল রব পড়ে গেছে তখন কোরআনও তো ডিজিটাল হওয়া চাই। তবে কোরআন তো ডিজিটাল হয় না তাই তার ব্যাখ্যা অন্তত ডিজিটাল হতে পারে। তাই এই আয়াতের জন্য ডিজিটাল ব্যাখ্যার জন্য ডিজিটাল হেকমত আবিষ্কৃত।
ডিজিটাল মোল্লার ডিজিটাল তাফসীর হলো, আল্লাহ তাআলা যেহেতু হেকমত অবলম্বন করার জন্য বলেছেন তাই আমরা আজ যে যে স্থানে অবস্থান করছি সে স্থোনে থেকিই হিকমতের সাথে দীনের কাজ করে যেতে হবে।
যে ইমামতি করছে তার চাকুরীর উপর যেন আঘাত না লাগে সে অনুপাতে সে হেকমতের মাধ্যমে ডিজিটাল পদ্ধতিতে দাওয়াত দিতে হবে।
যে মাদ্রাসায় পড়াচ্ছে তার মাদ্রাসার চাকুরী, যে মাদ্রাসার পরিচালক তার মাদ্রাসা পরিচালনা, যে মাদ্রাসার দাতা তার সুনাম-সুখ্যাতি ইত্যাদি সবকিছু বহাল রেখে ডিজিটাল হেকমতের সাথে দীনের কাজ করতে হবে।
যে তাবলীগ নিয়ে ব্যস্ত আছে তার তাবলীগ ঠিক রেখে ডিজিটাল হেকমতের সাথে তাবলীগ চালিয়ে যেতে হবে। তাতে কেউ যদি কোন তাবলীগওয়াকে তরবারীর আঘাতে ক্ষত-বিক্ষত করে তবুও তার বিরুদ্ধে কিছু বলা যাবে না। যেমন ঘটেছি বি-বাড়িয়া ও চকরিয়ায়।
এধরনের আরো অনেক ডিজিটাল হেকমত আবিষ্কৃত হয়েছে।
এসব দরবারী, ভ্রষ্ট আর স্বার্থবাদী মোল্লাদের ডিজিটাল ব্যাখ্যা দেখলে আমার একটি কথা মনে পড়ে যায়। আওলানা মাসউদ আজহার সাহেব এক বয়ানে বলেছিলেন, যদি এই যুগে রাসূল স. এসে আমাদের মত ডিজিটাল মোল্লাদের জিহাদের দিকে ডযাক দেয় তাহলে রাসূল স. কে এই বলে্ই সন্তুষ্ট করার চেষ্টা করা হবে যে, হে আল্লাহর রাসূল! আমরা তো দীনের কাজই করতেছি।
আল্লামা রশিদ আহমদ লুধিয়ানভী রহ. এ ব্যাপারেও বিষদ আলোচনা করেছেন। অবশেষে তিনি বলেন, হিকমত তো সেটাই যেটা রাসূল স. অবলম্বন করেছিলেন। আমরা হেকমতের অজুহাতে জিহাদকে পিছিয়ে রাখলে সেটা তো আর হেকমত হবে না। সেটা হবে হেকমতের নামে গোমরাহী।
বাস্তবেও তাই। আজ যদি আমরা নিত্য নতুন ডিজিটাল হেকমত আবিষ্কার করি তাহলে দেখা যাবে কম্বল থেকে কেশ বাছাই করতে করতে এক সময় কম্বলই বাছাই হয়ে যাবে।
রাসূল স. এর চেয়ে মনে হয় এসব দরবারীরা হেকমত অনেক বেশি বুঝেছে। তাই প্রত্যেকেই আপন গদি বাঁচানোর জন্য ডিজিটাল হেকমতের অজুহাতে ইসলামের হেকমেতকে বলি দিচ্ছে। ধিক এসব হেকমতকে।
আল্লাহ বরব্বুল আলামীন পবিত্র কোরআনের সূরায়ে নাহলের ১২৫ নং আয়তে তাঁর রাসূল স. কে নির্দেশ দিয়ে বলেন,
اُدْعُ اِلٰی سَبِیْلِ رَبِّکَ بِالْحِكْمَۃِ وَ الْمَوْعِظَۃِ الْحَسَنَۃِ
আপন পালনকর্তার পথের প্রতি আহ্বান করুন জ্ঞানের কথা বুঝিয়ে ও উপদেশ শুনিয়ে উত্তমরূপে।
এ আয়াতের ডিজিটাল ব্যাখ্যা আজ ডিজিটাল হিকমতের আবিষ্কার করেছে। যুগ যখন ডিজিটাল হয়ে গেছে, সর্বত্র ডিজিটাল আর ডিজিটাল রব পড়ে গেছে তখন কোরআনও তো ডিজিটাল হওয়া চাই। তবে কোরআন তো ডিজিটাল হয় না তাই তার ব্যাখ্যা অন্তত ডিজিটাল হতে পারে। তাই এই আয়াতের জন্য ডিজিটাল ব্যাখ্যার জন্য ডিজিটাল হেকমত আবিষ্কৃত।
ডিজিটাল মোল্লার ডিজিটাল তাফসীর হলো, আল্লাহ তাআলা যেহেতু হেকমত অবলম্বন করার জন্য বলেছেন তাই আমরা আজ যে যে স্থানে অবস্থান করছি সে স্থোনে থেকিই হিকমতের সাথে দীনের কাজ করে যেতে হবে।
যে ইমামতি করছে তার চাকুরীর উপর যেন আঘাত না লাগে সে অনুপাতে সে হেকমতের মাধ্যমে ডিজিটাল পদ্ধতিতে দাওয়াত দিতে হবে।
যে মাদ্রাসায় পড়াচ্ছে তার মাদ্রাসার চাকুরী, যে মাদ্রাসার পরিচালক তার মাদ্রাসা পরিচালনা, যে মাদ্রাসার দাতা তার সুনাম-সুখ্যাতি ইত্যাদি সবকিছু বহাল রেখে ডিজিটাল হেকমতের সাথে দীনের কাজ করতে হবে।
যে তাবলীগ নিয়ে ব্যস্ত আছে তার তাবলীগ ঠিক রেখে ডিজিটাল হেকমতের সাথে তাবলীগ চালিয়ে যেতে হবে। তাতে কেউ যদি কোন তাবলীগওয়াকে তরবারীর আঘাতে ক্ষত-বিক্ষত করে তবুও তার বিরুদ্ধে কিছু বলা যাবে না। যেমন ঘটেছি বি-বাড়িয়া ও চকরিয়ায়।
এধরনের আরো অনেক ডিজিটাল হেকমত আবিষ্কৃত হয়েছে।
এসব দরবারী, ভ্রষ্ট আর স্বার্থবাদী মোল্লাদের ডিজিটাল ব্যাখ্যা দেখলে আমার একটি কথা মনে পড়ে যায়। আওলানা মাসউদ আজহার সাহেব এক বয়ানে বলেছিলেন, যদি এই যুগে রাসূল স. এসে আমাদের মত ডিজিটাল মোল্লাদের জিহাদের দিকে ডযাক দেয় তাহলে রাসূল স. কে এই বলে্ই সন্তুষ্ট করার চেষ্টা করা হবে যে, হে আল্লাহর রাসূল! আমরা তো দীনের কাজই করতেছি।
আল্লামা রশিদ আহমদ লুধিয়ানভী রহ. এ ব্যাপারেও বিষদ আলোচনা করেছেন। অবশেষে তিনি বলেন, হিকমত তো সেটাই যেটা রাসূল স. অবলম্বন করেছিলেন। আমরা হেকমতের অজুহাতে জিহাদকে পিছিয়ে রাখলে সেটা তো আর হেকমত হবে না। সেটা হবে হেকমতের নামে গোমরাহী।
বাস্তবেও তাই। আজ যদি আমরা নিত্য নতুন ডিজিটাল হেকমত আবিষ্কার করি তাহলে দেখা যাবে কম্বল থেকে কেশ বাছাই করতে করতে এক সময় কম্বলই বাছাই হয়ে যাবে।
রাসূল স. এর চেয়ে মনে হয় এসব দরবারীরা হেকমত অনেক বেশি বুঝেছে। তাই প্রত্যেকেই আপন গদি বাঁচানোর জন্য ডিজিটাল হেকমতের অজুহাতে ইসলামের হেকমেতকে বলি দিচ্ছে। ধিক এসব হেকমতকে।
Comment