জাতীয়তাবাদী মোল্লা ও অবাঞ্ছিত নারী: কে উত্তম কে অধম?
যমীন আল্লাহর। যেমন পুরো পৃথিবীর মালিখ এক আল্লাহ। তার যমীনে ধর্ম বলতেই একটা। ইসলাম। ইসলাম ব্যতীত যত ধর্ম আছে সেগুলো আসমানী হলে মানসূখ আর আসমানী না হলে সেটা বাতিল।
প্রত্যেক জাতি নেজেদের মৌলিক চেতনা প্রকাশের জন্য একেকটি আইকন ব্যবহার করে থাকে। যা তার অভ্যান্তরে লুকায়িত চেতনার বার্তা দেয়। পৃথিবীতে যেমন রয়েছে অনেক জাতি উপজাতি তেমনি রয়েছে তাদের জাতীয় চেতনা প্রকাশের নিজস্ব প্রতীক। সেগুলোকে আমরা পতাকা বলেই চিনি। তাই যখন কেউ কোন পতাকা বহন করে চলে তখন আমরা তার ব্যাপারে একথা বলতেই পারি যে, সে উক্ত প্রতীকের চেতনা নিয়ে চলছে।
ইসলামে দেশের কোন বিভাজন নেই। যমীন যেমনভাবে একই ভূখণ্ড তেমনি গোটা পৃথিবী জুড়ে থাকবে ইসলামের চেতনার জয়। এই চেতনা প্রকাশের জন্য পতাকাও হবে ইসলামী চেতনা বহনকারী পতাকা। গোটা পৃথিবী জুড়ে একই পতাকা উড্ডীন হবে সকল অফিস-আদালত ও শিক্ষপ্রতিষ্ঠানসহ সকল গুরুত্বপূর্ন ও প্রতীকি স্থানে।
একথা কার অজানা যে, যখনই কোন একটা রাষ্টের গোড়াপত্তনের চেষ্টা অঙ্কুরিত হয়েছে তখন থেকেই কোন না কোন একটা পতাকার প্রতীক তার সাথে জুড়েছে? আর যখনই কোন একটা রাষ্ট্রের গোড়পত্তন হয়েছে তখন সর্ব প্রথম যে বিষয়টার প্রয়োজন রাষ্ট্র আবিষ্কারকদের কাছে অপহিার্যরূপে প্রকাশ পেয়েছে সেটা হলো সে দেশের জন্য সংবিধান রচনা করা। আর এই সংবিধানকে নিয়েই রাষ্ট্রের কাঠামো পূর্ণতা লাভ করেছে।
যেহেতু এসব রাষ্ট্র ইসলামী সংবিধান প্রতিষ্ঠার জন্য বা ইসলামের কোন স্বার্থে রচিত হয় নি তাই অকপটে বলা চলে যে, এই রাষ্ট্রের গোড়াপত্তন মানেই কুফরী শক্তির নতুন একটা অধ্যায় জাতীয়তার হাত ধরে ভীত গেড়েছে। আর এই রাষ্ট্রের জন্য উক্ত সংবিধানে একটা প্রতীকও নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। এজন্য কোন দেশের পতাকা মানেই সে দেশের সংবিধানের একটা প্রতীক।
একথাও ভুলে গেলে চলবে না যে, প্রত্যেকটা সংবিধান রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ধর্মের স্থান দখল করে আছে। যে ধর্মের প্রবর্তক এই নব্য ফেরউনগুলো। পৃথিবীতে এমন ধর্ম অনেক রয়েছে। তবে সম্প্রতিকালের সবচেয়ে সমাদৃত ধর্মের নাম হল গণতন্ত্র। আর প্রতিটি রাষ্ট্রে জন্য গণতন্ত্রের নতুন নতুন এডিশন। যাকে আমরা রাষ্ট্রীয় জীবনের ধর্ম বলে অভিহিত করতে পারি।
মোটকথা হচ্ছে এসব নতুন নতুন ধর্মের নতুন নতুন এডিশনের জন্য নতুন নতুন আইকন ও পতাকা প্রতীক হিসেবে সেদেশের সকল অফিস-আদালতসহ যাবতীয় গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে স্থানে উড্ডীন করা হয়ে থাকে।
তাই একথা আমরা অকপটে বলতে পারি যে, পৃথিবীতে আজ ইসলাম ব্যতীত যতগুলো পতাকা আছে সবগুলো বিশ্বব্যাপী কুফরীর এক একটি অংশ মাত্র। যারা সকলেই আল্লাহর সাথে বিদ্রোহ করে নিজেদেরকে ফেরাউনের স্থানে বসিয়েছে। তাই এক দেশেরে জাতীয় পতাকা থেকে অন্য দেশের জাতীয় পতাকার মধ্যে কেবান বিভেদ নেই। সবগুলোই জাতীয়তাবাদী কুফরী পতাকা।
অতএব বাংলাদেশের পতাকাকেও জাতীয়তাবাদী কুফর থেকে মুক্ত করার কোন পন্থা নেই।
তাই এই পতাকার সম্মান করা মানে কি জাদীয়তাদী কুফরের সম্মান করা নয়? এই পতাকার সম্মান করা মানে কুফরী সংবিধানের সম্মান করা নয়? এই সংবিধঅনের সম্মান করা মানে খোদাদ্রোহী ফেরাউনদের সম্মান করা নয়?
কোথায় গেল আজ ইসলামের ভালবাসা? বাংলাদেশের কোন ইসলামী বিদ্যাপীঠে দেশের জাতীয় দিনগুলোতে স্বদেশীয় পতাকা উড্ডীন না করে ইসলামী কোন পতাকা উড্ডীন করে তাহলে তারা কি দেশদ্রোহী তকমার যোগ্য হয়ে যাবে না?
তাহলে লালসবুজের পতাকা আজ যেসব মোল্লারা গায়ে জড়িয়ে দেশের ভালবাসা প্রকাশ করছে মূলত েসসব মোল্লারা ইসলামকে বলি দিয়ে জাতীয়তাবাদী কুফরকেই নিজেদের ধর্ম হিসেবে মনোনীত করেছে।
এজন্য আমার কাছে যেসব মোল্লারা জাতীয়তাবাদী লাল-সবুজের পতাকা গায়ে জড়িয়েছে সেসব মোল্লাদের চেয়ে ঐ অবাঞ্ছিত নারীই উত্তম যে, এই পতাকাকে নিজের নিতম্বের পদদেশে স্থান দিয়েছে।
কবে যে বুঝবে এসব মোল্লারা জাতীয়তাবাদ কাকে বলে!......................................
যমীন আল্লাহর। যেমন পুরো পৃথিবীর মালিখ এক আল্লাহ। তার যমীনে ধর্ম বলতেই একটা। ইসলাম। ইসলাম ব্যতীত যত ধর্ম আছে সেগুলো আসমানী হলে মানসূখ আর আসমানী না হলে সেটা বাতিল।
প্রত্যেক জাতি নেজেদের মৌলিক চেতনা প্রকাশের জন্য একেকটি আইকন ব্যবহার করে থাকে। যা তার অভ্যান্তরে লুকায়িত চেতনার বার্তা দেয়। পৃথিবীতে যেমন রয়েছে অনেক জাতি উপজাতি তেমনি রয়েছে তাদের জাতীয় চেতনা প্রকাশের নিজস্ব প্রতীক। সেগুলোকে আমরা পতাকা বলেই চিনি। তাই যখন কেউ কোন পতাকা বহন করে চলে তখন আমরা তার ব্যাপারে একথা বলতেই পারি যে, সে উক্ত প্রতীকের চেতনা নিয়ে চলছে।
ইসলামে দেশের কোন বিভাজন নেই। যমীন যেমনভাবে একই ভূখণ্ড তেমনি গোটা পৃথিবী জুড়ে থাকবে ইসলামের চেতনার জয়। এই চেতনা প্রকাশের জন্য পতাকাও হবে ইসলামী চেতনা বহনকারী পতাকা। গোটা পৃথিবী জুড়ে একই পতাকা উড্ডীন হবে সকল অফিস-আদালত ও শিক্ষপ্রতিষ্ঠানসহ সকল গুরুত্বপূর্ন ও প্রতীকি স্থানে।
একথা কার অজানা যে, যখনই কোন একটা রাষ্টের গোড়াপত্তনের চেষ্টা অঙ্কুরিত হয়েছে তখন থেকেই কোন না কোন একটা পতাকার প্রতীক তার সাথে জুড়েছে? আর যখনই কোন একটা রাষ্ট্রের গোড়পত্তন হয়েছে তখন সর্ব প্রথম যে বিষয়টার প্রয়োজন রাষ্ট্র আবিষ্কারকদের কাছে অপহিার্যরূপে প্রকাশ পেয়েছে সেটা হলো সে দেশের জন্য সংবিধান রচনা করা। আর এই সংবিধানকে নিয়েই রাষ্ট্রের কাঠামো পূর্ণতা লাভ করেছে।
যেহেতু এসব রাষ্ট্র ইসলামী সংবিধান প্রতিষ্ঠার জন্য বা ইসলামের কোন স্বার্থে রচিত হয় নি তাই অকপটে বলা চলে যে, এই রাষ্ট্রের গোড়াপত্তন মানেই কুফরী শক্তির নতুন একটা অধ্যায় জাতীয়তার হাত ধরে ভীত গেড়েছে। আর এই রাষ্ট্রের জন্য উক্ত সংবিধানে একটা প্রতীকও নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। এজন্য কোন দেশের পতাকা মানেই সে দেশের সংবিধানের একটা প্রতীক।
একথাও ভুলে গেলে চলবে না যে, প্রত্যেকটা সংবিধান রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ধর্মের স্থান দখল করে আছে। যে ধর্মের প্রবর্তক এই নব্য ফেরউনগুলো। পৃথিবীতে এমন ধর্ম অনেক রয়েছে। তবে সম্প্রতিকালের সবচেয়ে সমাদৃত ধর্মের নাম হল গণতন্ত্র। আর প্রতিটি রাষ্ট্রে জন্য গণতন্ত্রের নতুন নতুন এডিশন। যাকে আমরা রাষ্ট্রীয় জীবনের ধর্ম বলে অভিহিত করতে পারি।
মোটকথা হচ্ছে এসব নতুন নতুন ধর্মের নতুন নতুন এডিশনের জন্য নতুন নতুন আইকন ও পতাকা প্রতীক হিসেবে সেদেশের সকল অফিস-আদালতসহ যাবতীয় গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে স্থানে উড্ডীন করা হয়ে থাকে।
তাই একথা আমরা অকপটে বলতে পারি যে, পৃথিবীতে আজ ইসলাম ব্যতীত যতগুলো পতাকা আছে সবগুলো বিশ্বব্যাপী কুফরীর এক একটি অংশ মাত্র। যারা সকলেই আল্লাহর সাথে বিদ্রোহ করে নিজেদেরকে ফেরাউনের স্থানে বসিয়েছে। তাই এক দেশেরে জাতীয় পতাকা থেকে অন্য দেশের জাতীয় পতাকার মধ্যে কেবান বিভেদ নেই। সবগুলোই জাতীয়তাবাদী কুফরী পতাকা।
অতএব বাংলাদেশের পতাকাকেও জাতীয়তাবাদী কুফর থেকে মুক্ত করার কোন পন্থা নেই।
তাই এই পতাকার সম্মান করা মানে কি জাদীয়তাদী কুফরের সম্মান করা নয়? এই পতাকার সম্মান করা মানে কুফরী সংবিধানের সম্মান করা নয়? এই সংবিধঅনের সম্মান করা মানে খোদাদ্রোহী ফেরাউনদের সম্মান করা নয়?
কোথায় গেল আজ ইসলামের ভালবাসা? বাংলাদেশের কোন ইসলামী বিদ্যাপীঠে দেশের জাতীয় দিনগুলোতে স্বদেশীয় পতাকা উড্ডীন না করে ইসলামী কোন পতাকা উড্ডীন করে তাহলে তারা কি দেশদ্রোহী তকমার যোগ্য হয়ে যাবে না?
তাহলে লালসবুজের পতাকা আজ যেসব মোল্লারা গায়ে জড়িয়ে দেশের ভালবাসা প্রকাশ করছে মূলত েসসব মোল্লারা ইসলামকে বলি দিয়ে জাতীয়তাবাদী কুফরকেই নিজেদের ধর্ম হিসেবে মনোনীত করেছে।
এজন্য আমার কাছে যেসব মোল্লারা জাতীয়তাবাদী লাল-সবুজের পতাকা গায়ে জড়িয়েছে সেসব মোল্লাদের চেয়ে ঐ অবাঞ্ছিত নারীই উত্তম যে, এই পতাকাকে নিজের নিতম্বের পদদেশে স্থান দিয়েছে।
কবে যে বুঝবে এসব মোল্লারা জাতীয়তাবাদ কাকে বলে!......................................
Comment