১৯৭১ সাল, মিশরের রাজসিংহাসনের দখলদারিত্ত গ্রহন করলেন মুসলিম প্রেসিডেন্ট আনোয়ার আল সাদাত। মিশরের জন্য কিছু করবেন এমন প্রতিশ্রুতির ঝুলি সাথে নিয়েই তিনি গদিতে বসেছিলেন, অন্য সকলের মত। এবং এই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ি তিনি কিছু করেওছিলেন । ফলশ্রুতিতে জনগন তাকে সফল রাষ্ট্রনায়ক হিসাবে ভুশিত করল। সফল রাষ্ট্রনায়ক খিতাবে ভুশিত হয়ে তিনি নিযেকে মহান কিছুই মনে করলেন। ভাবলেন তিনি যা করবেন তাই জনগন অকুন্ঠ চিত্তে মেনে নিবে। জনগনের এই আস্থার ডানায় ভর করে তিনি আকাসে উঠতে চইলেন।
১৯৭৯ সাল, জনগনের আস্থার ডানা ভেঙ্গে দিয়ে তিনি ইসরাঈলের সাথে চিরোদিনের জন্য যুদ্ধ বন্দের শান্তি চুক্তিতে আবদ্ধ হলেন। জাতিসংঘ তাকে শান্তির নবেল পুরস্কারে পুরস্কিৃত করল। কিন্তু ততদিনে সাধারন জনগন কিছু বুঝতে না পারলেও সচেতন কিছু ইসলামের বীর সৈনিক তার দুর্বিসন্ধির ব্যাপারটা ঠিকই বুঝে ফেলেছে। তারা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন, না একে আর সামনে বাড়তে দেয়া যাবে না। তার গতি এখানেই স্তব্ধ করে দিতে হবে। গাড়ির চাকা এখানেই পাঞ্চার করে দিতে হবে।
এদিকে দির্ঘদিন ধরে খাচায় বন্দি কুকুরের মত খাচার দরজা খুলা পেয়ে ইসরাঈলের ঐ কুকুরগুলো বাহিরে লাফিয়ে পড়ল। শুরু করল ফিলিস্তিনের বুকে অবাদ বিচোরন। হত্যা করল শত শত মাছুম বাচ্চাকে।
১৯৮১ সাল, ইসলামের পাচজন বীর সৈনিক ইসলামের এই জঘন্যতম দুশমন আনোয়র সাদাত কে তার ধৃষ্টতার দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দেয়ার শুভ কাজটি করার লক্ষে এগিয়ে আসলেন। অত্যন্ত সুকৌশলের সাথে তাকে হত্যা করে তারা কোটি মুসলমানের হ্রদয়ে প্রশান্তির শীতল বাতাশ বয়িয়ে দিলেন। তারা কোটি মুসলমানের হ্রদয়স্পন্দনে জায়গা করে নিলেন। সকলে তাদেরকে স্বাদরে গ্রহন করে নিল। স্বাগতম জানাল সকলে।
কিন্তু মাথায় টনক পড়ল মিশর হুকুমতের গোলাম, সরকারি বেতনভুক্ত, ইহুদিদের খৃষ্টানদের দালাল, নামধারি এক মুফতি সাহেবের। তিনি প্রগতিশীলদের রঙ্গিন চশমা চোখে এটে বিষয়টাকে শরীয়তের আলোকে নিরিক্ষন করে দেখতে চাইলেন।
ফলাফল, না! এমন নিরাপরাধ মানুষকে নির্দয়ভাবে হত্যা করা শরীয়ত সমর্থন করে না। এটা অন্যায়। মানোবতাবিরোধী। অবশ্যই এর বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করতে হবে। তিনি সামরিক আদালত কে ফতোয়া দিলেন মুসলিম এই পাচজন সৈনিক কে হত্যা করতে। তারা ফতোয়া পেয়ে কোটি মুসলমানেরে হ্রদয়ের স্পন্দন এই পাচ যুবককে নির্দয়ভাবে হত্যা করল । কিন্তু তখন এর প্রতিবাদ করার কেউ ছিলনা।
বর্তমানে এমন নামধারি, সরকারি বেতনভুক্ত পতোয়াবাজের অভাব নেই। আল্লাহ তায়ালা আমাদের কে এই সমস্ত দালালদের থেকে হিফাজত করুন। আমিন......................
১৯৭৯ সাল, জনগনের আস্থার ডানা ভেঙ্গে দিয়ে তিনি ইসরাঈলের সাথে চিরোদিনের জন্য যুদ্ধ বন্দের শান্তি চুক্তিতে আবদ্ধ হলেন। জাতিসংঘ তাকে শান্তির নবেল পুরস্কারে পুরস্কিৃত করল। কিন্তু ততদিনে সাধারন জনগন কিছু বুঝতে না পারলেও সচেতন কিছু ইসলামের বীর সৈনিক তার দুর্বিসন্ধির ব্যাপারটা ঠিকই বুঝে ফেলেছে। তারা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন, না একে আর সামনে বাড়তে দেয়া যাবে না। তার গতি এখানেই স্তব্ধ করে দিতে হবে। গাড়ির চাকা এখানেই পাঞ্চার করে দিতে হবে।
এদিকে দির্ঘদিন ধরে খাচায় বন্দি কুকুরের মত খাচার দরজা খুলা পেয়ে ইসরাঈলের ঐ কুকুরগুলো বাহিরে লাফিয়ে পড়ল। শুরু করল ফিলিস্তিনের বুকে অবাদ বিচোরন। হত্যা করল শত শত মাছুম বাচ্চাকে।
১৯৮১ সাল, ইসলামের পাচজন বীর সৈনিক ইসলামের এই জঘন্যতম দুশমন আনোয়র সাদাত কে তার ধৃষ্টতার দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দেয়ার শুভ কাজটি করার লক্ষে এগিয়ে আসলেন। অত্যন্ত সুকৌশলের সাথে তাকে হত্যা করে তারা কোটি মুসলমানের হ্রদয়ে প্রশান্তির শীতল বাতাশ বয়িয়ে দিলেন। তারা কোটি মুসলমানের হ্রদয়স্পন্দনে জায়গা করে নিলেন। সকলে তাদেরকে স্বাদরে গ্রহন করে নিল। স্বাগতম জানাল সকলে।
কিন্তু মাথায় টনক পড়ল মিশর হুকুমতের গোলাম, সরকারি বেতনভুক্ত, ইহুদিদের খৃষ্টানদের দালাল, নামধারি এক মুফতি সাহেবের। তিনি প্রগতিশীলদের রঙ্গিন চশমা চোখে এটে বিষয়টাকে শরীয়তের আলোকে নিরিক্ষন করে দেখতে চাইলেন।
ফলাফল, না! এমন নিরাপরাধ মানুষকে নির্দয়ভাবে হত্যা করা শরীয়ত সমর্থন করে না। এটা অন্যায়। মানোবতাবিরোধী। অবশ্যই এর বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করতে হবে। তিনি সামরিক আদালত কে ফতোয়া দিলেন মুসলিম এই পাচজন সৈনিক কে হত্যা করতে। তারা ফতোয়া পেয়ে কোটি মুসলমানেরে হ্রদয়ের স্পন্দন এই পাচ যুবককে নির্দয়ভাবে হত্যা করল । কিন্তু তখন এর প্রতিবাদ করার কেউ ছিলনা।
বর্তমানে এমন নামধারি, সরকারি বেতনভুক্ত পতোয়াবাজের অভাব নেই। আল্লাহ তায়ালা আমাদের কে এই সমস্ত দালালদের থেকে হিফাজত করুন। আমিন......................
Comment