দ্বীন বিক্রেতা আলেম

[Shirajoddola]

দ্বীন বিক্রেতা আলেম

بسم الله الرحمن الرحيم
لا تَجِدُ قَوْمًا يُؤْمِنُونَ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الآخِرِ يُوَادُّونَ مَنْ حَادَّ اللَّهَ وَرَسُولَهُ وَلَوْ كَانُوا آبَاءهُمْ أَوْ أَبْنَاءهُمْ أَوْ إِخْوَانَهُمْ أَوْ عَشِيرَتَهُمْ أُوْلَئِكَ كَتَبَ فِي قُلُوبِهِمُ الإِيمَانَ وَأَيَّدَهُم بِرُوحٍ مِّنْهُ وَيُدْخِلُهُمْ جَنَّاتٍ تَجْرِي مِن تَحْتِهَا الأَنْهَارُ خَالِدِينَ فِيهَا رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمْ وَرَضُوا عَنْهُ أُوْلَئِكَ حِزْبُ اللَّهِ أَلا إِنَّ حِزْبَ اللَّهِ هُمُ الْمُفْلِحُون

দেখুন নিচের লিংকে: (পোপ কে দ্বীন বিমুখ দুনিয়া লোভী ফরিদ উদ্দিন মাসুদের শুভেচ্ছা ভিডিও )
https://www.youtube.com/watch?v=86-aNe1XH9A[/url]
https://youtu.be/86-aNe1XH9A[/url]

যে আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাসী তাকে আল্লাহ ও তার রাসূলের শত্রুদের সাথে ভালবাসা পোষণ করতে দেখবেন না। যদিও সে (আল্লাহ ও রাসূল সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শত্রু) তার পিতা, সন্তান, ভাই, অথবা আত্মিয়-সজন হয়। তারাই (আল্লাহ ও রাসূল সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শত্রুদের সাথে শত্রুতা পোষণকারী) ঐ সকল লোক যাদের অন্তরে আল্লাহ তায়ালা ঈমান সুদৃঢ় করে দিয়েছেন। এবং তাদেরকে শক্তিশালী করেছেন ও তাদরেকে তলদেশ দিয়ে ঝর্ণাবাহী জান্নাত দান করবেন। তথায় তারা চিরকাল বসবাস করবে। আল্লাহ সুবহানাহু তাদের প্রতি সন্তুষ্ট তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট। তারাই আল্লাহর দল, জেন রাখ আল্লাহর দলই বিজয়ী হবে।
ওহে প্রিয় ভাই!
আল্লাহ ও রাসূলের শত্রুদের সাথে শত্রুতা পোষণ করা এক নিয়ামতে আজিমা। যার মাধ্যমে একজন নগন্য বান্দা আল্লাহর সন্তুষ্টি পেতে পারে। হতে পারে মহান রবের প্রিয় পাত্র ও চিরস্থায়ী সুখ-শান্তির নীড় জান্নাতের অধিবাসী। সুতরাং আল্লাহর ও তার রাসুলের শত্রুদের সাথে যে ব্যক্তির শত্রুতার পরিমাণ যত বেশি হবে, সে অনুযায়ী আল্লাহর রিজা ও ভালবাসা লাভ করবে।
ربنا لا تزغ قلوبنا بعد اذ هديتنا وهب لنا من لدنك رحمة انك انت الوهاب
হে প্রভূ আমাদেরকে হিদায়েত দানের পর কুফুরীর সংকির্ণ পথে ফিরিয়ে দিওনা। আমাদের প্রতি দয়া করুন, নিশ্চয় আপনি মহান দাতা। আমিন।
সার্মর্ম::
কুফফারদের সাথে শত্রুতার পুরুস্কার:-
১. আল্লাহ তায়ালা তার ঈমান সুদৃঢ় করে দিবেন।
২. জান্নাত দান করবেন।
৩. তাদেরকে শত্রুদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী করবেন।
৪. আল্লাহ সুবহানাহু তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে যাবেন।
৫. তারা আল্লাহর দলভুক্ত ও সম্মানিত হবেন।
৬. দুনিয়া ও আখিরাতে বিজয়ী হবেন।

[murabit]

আল্লাহর ও তার রাসুলের শত্রুদের সাথে যে ব্যক্তির শত্রুতার পরিমাণ যত বেশি হবে, সে অনুযায়ী আল্লাহর রিজা ও ভালবাসা লাভ করবে।

কুফফারদের সাথে শত্রুতার পুরুস্কার:-
১. আল্লাহ তায়ালা তার ঈমান সুদৃঢ় করে দিবেন।
২. জান্নাত দান করবেন।
৩. তাদেরকে শত্রুদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী করবেন।
৪. আল্লাহ সুবহানাহু তাদের প্রতি সন্তুষ্ট হয়ে যাবেন।
৫. তারা আল্লাহর দলভুক্ত ও সম্মানিত হবেন।
৬. দুনিয়া ও আখিরাতে বিজয়ী হবেন।

যার রুচি যতটুকু উন্নত হবে ঘৃনিত বস্তুর প্রতি তার ততবেশী ঘৃনা জন্ম নিবে।

[bokhtiar]

আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন তাকে কেও হিদায়ত দিতে পারে না।
আল কুরান।

[আল জিহাদ]

আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন তাকে কেও হিদায়ত দিতে পারে না।
আল কুরান।

জাযাকাল্লাহ,গুরুত্বপূর্ণ একটি আয়াত।

আর যে হিদায়তের জন্য এক পা সামনে এগিয়ে যায়, মহান আল্লাহ দশ পা এগিয়ে যাওয়ার তৌফিক দান করেন।

কিন্তু বর্তমানে সাধারন একটি বিষয় হল,হিদায়তের জন্য কোন চেষ্টা'ই করে না।

[হিন্দেরঈগল]

জাজাকাল্লাহ ভাই অনেক সুন্দের হয়েছে ।

[Sohail]

এদেশে অনেক শাইখ আছেন যাদেরকে অনেক আমলী দেখা যায় কিন্তু তারা জঙ্গিবাদ বিরোধী।। তারা জিহাদ বিরোধী এটা বলে না। তাদের সমস্য হলো ইলমী সমস্যা। তারা মূলত জিহাদের বিরোধিতা করছে। এটা তো ধ্রুব সত্য কুফফার গোষ্ঠী জিহাদকেই জঙ্গিবাদ / সন্ত্রাসবাদ বলছে। এদেশের কিছু সুফিরা কুফফারদের সাথে তাল মিলিয়ে তারাও বলছে ইসলাম জঙ্গিবাদকে সমর্থন করে না। এরা মূলত জিহাদ কাকে বলে সেটাই বুঝে না। হায়রে বড় আলিম! বর্তমান সময়ে তোমরা যাদের জঙ্গি বলছ - তারাই হলো প্রকৃত মুজাহিদ। কারণ তোমরা কাফিরদের সাথে তাল মিলিয়ে কথা বলছ! কাফিরদের কথা আর তোমাদের কথা হুবহু মিলা গেছে । আল্লাহ আমাদের এসব ভণ্ড সুফিদের থেকে হিফাজত করুন,আমিন।