Announcement

Collapse
No announcement yet.

আল্লাহ সবাইকে হিফাজত করুন।

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • আল্লাহ সবাইকে হিফাজত করুন।

    সম্মানিত মুজাহিদ ভায়েরা! বিশেষ অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, নির্ভরযোগ্য সূত্রে সংবাদ মিলেছে, আসাম থেকে এক লক্ষ্য জ্বিন বাহিনী বাংলাদেশে এসেছে মুজাহিদ পরিবারগুলোর ক্ষতি সাধন করতে। যেন মুজাহিদ ভায়েরা পেরেশানীতে পড়ে জিহাদের পথ থেকে সরে যায়। সুতরাং হে মুজাহিদ ভাইয়েরা! আপনারা সকাল সন্ধ্যার আযকারগুলো শুধু নিজেরাই পড়বেন এমন নয়; বরং আপনাদের পিতা-মাতা, ভাই-বোন, স্ত্রী-সন্তানাদিদেরকেও এই আযকারগুলো মুখস্ত করিয়ে দিবেন। তা যেকোন উপায়েই হোক। যেন সকলে আযকারগুলো নিয়মিত পড়েন।
    সবশেষে, কুফফাররা ষড়যন্ত্র করে আর আল্লাহ তায়ালাও কৌশল অবলম্বন করেন। বস্তুত আল্লাহই হলেন সর্বোত্তম কুশলী।
    শত্রু অভিমুখী যুদ্ধা।

  • #2
    আল্লাহ আমাদের জ্বিন শয়তান ও মানব শয়তান উভয় দল থেকে হিফাজত করুন, আমিন।

    Comment


    • #3
      سورة الناس
      بسم الله الرحمن الرحيم
      قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ النَّاسِ (1) مَلِكِ النَّاسِ (2) إِلَهِ النَّاسِ (3) مِنْ شَرِّ الْوَسْوَاسِ الْخَنَّاسِ (4) الَّذِي يُوَسْوِسُ فِي صُدُورِ النَّاسِ (5) مِنَ الْجِنَّةِ وَالنَّاسِ (6)

      Comment


      • #4
        অন্য রকম খবর ভাই তথ্য সূএ টা দিবেন প্লিজ
        ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

        Comment


        • #5
          ইনশাআল্লাহ আমি অতি শ্রীগ্রই ফোরামে সকাল সন্ধার আমল সহ অন্যাণ্য আমলের উপর এক থ্রেডে একটা পোস্ট করব ভাইয়েরা আমার জন্য দোয়া করবেন ইন.
          ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

          Comment


          • #6
            আল্লাহ সকলকে রক্ষা করুণ।
            ومكروا ومكرالله والله خيرالمٰكرين.
            ওরাও পরিকল্পনা করে আর আল্লাহ তা'লাও পরিকল্পনা করে আর আল্লাহ তা'আলাই হল উত্তম পরিকল্পনাকারী।

            Comment


            • #7
              আল্লাহ্* হেফাজত করুন।

              Comment


              • #8
                সম্মানিত ভা্ই!

                আসাম থেকে এক লক্ষ্য জ্বিন বাহিনী বাংলাদেশে এসেছে ...

                কথাটি সত্য বা মিথ্যা উভয়টি হতে পারে ।
                সত্য হোক বা মিথ্যা হোক উভয় দিক থেকে মুজাহিদদের জন্য এটি একটি পরীক্ষা ।

                আমি এখানে বলবো যে জ্বীন থেকে বাচার কিছু উপায় ইনশাআল্লাহঃ

                1. আউযুবিল্লাহি মিনাশ-শায়তনির রজিম পাঠ ।
                2. আয়তুল কুরসি পাঠ করা । (এ সম্পর্কে আমি দুটি ঘটনা শুনাতে চায়, এক ভাই বলেছেন যে, অনি একটি জ্বীনে আসর করেছে এমন রোগীর সামনে উপস্থিত, ... অনেক পর ঐ রোগীর সাথে থাকা জ্বীনকে আল্লাহর ইচ্ছায় বসে নিয়ে আসলেন তখন ঐ জ্বীনকে বলতেছে মুসলমান হওয়ার জন্য তখন জ্বীন বলতেছে কীভাবে মুসলমান হবে? তখন সে মুসলমান হলো, তারপর সেই জ্বীনটি বলতেছে, হুজুর! হুজুর! আমাকে মারার জন্য আমার সাথে আগে যেগুলো ছিল সেগুলো আসতেছে তখন ভাই বললেন অপেক্ষা কর আমি তোমাকে একটা জিনিস শিক্ষা দেয় দেখবে সব পালিয়ে গেছে। জ্বীন বলতেছে দ্রুত বলুন । তখন ভাই আয়তুল কুরসি পাঠ করে শুনালেন জ্বীনটি একবার শুনা মাত্র মুখস্থ করে ফেললো । তখন ভাই বলতেছে তোমাকে যারা মারতে আসছিল তারা কি এখনোও আসতেছে? তখন জ্বীনটি বললো, সকলে পালিয়ে গেছে (এ থেকে বুঝা গেলো যে জ্বীনেরা আয়তুল কুরসীর কারণে পালিয়ে যায় )
                দৃত্বীয় ঘটনাঃ অন্য কোন দিন সেই ভাই আরেকজন জ্বীনের কাছে গেল, তখন সেই ভাই জ্বীন তাড়ানোর জন্য যা করার তা করলো তখন দুষ্ট জ্বীনটি বললো তুই যা-ই করছিসনা কেন কোন লাভ হবে না। তখন ভাই বলতেছে সে তো আমাকে দেখে ফেলতেছে, তখন ভাই সাথে সাথে “ওজা-আল না মিম বাইনা আইদি হিম.... সূরা ইয়াসিনের 9 নাম্বার আয়াত পাঠ করলো তারপর সেই জ্বীনটি আর দেখতে পেলনা ভাইকে ।

                3. আমরা আবু হুরাইরা (রা.) সেই ঘটনাটি সকলে জানি যে, অনি খাদ্যের পাহারাদারী করেছিল তো এক সময় জ্বীন আসলো চুরি করার জন্য তখন তিনি ধরে ফেললেন এরকম তিন দিন হলো তৃতীয় দিন জ্বীনটি বললো আমি তোমাকে একটি শিক্ষা দেয় যা তোমাকে এমন হওয়া থেকে বিরত রাখতে তখন জ্বীনটি আয়তুল কুরসি শিক্ষা দিলো । রাসূল সা. এর নিকট ঘটনা বলার পর রাসূল সা. বললেন, সে সত্য কথা বলেছে যদিও সে মিথ্যা বাদী ।
                4. সূরা নাস, সূরা ফালাক পড়া ।
                5. খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা । কেননা, রাসূল সা. বলেছেন, খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ না বললে কেমন যেন শয়তান খাবারগুলো খেল ।
                6. ইস্তেন্জায় যাওয়ার পূর্বে দো’আ পড়া, আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিনাল খুবুসি ওয়াল খবা-ইস ।
                7. এবং সকাল সন্ধ্যার আযকার পাঠ করা ।

                ইনশাআল্লাহ এ আমলগুলো করলে জ্বীন থেকে বাচা যাবে ও তাদের সাথে এক প্রকার যুদ্ধ করে জয়ী হওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ ।
                আনসার কে ভালবাসা ঈমানের অংশ ।

                Comment


                • #9
                  Originally posted by AL-ANSAR View Post
                  সম্মানিত ভা্ই!

                  আসাম থেকে এক লক্ষ্য জ্বিন বাহিনী বাংলাদেশে এসেছে ...

                  কথাটি সত্য বা মিথ্যা উভয়টি হতে পারে ।
                  সত্য হোক বা মিথ্যা হোক উভয় দিক থেকে মুজাহিদদের জন্য এটি একটি পরীক্ষা ।

                  আমি এখানে বলবো যে জ্বীন থেকে বাচার কিছু উপায় ইনশাআল্লাহঃ

                  1. আউযুবিল্লাহি মিনাশ-শায়তনির রজিম পাঠ ।
                  2. আয়তুল কুরসি পাঠ করা । (এ সম্পর্কে আমি দুটি ঘটনা শুনাতে চায়, এক ভাই বলেছেন যে, অনি একটি জ্বীনে আসর করেছে এমন রোগীর সামনে উপস্থিত, ... অনেক পর ঐ রোগীর সাথে থাকা জ্বীনকে আল্লাহর ইচ্ছায় বসে নিয়ে আসলেন তখন ঐ জ্বীনকে বলতেছে মুসলমান হওয়ার জন্য তখন জ্বীন বলতেছে কীভাবে মুসলমান হবে? তখন সে মুসলমান হলো, তারপর সেই জ্বীনটি বলতেছে, হুজুর! হুজুর! আমাকে মারার জন্য আমার সাথে আগে যেগুলো ছিল সেগুলো আসতেছে তখন ভাই বললেন অপেক্ষা কর আমি তোমাকে একটা জিনিস শিক্ষা দেয় দেখবে সব পালিয়ে গেছে। জ্বীন বলতেছে দ্রুত বলুন । তখন ভাই আয়তুল কুরসি পাঠ করে শুনালেন জ্বীনটি একবার শুনা মাত্র মুখস্থ করে ফেললো । তখন ভাই বলতেছে তোমাকে যারা মারতে আসছিল তারা কি এখনোও আসতেছে? তখন জ্বীনটি বললো, সকলে পালিয়ে গেছে (এ থেকে বুঝা গেলো যে জ্বীনেরা আয়তুল কুরসীর কারণে পালিয়ে যায় )
                  দৃত্বীয় ঘটনাঃ অন্য কোন দিন সেই ভাই আরেকজন জ্বীনের কাছে গেল, তখন সেই ভাই জ্বীন তাড়ানোর জন্য যা করার তা করলো তখন দুষ্ট জ্বীনটি বললো তুই যা-ই করছিসনা কেন কোন লাভ হবে না। তখন ভাই বলতেছে সে তো আমাকে দেখে ফেলতেছে, তখন ভাই সাথে সাথে “ওজা-আল না মিম বাইনা আইদি হিম.... সূরা ইয়াসিনের 9 নাম্বার আয়াত পাঠ করলো তারপর সেই জ্বীনটি আর দেখতে পেলনা ভাইকে ।

                  3. আমরা আবু হুরাইরা (রা.) সেই ঘটনাটি সকলে জানি যে, অনি খাদ্যের পাহারাদারী করেছিল তো এক সময় জ্বীন আসলো চুরি করার জন্য তখন তিনি ধরে ফেললেন এরকম তিন দিন হলো তৃতীয় দিন জ্বীনটি বললো আমি তোমাকে একটি শিক্ষা দেয় যা তোমাকে এমন হওয়া থেকে বিরত রাখতে তখন জ্বীনটি আয়তুল কুরসি শিক্ষা দিলো । রাসূল সা. এর নিকট ঘটনা বলার পর রাসূল সা. বললেন, সে সত্য কথা বলেছে যদিও সে মিথ্যা বাদী ।
                  4. সূরা নাস, সূরা ফালাক পড়া ।
                  5. খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ বলা । কেননা, রাসূল সা. বলেছেন, খাবারের শুরুতে বিসমিল্লাহ না বললে কেমন যেন শয়তান খাবারগুলো খেল ।
                  6. ইস্তেন্জায় যাওয়ার পূর্বে দো’আ পড়া, আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিনাল খুবুসি ওয়াল খবা-ইস ।
                  7. এবং সকাল সন্ধ্যার আযকার পাঠ করা ।

                  ইনশাআল্লাহ এ আমলগুলো করলে জ্বীন থেকে বাচা যাবে ও তাদের সাথে এক প্রকার যুদ্ধ করে জয়ী হওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ ।
                  জ্বি ভাই। আমিও উক্ত আমলগওলো বলবো করে ভাবছিলাম। জাযাকাল্লাহ।আপনি সেগুলো দিয়ে দেওয়ার জন্য।
                  শত্রু অভিমুখী যুদ্ধা।

                  Comment


                  • #10
                    আল্লাহ আমাদের জ্বিন শয়তান ও মানব শয়তান উভয় দল থেকে হিফাজত করুন, আমিন।

                    Comment


                    • #11
                      জাযাকাল্লাহ.......

                      Comment

                      Working...
                      X