সমাজতন্ত্র বা Socialism (সোজালিজম) (যাকে আরবিতেالإشتراكية বলে) হলো : সমাজভূক্ত সকল ব্যক্তির কল্যাণের জন্য ভূমি-সম্পদ সমস্ত কিছুই রাষ্ট্রের হাতে ন্যাস্ত থাকা।
এর জনক : কাল মার্কস তবে লেলিনের মাধ্যমেই তা প্রতিষ্ঠিত হয়।
সমাজতন্ত্রের মূলনীতি: প্রখ্যাত রাষ্ট্রবিজ্ঞানী হিয়ানস এর ছয়টি মূলনীতি উল্লেখ করেছেন :-
(১) সকল মানুষের সমান অধিকার।
(২) সমষ্টিকে ব্যক্তির উর্ধ্বে স্থান দেওয়া।
(৩) পুজিবাদের উচ্ছেদ।
(৪) ভূমির মালিকদের থেকে তাদের মালিকানা বিলোপ সাধন।
(৫) ব্যক্তি মালিকানাধীন ব্যবসায় বাণিজ্যের বিলোপ সাধন।
(৬)প্রতিযোগিতার উচ্ছেদ।
সমাজতন্ত্রের উৎপত্তি :
ঊনবিংশ শতাব্দিতে কাল মার্কস এর নেতৃত্বে সমাজতন্ত্রের বিপ্লব ঘটে।
সমাজতন্ত্রের পূর্বে ছিল পূজিবাদ। তার পূর্বে ছিল সামন্তপ্রথা _যেখানে সমস্ত ভূমির মালিক ছিল রাজা। সে জমিদারদের ভূমি বন্টন করে দিত আর জমিদাররা কৃষকদের কাছে বন্টন করে দিত।
কিন্তু হাড়ভাঙা খাটুনি দিয়ে কৃষকরা সামান্যই পেত, ফলে কালক্রমে তার বিরুদ্ধে আন্দোলন জোরালো হতে লাগল আর এ জন্যই ফ্রান্সে ১৭৮৯ সালে বিখ্যাত ফরাসি বিপ্লব সংঘটিত হয়।যার ফলে পূজিবাদের সৃষ্টি হয়। কিন্তু এই পূজিবাদ ও সাধারণ মানুষের উপর জুলুম করে, ফলে ধীরে ধীরে তার বিরুদ্ধে ও আন্দোলন শুরু হলো। অষ্টাদশ ও ঊনবিংশ শতাব্দিতে এ বিপ্লব সংঘটিত হয়, ফলে সমাজতন্ত্রের সৃষ্টি হলো।
সমাজতন্ত্রের বৈশিষ্টসমূহ :-
সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থায় প্রধান বৈশিষ্ট হলো কলকারখানা, জমি, সম্পদ ও উৎপাদনের উপকরণের উপর রাষ্ট্রীয় স্বীকৃত থাকবে। এ অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় ব্যক্তিগত সম্পদ ও মুনাফা অর্জন নিষিদ্ধ। সম্পদ ও উৎপাদনেরর মাধ্যমে উপর রাষ্ট্রীয় মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হলে সম্পদের সুষম বন্টন নিশ্চিত হবে। ফলে সমাজে শ্রেণী বৈষম্য ও শ্রেণী শোষণ বিলুপ্ত হবে।
এ অর্থব্যবস্থায় জাতীয় আয় বন্টনের মূলনীতি হলো প্রত্যেকে নিজ নিজ যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ করবে এবং কাজ অনুযায়ী পারিশ্রমিক পাবে।
এ ব্যবস্থায় উৎপাদন, বন্টন, বিনিয়োগ ইত্যাদি ব্যবস্থাপনার জন্য কেন্দ্রীয় পরিকল্পনা কর্তৃপক্ষ থাকে।
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজতন্ত্র :-
এর মূল ভিত্তি নাস্তিকতারর উপর। কাল মার্কস বলেছে যে, আমাদের কাছে এ জড় জগৎ ছাড়া আর কোনো সত্ত্বা নেই।
তাদের নীতিতে ধর্মের বিরোদ্ধে প্রচার করতে বাধা নেই কিন্তু ধর্ম সম্বন্ধে প্রচার করতে বাধা আছে।
এর জনক : কাল মার্কস তবে লেলিনের মাধ্যমেই তা প্রতিষ্ঠিত হয়।
সমাজতন্ত্রের মূলনীতি: প্রখ্যাত রাষ্ট্রবিজ্ঞানী হিয়ানস এর ছয়টি মূলনীতি উল্লেখ করেছেন :-
(১) সকল মানুষের সমান অধিকার।
(২) সমষ্টিকে ব্যক্তির উর্ধ্বে স্থান দেওয়া।
(৩) পুজিবাদের উচ্ছেদ।
(৪) ভূমির মালিকদের থেকে তাদের মালিকানা বিলোপ সাধন।
(৫) ব্যক্তি মালিকানাধীন ব্যবসায় বাণিজ্যের বিলোপ সাধন।
(৬)প্রতিযোগিতার উচ্ছেদ।
সমাজতন্ত্রের উৎপত্তি :
ঊনবিংশ শতাব্দিতে কাল মার্কস এর নেতৃত্বে সমাজতন্ত্রের বিপ্লব ঘটে।
সমাজতন্ত্রের পূর্বে ছিল পূজিবাদ। তার পূর্বে ছিল সামন্তপ্রথা _যেখানে সমস্ত ভূমির মালিক ছিল রাজা। সে জমিদারদের ভূমি বন্টন করে দিত আর জমিদাররা কৃষকদের কাছে বন্টন করে দিত।
কিন্তু হাড়ভাঙা খাটুনি দিয়ে কৃষকরা সামান্যই পেত, ফলে কালক্রমে তার বিরুদ্ধে আন্দোলন জোরালো হতে লাগল আর এ জন্যই ফ্রান্সে ১৭৮৯ সালে বিখ্যাত ফরাসি বিপ্লব সংঘটিত হয়।যার ফলে পূজিবাদের সৃষ্টি হয়। কিন্তু এই পূজিবাদ ও সাধারণ মানুষের উপর জুলুম করে, ফলে ধীরে ধীরে তার বিরুদ্ধে ও আন্দোলন শুরু হলো। অষ্টাদশ ও ঊনবিংশ শতাব্দিতে এ বিপ্লব সংঘটিত হয়, ফলে সমাজতন্ত্রের সৃষ্টি হলো।
সমাজতন্ত্রের বৈশিষ্টসমূহ :-
সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থায় প্রধান বৈশিষ্ট হলো কলকারখানা, জমি, সম্পদ ও উৎপাদনের উপকরণের উপর রাষ্ট্রীয় স্বীকৃত থাকবে। এ অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় ব্যক্তিগত সম্পদ ও মুনাফা অর্জন নিষিদ্ধ। সম্পদ ও উৎপাদনেরর মাধ্যমে উপর রাষ্ট্রীয় মালিকানা প্রতিষ্ঠিত হলে সম্পদের সুষম বন্টন নিশ্চিত হবে। ফলে সমাজে শ্রেণী বৈষম্য ও শ্রেণী শোষণ বিলুপ্ত হবে।
এ অর্থব্যবস্থায় জাতীয় আয় বন্টনের মূলনীতি হলো প্রত্যেকে নিজ নিজ যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ করবে এবং কাজ অনুযায়ী পারিশ্রমিক পাবে।
এ ব্যবস্থায় উৎপাদন, বন্টন, বিনিয়োগ ইত্যাদি ব্যবস্থাপনার জন্য কেন্দ্রীয় পরিকল্পনা কর্তৃপক্ষ থাকে।
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজতন্ত্র :-
এর মূল ভিত্তি নাস্তিকতারর উপর। কাল মার্কস বলেছে যে, আমাদের কাছে এ জড় জগৎ ছাড়া আর কোনো সত্ত্বা নেই।
তাদের নীতিতে ধর্মের বিরোদ্ধে প্রচার করতে বাধা নেই কিন্তু ধর্ম সম্বন্ধে প্রচার করতে বাধা আছে।
Comment