সিরিয়া এবং তার মিত্র রাশিয়া বলছে সিরিয়ার বিমান ঘাঁটিতে ইসরায়েল ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে
সিরিয়া এবং তার মিত্র রাশিয়া বলছে, সিরিয়ার ভেতরে একটি সামরিক বিমান ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, দু'টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান- সিরিয়ান আকাশসীমার ভেতর না ঢুকেই টি-ফোর নামে ওই বিমানঘাঁটিতে আঘাত হানে।
সিরিয়ার হোমস শহরের কাছে টাইয়াস বিমান ঘাঁটিতে এই ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরপরই সিরিয়ানরা প্রথম সন্দেহ করেছিল যুক্তরাষ্ট্রকে।
শনিবার পূর্ব গুতা অঞ্চলের দৌমায় সিরিয়ার বিরুদ্ধে রাসায়নিক অস্ত্র প্রয়োগের অভিযোগ ওঠার পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ক্রুদ্ধ প্রতিক্রিয়া দেখানোর পর তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জন্য আমেরিকানদের দোষারোপ করা হয়।
কিন্তু এখন সিরিয়ার সরকার এবং তাদের মিত্র রাশিয়া ইসরায়েলকে দায়ী করছে। আমেরিকাও এ ধরণের হামলা চালানোর কথা অস্বীকার করেছে।
রাশিয়া বলছে, বিমান থেকে মোট আটটি ক্ষেপণাস্ত্র ছোঁড়া হয়, যার পাঁচটি গুলি করে আকাশেই ধ্বংস করা হয়। বাকি তিনটি বিমান ঘাঁটির পশ্চিম দিকে আঘাত করে। সিরিয়ার সংবাদ মাধ্যম বলছে, এফ-১৫ ইসরায়েলী বিমানগুলো লেবাননের আকাশসীমার মধ্যে ছিল।
টি-ফোর নামে এই বিমানঘাঁটিতে হামলায় অন্তত ১৪ জন মারা গেছে। ইসরায়েল এখনও এ নিয়ে কিছুই বলেনি। অবশ্য প্রতিবারই সিরিয়ায় এ ধরনের হামলার পর ইসরায়েল নীরবতা পালন করে থাকে। ইসরায়েল ২০১২ সাল থেকেই বিভিন্ন সময় সিরিয়ায় ইরান এবং লেবাননের শিয়া মিলিশিয়া গোষ্ঠী হেযবোল্লাহর বিভিন্ন ঘাঁটিতে এ ধরনের অতর্কিত হামলা চালিয়েছে ।
ফেব্রুয়ারি মাসেই এই টি-ফোর ঘাঁটিতেই ইসরায়েল আরো একটি আক্রমণ চালিয়েছিল। ইসরায়েল সবসময় বলে থাকে যে তারা কোনাভাবেই সিরিয়ায় ইরানকে ঘাঁটি গাড়তে দেবে না।
তিনি বলছেন, সিরিয়ায় রাশিয়া তাদের অত্যাধুনিক বিমান বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা মোতায়েন করেছে।
যদিও একজন আরেকজনের উপর দোষ চাপাতে চায় কিন্তু প্রকৃত পক্ষে তারা সকলে মিলেই সিরিয়ায় এবং বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে আমাদের মুসলিম ভাই বোনদের রক্ত ঝরাচ্ছে।
সিরিয়া এবং তার মিত্র রাশিয়া বলছে, সিরিয়ার ভেতরে একটি সামরিক বিমান ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, দু'টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান- সিরিয়ান আকাশসীমার ভেতর না ঢুকেই টি-ফোর নামে ওই বিমানঘাঁটিতে আঘাত হানে।
সিরিয়ার হোমস শহরের কাছে টাইয়াস বিমান ঘাঁটিতে এই ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরপরই সিরিয়ানরা প্রথম সন্দেহ করেছিল যুক্তরাষ্ট্রকে।
শনিবার পূর্ব গুতা অঞ্চলের দৌমায় সিরিয়ার বিরুদ্ধে রাসায়নিক অস্ত্র প্রয়োগের অভিযোগ ওঠার পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ক্রুদ্ধ প্রতিক্রিয়া দেখানোর পর তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জন্য আমেরিকানদের দোষারোপ করা হয়।
কিন্তু এখন সিরিয়ার সরকার এবং তাদের মিত্র রাশিয়া ইসরায়েলকে দায়ী করছে। আমেরিকাও এ ধরণের হামলা চালানোর কথা অস্বীকার করেছে।
রাশিয়া বলছে, বিমান থেকে মোট আটটি ক্ষেপণাস্ত্র ছোঁড়া হয়, যার পাঁচটি গুলি করে আকাশেই ধ্বংস করা হয়। বাকি তিনটি বিমান ঘাঁটির পশ্চিম দিকে আঘাত করে। সিরিয়ার সংবাদ মাধ্যম বলছে, এফ-১৫ ইসরায়েলী বিমানগুলো লেবাননের আকাশসীমার মধ্যে ছিল।
টি-ফোর নামে এই বিমানঘাঁটিতে হামলায় অন্তত ১৪ জন মারা গেছে। ইসরায়েল এখনও এ নিয়ে কিছুই বলেনি। অবশ্য প্রতিবারই সিরিয়ায় এ ধরনের হামলার পর ইসরায়েল নীরবতা পালন করে থাকে। ইসরায়েল ২০১২ সাল থেকেই বিভিন্ন সময় সিরিয়ায় ইরান এবং লেবাননের শিয়া মিলিশিয়া গোষ্ঠী হেযবোল্লাহর বিভিন্ন ঘাঁটিতে এ ধরনের অতর্কিত হামলা চালিয়েছে ।
ফেব্রুয়ারি মাসেই এই টি-ফোর ঘাঁটিতেই ইসরায়েল আরো একটি আক্রমণ চালিয়েছিল। ইসরায়েল সবসময় বলে থাকে যে তারা কোনাভাবেই সিরিয়ায় ইরানকে ঘাঁটি গাড়তে দেবে না।
তিনি বলছেন, সিরিয়ায় রাশিয়া তাদের অত্যাধুনিক বিমান বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা মোতায়েন করেছে।
যদিও একজন আরেকজনের উপর দোষ চাপাতে চায় কিন্তু প্রকৃত পক্ষে তারা সকলে মিলেই সিরিয়ায় এবং বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে আমাদের মুসলিম ভাই বোনদের রক্ত ঝরাচ্ছে।
Comment