بسم الله الرحمن الرحيم
RAND CORPORATION
RAND CORPORATION
RAND পরিচিতিঃ
RAND এটি হচ্ছে একটি সংক্ষিপ্ত নাম। এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে,
"research and Development corporation".
Rand হচ্ছে আমেরিকান একটি এনজিও সংস্থা। যাদের মূল কাজ হচ্ছে আমেরিকার সামরিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক নিতি নির্ধারণ করা। তাদের গ্রহন যোগ্যতা আমেরিকার কাছে এতটাই যে, তাদের গবেষণার ভিত্তিতেই যে কোন ধরনের মার্কিন নীতি গৃহিত হয়।
প্রতিষ্ঠাঃ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আমেরিকার five star air force এর একজন জেনারেল মার্কিন গভমেন্টের কাছে একটি আবেদন পেশ করলেন যে, যদি সারা পৃথিবীতে এমেরিকা পরাশক্তি হতে চায় তাহলে এমেরিকার এমন একটি সফল টিম বা প্রতিষ্ঠান প্রয়োজন ; যাদের কাজ হবে প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা করা। কারন তিনি দেখেছেন যদি আমেরিকাকে পরাশক্তিতে পরিনত হয় তাহলে তাদেরকে প্রযুক্তিগত দিকে এগিয়ে থাকতে হবে। এ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে ১৯৪৬ সালে কয়েকজন বিজ্ঞানী কে সাথে নিয়ে ১০মিলিয়ন ডলারের একটি প্রাতিষ্ঠানিক ফান্ড তৈরি করে। এভবাবেই তাদের কাজ প্রাতিষ্ঠানিক রূপ নেয় । তাদের সেই প্রতিষ্ঠানের নাম দেওয়া হয় "RAND"। উল্লেখ্য যে, সেই জেনারেলের নাম ছিল "হেরনী ( Harny)"।
সফলতাঃ
ঐ সময় টাতে রকেট সাইন্স এতটা মজবুত ছিলনা। এই RAND-ই সর্ব প্রথম মহাশূন্যে রকেট পাঠাতে সক্ষম হয়। এর সাথে তারা মহাশূন্যে রকেট স্টেশন ও স্থাপন করে। তাদের এই মহাসফলতা দেখে আমেরিকার সামরিক বাহিনীর নেতৃস্থানীয় জেনারেল ও কমান্ডার গন অভিভূত হয়ে পরে। মহাশূন্যে রকেট স্থাপনের পরে তারা সামরিক সহায়তার জন্যে টেকনোলজি নিয়ে গবেষণা শুরু করে ।অতঃপর তাদের সফলতার মঝে রকেটলঞ্চার, মিসাইল, হেলিকপ্টার ইত্যাদি স্থান পেয়েছে।এবং ১৯৫৭ সালে আমেরিকার air force RAND এর প্রযুক্তির উপর গবেষণা করে মহাশূন্যে স্পাই স্যাটালাইট তৈরি কিরতে সক্ষম হয়। এবং তার নাম দেওয়া হয় করনা(corona)। সোভিয়েত মোকাবেলায় করনা আমেরিকার মুক্ষম অস্ত্রে পরিনত হয়। এবং করনা দ্বারা আমেরিকা সর্ব প্রথম রাশিয়া ও চিন সিমান্তে স্পাই আবিস্কার করে। এভাবেই ১৪ বছরের ভিতর ১৯৬০ সালে RAND নামক একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান আমেরিকা সহ সারা বিশ্বে প্রভাবশালী হয়ে উঠে। Rand এর গবেষণার মদ্ধে স্বর্বপরি আমেরিকা কিভাবে তার কর্তৃত্ব সারা পৃথিবীতে টিকে থাকবে সেই বিষয় টি-ই মুক্ষম। সেই আঙ্গিকেই সোভিয়েত উইনিয়ন ভেঙ্গে খান খান হয়ে যাওয়া টা মুলত Rand এর গবেষণার ই বাস্তবায়ন। এখন বির্তমানে সারা বিশ্বে মুসলিম দের সাথে আমেরিকা যুদ্ধ সেটা ও Rand এর ঈ গবেষণার বাস্তবায়ন চলতেছে।
মুসলিম দের কোন চোখে দেখে RAND এর গবেষক গনঃ
ইসলাম বা মুসলিম রা যেন কক্ষনো পরাশক্তিতে পরিনত না হয় সেই বিষয়ে ও গবেষণা চালিয়েছে এবং চালাচ্ছে। অতঃপর সেই গবেষণার রিপোর্ট আমেরিকার সরকারী অফিসে জমা দিয়েছে। এখন আমেরিকা সেই রিপোর্ট অনুযায়ী প্রতিটি পদক্ষেপ গ্রহণকরে চলেছে। Rand এর গবেষণা রিপোর্টে মুসলিম দেরকে ৪ টি ভাগে বিভক্ত করেছে।
Rand কতৃক মুসলিম দের প্রকারঃ
ইসলাম বা মুসলিমরা আমেরিকার অস্তিত্বের হুমকি হওয়ায় এবং ইসলাম বা মুসলিম দের কে সর্ব উত্তম পন্থায় দমন করার জন্যে ৪ টি ভাগে বিভক্ত করেছে Rand।
ঐতিহ্যবাদি বা Traditionalist._ বিভিন্ন পীর ও তাদের ভক্ত বৃন্দ ও রাজতন্ত্র সমর্থন কারিরা।
চরমপন্থি বা Extramist. _ বিভিন্ন দেশে ইসলামী শরীয়া প্রতিষ্ঠার কাজে নিবেদিত প্রান মুজাহিদ ভাইয়েরা।
ধর্মনিরপেক্ষবাদি বা Secularist._ শরীয়া আইন চায়না, গনতন্ত্র চায়।
আধুনিকতাবাদি বা Moderist._ পশ্চিমা ইহুদি-খ্রীষ্টান দের রিতি-নিতী পছন্দ করে। এবং ইসলাম নিয়ে একটু ও মাথা ঘামায় না।
তবে Rand এর গবেষকরা Extramist বা চরমপন্থি দের কেই হুমকি মনে করে। তবে মুসলিম দের কাউকেই তারা নিরাপদ মনে করে না। সকলকেই সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখে।
মুসলিম দের দমনে Rand এর রিপোর্টঃ
চরমপন্থিদের পতন করতে ও বাকি তিন প্রকারের মুসলিমদের উত্থান করতে RAND আমেরিকা গভমেন্টের কাছে কয়েকদফা কার্যক্রম বাস্তবায়নের রিপোর্ট জমা দেয়। নিচে ধারাবাহিক ভাবে উল্লেখ করা হলো।
Rand শাসক তৈরি করাঃ-একটি দেশের মূলে রয়েছে দেশের শাসক বর্গ। যদি শাসক বর্গদের হাত করা যায় তাহলে সব কিছু সম্ভব। তাই Rand মুসলিমদের অধিনস্ত করতে মুসলিম দেশের শাসকদের হাত করতে আবেদন করে।
ধর্মনিরপেক্ষতা বাদি বা saculerist- সরকার গঠন করা।
এই প্রকারের প্রধানতম লোকেরা সাধারণত গনতন্ত্রী হয়ে থাকে। এরা নিতিগত-ই আমেরিকার মতাদর্শের হয়ে থাকে। এদের হাত করতে আমেরিকার কোন বেগ পেতে হয় না। এরা নিজেরাই গোলামির জন্যে প্রস্তুত হয়ে থাকে। অনেক দেশে একাধিক গনতান্ত্রীক দল থাকে। সেই অবস্থায় যেই দল টি গোলামির ক্ষেত্রে অগ্রগামী হয়ে থাকে তাকে সমর্থন দিতে Rand আমেরিকা কে আবেদন করে।
কিন্তু গনতান্ত্রীক তবে ইসলামীক দল তাদের ক্ষেত্রে Rand বলে, A commitment to democracy as understood in the liberal western tradition.
অর্থাৎ গণতন্ত্রমনা বলতে সেই গণতন্ত্রের প্রতি আস্থাশীল হতে হবে যেটা উদারনৈতিক পশ্চিমা ঐতিহ্য বলতে বুঝায়।
Support for democracy implies opposition to the concept of the Islamic state’
-অর্থাৎ গণতন্ত্রের সমর্থক বলতে বোঝানো হচ্ছে ইসলামিক রাষ্ট্রের ধারণার সম্পূর্ণ বিরোধী হতে
3. চরমপন্থি দের দমন করা।
চরমপন্থি বলতে Rand বুঝায়, যারাই শরীয়তের আইন চায় তারাই Extramist বা চরমপন্থি চাই তারা অস্ত্র ধারি হোক বা গনতন্ত্রী। চরমপন্থী দের ব্যাপারে Rand এর নিতি হলো যদি অস্ত্র ধারি হয় তাহলে অস্ত্রের মাদ্ধমে তাদের কে প্রতিহত করতে হবে। আর যদি গনতন্ত্রী হয় তাহলে তাদের ব্যাপারে নিতি হলো ক্ষমতায় আসার সাথে সাথেই তাকে ক্ষমতাচ্যুত করা হবে।
যেমন টা মিসরের brother hood বা ব্রাদারহুড। তারা গনতন্ত্রী কিন্তু শরীয়া বাস্তবায়ন চাইতো। তাই ক্ষমতায় আসার সাথে সাথে-ই ক্ষমতাচ্যুত করা হয়।
অপর দিকে মুজাহিদ ভাইদের অবস্থা। তাদের কে অস্ত্রের মাদ্ধমে প্রতিহত করা হচ্ছে। ( তবে ইনশাআল্লাহ আখের করতে পারবে না )।
4. RAND মাজহাব তৈরী।
RAND গবেষণা করে দেখেছে যে, মুসলিম দেশ গুলোর মধ্যে যেই দেশ গুলো পশ্চিমা শাষক নিয়ত্রিত দেশ হয়েও পশ্চিমা মিডিয়া দ্বারা প্রভাবিত হয় না তাদের মধ্যে চরমপন্থী দল তৈরী হয়। এই বিষয় টি নিয়ন্ত্রন করার জন্যে RAND এমন একটি মুসলিম প্রজন্ম গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত নেয় যারা জানবেনা ইসলামে শরীয়া আইন ,জিহাদ ও খিলাফা বলে কিছু আছে। তাই RAND Corporation সে ষাটের দশকে সৌদি রাজার কেনা দালালদের দিয়ে নতুন মতাদর্শ সৃষ্টি করে।এই মতাদর্শ সৃষ্টির সময় RAND কয়েকটি মুলনীতি তৈরী করে দেয় যা অনুসারে নতুন মতাদর্শ সৃষ্টি হয়। নিম্নে মুলনীতি গুলো উল্লেখ করা হলো।
Rand এর মুলনীতিগুলো হচ্ছে-
(১) ইসলামে জিহাদ বলে কিছু নেই। জিহাদের নামে সন্ত্রাস করা হচ্ছে।
(২) ইসলামে শরীয়া আইন বলে কিছু নেই। শরীয়া আগের জামানর লোকদের জন্য। বর্তমান আধুনিক যুগে শরীয়া অচল
৩) ইসসালামে খিলাফাত বলে কিছু নেই,খিলাফতের নামে যা হয়েছে তা রাজতন্ত্র।
(৪)ইসলামকে নামাজ রোজা হজ্জ আর বিয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।
(৫)প্রচার করতে হবে মাজহাব বলে কিছু নেই।মানতে হবে কুরান হাদিস আর আমরাই হলাম একমাত্র সহিহ হাদিস এর অনুসারী ।(এ দ্বারা উদ্দেশ্য হল যাতে লোকে মাজহাবের কাছে গিয়ে জিহাদ,খলিফা,শরীয়ার গুরুত্ব শিখে না ফেলে)।
এই বিষয়গুলির উপর ভিত্তি করে গড়ে তোলা হয় নতুন মাজহাব এবং আলবাণি কে করা হয় সেই মাজহাবের অঘোষিত মুজতাহিদ। উল্লেখ্য RAND এর কার্যক্রম শুরুর আগে হাতে গোনা কয়েকজন মানুষও চিনত না আলবাণী কে।RAND Corporation এবং আল সৌদ পরিবারকে হতাশ করেন নি আলবাণী।তিনি আলজেরিয়ায় জনগণের ভোটে নির্বাচিত RAND কতৃক উৎখাতিত ইসলামিক স্যালভেশন ফ্রন্টকে জঙ্গী ফত্তোয়া দেন।সার দুনিয়ার মুসলিমদের আশা আকাংখ্যার প্রতিক তালেবানকেও সুস্পষ্ট ভাষায় সন্ত্রাসী ফতোয়া দেন আলবাণী।তার দুটি ফতোয়ায় এখানে পাবেন http://www.alalbany.net/misc024.php
লক্ষনিয়ঃ RANDএর দেয়া মুলনীতির সাথে আমাদের দেশের কোন গ্রুপটির আপনি মিল খুজে পান? কোন দলটি মুজাহিদদের আমেরিকার সাথে সুর মিলিয়ে সন্ত্রাসী, উগ্রবাদী, জঙ্গি বলে? কারা জিহাদের নামটি মুখেও নেয় না? কারা শরীয়াহ প্রতিষ্ঠার কথা মুখে উচ্চারনও করে না? এই বৈশিষ্ট্যের লোকেরা-ই rand ওলামা।
5: RAND শায়খ তৈরীঃ
RAND মাজহাব জনগনের কাছে গ্রহন যোগ্যতার জন্যে RAND শায়খ তৈরীর পরিকল্পনা প্রকাশ করে RAND Corporation.। RAND তার ইনফো তে প্রকাশ করে,"মানুষের সাভাবিক প্রবৃত্তি হল যাকে খুব ভালবাসে তাকে অন্ধের মত অনুসরণ করে।আমাদের এমন কিছু ইসলামি স্কলার তৈরী করতে হবে যারা আমাদের ঘোষিত নীতি মেনে চলবে।তারা বিভিন্ন সভা সেমিনারে দাওয়া সেন্ট্রারে প্রচার করবে জিহাদের নামে জঙ্গীবাদ,খিলাফত বলে কিছু নেই,আর শরীয়া আইন সে যুগের জন্য এই আধুনিক যুগের জন্য নয়।" অর্থাৎ তারা ইসলামকে শুধু নামাজ রোজা হজ্জ বিয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ করে ফেলবে। সউদিতে বিভিন্ন দাওয়া সেন্টারগুলি মুলত RAND এর পরিকল্পনার বাস্তবায়ন মাত্র।
লক্ষনিয়ঃ RAND এর ঘোষিত মুল নীতি মেনে চলে এমন কোন কোন শায়খদের বা আলেমের আপনি মিল খুজে পান? ওইগুলিই হচ্ছে পত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে RAND আলেম। আমি নিচে কিতিপয় নামকরা RAND আলেমের নাম উল্লেখ করছি-
(১) আব্দুল আযিয বিন বাজঃ সৌদী আরবের গ্র্যান্ড মুফতি। রাশিয়া জিহাদের সময় তালেবান মুজাহিদ দের জন্য ফান্ড কালেক্ট করেন।কিন্তু তালেবান মুজাহিদরা যখন আমেরিকার সাথে যুদ্ধ শুরু করে তিনিই ফতোয়া দেন তালেবান খারেজি কাফের,তিনি শায়খ উসামা বিন লাদেনকেও খারেজি ফতোয়া দেন। খারেজি ফতোয়ার ভিডিয়োঃ http://www.youtube.com/watch?v=RoxsjwP-iLs
বিন বাজের প্রতি শায়খ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহর খোলা চিঠিঃ
http://en.wikisource.org/ …/Open_Letter_to_Shaykh_Bin_Baz_on…
(২) মনের জিহাদ বড় জিহাদ-RAND প্রোডাক্ট ইয়াসির কাদিl http://www.youtube.com/watch?v=_8q \gMZZHeF
(৩) নুমান আলি খানঃ একটি RaND প্রোডাক্ট। মাত্র কিছুদিন আগে বলেছে খিলাফত বলে কিছু নেই।লিংকঃ https://www.youtube.com/watch?v=Bh9ffWwdcfw#t=18
উপমহাদেশ এবং বাংলাদেশে কিছু RAND এর চেলা আছে।এদের অনেকেই চিনেন।তারপরো সবার সাথে পরিচয় করে দিচ্ছি।
তালেবান আল কায়েদা কাফের খারেজি-মতিউর রহমান মাদানি।লিংকঃ http://goo.gl/t3QRg2
জিহাদ বলে কিছু নেই,জিহাদের নামে যা হচ্ছে সব জঙ্গীবাদ-আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর।
লিঙ্কঃ http://www.somewhereinblog.net/blog/...ahmfa/29496562
সবচেয়ে বড়\জিহাদ কলমের জিহাদ-আসাদুল্লাহ গালিব।লিংকঃ
http://archive.org …/JihadOQital2ndEditionByProf.Dr.Muhamma…
RAND সম্পর্কিত যা লিখলাম সব RAND এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে অনুবাদিত।ডিটেইলস আরো ভাল করে জানতে পারবেন এখানে-
In Their Own Words, Voices of Jihad-
monographs/2008/RAND_MG602.pdf Civil Democratic Islam. Partners, Resources,and Strategies- http://www.rand.org/pubs/
monograph_reports/MR1716/MR1716.pdf Maritime Terrorism Risk and Liability-
monographs/2006/RAND_MG520.pdf Counterinsurgency in Afghanistan-
monographs/2008/RAND_MG595.pdf Radical Islam in East Africa-
monographs/2009/RAND_MG782.pdf Beyond al qaeda. Part one. The Global Jihadist Movement- http://www.rand.org/pubs/
monographs/2006/RAND_MG429.pdf Beyond al qaeda. Part two. the Outer Rings of the Terrorist Universe- http://www.rand.org/pubs/
monographs/2006/RAND_MG430.pdf The Muslim World After 9/11-
monographs/2004/RAND_MG246.pdf
আমাদের জন্যে শিক্ষাঃ
১.গবেষণা ও রিসার্চ করে RAND পৃথিবীর সবচেয়ে প্রভাবশালী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়।আমাদের হারনো রাজ্য ফিরে পেতে চাইলে রিসার্চের বিকল্প নেই।
২.RAND এর সহায়তায় অস্ত্রের জোড়ে গোটা পৃথিবীতে প্রভাব বিস্তার করে আমেরিকা ।হারানো সম্রাজ্য ফিরে পেতে অস্ত্রের কোন বিকল্প নেই।
৩.সকল RAND মুসলিম,RAND ইসলামি দল,RAND মাজহাব,RAND শায়খ পরিত্যাজ্য যদিও কিছু ক্ষেত্রে তাদের মধ্যে ভাল কিছু পাওয়া যায়।
৪.যে ব্যাক্তি শরীয়া চাইবে সে মুসলিম যে শরীয়া চাইবেবে না সে মুসলিম না।
আপনাদের নেক দু'আয় আমাকে শামিল করতে ভুলবেন না
Comment