Announcement

Collapse
No announcement yet.

সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান নিহত?

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান নিহত?


    সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান নিহত?
    ==========================



    আন্তর্জাতিক ডেস্ক
    আরটিএনএন
    রিয়াদ: সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালামানের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না এমন খবর দিয়ে রুশ বার্তা সংস্থা স্পুটনিক ইন্টারন্যাশনাল দুটি ইরানি মিডিয়ার বরাতে বলছে, বেশ কিছুদিন ধরে তিনি জনসমক্ষে আসছেন না।

    এমনকি ইরানি মিডিয়া প্রেসটিভি ও ফার্সি মিডিয়া, ফার্স ও খিহানের উল্লেখ করে স্পুটনিক বলছে, গত মাসে সৌদি আরবে যে ব্যর্থ অভ্যুত্থানের চেষ্টা হয়েছিল তখন ক্রাউন প্রিন্স নিহত হয়ে থাকতে পারেন। এমনকি এধরনের অভ্যুত্থানের সময় সৌদি বাদশাহ সালমান একটি সামরিক বাঙ্কারে আশ্রয় নেন। এসময় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে অভ্যুত্থানকারীদের সংঘর্ষ শুরু হয়।

    রিয়াদে রাজপ্রাসাদের কাছে একটি ড্রোন উড়তে দেখে তা গুলি করে নামানো হয় বলে সৌদি মিডিয়াগুলো এর আগে খবর দিয়েছিল। ক্রাউন প্রিন্সকে সে সময় একটি মার্কিন ঘাঁটিতে নিয়ে যাওয়া হয় বলে এক সৌদি বিশ্লেষক আল-আহমেদ দাবি করছেন। তবে সৌদি কর্মকর্তারা রয়টার্সকে জানান, ওই ঘটনার সময় বাদশাহ সালমান রাজপ্রাসাদে ছিলেন না।

    গত ২১ এপ্রিলে ওই অভ্যুত্থানের সময় ক্রাউন প্রিন্সের শরীরে দুটি গুলি লাগে। এ খবর গোয়েন্দাদের মাধ্যমে আরেকটি আরব দেশকে জানানো হয়। সাধারণত ক্রাউন প্রিন্স প্রায়শ মিডিয়ার সামনে আসেন কিন্তু গত ২৭ দিন ধরে তিনি জনসমক্ষে আসছেন না।

    এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও গত এপ্রিল মাসের শেষ দিকে যখন সৌদি আরব সফর করেন তখন ক্রাউনপ্রিন্সকে দেখা যায়নি। এসব ব্যাপারে সৌদি কর্তৃপক্ষ কোনো ধরনের বক্তব্য রাখেননি।

    সঙ্গত কারণেই প্রশ্ন উঠেছে ক্রাউন প্রিন্সকে প্রকাশ্যে দেখা যাচ্ছে না কেন? ইরানি মিডিয়াগুলোতে এ নিয়ে প্রতিবেদনগুলোতে নির্ভরযোগ্য কোনো সূত্রের উল্লেখ না করলেও বেশ কিছু তথ্যের ভিত্তিতে দাবি করা হচ্ছে সৌদি যুবরাজ নিহত হয়েছেন।

    প্রেস টিভিতে বলা হয়েছে, ওই ঘটনার পর থেকে সৌদি কর্তৃপক্ষ যুবরাজ সালমানের কোনো ছবি বা ভিডিও প্রকাশ করেনি। যদিও খবরে বলা হচ্ছে, যুবরাজ সালমান মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরের সময় নৈশভোজে অংশ নিয়েছিলেন। কিন্তু সৌদির বাদশা সালমান বিন আব্দুল আজিজ এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী আদেল আল-জুবেইরের সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ছবি ছাড়া ক্রাউন প্রিন্সের কোনো ছবি প্রকাশিত হয়নি।

    কিছু সূত্র দাবি করেছে, সৌদি রাজপরিবারের যেসব সদস্য বাদশা সালমানের বিরোধী তারাই ২১ এপ্রিল হামলা চালিয়েছে। সৌদি কর্তৃপক্ষ এই ব্যাপারে এখনো কোনো মন্তব্য করেনি। ২২ এপ্রিল আল জাজিরা ও বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে বলা হয়, ২১ এপ্রিল রাতের অন্ধকারে সৌদি আরবের রাজপ্রাসাদে হঠাৎ গোলাগুলির ঘটনায় দেশটিতে অভ্যুত্থান চেষ্টা চলছে বলে গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে।

    রাজপ্রাসাদের বাইরে গোলাগুলির একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। বিকট গুলির শব্দ নানা গুঞ্জনের জন্ম দেয়। পরে সৌদি আরবের নিরাপত্তা বাহিনী দাবি করে, গুলি করে একটি ড্রোন নামানো হয়েছে। ড্রোনটি খেলনা বলে চিহ্নিত করেছে তারা।


  • #2
    জাযাকুমুল্লাহু খাইরান।

    Comment


    • #3
      সে যেন অজানা ঠিকানায় হারিয়ে যায়.....আর কখনোই যেন ফিরে আসতে না পারে....

      Comment


      • #4
        হকের তালাশে বের হওয়া পারস্যের সালমানকে আল্লাহ তায়ালা দীর্ঘজীবন দান করেছেন , হক থেকে সরে যাওয়া আরবের বিন সালমানকে যেন আল্লাহ তায়ালা দ্রুত মৃত্যু দেন।

        Comment


        • #5
          নিম্নোক্ত হাদীস গুলো তে এখন থেকে থেকে নজর রাখতে হবে আল্লাহ আমাদের গাজওয়া হিন্দের শহীদ হিসেবে কবুল করুন আমিন
          হযরত ছওবান (রাঃ) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
          “তোমাদের ধনভাণ্ডারের নিকট তিনজন খলীফা সন্তান যুদ্ধ করতে থাকবে। কিন্তু ধনভাণ্ডার তাদের একজনেরও হস্তগত হবে না। তারপর পূর্ব দিক থেকে কতগুলো কালো পতাকা আত্মপ্রকাশ করবে। তারা তোমাদের সাথে এমন ঘোরতর লড়াই লড়বে, যেমনটি কোন সম্প্রদায় তাদের সঙ্গে লড়েনি”।
          বর্ণনাকারী বলেন, তারপর নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরও একটি বিষয় উল্লেখ করে বললেন,
          “তারপর আল্লাহর খলীফা মাহদির আবির্ভাব ঘটবে। তোমরা যখনই তাঁকে দেখবে, তাঁর হাতে বাইয়াত নেবে। যদি এজন্য তোমাদেরকে বরফের উপর দিয়ে হামাগুড়ি খেয়ে যেতে হয়, তবুও যাবে। সে হবে আল্লাহর খলীফা মাহদি”।
          (সুনানে ইবনে মাজা; খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ১৩৬৭; মুসতাদরাকে হাকেম, খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ৫১০)
          এখানে ‘খলীফা সন্তান’ অর্থ সবাই বাদশা বা শাসকের সন্তান হবে। পিতার রাজত্বের দোহাই দিয়ে সবাই ক্ষমতার দাবী করবে। আর ‘ধন ভাণ্ডার’ দ্বারা কাবা ঘরের নিচের প্রোথিত ধন সম্পদ হতে পারে। আবার নিছক রাজত্বও হতে পারে। কারও মতে, ফোরাত নদীর স্বর্ণ পর্বতকে বোঝানো হয়েছে। কিন্তু রাজত্ব হবার সম্ভাবনাই বেশি। কারণ,
          উম্মুল মুমিনিন হযরত উম্মে সালামা (রাঃ) বর্ণনা করেন, আমি আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি,
          “জনৈক খলীফার মৃত্যুকে কেন্দ্র করে করে বিরোধ সৃষ্টি হবে। তখন মদিনার একজন লোক পালিয়ে মক্কা চলে আসবে (এই আশঙ্কায় যে, পাছে মানুষ আমাকে খলীফার পদে অধিষ্ঠিত করে কিনা)। মক্কার লোকেরা তাঁকে খুঁজে বের করে অনিচ্ছা সত্ত্বেও রুকুন এবং মাকামে ইব্রাহিমের মাঝামাঝি স্থানে বাইয়াত গ্রহণ করবে।
          বাইয়াতের খবর শুনে সিরিয়ার দিক থেকে এক বিশাল বাহিনী প্রেরিত হবে। মক্কা মদিনার মাঝামাঝি বায়দা নামক স্থানে এসে পৌঁছানোর পর এই বাহিনীটিকে ভূগর্ভে ধসিয়ে দেওয়া হবে। বাহিনী ধ্বসের সংবাদ শুনে সিরিয়ার ‘আবদাল’ (শ্রেষ্ঠ মুসলমানগণ) ও ইরাকের ‘আসাইব’ (সম্মানিত মুসলিম ব্যক্তিবর্গ) মক্কায় এসে তাঁর (ইমাম মাহদির) নিকট বাইয়াত হবে। অতঃপর সিরিয়ার বনু কালব গোত্রের এক কুরায়শীর আবির্ভাব হবে। সিরিয়ার দিক থেকে সে বাহিনী প্রেরণ করবে। কিন্তু আল্লাহ তাদেরকে পরাস্ত করবেন, যার ফলে তাদের উপর বিপদ নেমে আসবে। এটিই হল ‘কালবের যুদ্ধ’। যে ব্যক্তি কালবের যুদ্ধলব্ধ সম্পদ থেকে বঞ্চিত হবে, সে ব্যর্থ বলে বিবেচিত হবে। তাঁরপর তিনি ধনভাণ্ডার খুলে দেবেন, মাল দৌলত বণ্টন করবেন এবং ইসলামকে বিশ্বময় খেলাফতের আদলে সুপ্রতিষ্ঠিত করবেন। এই অবস্থা অব্যাহত থাকবে সাত বছর কিংবা (বলেছেন) নয় বছর”।
          (আল মু’জামুল আওসাত, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ৩৫; মুসনাদে আবী ইয়ালা, হাদিস ৬৯৪০; ইবনে হিব্বান, হাদিস ৬৭৫৭; আল মু’জামুল কাবীর, হাদিস ৯৩১)
          আবু দাউদের অপর এক বর্ণনায় আরও আছে, “তারপর তিনি মৃত্যুবরণ করবেন এবং মানুষ তাঁর জানাজা আদায় করবে”।
          ইসলামকে বিশ্বময় খেলাফতের আদলে (কালেমার একক পতাকার ছায়াতলে জাতীয়তাবাদহীন একক ভূখণ্ড) সুপ্রতিষ্ঠিত করতে গিয়ে তিনি পেছন দিককার শত্রুর সাথে যুদ্ধ, রোমানদের সাথে মহাযুদ্ধ, আন্তাকিয়ার যুদ্ধ, আমকের যুদ্ধ, ফোরাতের তীরে যুদ্ধ, হিন্দুস্তানের (ভারতীয় উপমহাদেশ) যুদ্ধ, কুস্তুন্তুনিয়ার ( তুরস্কের ইস্তাম্বুল) রক্তপাতহীন যুদ্ধসহ অনেক ছোটবড় যুদ্ধ তাঁর খেলাফতকালে অনুষ্ঠিত হবে। পরবর্তী কোন লেখায় এগুলোর উপর বিষদ আলোচনা করা হবে।
          উম্মুল মুমিনিন হাফসা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ
          “কাবা ঘরে আশ্রিত ব্যক্তির (ইমাম মাহদি) বিরুদ্ধে বিশাল বাহিনীর আগমন হবে। বায়দার প্রান্তরে পৌছা মাত্র বাহিনীর মধ্যভাগ ধ্বসিয়ে দেওয়া হবে। সম্মুখভাগ পেছন ভাগের সেনাদেরকে ডাকাডাকি করতে থাকবে। পরক্ষনেই সম্পূর্ণ বাহিনীকে ধ্বসিয়ে দেওয়া হবে। ফলে সংবাদ বাহক একজন ছাড়া আর কেউ নিস্তার পাবে না”। (মুসলিম শরীফ)
          উম্মুল মুমিনিন আয়েশা (রাঃ) বলেন, একদা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কেমন যেন করছিলেন। জাগ্রত হওয়ার পর জিজ্ঞেস করলাম, এমন কেন করছিলেন হে আল্লাহর রাসুল? তিনি বললেন,
          “খুবই আশ্চর্যের বিষয় – আমার উম্মতের কিছু লোক কাবা ঘরে আশ্রিত কুরায়শী ব্যক্তিকে (ইমাম মাহদি) হত্যার উদ্দেশ্যে রওনা হবে। বায়দা প্রান্তরে পৌঁছা মাত্র সবাইকে মাটির নিচে ধ্বসিয়ে দেওয়া হবে”।
          আমরা বললাম, ‘পথে তো অনেক মানুষের সমাগম থাকে!!’ রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন,
          “হ্যাঁ, দর্শক, অপারগ এবং পথিক সকলকেই একত্রে ধ্বসিয়ে দেওয়া হবে। তবে অন্তরইচ্ছা অনুযায়ী আল্লাহপাক তাদের পুনরুত্থান করবেন”। (মুসলিম শরীফ)
          উপরের হাদিসগুলো থেকে প্রতিয়মান হয় যে, যে বছর ইমাম মাহদির আগমন ঘটবে, সে বছরের রমজান থেকেই আলামত প্রকাশ পেতে থাকবে।
          ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

          Comment


          • #6
            আরেকটি বড় অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত বিন সালমান, সন্দেহ বাড়ছেই তাহলে কি সত্যিই হত্যা করা হয়েছে?????


            এক মাস হয়ে গেল, জনসম্মুখে দেখা মেলেনি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের। গত ২১ এপ্রিল থেকে আজ ২১ মে। এত দীর্ঘ সময় তাকে কোনো রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান বা বিদেশি অতিথির সাথে সাক্ষাত করেননি তিনি। ফলে অনেকের মনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছেন- যে ব্যক্তিকে নিয়ে নিয়মিত মিডিয়ায় খবর হতো, তার নানা পদক্ষেপ বা বক্তব্য নিয়মিত সংবাদমাধ্যমে আসতো- তার হঠাৎ এমন অন্তর্ধান কেন?
            ২১ এপ্রিল সৌদি রাজপ্রাসাদের আশপাশে ঘটনা একটি ঘটনা এই প্রশ্নকে সন্দেহের পর্যায়ে নিয়ে গেছে। ওই দিন প্রাসাদের কাছে ব্যাপক গোলাগুলির খবর মিডিয়ায় আসে। সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, বেশ ক’টি সামরিক যান থেকে মুহুর্মূহু গোলা ছোঁড়া হচ্ছে।
            পরে অবশ্য রাজপরিবারের পক্ষ থেকে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়, প্রাসাদের কাছাকাছি নাকি একটি ‘খেলনা ড্রোন’ চলে এসেছিল। সেটিকে ‘সত্যিকারের ড্রোন’ মনে করে গোলা ছুঁড়েন নিরাপত্তাকর্মীরা।
            এত বড় ঘটনা ‘খেলনা ড্রোন কাছে চলে আসা’ বলে হালকা হিসেবে উপস্থাপনে বিষয়টিকে তখন অনেকে সন্দেহের চোখে দেখেছিলেন। এ ঘটনার পর থেকে যখন কাকতালীয়ভাবে যুবরাজকে আর প্রকাশ্যে দেখা যাচ্ছে না- তখন সেই সন্দেহ আরো ডালপালা ছড়াতে শুরু করে।
            এর মধ্যে সৌদি আরবে ‘শত্রু রাষ্ট্র’ হিসেবে গণ্য হওয়া ইরানের বেশ কয়েকটি গণমাধ্যম অনির্ভরযোগ্য সূত্রের বরাতে সংবাদ প্রকাশ করে- ২১ এপ্রিলের ঘটনায় বিন সালমান নিহত হয়ে থাকতে পারেন; অথবা অন্তত আহত হয়ে চিকিৎসাধীন আছেন।
            ইরানের রক্ষণশীল পত্রিকা বলে পরিচিত কায়হান আরও ‘স্পষ্টভাবে’ জানায় যে, ওই রাতে রাজপ্রাসাদে গুলি ও বিস্ফোরণের সময় বিন সালমানের গায়ে দু’টি বুলেটবিদ্ধ হয়। তারপর থেকে তাকে আর জনসম্মুখে দেখা যায়নি।’
            সৌদি আরবের নাম উল্লেখ না করে কায়হান ‘একটি আরব দেশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে পাঠানো গোপন নথি’র বরাতে এসব তথ্য প্রকাশ করেছে।
            ইরানি আরেকটি সংবাদমাধ্যম প্রেস টিভি বলছে, সেই রাতের পর সৌদি কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে বিন সালমানের নতুন কোনও ছবি বা ভিডিও প্রকাশ হয়নি। এমনকি এপ্রিলের শেষ দিকে সদ্যনিযুক্ত মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পোম্পিও তার অভিষেক বিদেশ সফরে সৌদি গেলেও কোনও ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যায়নি ‘ভবিষ্যৎ বাদশাহ’র চেহারা।
            সর্বশেষ রোববার ফার্স নিউজ জানিয়েছে, মালিক আব্দুল আজিজ অফিসার একাডেমি নামে সৌদি আরবের একটি সামরিক একাডেমির এক অনুষ্ঠানে যোগ দেননি যুবরাজ ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী বিন সালমান। অথচ আগের বছরগুলোতে এই অনুষ্ঠানে প্রতিরক্ষামন্ত্রী যোগ দিয়েছেন।
            বিন সালমানের পরিবর্তে রোববারের অনুষ্ঠানটিতে প্রধান অতিথি ছিলেন রিয়াদের গভর্নর ফয়সাল বিন বন্দর বিন আব্দুল আজিজ। এই ঘটনাটি সৌদির সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তিটির শারিরীক অবস্থা নিয়ে সন্দেহ আরো ঘনীভূত করেছে।
            ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

            Comment


            • #7
              ধীরে ধীরে আমরা ভয়াবহ পরি স্থিতির দিকে অগ্রসর হচ্ছি হে আল্লাহ আমাদের যথা সময়ে ক্বিতালে নামার তৌফিক দাও আমিন হে আল্লাহ আমরা তোমািই জন্য যুদ্ধ করি তোমি আমাদের টেনিং প্রশিক্ষণ নেওয়ার তৌফিক দাও আমিন
              ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

              Comment


              • #8
                ভাই সংবাদ টা শুনে অনেক ভাল লেগেছিল পরে হাকিকাত খুজতে গিয়ে দেখি ...
                না ভাই্ খিঞ্জিরটা এখনো মরেনি । তার মত আর কয়েকটি খিঞ্জিরের সাথে যেমনঃ মিশরের সিসি্ এবং আবু ধাবির প্রধান শয়তান,সহ অন্য আরো কিছু শয়তানের সাথে মুসলিমদের এবং ইসলামের ও এবং আমাদের সমস্ত মুকাদ্দাসাত তথা সম্মানিত এবং পবিত্র ভুমী এবং বস্তুর বিরুদ্দে ষড়যন্ত করার জন্য মিশরে আছে । তাই মিডিয়ায় এবং কোন অনুষঠানে আসতেছে না।
                পাকিস্তানের কিছু নিউজ থেকে এমন পাইলাম।

                যাই হোক এদের কপালে হিদায়াত থাকলে আল্লাহ তাআলা যেন দ্রুত হিদায়াত দান করেন এবং এদের খারাবি থেকে মুসলিমদের মুক্তি দান করেন। অথবা এরা সহ সমস্ত তাগুতদের ধ্বংস কে তরান্নিত করেন ।
                আমীন!!
                Last edited by সত্যের সন্ধানী; 05-22-2018, 11:32 PM.

                Comment


                • #9
                  আওয়ার ইসলামে প্রকাশিত যুবরাজ সালমানের বিরুদ্ধে অভ্যত্থানের আহবানের নিউজটিতে দেখলাম যুবরাজদের মধ্যে দ্বন্দটা প্রকাশ পাচ্ছে।

                  নিচে নিউজের লিঙ্ক:

                  যুবরাজ খালেদের বাদশাহ সালমানকে ক্ষমতাচ্যুত করার আহ্বান

                  Comment


                  • #10
                    আল্লাহ্* আমাদেরকে ইমাম মাহদীর সাথে রাখুন।

                    Comment


                    • #11
                      নতুন করে আবার কোন ইবনে সায়্যাদের কাহিনী শুরু হলো।
                      Last edited by murabit; 05-23-2018, 04:01 PM. Reason: এই ইবনে সায়্যাদের কাহিনির পর আবাø

                      Comment

                      Working...
                      X