মুজাহিদদের প্রতি জনৈক মডারেট আলেমের কিছু প্রশ্ন এবং তার জবাব।
প্রশ্ন এক.
আপনারা কেন গোপনে হামলা করেন?
উত্তর: প্রশ্নগুলো গাঁজাখুরি টাইপের। কুরআন সুন্নাহর সাথে নূন্যতম সম্পর্ক থাকলে এমন প্রশ্ন করার কথা নয়। কোন যুদ্ধে আক্রমন জানিয়ে শুনিয়ে করতে হবে এটা কোথায় পেলেন? আপনি বদর থেকে শুরু করুন দেখুন বদরের সূচনা কীভাবে হয়েছে? আল্লাহর রাসূল সা.আবু সুফিয়ানের ব্যবসায়ী কাফেলায় যখন হামলা করার জন্য অগ্রসর হয়েছিলেন তখনকি আবু সুফিয়ানকে জানিয়ে গিয়েছিলেন? উহুদের যুদ্ধেকি কুরাইশরা আল্লাহর রাসূলকে জানিয়ে মদিনায় আক্রমন করতে এসেছিল নাকি হঠাৎ এসেছিল? আল্লাহর রাসূল মদিনায় আসলে মদিনার ইহুদী গোষ্ঠী কেন গোপনে গোপনে ষড়যন্ত্র করছিল? এর পর কা'ব বিন আশরাফ, আবু রাফে এদেরকে কেন গোপনে হত্যা করেছিলেন? মক্কা বিজয়ের সময় আল্লাহর রাসূল কেন কুরাইশদেরকে সংবাদ দেন নাই? বরং এর বিপরীত দেখা যায় যখন হাতেব বিন আবী বালতা'আ এর মহিলা দূত আল্লাহর রাসূল সা. এর মক্কা আক্রমনের সংবাদ নিয়ে মদিনা থেকে মক্কায় যাচ্ছিল তখন আল্লাহর রাসূল সা. তাকে আটক করেছিলেন। এভাবে প্রতিটা যুদ্ধইতো শুরুতে আল্লার রাসূল সা. গোপন রেখেছেন।
প্রশ্ন দুই.
রাসুল কি কখনো গোপন হামলা করেছেন?
উত্তর: উপরের প্রশ্নের উত্তরেই এই প্রশ্নের উত্তর পাবেন ইনশাআল্লাহ।
প্রশ্ন তিন.
কেন আপনারা ডিক্লেয়ারেশন দিয়ে সম্মুখ যুদ্ধ করার সাহস পান না?
ডিক্লিয়ারেশন কতবার দিতে হবে? বার বার বলা হচ্ছে আমেরিকা বৃটেন রাশিয়া ফ্রান্স জার্মানী ইটালী অস্ট্রেলিয়া সহ গোটা কুফফার গোষ্ঠী আর মুসলিম দেশ গুলোর রাষ্ট্র প্রধানরা মুসলিম উম্মার সাথে যুদ্ধে লিপ্ত। আমরাও তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাব যতদিন ইসলামের বিজয় না হবে বা আমাদের দেহে একফোটা রক্ত আছে ততদিন।
আমরা সাহস পাইনা কোথায় দেখলেন? আমাদের গুটি কয়েকজন মুজাহিদের ভয়েইতো তাগুত বাহিনী আতংকিত। সারাবিশ্বে মিডিয়ার মাধ্যমে ত্রাস সৃষ্টি করছে। নিজেদের জান বাঁচাতে মুজাহিদদেরকে জনগনের শত্রু বানিয়েছে মিডিয়া দিয়ে। এটা কিসের আলামত? এটাকি সাহসিকতার আলামত নাকি কাপুরুষতার আলামত? অথচ তারাই নির্বিচারে জনগনকে হত্যা করেছে আফগানিস্তানে সিরিয়াতে ইরাকে ফিলিস্তিনে আরাকানে। আর মুজাহিদদেরকে দেখুন তারা কখনই নিরপরাধ সাধারন জনগনকে হত্যা করেননি। প্রতিটা বুলেট হিসাব করে করে নিক্ষেপ করেন। এর পরও মুজাহিদরা আপনাদের কাছে
সন্ত্রাসী। আর কুফফাররা শান্তিপ্রিয়!!
প্রশ্ন চার:
কেন আপনারা চোরা গুপ্তা হামলা করে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ইসলামের কলংক লেপন করে চলেছেন?
এর উত্তর দেওয়া হয়েছে। যুদ্ধ কৌশলের নাম। হামলা প্রকাশ্যে করতে হবে এমন বাধ্যবাদকতা ইসলামে নেই। বরংএই প্রশ্ন কুফফারদের কাছে রাখতে পারেন তারা কেন খুরাসানে পালিয়ে পালিয়ে ড্রোন হামলা করে? সম্মুখ সমরে আসেনা কেন? সম্মুখ সমরে আসবে দূরকী বাত তাদের ঘাটি থেকেইতো বের হয়না। মুজাহিদরা আলহামদুলিল্লাহ প্রকাশ্যে কুফফারদের সামনা সামনি এসে নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়ে লড়াই করছেন। কুফফারদের আতংক হয়ে দাঁড়িয়েছেন।
আর কুফফারদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরা যদি ইসলামের উপর কলংক লেপন হয় যখন তারা লক্ষ লক্ষ মুসলিমকে হত্যা করেছে তাহলে বলবো কলংক আমরা লেপন করিনি বরং কলংক লেপন করেছেন আপনি। কারন আপনি মুসলিম উম্মাহর উপর কুফফারদের অত্যাচারকে বৈধতা দিয়েছেন। মুসলিমদেরকে মার খেয়ে খেয়ে মরতে বলছেন। জীবন বাঁচানোর নূন্যতম চেষ্টাকেও সন্ত্রাস বলছেন।
প্রশ্ন পাঁচ.
জনগণ থেকে কেন আপনারা বিচ্ছিন্ন?
উত্তর: আমরা জনগনকে নিয়েই বেঁচে আছি। তাদের ত্যাগ এবং কুরবানীর মাধ্যমেই আল্লাহ তায়ালা তার দ্বীনকে বিজয়ী করছেন এবং করবেন ইনশাআল্লাহ। আর জনগনের মধ্যে যাদের কাছে বিষয়টা স্পষ্ট হচ্ছেনা তাদের কাছে স্পষ্ট নাহওয়ার জন্য এর দায় দায়ীত্ব আপনাদের উপরও বার্তাবে। কারন কুফফার গোষ্ঠী মিডিয়া দিয়ে অপপ্রচার করে আর এই অপপ্রচার শুনে জনগন যখন আপনাদের কাছে আসে তখন আপনারাও দুনিয়ার লোভে পড়ে কুফফার দের সাথে তাল মিলিয়ে তাই বলতে থাকেন যা তারা মিডিয়াতে প্রচার করে।
প্রশ্ন ছয়.
গোটা উম্মাহ ও ওলামা হযরত কেন আপনাদেরকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে রেখেছেন?
উত্তর: গোটা উলামা হযরত বলে আপনি কাদেরকে বুঝাচ্ছেন? উলামা হযরতের সংজ্ঞা কী? নাকি আপনি নিজেকেই গোটা উলামা হযরত বানিয়ে নিয়েছেন? আর উম্মাহর পক্ষ হয়ে সাবধান হোন! এখনো সময় আছে। গোটা উম্মাহ আর উলামা হযরত বলে এভাবে আলেমদের উপর এবং সাধারন জনগনকে তুহমত দিলে এর দায় দায়ীত্ব কেও নিবেনা।
প্রশ্ন এক.
আপনারা কেন গোপনে হামলা করেন?
উত্তর: প্রশ্নগুলো গাঁজাখুরি টাইপের। কুরআন সুন্নাহর সাথে নূন্যতম সম্পর্ক থাকলে এমন প্রশ্ন করার কথা নয়। কোন যুদ্ধে আক্রমন জানিয়ে শুনিয়ে করতে হবে এটা কোথায় পেলেন? আপনি বদর থেকে শুরু করুন দেখুন বদরের সূচনা কীভাবে হয়েছে? আল্লাহর রাসূল সা.আবু সুফিয়ানের ব্যবসায়ী কাফেলায় যখন হামলা করার জন্য অগ্রসর হয়েছিলেন তখনকি আবু সুফিয়ানকে জানিয়ে গিয়েছিলেন? উহুদের যুদ্ধেকি কুরাইশরা আল্লাহর রাসূলকে জানিয়ে মদিনায় আক্রমন করতে এসেছিল নাকি হঠাৎ এসেছিল? আল্লাহর রাসূল মদিনায় আসলে মদিনার ইহুদী গোষ্ঠী কেন গোপনে গোপনে ষড়যন্ত্র করছিল? এর পর কা'ব বিন আশরাফ, আবু রাফে এদেরকে কেন গোপনে হত্যা করেছিলেন? মক্কা বিজয়ের সময় আল্লাহর রাসূল কেন কুরাইশদেরকে সংবাদ দেন নাই? বরং এর বিপরীত দেখা যায় যখন হাতেব বিন আবী বালতা'আ এর মহিলা দূত আল্লাহর রাসূল সা. এর মক্কা আক্রমনের সংবাদ নিয়ে মদিনা থেকে মক্কায় যাচ্ছিল তখন আল্লাহর রাসূল সা. তাকে আটক করেছিলেন। এভাবে প্রতিটা যুদ্ধইতো শুরুতে আল্লার রাসূল সা. গোপন রেখেছেন।
প্রশ্ন দুই.
রাসুল কি কখনো গোপন হামলা করেছেন?
উত্তর: উপরের প্রশ্নের উত্তরেই এই প্রশ্নের উত্তর পাবেন ইনশাআল্লাহ।
প্রশ্ন তিন.
কেন আপনারা ডিক্লেয়ারেশন দিয়ে সম্মুখ যুদ্ধ করার সাহস পান না?
ডিক্লিয়ারেশন কতবার দিতে হবে? বার বার বলা হচ্ছে আমেরিকা বৃটেন রাশিয়া ফ্রান্স জার্মানী ইটালী অস্ট্রেলিয়া সহ গোটা কুফফার গোষ্ঠী আর মুসলিম দেশ গুলোর রাষ্ট্র প্রধানরা মুসলিম উম্মার সাথে যুদ্ধে লিপ্ত। আমরাও তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাব যতদিন ইসলামের বিজয় না হবে বা আমাদের দেহে একফোটা রক্ত আছে ততদিন।
আমরা সাহস পাইনা কোথায় দেখলেন? আমাদের গুটি কয়েকজন মুজাহিদের ভয়েইতো তাগুত বাহিনী আতংকিত। সারাবিশ্বে মিডিয়ার মাধ্যমে ত্রাস সৃষ্টি করছে। নিজেদের জান বাঁচাতে মুজাহিদদেরকে জনগনের শত্রু বানিয়েছে মিডিয়া দিয়ে। এটা কিসের আলামত? এটাকি সাহসিকতার আলামত নাকি কাপুরুষতার আলামত? অথচ তারাই নির্বিচারে জনগনকে হত্যা করেছে আফগানিস্তানে সিরিয়াতে ইরাকে ফিলিস্তিনে আরাকানে। আর মুজাহিদদেরকে দেখুন তারা কখনই নিরপরাধ সাধারন জনগনকে হত্যা করেননি। প্রতিটা বুলেট হিসাব করে করে নিক্ষেপ করেন। এর পরও মুজাহিদরা আপনাদের কাছে
সন্ত্রাসী। আর কুফফাররা শান্তিপ্রিয়!!
প্রশ্ন চার:
কেন আপনারা চোরা গুপ্তা হামলা করে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ইসলামের কলংক লেপন করে চলেছেন?
এর উত্তর দেওয়া হয়েছে। যুদ্ধ কৌশলের নাম। হামলা প্রকাশ্যে করতে হবে এমন বাধ্যবাদকতা ইসলামে নেই। বরংএই প্রশ্ন কুফফারদের কাছে রাখতে পারেন তারা কেন খুরাসানে পালিয়ে পালিয়ে ড্রোন হামলা করে? সম্মুখ সমরে আসেনা কেন? সম্মুখ সমরে আসবে দূরকী বাত তাদের ঘাটি থেকেইতো বের হয়না। মুজাহিদরা আলহামদুলিল্লাহ প্রকাশ্যে কুফফারদের সামনা সামনি এসে নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়ে লড়াই করছেন। কুফফারদের আতংক হয়ে দাঁড়িয়েছেন।
আর কুফফারদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরা যদি ইসলামের উপর কলংক লেপন হয় যখন তারা লক্ষ লক্ষ মুসলিমকে হত্যা করেছে তাহলে বলবো কলংক আমরা লেপন করিনি বরং কলংক লেপন করেছেন আপনি। কারন আপনি মুসলিম উম্মাহর উপর কুফফারদের অত্যাচারকে বৈধতা দিয়েছেন। মুসলিমদেরকে মার খেয়ে খেয়ে মরতে বলছেন। জীবন বাঁচানোর নূন্যতম চেষ্টাকেও সন্ত্রাস বলছেন।
প্রশ্ন পাঁচ.
জনগণ থেকে কেন আপনারা বিচ্ছিন্ন?
উত্তর: আমরা জনগনকে নিয়েই বেঁচে আছি। তাদের ত্যাগ এবং কুরবানীর মাধ্যমেই আল্লাহ তায়ালা তার দ্বীনকে বিজয়ী করছেন এবং করবেন ইনশাআল্লাহ। আর জনগনের মধ্যে যাদের কাছে বিষয়টা স্পষ্ট হচ্ছেনা তাদের কাছে স্পষ্ট নাহওয়ার জন্য এর দায় দায়ীত্ব আপনাদের উপরও বার্তাবে। কারন কুফফার গোষ্ঠী মিডিয়া দিয়ে অপপ্রচার করে আর এই অপপ্রচার শুনে জনগন যখন আপনাদের কাছে আসে তখন আপনারাও দুনিয়ার লোভে পড়ে কুফফার দের সাথে তাল মিলিয়ে তাই বলতে থাকেন যা তারা মিডিয়াতে প্রচার করে।
প্রশ্ন ছয়.
গোটা উম্মাহ ও ওলামা হযরত কেন আপনাদেরকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে রেখেছেন?
উত্তর: গোটা উলামা হযরত বলে আপনি কাদেরকে বুঝাচ্ছেন? উলামা হযরতের সংজ্ঞা কী? নাকি আপনি নিজেকেই গোটা উলামা হযরত বানিয়ে নিয়েছেন? আর উম্মাহর পক্ষ হয়ে সাবধান হোন! এখনো সময় আছে। গোটা উম্মাহ আর উলামা হযরত বলে এভাবে আলেমদের উপর এবং সাধারন জনগনকে তুহমত দিলে এর দায় দায়ীত্ব কেও নিবেনা।
Comment