যে কাজের দ্বারা হক্ব প্রতিষ্ঠা হয়, কাফেররা তা বন্ধ করে দিতে চায়
ইদানিং ত্বাগুতের লিডার ও তাদের গোলামেরা হকপন্থী মুজাহিদীনের মিডিয়াগুলো বন্ধের জন্য বেহুশ হয়ে গেছে। বিভিন্ন মিডিয়াগুলো বারেবারে বন্ধ করে দিচ্ছে, ডিলেট করে ফেলছে।
আমাদের বুঝা দরকার, আসলে এর কারণ কী? এতে তাদের কী এত ফায়দা?
এক কথায় বলতে গেলে, এর যথেষ্ট কারণ রয়েছে। এতে তাদের অনেক ফায়দা আছে।
আর বিস্তারিত বলতে গেলে আলাদা একটি পুস্তিকা রচনা হয়ে যাবে। কিন্তু তা করা এই মুহুর্তে সম্ভব না। তবে বুঝানোর জন্য কিছু বিষয় লিখতে তো আর বেশি সময় লাগবে না, তাই লিখছি।
আমরা সবাই জানি, ত্বাগুতদের রয়েছে অনেক শক্তিশালী মিডিয়া, হাজার হাজার মিডিয়া কর্মী, লক্ষ্য লক্ষ্য মিডিয়া রিলিজ, কোটি কোটি টাকা মিডিয়ার ময়দানে ব্যয়খাত। আমাদের বুঝতে হবে, মিডিয়ার পিছনে এত টাকা, সময়, শ্রম ব্যয় করে তাদের কী লাভ হচ্ছে!!!
আমি সকল মুজাহিদ ভাইকে উদ্দেশ্য করে বলব, হে দ্বীনের অতন্দ্র প্রহরীগণ! আপনারা আরো চিন্তাশীল হোন। প্রত্যেকটি বিষয় ইতিবাচক-নেতিবাচক এই দুই মূলনীতির আলোকে গবেষণা করুন।
তাহলে দেখবেন দুনিয়ার সকল বিষয়ের হাক্বীকত আপনার কাছে ধরা পড়বে। এবং এখান থেকেই আপনি আরো একটি জিনিস বুঝতে পারবেন, তাহলো কোন বিষয়টি দ্বীনের জন্য উপকারী হবে, কোন বিষয়টি ক্ষতিকর হবে। কোন বিষয়টি কুফফার গোষ্ঠীর জন্য উপকারী, কোনটি তাদের জন্য ক্ষতিকর।
ত্বাগুত গোষ্ঠী যাকিছুই করছে, এই সবকিছুর কারণ একটাই। আর তাহলো, মুসলিমদের ঈমান, আমল, বিজয়, গৌরব ধ্বংস করা।
হে ভাই! একটু চিন্তা করে দেখুন, তারা কীভাবে এই মিডিয়া দিয়ে আমাদের ঈমান, আমল, বিজয়, গৌরবকে নষ্ট করে দিচ্ছে। একটু ফিকির করে দেখুন।
* তারা কি মিডিয়ার মাধ্যমে ঈমান বিরোধী চিন্তা-চেতনা সমাজে ছড়িয়ে দিচ্ছে না?
# সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র, জাতিয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা এই সবকিছুই কি ঈমান বিধ্বংসী না?
# এই চিন্তাধারা গুলো সমাজের শিক্ষিত-অশিক্ষিত, নির্বিশেষে সকল মানুষের নিকট পৌছিয়ে দিয়েছে এই মিডিয়াগুলো না?
# নাস্তিক্যবাদ, নারী স্বাধীনতা, বাক-স্বাধীনতার ন্যায় জঘন্য ঈমান বিধ্বংসী বিষয়গুলো মানুষের হৃদয়ে প্রোথিত করেছে এই মিডিয়াগুলো না?
# জিহাদ-ক্বিতাল, হুদুদ ক্বিসাস, আমর বিল মারূফ, নাহি আনিল মুনকারের মত গুরুত্বপূর্ণ ফরজ বিধানগুলোকে জঙ্গীবাদ, বর্বরতা, স্বাধীনতা হরণকারী বিষয় হিসেবে মানুষের কাছে উপস্থাপন করা, মানুষের মগজগুলো সেই আঙ্গিকে ধোলাই করা, এগুলোর পিছনে দায়ী এই মিডিয়াগুলো না?
অবশ্যই এই মিডিয়ার ভূমিকাই এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি। কেননা সত্যকে বারেবারে মিথ্যা বলে প্রচার করতে থাকলে এক সময় মানুষ তা মিথ্যা বলেই স্বীকার করে নেয়। মিথ্যাকে সত্য বলে প্রচার করতে থাকলে এক সময় তা সত্য বলেই মানুষ মেনে নেয়। আর এটাই তো শেষ যামানার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বর্ণিত আলামত।
আর এই প্রোপাগান্ডাকে নি:শেষ করতে হলে সত্যকে সত্য, মিথ্যাকে মিথ্যা হিসেবে বিরামহীন প্রচার করতে হবে।
*তারা কি মিডিয়ার মাধ্যমে সমাজে অশ্লীলতার প্রচার প্রসার করে মুসলিমদের আমল ধ্বংস করছে না?
# অশ্লীল মুভি, পর্ণগ্রাফি, নাটক-সিনেমা, কৌতুক ইত্যাদি বিভিন্ন কুরুচিপূর্ণ বিষয়গুলো সমাজে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দেয়ার পিছনে দায়ী কি এই মিডিয়াগুলো না?
# মূর্খ, ধর্মীয় শিক্ষায় অজ্ঞ লোকদের চিন্তাধারা, অহঙ্কারীদের ফ্যাশন-ডিজাইন, ইহুদী-নাসারাদের কৃষ্টি-কালচার সমাজে ছড়িয়ে দিচ্ছে এই মিডিয়াগুলো না?
অবশ্যই এই মিডিয়াগুলোর অবদানই এক্ষেত্রে সবচে বেশি।
* তারা কি মুসলিমদের বিজয়, গৌরব ধ্বংস করছে না?
# আব্রাহাম, হিটলার, প্লেটো, এরিষ্টেটল, আলেক জান্ডার, মার্টিন লুথার কিং, বিল গেটস, ইত্যাদী গোমরাহ, পথভ্রষ্ট কিছু মানুষের কৃতিত্বকে মানুষে সামনে বড় করে দেখানো, মুসলিম মনিষিদের অবদানগুলো সম্পর্কে মানুষকে অজ্ঞতার মাঝে ডুবিয়ে রাখার পিছনে কি এই মিডিয়াগুলো দায়ী না?
# মুসলিমদের বিরুদ্ধে নানা প্রোপাগান্ডা চালিয়ে তাদের প্রতি মানুষের বিদ্বেষ ছড়ানো, মুসলিমদেরকে পৃথিবীতে নিকৃষ্ট, বর্বর, অসামাজিক হিসেবে মানুষের কাছে পেশ করে তাদেরকে ছোট করার পিছনে কি এই মিডিয়াগুলো দায়ী না?
#মুসলিমদের বিরুদ্ধে সারা বিশ্বের মানুষকে এক প্লাটফর্মে আনা, মুজাহিদ দমনে শুধু কাফেরদের নয়; নামধারী মুসলিমদেরকেও ঐক্যমতে নিয়ে আসার পিছনে ভূমিকা এই মিডিয়াগুলোর না?
# কুফফারদের বিজিত এলাকাকে সাম্যতা, শান্তি-শৃঙ্খলার প্রতীক হিসেবে ফুটিয়ে তোলা, মুসলিমদের বিজিত এলাকাকে বর্বরতা, নিষ্ঠুরতা, জবর দখলকারীর রাজ্য হিসেবে মানুষের সামনে উপস্থাপন করার পিছনে দায়ী এই মিডিয়াগুলা না?
অবশ্যই অবশ্যই এই মিডিয়াগুলোই সবচে বেশি দায়ী।
আর এই সবকিছুই এরা করে যাচ্ছে বিরামহীন, কঠিন প্রোপাডান্ডার মাধ্যমে। আমরা যতই এগুলোর বিরোধিতা করি, তারা তাদের কাজ কারেই যাবে, করেই যাবে।
এরই বিপরীতে মুজাহিদগণ যখন সত্য প্রচারের পথ হিসেবে মিডিয়াকে বেছে নিলেন, মিডিয়ার মাধ্যমে মুসলিমদের ঈমান, আমল, বিজয়, গৌরব রক্ষার চেষ্টা শুরু করলেন, তখনি; ঠিক তখনি কাফেরদের ষড়যন্ত্রের জালগুলো, প্রোপাগান্ডার ফলাফলগলো ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হতে শুরু করল। তাদের সবকিছু ধীরে ধীরে বরবাদ হতে লাগল।
কিন্তু, কুফফারদের সর্দাররা, তাগুতের লিডাররা তো তা কিছুতেই মেনে নিতে পারেনা, মেনে নিবেও না। তাদের শতশত বছরের এত অর্থ ব্যয়, সময় ব্যয়, শ্রম ব্যয়, এই সবকিছূ বরবাদ হয়ে যাবে, আর তারা চুপ করে থাকবে, তা তো হতে পারেনা।
তাই, এরা তাদের সবকিছু বরবাদকারী হকপন্থী মুজাহিদদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত মিডিয়াগুলো বন্ধ করার জন্য বেহুশ হয়ে গেছে। তাদের টাকা, সময়, শ্রম ব্যয়ের আরেকটি নতুন খাত তৈরি করেছে।
সর্বশেষে আমি মুজাহিদদের উদ্দেশ্যে বলবো,
হে মুজাহিদ ভায়েরা! আপনারা অটল হয়ে যান, সীসাঢালা প্রাচীর হয়ে যান। যার যার দায়িত্ব পালন করতে থাকুন। দেখবেন কীভাবে অহঙ্কারী, কাফেরদের পতন হয়। বিরামহীন লেগে থাকুন। তাদের অল্পকিছু লম্ফজম্ফ দেখে ক্লান্ত হয়ে পথ ছেড়ে দিবেন না। আল্লাহর সাহায্য কেবল অবিচলভাবে পথে লেগে থাকা ব্যক্তিরাই পায়।
আল্লাহর সাহায্য অতি নিকটেই বিইযনিল্লাহ।
হে বেঈমানের দলেরা! তোমরা অপেক্ষা করতে থাক, আমরাও তোমাদের সাথে অপেক্ষা করছি। দেখি কে হারে কে জিতে।
ইদানিং ত্বাগুতের লিডার ও তাদের গোলামেরা হকপন্থী মুজাহিদীনের মিডিয়াগুলো বন্ধের জন্য বেহুশ হয়ে গেছে। বিভিন্ন মিডিয়াগুলো বারেবারে বন্ধ করে দিচ্ছে, ডিলেট করে ফেলছে।
আমাদের বুঝা দরকার, আসলে এর কারণ কী? এতে তাদের কী এত ফায়দা?
এক কথায় বলতে গেলে, এর যথেষ্ট কারণ রয়েছে। এতে তাদের অনেক ফায়দা আছে।
আর বিস্তারিত বলতে গেলে আলাদা একটি পুস্তিকা রচনা হয়ে যাবে। কিন্তু তা করা এই মুহুর্তে সম্ভব না। তবে বুঝানোর জন্য কিছু বিষয় লিখতে তো আর বেশি সময় লাগবে না, তাই লিখছি।
আমরা সবাই জানি, ত্বাগুতদের রয়েছে অনেক শক্তিশালী মিডিয়া, হাজার হাজার মিডিয়া কর্মী, লক্ষ্য লক্ষ্য মিডিয়া রিলিজ, কোটি কোটি টাকা মিডিয়ার ময়দানে ব্যয়খাত। আমাদের বুঝতে হবে, মিডিয়ার পিছনে এত টাকা, সময়, শ্রম ব্যয় করে তাদের কী লাভ হচ্ছে!!!
আমি সকল মুজাহিদ ভাইকে উদ্দেশ্য করে বলব, হে দ্বীনের অতন্দ্র প্রহরীগণ! আপনারা আরো চিন্তাশীল হোন। প্রত্যেকটি বিষয় ইতিবাচক-নেতিবাচক এই দুই মূলনীতির আলোকে গবেষণা করুন।
তাহলে দেখবেন দুনিয়ার সকল বিষয়ের হাক্বীকত আপনার কাছে ধরা পড়বে। এবং এখান থেকেই আপনি আরো একটি জিনিস বুঝতে পারবেন, তাহলো কোন বিষয়টি দ্বীনের জন্য উপকারী হবে, কোন বিষয়টি ক্ষতিকর হবে। কোন বিষয়টি কুফফার গোষ্ঠীর জন্য উপকারী, কোনটি তাদের জন্য ক্ষতিকর।
ত্বাগুত গোষ্ঠী যাকিছুই করছে, এই সবকিছুর কারণ একটাই। আর তাহলো, মুসলিমদের ঈমান, আমল, বিজয়, গৌরব ধ্বংস করা।
হে ভাই! একটু চিন্তা করে দেখুন, তারা কীভাবে এই মিডিয়া দিয়ে আমাদের ঈমান, আমল, বিজয়, গৌরবকে নষ্ট করে দিচ্ছে। একটু ফিকির করে দেখুন।
* তারা কি মিডিয়ার মাধ্যমে ঈমান বিরোধী চিন্তা-চেতনা সমাজে ছড়িয়ে দিচ্ছে না?
# সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র, জাতিয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা এই সবকিছুই কি ঈমান বিধ্বংসী না?
# এই চিন্তাধারা গুলো সমাজের শিক্ষিত-অশিক্ষিত, নির্বিশেষে সকল মানুষের নিকট পৌছিয়ে দিয়েছে এই মিডিয়াগুলো না?
# নাস্তিক্যবাদ, নারী স্বাধীনতা, বাক-স্বাধীনতার ন্যায় জঘন্য ঈমান বিধ্বংসী বিষয়গুলো মানুষের হৃদয়ে প্রোথিত করেছে এই মিডিয়াগুলো না?
# জিহাদ-ক্বিতাল, হুদুদ ক্বিসাস, আমর বিল মারূফ, নাহি আনিল মুনকারের মত গুরুত্বপূর্ণ ফরজ বিধানগুলোকে জঙ্গীবাদ, বর্বরতা, স্বাধীনতা হরণকারী বিষয় হিসেবে মানুষের কাছে উপস্থাপন করা, মানুষের মগজগুলো সেই আঙ্গিকে ধোলাই করা, এগুলোর পিছনে দায়ী এই মিডিয়াগুলো না?
অবশ্যই এই মিডিয়ার ভূমিকাই এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি। কেননা সত্যকে বারেবারে মিথ্যা বলে প্রচার করতে থাকলে এক সময় মানুষ তা মিথ্যা বলেই স্বীকার করে নেয়। মিথ্যাকে সত্য বলে প্রচার করতে থাকলে এক সময় তা সত্য বলেই মানুষ মেনে নেয়। আর এটাই তো শেষ যামানার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বর্ণিত আলামত।
আর এই প্রোপাগান্ডাকে নি:শেষ করতে হলে সত্যকে সত্য, মিথ্যাকে মিথ্যা হিসেবে বিরামহীন প্রচার করতে হবে।
*তারা কি মিডিয়ার মাধ্যমে সমাজে অশ্লীলতার প্রচার প্রসার করে মুসলিমদের আমল ধ্বংস করছে না?
# অশ্লীল মুভি, পর্ণগ্রাফি, নাটক-সিনেমা, কৌতুক ইত্যাদি বিভিন্ন কুরুচিপূর্ণ বিষয়গুলো সমাজে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দেয়ার পিছনে দায়ী কি এই মিডিয়াগুলো না?
# মূর্খ, ধর্মীয় শিক্ষায় অজ্ঞ লোকদের চিন্তাধারা, অহঙ্কারীদের ফ্যাশন-ডিজাইন, ইহুদী-নাসারাদের কৃষ্টি-কালচার সমাজে ছড়িয়ে দিচ্ছে এই মিডিয়াগুলো না?
অবশ্যই এই মিডিয়াগুলোর অবদানই এক্ষেত্রে সবচে বেশি।
* তারা কি মুসলিমদের বিজয়, গৌরব ধ্বংস করছে না?
# আব্রাহাম, হিটলার, প্লেটো, এরিষ্টেটল, আলেক জান্ডার, মার্টিন লুথার কিং, বিল গেটস, ইত্যাদী গোমরাহ, পথভ্রষ্ট কিছু মানুষের কৃতিত্বকে মানুষে সামনে বড় করে দেখানো, মুসলিম মনিষিদের অবদানগুলো সম্পর্কে মানুষকে অজ্ঞতার মাঝে ডুবিয়ে রাখার পিছনে কি এই মিডিয়াগুলো দায়ী না?
# মুসলিমদের বিরুদ্ধে নানা প্রোপাগান্ডা চালিয়ে তাদের প্রতি মানুষের বিদ্বেষ ছড়ানো, মুসলিমদেরকে পৃথিবীতে নিকৃষ্ট, বর্বর, অসামাজিক হিসেবে মানুষের কাছে পেশ করে তাদেরকে ছোট করার পিছনে কি এই মিডিয়াগুলো দায়ী না?
#মুসলিমদের বিরুদ্ধে সারা বিশ্বের মানুষকে এক প্লাটফর্মে আনা, মুজাহিদ দমনে শুধু কাফেরদের নয়; নামধারী মুসলিমদেরকেও ঐক্যমতে নিয়ে আসার পিছনে ভূমিকা এই মিডিয়াগুলোর না?
# কুফফারদের বিজিত এলাকাকে সাম্যতা, শান্তি-শৃঙ্খলার প্রতীক হিসেবে ফুটিয়ে তোলা, মুসলিমদের বিজিত এলাকাকে বর্বরতা, নিষ্ঠুরতা, জবর দখলকারীর রাজ্য হিসেবে মানুষের সামনে উপস্থাপন করার পিছনে দায়ী এই মিডিয়াগুলা না?
অবশ্যই অবশ্যই এই মিডিয়াগুলোই সবচে বেশি দায়ী।
আর এই সবকিছুই এরা করে যাচ্ছে বিরামহীন, কঠিন প্রোপাডান্ডার মাধ্যমে। আমরা যতই এগুলোর বিরোধিতা করি, তারা তাদের কাজ কারেই যাবে, করেই যাবে।
এরই বিপরীতে মুজাহিদগণ যখন সত্য প্রচারের পথ হিসেবে মিডিয়াকে বেছে নিলেন, মিডিয়ার মাধ্যমে মুসলিমদের ঈমান, আমল, বিজয়, গৌরব রক্ষার চেষ্টা শুরু করলেন, তখনি; ঠিক তখনি কাফেরদের ষড়যন্ত্রের জালগুলো, প্রোপাগান্ডার ফলাফলগলো ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হতে শুরু করল। তাদের সবকিছু ধীরে ধীরে বরবাদ হতে লাগল।
কিন্তু, কুফফারদের সর্দাররা, তাগুতের লিডাররা তো তা কিছুতেই মেনে নিতে পারেনা, মেনে নিবেও না। তাদের শতশত বছরের এত অর্থ ব্যয়, সময় ব্যয়, শ্রম ব্যয়, এই সবকিছূ বরবাদ হয়ে যাবে, আর তারা চুপ করে থাকবে, তা তো হতে পারেনা।
তাই, এরা তাদের সবকিছু বরবাদকারী হকপন্থী মুজাহিদদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত মিডিয়াগুলো বন্ধ করার জন্য বেহুশ হয়ে গেছে। তাদের টাকা, সময়, শ্রম ব্যয়ের আরেকটি নতুন খাত তৈরি করেছে।
সর্বশেষে আমি মুজাহিদদের উদ্দেশ্যে বলবো,
হে মুজাহিদ ভায়েরা! আপনারা অটল হয়ে যান, সীসাঢালা প্রাচীর হয়ে যান। যার যার দায়িত্ব পালন করতে থাকুন। দেখবেন কীভাবে অহঙ্কারী, কাফেরদের পতন হয়। বিরামহীন লেগে থাকুন। তাদের অল্পকিছু লম্ফজম্ফ দেখে ক্লান্ত হয়ে পথ ছেড়ে দিবেন না। আল্লাহর সাহায্য কেবল অবিচলভাবে পথে লেগে থাকা ব্যক্তিরাই পায়।
আল্লাহর সাহায্য অতি নিকটেই বিইযনিল্লাহ।
হে বেঈমানের দলেরা! তোমরা অপেক্ষা করতে থাক, আমরাও তোমাদের সাথে অপেক্ষা করছি। দেখি কে হারে কে জিতে।
Comment