সুমাইয়া...ইয়াসির...মুস’আব
আনাস বিন নাযর...
হামযা বিন আব্দুল মুত্তালিব...
এবং আব্দুল্লাহ বিন জাহাশ...
সা’দ বিন রাবিয়া...
আমর বিন আল-জামুহ...
তাঁরা ইসলামের গৌরব দেখেন নি, আর না দেখেছেন ইসলামের ক্ষমতায়ন...
তাঁরা “উমার” এর জয়জয়াকার ও “খালিদের” বিজয় দেখেন নি।
তাঁরা “রাবা’য়া ইবন ‘আমর”কে দেখেন নি, যখন তিনি “পারস্যের বাদশা রুস্তুম” এর সামনে গর্বের সাথে ইসলামকে তুলে ধরেন।
তাঁরা “হারুন আর রাশিদ”কে দেখেন নি, যখন তিনি মেঘকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “তোমার যেখানে মন চায় বর্ষণ কর, আমি অবশ্যই তোমার ফল ভোগ করব।”
*তাঁরা “পথ” তৈরী করেছিলেন*
তাঁরা প্রথম দিকেই শাহাদাত বরণ করেছিলেন, তাঁরা এই পথের শেষ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেন নি এবং তাঁরা সেই ফসল ঘরে তুলতে পারেন নি যা তাঁরা শুরু করেছিলেন। (আল্লাহ তাঁদের সকলের উপর সন্তুষ্ট হন)
*পথের শেষ সীমানা নিয়ে প্রশ্ন কর না*
*গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, পথের উপর অবিচল থাকা*
যদি তুমি শুরুতেই বা পথিমধ্যে মারা যাও, তবুও তোমার কোন ক্ষতি হবে না।
তখন তুমি তাঁদের মধ্যে হবে, যাঁদের ব্যাপারে আল্লাহ তা’লা বলেছেনঃ
“মুমিনদের মধ্যে কতক আল্লাহর সাথে কৃত ওয়াদা পূর্ণ করেছে। তাদের কেউ কেউ মৃত্যুবরণ করেছে এবং কেউ কেউ প্রতীক্ষা করছে। তারা তাদের সংকল্প মোটেই পরিবর্তন করেনি।” (৩৩:২৩)
“আমরা এই পথে চলতে থাকি এবং দোয়া করি আল্লাহ তা’লা আমাদের কবুল করেন। পথের শেষ প্রান্তে যাওয়া আমাদের উদ্দেশ্য নয়; আমাদের উদ্দেশ্য আমরা এই পথে মৃত্যুবরণ করি আর আল্লাহ তা’লা তাঁর দ্বীনকে হেফাজত করুন।”
আসুন প্রতিটি বিষয়ে, প্রতি ঘন্টায় বরং প্রতি মুহুর্তে আমরা আমাদের নিয়তকে নবায়ন করি...
কারণ আমরা জানি না কখন আমাদের চলে যেতে হবে...
হে আল্লাহ! আমাদের হেদায়েত দান করুন, আমাদের মাধ্যমে হেদায়েত দান করুন এবং আমাদেরকে আপনার সৃষ্টির হেদায়েতের ওসিলা বানান...
- ড. ইয়াদ কুনাইবি (হাফিজাহুল্লাহ)
আনাস বিন নাযর...
হামযা বিন আব্দুল মুত্তালিব...
এবং আব্দুল্লাহ বিন জাহাশ...
সা’দ বিন রাবিয়া...
আমর বিন আল-জামুহ...
তাঁরা ইসলামের গৌরব দেখেন নি, আর না দেখেছেন ইসলামের ক্ষমতায়ন...
তাঁরা “উমার” এর জয়জয়াকার ও “খালিদের” বিজয় দেখেন নি।
তাঁরা “রাবা’য়া ইবন ‘আমর”কে দেখেন নি, যখন তিনি “পারস্যের বাদশা রুস্তুম” এর সামনে গর্বের সাথে ইসলামকে তুলে ধরেন।
তাঁরা “হারুন আর রাশিদ”কে দেখেন নি, যখন তিনি মেঘকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “তোমার যেখানে মন চায় বর্ষণ কর, আমি অবশ্যই তোমার ফল ভোগ করব।”
*তাঁরা “পথ” তৈরী করেছিলেন*
তাঁরা প্রথম দিকেই শাহাদাত বরণ করেছিলেন, তাঁরা এই পথের শেষ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেন নি এবং তাঁরা সেই ফসল ঘরে তুলতে পারেন নি যা তাঁরা শুরু করেছিলেন। (আল্লাহ তাঁদের সকলের উপর সন্তুষ্ট হন)
*পথের শেষ সীমানা নিয়ে প্রশ্ন কর না*
*গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, পথের উপর অবিচল থাকা*
যদি তুমি শুরুতেই বা পথিমধ্যে মারা যাও, তবুও তোমার কোন ক্ষতি হবে না।
তখন তুমি তাঁদের মধ্যে হবে, যাঁদের ব্যাপারে আল্লাহ তা’লা বলেছেনঃ
“মুমিনদের মধ্যে কতক আল্লাহর সাথে কৃত ওয়াদা পূর্ণ করেছে। তাদের কেউ কেউ মৃত্যুবরণ করেছে এবং কেউ কেউ প্রতীক্ষা করছে। তারা তাদের সংকল্প মোটেই পরিবর্তন করেনি।” (৩৩:২৩)
“আমরা এই পথে চলতে থাকি এবং দোয়া করি আল্লাহ তা’লা আমাদের কবুল করেন। পথের শেষ প্রান্তে যাওয়া আমাদের উদ্দেশ্য নয়; আমাদের উদ্দেশ্য আমরা এই পথে মৃত্যুবরণ করি আর আল্লাহ তা’লা তাঁর দ্বীনকে হেফাজত করুন।”
আসুন প্রতিটি বিষয়ে, প্রতি ঘন্টায় বরং প্রতি মুহুর্তে আমরা আমাদের নিয়তকে নবায়ন করি...
কারণ আমরা জানি না কখন আমাদের চলে যেতে হবে...
হে আল্লাহ! আমাদের হেদায়েত দান করুন, আমাদের মাধ্যমে হেদায়েত দান করুন এবং আমাদেরকে আপনার সৃষ্টির হেদায়েতের ওসিলা বানান...
- ড. ইয়াদ কুনাইবি (হাফিজাহুল্লাহ)
Comment