কাফির-মুরতাদদের বিরুদ্ধে মুজাহিদদের অস্ত্রধারণ হল মুসলমানদের অন্তরসমূহ শান্ত হওয়ার কারণ। তাই এটা আবশ্যক নয় যে ইনডিভিযুয়্যালী সব মুসলমানকে এ বলে দাওয়াত দিতে হবে, 'ভাই শরীয়ত প্রতিষ্ঠিত থাকলে আপনি এমন এমন সুবিধা পেতেন/এমন জুলুমের শিকার হতেন না/ এমন দুরাবস্থায় আপনাকে আর থাকতে হত না/ ইত্যাদি ইত্যাদি'। বরং মুজাহিদদের তলোয়ারই আমজনতার জন্য আম দাওয়াত।
মুজাহিদগণ হলেন মহান দ্বীনের মহান নায়ক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে জনগন শক্তির প্রতি দূর্বল! আর...শক্তি অর্জন করার কিছু ধাপ আছে। মুজাহিদীনগণ অবশ্যই সত্যের উপর আছেন কিন্তু তাদেরকে কাজ করতে হয় সাবধানতা সহকারে। মুজাহিদগণ হলেন উম্মাহর জন্য পথপ্রদর্শক। তাদের সাহসিকতা ও সিদ্ধান্তই উম্মাহকে সফলতার পথে পরিচালিত করে। জনগণ ইচ্ছায় হোক আর অনিচ্ছায়--- তারা এমন কাউকেই চায় যারা তাদের অধিকার রক্ষা করার জন্য যোগ্য! আর তারা হলেন মুজাহিদগণ- লেখার অক্ষরে নয় বরং বাস্তবে। দৃষ্টান্ত স্বরূপ আফগান তালিবানদের কথা বলা যায়। তারা যে জনগণকে শাসন করার যোগ্য তা কাফির মিডিয়াও কখনো কখনো স্বীকার করে থাকে। ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন, জামাতে ইসলামী ইত্যাদি দলও কিন্তু জনগণকে স্বপ্ন দেখাত (এখনো দেখায় কি?) কিন্তু দিনশেষে তারা তগুতকেও মাননীয় বলতে থাকেন!! তাহলে কি লাভ এমন স্বপ্নের যার শুরুটাই হল ধ্বংস! তগুতকে ধ্বংস করার বাসনাই যাদের নেই তারা দেখায় স্বপ্ন! সর্বশেষে মুজাহিদদের কাজের কারণেই জনগণ আরাম পায়! কিভাবে? এভাবে---
قَٰتِلُوهُمْ يُعَذِّبْهُمُ ٱللَّهُ بِأَيْدِيكُمْ وَيُخْزِهِمْ وَيَنصُرْكُمْ عَلَيْهِمْ وَيَشْفِ صُدُورَ قَوْمٍ مُّؤْمِنِينَ
যুদ্ধ(ক্বতল) কর ওদের সাথে, আল্লাহ তোমাদের হস্তে তাদের শাস্তি দেবেন। তাদের লাঞ্ছিত করবেন, তাদের বিরুদ্ধে তোমাদের জয়ী করবেন এবং মুসলমানদের অন্তরসমূহ শান্ত করবেন। (সূরা আত-তাওবাহ, ১৪ নং আয়াত)
মুজাহিদগণ হলেন মহান দ্বীনের মহান নায়ক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে জনগন শক্তির প্রতি দূর্বল! আর...শক্তি অর্জন করার কিছু ধাপ আছে। মুজাহিদীনগণ অবশ্যই সত্যের উপর আছেন কিন্তু তাদেরকে কাজ করতে হয় সাবধানতা সহকারে। মুজাহিদগণ হলেন উম্মাহর জন্য পথপ্রদর্শক। তাদের সাহসিকতা ও সিদ্ধান্তই উম্মাহকে সফলতার পথে পরিচালিত করে। জনগণ ইচ্ছায় হোক আর অনিচ্ছায়--- তারা এমন কাউকেই চায় যারা তাদের অধিকার রক্ষা করার জন্য যোগ্য! আর তারা হলেন মুজাহিদগণ- লেখার অক্ষরে নয় বরং বাস্তবে। দৃষ্টান্ত স্বরূপ আফগান তালিবানদের কথা বলা যায়। তারা যে জনগণকে শাসন করার যোগ্য তা কাফির মিডিয়াও কখনো কখনো স্বীকার করে থাকে। ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন, জামাতে ইসলামী ইত্যাদি দলও কিন্তু জনগণকে স্বপ্ন দেখাত (এখনো দেখায় কি?) কিন্তু দিনশেষে তারা তগুতকেও মাননীয় বলতে থাকেন!! তাহলে কি লাভ এমন স্বপ্নের যার শুরুটাই হল ধ্বংস! তগুতকে ধ্বংস করার বাসনাই যাদের নেই তারা দেখায় স্বপ্ন! সর্বশেষে মুজাহিদদের কাজের কারণেই জনগণ আরাম পায়! কিভাবে? এভাবে---
قَٰتِلُوهُمْ يُعَذِّبْهُمُ ٱللَّهُ بِأَيْدِيكُمْ وَيُخْزِهِمْ وَيَنصُرْكُمْ عَلَيْهِمْ وَيَشْفِ صُدُورَ قَوْمٍ مُّؤْمِنِينَ
যুদ্ধ(ক্বতল) কর ওদের সাথে, আল্লাহ তোমাদের হস্তে তাদের শাস্তি দেবেন। তাদের লাঞ্ছিত করবেন, তাদের বিরুদ্ধে তোমাদের জয়ী করবেন এবং মুসলমানদের অন্তরসমূহ শান্ত করবেন। (সূরা আত-তাওবাহ, ১৪ নং আয়াত)
Comment