বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
আমার ছাত্র জীবন! মূলত এখানে আমার ছাত্রজীবনের শিক্ষার দিকটি নিয়ে আলোচনা করবো, ইনশাআল্লাহ।নূরানী পড়ছি, আমাদের উস্তাদ যিনি ছিলেন খুব ভালো করে আদর যত্ন করে আমাদের পড়াতেন। ওনাকে খুব ভালোবাসতাম। নূরানী শেষ হবার পর হিফজ খানাতে আসলাম, এখানেও আমাদের উস্তাদ যিনি ছিলেন খুব গুরুত্বসহ কারে পড়াতেন। এভাবে কিতাব খানাতে আসা। আমাদের সময়ে এক বছরে একজন উস্তাদ চলে যাওয়াতে কোরআন তরজমায় একটু সমস্যা হয়েছিলো, বাকী সব কিতাবই উস্তাদগন গুরুত্বসহ কারে শেষ করেছিলেন। আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ আপনি আমাদের উস্তাদদের জাযা খায়ের দান করুন। কিন্তু এখন কী হচ্ছে মাদ্রাসাগুলোতে? আপনারা খুজ করে দেখুন,কত পার্সেন পড়া হচ্ছে। কিতাব কি ছাত্র বুঝতে পারছে? নাকী উস্তাদ বুঝাতে পারছেন। সময়মত কিতাব শেষ হয়েছে নাকী টেনেটুনে শেষ করেছে??? হায়রে খারেজি ঘন্টা!! আল্লাহকে ভয় করুন। মাদ্রাসা থেকে মাস শেষে বেতন তো টিকই নিচ্ছেন, তাহলে কেনো ধোঁকাবাজি করছেন। ঘন্টার সময় আপনি ঘুমাচ্ছেন!রাত্র পপোগ্রাম ককরছেন, আর ছাত্রদের রেস্টের সময় ঘন্টা করাচ্ছেন!এ কী হলো আজ!? আমি আশ্চর্যান্বিত। আমি আজ নিরাশ! ভর্তির কোন নিয়ম নাই, যখন আসছে ছাত্র ভর্তি করাচ্ছে, পরীক্ষায় ফেল যাচ্ছে পরের ক্লাশে ওঠে যাচ্ছে,এ এক আজিব পরিস্থিতি। দাওরার মান আপনারা পেয়ে গেছেন, মাস্টার্সের মান!আচ্ছে বলুন তো কটা ছেলেকে যোগ্য করে তুলেছেন? কটা ছেলে ইবারত পড়তে পারে? জাতীর সাথে এ এক ধোঁকাবাজি সিলেবাস হলো ১৫০ পৃষ্টা আর উস্তাদ পড়াচ্ছে মাত্র ৫০পৃষ্ঠা, বছর শেষ,খারেজি ঘন্টা করিয়ে করিয়ে কোনমতে শেষ করছে। আমি কওমির একজন যেহেতু তাই কওমির ভেতরের অবস্থা তুলে ধরলাম যাতে কিছুটা হলেও পরিবর্তন হয়। আমার অনেক ছাত্রই বলে হুজুর, পড়ছি কন্তু লাইফ নিয়ে চিন্তায় পড়ে যাচ্ছি, কী করবো ফারেগের পড়ে কিছুই বুঝতে পারছি না। অনেক ছাত্ররা আছেন যারা ভালো লিখাপড়ার জন্য প্রতিবছর মাদ্রাসা পাল্টাই। কোথায় ভালো পড়া হয় সেখানে যাওয়ার চেষ্টা করে। যাদের টাকা আছে তারা তো ভালো মাদ্রাসাতে পড়তে পারে। কিন্তু আরেক ফিতনায় পতিত হয়। জিহাদ বিরোধী হয়ে যায়। একজন আলিম করে জিহাদের বিরোধীতা! আসতাগফিরুল্লাহ। চলবে......।
আমার ছাত্র জীবন! মূলত এখানে আমার ছাত্রজীবনের শিক্ষার দিকটি নিয়ে আলোচনা করবো, ইনশাআল্লাহ।নূরানী পড়ছি, আমাদের উস্তাদ যিনি ছিলেন খুব ভালো করে আদর যত্ন করে আমাদের পড়াতেন। ওনাকে খুব ভালোবাসতাম। নূরানী শেষ হবার পর হিফজ খানাতে আসলাম, এখানেও আমাদের উস্তাদ যিনি ছিলেন খুব গুরুত্বসহ কারে পড়াতেন। এভাবে কিতাব খানাতে আসা। আমাদের সময়ে এক বছরে একজন উস্তাদ চলে যাওয়াতে কোরআন তরজমায় একটু সমস্যা হয়েছিলো, বাকী সব কিতাবই উস্তাদগন গুরুত্বসহ কারে শেষ করেছিলেন। আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ আপনি আমাদের উস্তাদদের জাযা খায়ের দান করুন। কিন্তু এখন কী হচ্ছে মাদ্রাসাগুলোতে? আপনারা খুজ করে দেখুন,কত পার্সেন পড়া হচ্ছে। কিতাব কি ছাত্র বুঝতে পারছে? নাকী উস্তাদ বুঝাতে পারছেন। সময়মত কিতাব শেষ হয়েছে নাকী টেনেটুনে শেষ করেছে??? হায়রে খারেজি ঘন্টা!! আল্লাহকে ভয় করুন। মাদ্রাসা থেকে মাস শেষে বেতন তো টিকই নিচ্ছেন, তাহলে কেনো ধোঁকাবাজি করছেন। ঘন্টার সময় আপনি ঘুমাচ্ছেন!রাত্র পপোগ্রাম ককরছেন, আর ছাত্রদের রেস্টের সময় ঘন্টা করাচ্ছেন!এ কী হলো আজ!? আমি আশ্চর্যান্বিত। আমি আজ নিরাশ! ভর্তির কোন নিয়ম নাই, যখন আসছে ছাত্র ভর্তি করাচ্ছে, পরীক্ষায় ফেল যাচ্ছে পরের ক্লাশে ওঠে যাচ্ছে,এ এক আজিব পরিস্থিতি। দাওরার মান আপনারা পেয়ে গেছেন, মাস্টার্সের মান!আচ্ছে বলুন তো কটা ছেলেকে যোগ্য করে তুলেছেন? কটা ছেলে ইবারত পড়তে পারে? জাতীর সাথে এ এক ধোঁকাবাজি সিলেবাস হলো ১৫০ পৃষ্টা আর উস্তাদ পড়াচ্ছে মাত্র ৫০পৃষ্ঠা, বছর শেষ,খারেজি ঘন্টা করিয়ে করিয়ে কোনমতে শেষ করছে। আমি কওমির একজন যেহেতু তাই কওমির ভেতরের অবস্থা তুলে ধরলাম যাতে কিছুটা হলেও পরিবর্তন হয়। আমার অনেক ছাত্রই বলে হুজুর, পড়ছি কন্তু লাইফ নিয়ে চিন্তায় পড়ে যাচ্ছি, কী করবো ফারেগের পড়ে কিছুই বুঝতে পারছি না। অনেক ছাত্ররা আছেন যারা ভালো লিখাপড়ার জন্য প্রতিবছর মাদ্রাসা পাল্টাই। কোথায় ভালো পড়া হয় সেখানে যাওয়ার চেষ্টা করে। যাদের টাকা আছে তারা তো ভালো মাদ্রাসাতে পড়তে পারে। কিন্তু আরেক ফিতনায় পতিত হয়। জিহাদ বিরোধী হয়ে যায়। একজন আলিম করে জিহাদের বিরোধীতা! আসতাগফিরুল্লাহ। চলবে......।
Comment