মুজাহিদদের গুণাবলী
১//
নিয়ত শুদ্ধ করে নেয়া।নিয়তে কোন ধরনের গড়মিল করা যাবে না।
২//
একমাত্র আল্লাহ তায়ালার উপর ভরসা করা এবং একথা বিশ্বাস করা যে,,,
আল্লাহ তায়ালা কোন আসবাব পত্র ছাড়াই আমাদের যুদ্ধে বিজয় দান
করতে পারেন।
৩//
আল্লাহর ভয় সর্বক্ষণ অন্তরে রাখা। মাখলুকের কোন শক্তিকে আল্লাহ
তায়ালার উর্ধ্বে মনে না করা।
৪//
সব সময় আল্লাহর যিকির ও ফিকিরে মশগুল থাকা। একমাত্র দেশ না
গোত্র নিয়ে জিহাদের ভাবনা না করা,, বরং গোটা পৃথিবীরজুড়ে জিহাদ
করার মন মানসিকতা তৈরী করা।
৫//
আমানতদারী বজায় রাখা এবং আপন জিম্মাদারী আমানতের সাথে পালন
করা এবং সব ধরনের খেয়ানত থেকে বেঁচে থাকা।
৬//
ন্যায় ও ইনসাফপূর্ন আচরণ করা। আপোসের মধ্যে ঝগড়া,, হিংসা-বিদ্বেষ
না করা।
৭//
নিপদ আপদে ধৈয্য ধারণ করা ও অটল থাকা এবং মানুষের সেবা করা।
৮//
অল্পে তুষ্ট থাকা। হাজার কষ্ট হলেও জিহাদ উপর অটল থাকা এবং কোন
ধরনের নফসের চাহিদা পূরণ না করা এবং ইসলামের বিধি-বিধান সব সময়
মেনে চলা।
৯//
আল্লাহ তায়ালার একত্ববাদের উপর দৃঢ় থাকা এবং সকল ফরয,,ওয়াজিবসমূহ পূর্ণাঙ্গরুপে আদায় করা এবং শরীয়তের নিষিদ্ধ কর্মকাণ্ড থেকে নিজেকে হেফাজত রাখা।
১০//
প্রতিটি মুহুর্তে আমীরের অনুসরণ করা। অর্থাৎ শরীয়ত কর্তৃক সকল হুকুম
যথাযথ পালন করা এবং বাহীরেরগুলো পালন না করা। বিশেষ করে কাফেলার যে কোন পরিস্হিতির উপর হুকুম আসলে মেনে নেওয়া।
উল্লিখিত সকল গুণাবলী কোন মুসলমান পালন করলে তাকে পকৃত মুজাহিদ বলা হবে এবং এই গুণাবলী থাকলে মুজাহিদদের উপর আল্লাহ তায়ালার সাহায্যের বৃষ্টি বর্ষিত হবে।সাথে সাথে এটাও স্মরণ রাখা জরুরি যে,,শরীয়তের দিক থেকে আল্লাহ তায়ালার মদদে বিজয়ী হওয়ার কারণ এটা নয় যে,, অধিক জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও যুদ্ধের সরঞ্জামমদীর দিকে দৃষ্টি না করা,,, বরং শক্তি অনুযায়ী অধিক জনসংখ্যা ও যুদ্ধের সরঞ্জামাদী গ্রহণ করা এবং এগুলোকে প্রস্তুত করার জন্য আপ্রান চেষ্টা কারা।
আল্লাহ তায়ালা বলেন,, তার প্রবিত্র কুরআনুল কারিমে,,,
وأعدوالهم ما استطعتم من قوة و من رباط الخیل تر هبون به عدو اللله وعدو کم
অর্থ"আর তোমরা প্রস্তুত কর তাদের সাথে যুদ্ধ করার জন্য যাই কিছু সংগ্রহ
করতে পার নিজের শক্তির সামর্থ্যের মধ্যে থেকে এবং পালিত ঘোড়া থেকে
যেন প্রভাব পড়ে আল্লাহর শত্রুদের উপর এবং তোমাদের শত্রুদের উপর"।
(সূা আনফাল, আয়াত:৬০)
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে উক্ত গুণাবলীর উপর আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন,,,আমিন,,,,
১//
নিয়ত শুদ্ধ করে নেয়া।নিয়তে কোন ধরনের গড়মিল করা যাবে না।
২//
একমাত্র আল্লাহ তায়ালার উপর ভরসা করা এবং একথা বিশ্বাস করা যে,,,
আল্লাহ তায়ালা কোন আসবাব পত্র ছাড়াই আমাদের যুদ্ধে বিজয় দান
করতে পারেন।
৩//
আল্লাহর ভয় সর্বক্ষণ অন্তরে রাখা। মাখলুকের কোন শক্তিকে আল্লাহ
তায়ালার উর্ধ্বে মনে না করা।
৪//
সব সময় আল্লাহর যিকির ও ফিকিরে মশগুল থাকা। একমাত্র দেশ না
গোত্র নিয়ে জিহাদের ভাবনা না করা,, বরং গোটা পৃথিবীরজুড়ে জিহাদ
করার মন মানসিকতা তৈরী করা।
৫//
আমানতদারী বজায় রাখা এবং আপন জিম্মাদারী আমানতের সাথে পালন
করা এবং সব ধরনের খেয়ানত থেকে বেঁচে থাকা।
৬//
ন্যায় ও ইনসাফপূর্ন আচরণ করা। আপোসের মধ্যে ঝগড়া,, হিংসা-বিদ্বেষ
না করা।
৭//
নিপদ আপদে ধৈয্য ধারণ করা ও অটল থাকা এবং মানুষের সেবা করা।
৮//
অল্পে তুষ্ট থাকা। হাজার কষ্ট হলেও জিহাদ উপর অটল থাকা এবং কোন
ধরনের নফসের চাহিদা পূরণ না করা এবং ইসলামের বিধি-বিধান সব সময়
মেনে চলা।
৯//
আল্লাহ তায়ালার একত্ববাদের উপর দৃঢ় থাকা এবং সকল ফরয,,ওয়াজিবসমূহ পূর্ণাঙ্গরুপে আদায় করা এবং শরীয়তের নিষিদ্ধ কর্মকাণ্ড থেকে নিজেকে হেফাজত রাখা।
১০//
প্রতিটি মুহুর্তে আমীরের অনুসরণ করা। অর্থাৎ শরীয়ত কর্তৃক সকল হুকুম
যথাযথ পালন করা এবং বাহীরেরগুলো পালন না করা। বিশেষ করে কাফেলার যে কোন পরিস্হিতির উপর হুকুম আসলে মেনে নেওয়া।
উল্লিখিত সকল গুণাবলী কোন মুসলমান পালন করলে তাকে পকৃত মুজাহিদ বলা হবে এবং এই গুণাবলী থাকলে মুজাহিদদের উপর আল্লাহ তায়ালার সাহায্যের বৃষ্টি বর্ষিত হবে।সাথে সাথে এটাও স্মরণ রাখা জরুরি যে,,শরীয়তের দিক থেকে আল্লাহ তায়ালার মদদে বিজয়ী হওয়ার কারণ এটা নয় যে,, অধিক জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও যুদ্ধের সরঞ্জামমদীর দিকে দৃষ্টি না করা,,, বরং শক্তি অনুযায়ী অধিক জনসংখ্যা ও যুদ্ধের সরঞ্জামাদী গ্রহণ করা এবং এগুলোকে প্রস্তুত করার জন্য আপ্রান চেষ্টা কারা।
আল্লাহ তায়ালা বলেন,, তার প্রবিত্র কুরআনুল কারিমে,,,
وأعدوالهم ما استطعتم من قوة و من رباط الخیل تر هبون به عدو اللله وعدو کم
অর্থ"আর তোমরা প্রস্তুত কর তাদের সাথে যুদ্ধ করার জন্য যাই কিছু সংগ্রহ
করতে পার নিজের শক্তির সামর্থ্যের মধ্যে থেকে এবং পালিত ঘোড়া থেকে
যেন প্রভাব পড়ে আল্লাহর শত্রুদের উপর এবং তোমাদের শত্রুদের উপর"।
(সূা আনফাল, আয়াত:৬০)
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে উক্ত গুণাবলীর উপর আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন,,,আমিন,,,,
Comment