বাংলাদেশে যখনই আল কায়েদা বা আইএসের নামে কোন অপারেশনের দায় স্বীকার করে, তখন কিছু ষড়যন্ত্র তত্ত্ব প্রচারিত হয়-
-বাংলাদেশে আল কায়েদা বা আইএস নেই।
-আল কায়েদা ও আইএস আমেরিকার তৈরি অথবা ইসরাইলের তৈরি।
-পৃথিবীর যে কোন হামলার দায় আইএস স্বীকার করে কিভাবে?
ইত্যাদি আরও অনেক ষড়যন্ত্র তত্ত্ব প্রচারিত হয়...
মোটাদাগে কয়েক শ্রেণীর মানুষ এই ষড়যন্ত্র প্রচার করে-
- রাষ্ট্রযন্ত্র তথা প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থেকে শুরু করে র*্যাব, পুলিশ, এমপি-মন্ত্রি সবাই।
- ইসলামী গণতান্ত্রিক দল, তথা জামাআত শিবির, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জমিয়ত-খেলাফত সহ অন্যান্যরাও।
- মাদারিসে কওমিয়্যাহর বিশাল একটি গোষ্ঠী
- সাধারণ জনগনের বিশাল গোষ্ঠী
রাষ্ট্রযন্ত্র কেন দায় অস্বীকার করে? কারণ বর্তমানে ক্ষমতার ছড়ি যাদের হাতে রয়েছে, তারা তাদের সকল প্রতিপক্ষকে হারিয়ে একাই সর্বেসর্বা হয়ে আছে। যারা বিরোধীপক্ষ, তারা কোন দিন-ই আন্দোলন করে তাদের হারাতে পারবে না বলে বাহ্যিক দৃষ্টিতে দেখা যাচ্ছে। ফলে একটা শক্ত প্রতিপক্ষ তাদের মোকাবেলায় দাড়িয়ে যেতে পারে, তারা তাই বারবার আইএস বা আল কায়েদাকে অস্বীকার করে যাচ্ছে... বাংলাদেশের বড় একটা গোষ্ঠী চরমপন্থা অপর অর্থে জিহাদকে ভালোবাসে। আরও সহজভাবে বললে তালেবানি শাসনকে মনেপ্রাণে কামনা করে।
ইসলামী গণতান্ত্রিক দলগুলোর ষড়যন্ত্র তত্ত্বের প্রচারের কারণ হল- জিহাদি দলগুলো সরাসরি গণতন্ত্রকে বাতিল বলে, চ্যালেঞ্জ করে, অপরদিকে ইসলামী গণতান্ত্রিক দলগুলো গণতন্ত্রের সিঁড়ি দিয়েই ক্ষমতায় যেতে চাচ্ছে। ফলে তারা নিজেদের সম্মান বাঁচানোর জন্যই ষড়যন্ত্র তত্ত্বগুলো প্রচার করে বেড়ান।
মাদারিসে কওমিয়্যাহর বিশাল একটি গোষ্ঠী ও সাধারণ জনগনের বিশাল গোষ্ঠী মূলত এগুলা না জেনেই প্রচার করে বেড়ান। মূলত উনারা উপরের দুই গ্রুপের প্রচারণার শিকার।
তাই ফিতনার এই যুগে কোন কথা বিশ্বাস করা ও প্রচারের আগে একটু যাচাই করে নেই আমরা।
জ্ঞাতব্য- আইএস খারেজি সে ব্যাপারে আমার কোন সন্দেহ নেই... কিন্তু তাদের নামে অনেক কিছুই মিথ্যা প্রচার। সর্বদা মিথ্যার বিরোধিতা করা উচিত। কারণ তা মানুষকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে বাধাগ্রস্থ করে...
-বাংলাদেশে আল কায়েদা বা আইএস নেই।
-আল কায়েদা ও আইএস আমেরিকার তৈরি অথবা ইসরাইলের তৈরি।
-পৃথিবীর যে কোন হামলার দায় আইএস স্বীকার করে কিভাবে?
ইত্যাদি আরও অনেক ষড়যন্ত্র তত্ত্ব প্রচারিত হয়...
মোটাদাগে কয়েক শ্রেণীর মানুষ এই ষড়যন্ত্র প্রচার করে-
- রাষ্ট্রযন্ত্র তথা প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থেকে শুরু করে র*্যাব, পুলিশ, এমপি-মন্ত্রি সবাই।
- ইসলামী গণতান্ত্রিক দল, তথা জামাআত শিবির, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জমিয়ত-খেলাফত সহ অন্যান্যরাও।
- মাদারিসে কওমিয়্যাহর বিশাল একটি গোষ্ঠী
- সাধারণ জনগনের বিশাল গোষ্ঠী
রাষ্ট্রযন্ত্র কেন দায় অস্বীকার করে? কারণ বর্তমানে ক্ষমতার ছড়ি যাদের হাতে রয়েছে, তারা তাদের সকল প্রতিপক্ষকে হারিয়ে একাই সর্বেসর্বা হয়ে আছে। যারা বিরোধীপক্ষ, তারা কোন দিন-ই আন্দোলন করে তাদের হারাতে পারবে না বলে বাহ্যিক দৃষ্টিতে দেখা যাচ্ছে। ফলে একটা শক্ত প্রতিপক্ষ তাদের মোকাবেলায় দাড়িয়ে যেতে পারে, তারা তাই বারবার আইএস বা আল কায়েদাকে অস্বীকার করে যাচ্ছে... বাংলাদেশের বড় একটা গোষ্ঠী চরমপন্থা অপর অর্থে জিহাদকে ভালোবাসে। আরও সহজভাবে বললে তালেবানি শাসনকে মনেপ্রাণে কামনা করে।
ইসলামী গণতান্ত্রিক দলগুলোর ষড়যন্ত্র তত্ত্বের প্রচারের কারণ হল- জিহাদি দলগুলো সরাসরি গণতন্ত্রকে বাতিল বলে, চ্যালেঞ্জ করে, অপরদিকে ইসলামী গণতান্ত্রিক দলগুলো গণতন্ত্রের সিঁড়ি দিয়েই ক্ষমতায় যেতে চাচ্ছে। ফলে তারা নিজেদের সম্মান বাঁচানোর জন্যই ষড়যন্ত্র তত্ত্বগুলো প্রচার করে বেড়ান।
মাদারিসে কওমিয়্যাহর বিশাল একটি গোষ্ঠী ও সাধারণ জনগনের বিশাল গোষ্ঠী মূলত এগুলা না জেনেই প্রচার করে বেড়ান। মূলত উনারা উপরের দুই গ্রুপের প্রচারণার শিকার।
তাই ফিতনার এই যুগে কোন কথা বিশ্বাস করা ও প্রচারের আগে একটু যাচাই করে নেই আমরা।
জ্ঞাতব্য- আইএস খারেজি সে ব্যাপারে আমার কোন সন্দেহ নেই... কিন্তু তাদের নামে অনেক কিছুই মিথ্যা প্রচার। সর্বদা মিথ্যার বিরোধিতা করা উচিত। কারণ তা মানুষকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে বাধাগ্রস্থ করে...
Comment