কেন আমি আল কায়েদায় অংশগ্রহণ করলাম
মূল
শায়খ আবু মুসআব মুহাম্মদ উমায়ের আল কালাবী আল আওলাকী রহ.
ভাষান্তর
আবু হামযা আল হিন্দী
৬. মিল্লাতে ইবরাহীম হলো কাফেরদের সাথে সম্পর্কহীনতার ঘোষণা দেয়া।
কাফের মুরতাদদের সাথে সম্পর্কহীনতার ঘোষণা দেয়ার ক্ষেত্রে ইসলামী দলগুলোর নাম উল্লেখ করলে আল কায়েদার নামই সবার আগে উল্লেখ করতে হয়। আশ্চর্যের বিষয় হল, কতিপয় ইসলামী দল স্পষ্টভাবে মানবরচিত আইনকে কুফরী মনে করে, কিন্তু মানবরচিত আইন দ্বারা যারা বিচারকার্য পরিচালনা করে তাদের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করে না। বিষয়টি তো এমন হলো যে, ‘কুফরকে তো অস্বীকার করি, কিন্তু কাফেরকে অস্বীকার করি না।’ কেউ বলতে পারে যে, তাদের বিরুদ্ধে হুজ্জত কায়েম হয়নি। আচ্ছা, হুজ্জত কি স্পষ্ট মাসআলার ক্ষেত্রে কায়েম হয় নাকি অস্পষ্ট মাসআলার ক্ষেত্রে? শায়খ মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওয়াহহাব রহ. বলেন, ‘আর তিনি হুজ্জত কায়েম হওয়ার কথা বলেছেন অস্পষ্ট এবং দুর্বোধ্য মাসআলার ক্ষেত্রে, আর এমনটি বলা হয়ে থাকে অস্পষ্ট মাসআলার ক্ষেত্রেই।’ আর হুজ্জত কায়েম হওয়ার অর্থ আসলে কী? এর সঠিক অর্থ নির্ণয় করার জন্য শায়খুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ. এর বাণী লক্ষ্য করুন। শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ. মানতিকীদের খণ্ডন করতে গিয়ে বলেন, আল্লাহর রাসূলদের সম্বন্ধে আল্লাহর হুজ্জহ মানুষের উপলব্ধি শক্তির মাধ্যমেই সম্পন্ন হয়েছে। সুতরাং আল্লাহর হুজ্জত কায়েমের জন্য আহুতদের অবগতি শর্ত নয়। একারণেই কুরআন শ্রবণ ও কুরআন নিয়ে চিন্তা-ভাবনা থেকে কাফেরদের বিমুখতা তাদের উপর আল্লাহর হুজ্জত কায়েমে প্রতিবন্ধক হয়নি। এমনিভাবে নবীগণের ঘটনাবলী ও তাদের উপদেশাবলী থেকে তাদের পরাঙ্*মুখতা তাদের উপর মহান আল্লাহ তাআলার হুজ্জত কায়েমে বাধা সৃষ্টি করবে না। কারণ তাদের উপলব্ধি শক্তি রয়েছে।’ এখন আপনি কুয়েতের সংবিধানের একটি কানূনের প্রতি লক্ষ্য করুন: ‘যদি কোন বিষয়ে স্পষ্ট কোন আইন না থেকে থাকে তাহলে বিচারক সমাজের প্রচলন অনুযায়ী বিচার করবে। সে বিষয়ে যদি কোন প্রচলন না থেকে থাকে তাহলে বিচারকইসলামী ফিকহের সাহায্য নিয়ে দেশ ও জাতির স্বার্থের সাথে সামঞ্জস্য রেখে নিজের রায় মতো বিচার করবে।’ (কাশফুন নিকাব ‘আন শরীআতিল গাব) আপনিই বলুন, এসবের পরও এই সকল মানবরচিত আইন দ্বারা বিচারকার্য পরিচালনাকারীদের কুফরির ব্যাপারে কি সন্দেহ কিংবা দ্বিধা থাকতে পারে? মিল্লাতে ইবরাহীম হল কাফেরদের সাথে শত্রুতা ও বিদ্বেষের ঘোষণা দেয়া। আল কায়েদা ইহুদী-খ্রীস্টান ও মুনাফিকদের সাথে শত্রুতায় ঘোরতর। তারা ঔ ব্যক্তির মতো নয় যে দুর্বলতার অযুহাতে নিজ আকীদা ও বিশ্বাস গোপন করে রাখে। তার উদ্দেশ্যে শুধু এতটুকু বলবো, দুর্বলতার অযুহাতে কিভাবে তুমি তাগুতের সাথে সম্পর্কচ্ছেদের বিষয়টিকে গোপন করে রাখছো? অথচ তুমি মক্কীজীবন থেকেও শান্তিপূর্ণ পরিস্থিতিতে রয়েছেো! তো হয়ত তুমি পরীক্ষা সহ্য করতে পারবে না এবং তা তোমার দুর্বলতা বলে বিবেচিত হবে; কিংবা তুমি শরীয়ত মানতে গিয়ে লাভ-লোকসানকে বিবেচনাধীন রাখবে, তখন তো রসূলুল্লাহর অনুসৃত মিল্লাতে ইবরাহীমের বিপরীতে গিয়ে তোমার ‘লাভ-লোকসানের’ কোনই মূল্য থাকবে না। সুতরাং নিম্নোক্ত দুই কাজের কোন একটি অবশ্যই করতে হবে, ১. যে বিষয়টির ঘোষণা অবশ্যই প্রকাশ্যে দিতে হবে_যদিও দুর্বল ও কঠিন পরিস্থিতিতে থাকা হয়; তা হল প্রকাশ্যে ‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’র ঘোষণা দেয়া, গায়রুল্লাহর উপাসনাকে অস্বীকার করা, মানবরচিত সংবিধান, গণতন্ত্র থেকে বিরত থাকা এবং এর দ্বারা বিচারকার্য পরিচালনাকারীদের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করা ও কাফের-মুশরিকদের সাহায্য না করা।
২. কিছু বিষয় গোপনে করা, যেমন ইসলামী স্বার্থে কিছু গোপন বৈঠক করা, জিহাদের জন্য প্রাথমিক প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করা এবং জিহাদপ্রেমী লোক জোগাড় করা ইত্যাদি। আল কায়েদা তাগুতদের থেকে সম্পর্কহীনতার ঘোষণা দিয়ে মিল্লাতে ইবরাহীমের অনুসরণ করেছে এবং তারা ইসলাম ও মুসলিম উম্মাহর স্বার্থে গোপনে কাজ করে যাচ্ছে। আচ্ছা, কে মিল্লাতে ইবরাহীমের অনুসরণে অগ্রগামী: আল কায়েদা নাকি যারা তাগুতদের কুফরির বিষয়টি স্পষ্ট জেনেও তাদের সাথে নম্র আচরণ করে, মানুষের কাছে বলে বেড়ায় যে, তারা কুফরি করেনি এবং তারা ইসলমের উপর বহাল আছে; কিন্তু বিশেষ ব্যক্তিদের কাছে বলে যে, এই তাগুতরা ইসলামও প্রকাশ করে না এবং কুফরিও গোপন করে না (অর্থাৎ তারা প্রকাশ্য কাফির, মুনাফিক নয়)? আল কায়েদা সর্বপ্রকার কাফেরদের উদ্দেশ্যে বলেছে, كفرنابكم আমরা তোমাদের অস্বীকার করলাম। আল কায়েদা এটা করেছে যখন অনেক ইসলামী দল ‘হিকমতের’ আশ্রয় নিয়ে মুরতাদদের সাথে সৌজন্যমূলক আচরণ করেছে কিংবা করে নি। কতিপয় ইসলামী দল তো এই মুরতাদদের মুরতাদই মনে করে না, বরং তাদেরকে আমাদের শরয়ী শাসক মনে করে, যাদের আনুগত্য আমাদের জন্য অত্যাবশ্যক; অথচ তারা জানে যে, এই মুরতাদ শাসকেরা মুসলিমদের বিরুদ্ধে মুশরিকদের সর্বপ্রকার সাহায্য করেছে। এতদ্সত্ত্বেও কতিপয় ইসলামী দল মনে করে যে, কোন কোন অঞ্চলে কতিপয় শাসক শরীয়ত অনুযায়ী বিচারকার্য পরিচালনা করছে। আচ্ছা, ইহুদী ও খ্রিস্টানদের সাথে বন্ধুত্ব করা, দুর্বলের উপর হদ প্রয়োগ করা, সবলকে ছেড়ে দেয়া, মুজাহিদদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা ও জিহাদের আভাস পাওয়া যায় এমন যে কোন বিপ্লব বন্ধ করার চেষ্টা করা; এর নামই কি শরীয়ত অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনা করা নাকি এ বিষয়গুলো ঐ দলের ব্যক্তিবর্গের চোখে পড়ে না!? আল কায়েদা ইহুদী-খ্রিস্টান ও তাদের মুরতাদ সহযোগীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ঘোষণা দিয়েছে। পূর্বের চীন থেকে পশ্চিমের আন্দালুস পর্যন্ত ইসলামী খিলাফাহ ফিরিয়ে আনার জন্য তাদের দীর্ঘ পরিকল্পনার কথা প্রকাশ করেছে। কাফের রাষ্ট্রগুলো বিজিত হওয়া পর্যন্ত তাদের এ প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। সুতরাং যারা এমন ঘোষণা দেয় মিল্লাতে ইবরাহীমের অনুসরণে অবশ্যই তারা মিসরের ইখওয়ানুল মুসলিমীনের চেয়ে অগ্রগামী। কারণ ইখওয়ান ওবামাকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে যে, তারা রাষ্ট্র পরিচালনার সময় অবশ্যই আমেরিকার স্বার্থের প্রতি খেয়াল রাখবে। সুতরাং কাফেরদের সাথে আল কায়েদার মতো এমন প্রকাশ্য শত্রুতা আর কেউ করতে পারে নি। কেউ বলতে পারে, আল কায়েদা ছাড়া অন্যান্য অনেক মুসলিমও তো কাফিরদের সাথে শত্রুতার বিষয়টি প্রকাশ করেছে! তো তার উত্তরে আমরা বলবো, হ্যাঁ, কিন্তু তাদের এ প্রকাশটা কি আল কায়েদার মতো হয়েছে? উত্তর হবে, না; আমেরিকান শত্রুরাও সাক্ষ্য দেয় যে, মুসলিমদের মধ্যে তারা সবচে’ বেশি যাদের আক্রোশের শিকার হয় তারা হল আল কায়েদা। ওবামা মিসরে মুসলিমদের উদ্দেশ্যে তার সর্বশেষ বক্তব্যে এটা অকপটে স্বীকার করেছে। তেমনিভাবে মুরতাদ শাসকেরাও মুসলিম দলগুলোর মধ্যে সবচে’ বেশি যেই দলটির আক্রোশের শিকার ও যাদের ব্যাপারে সবচেয়ে বেশি শঙ্কিত তারা হল আল কায়েদা। সত্য তো সেটাই শত্রুরা যা সাক্ষ্য দেয়। মিল্লাতে ইবরাহীম হল কাফেররা ঈমান না আনা পর্যন্ত তাদের প্রতি শত্রুতা ও বিদ্বেষ প্রকাশ করা। তো যদি আমরা ইখওয়ানুল মুসলিমীনের কর্মপন্থার দিকে তাকাই তবে দেখতে পাই, যখন তারা খিলাফাহ ফিরিয়ে আনার মনস্থ করলো তখন সর্বপ্রথম তারা জিহাদী কার্যক্রমকেই গ্রহণ করলো বা জিহাদকেই খিলাফাহ ফিরিয়ে আনার মাধ্যম বানালো। কিন্তু তারপর তারা পর্যায়ক্রমে তা ছেড়ে দিতে থাকে। এরপর যদি আমরা সালাফী ‘সারূরী’দের (যারা এসকল মাসআলার মূলনীতি প্রণেতা।) কর্মপন্থার প্রতি দৃষ্টিপাত করি তবে দেখতে পাই, কিছুদিন পূর্বেও তারা স্পষ্টভাবে জিহাদের পক্ষে ছিল এবং তাগুতের বিরুদ্ধে যাবতীয় বিধি-বিধানও তারা প্রয়োগ করত। কিন্তু ৯/১১ এর মোবারক হামলার পর তাদের কতিপয়ের দৃষ্টিভঙ্গি যে কিভাবে পরিবর্তন হয়ে গেলো! অবশ্য তাদের সবাই গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসিয়ে দেয় নি। কিন্তু আল কায়েদা সেই সূচনালগ্ন থেকে অদ্যাবধি কাফেরদের একই কথা বলে আসছে, كفرنابكم আমরা তোমাদের অস্বীকার করলাম, আমাদের ও তোমাদের মাঝে চির শত্রুতা ও বিদ্বেষ সৃষ্টি হয়ে গেলো যতক্ষণ না তোমরা এক আল্লাহর প্রতি ঈমান নিয়ে আসো। সুতরাং আমরা আল্লাহর কাছে এই আদর্শের উপর দৃঢ়তা ও অবিচলতা কামনা করি। আমরা এ পথ থেকে বিচ্যুত হতে চাই না। কারণ যারা জিহাদের পথ থেকে বিচ্যুত হয় তাদের প্রতি উচ্চারিত হয়েছে আল্লাহর কঠোর হুঁশিয়ারি ও সতর্কবাণী। আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেন,
إلاتنفروايعذبكمعذاباأليماويستبدلقوماغيركمولاتضروهشيئا،واللهعلىكلشيئقدير
যদি তোমরা জিহাদে বের না হও তবে তিনি তোমাদের কঠিন শাস্তি দিবেন এবং অন্য জাতিকে তোমাদের স্থলাভিষিক্ত করবেন। আর তোমরা তার কোন ক্ষতি করতে পারবে না। আল্লাহ সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান। (সূরা তাওবা, আয়াত: ৩৯) সুতরাং হে মুসলিম ভাই, এই যামানায় মিল্লাতে ইবরাহীমের উপর চলতে হলে অবশ্যই আপনাকে চড়া মূল্য দিতে হবে এবং কষ্ট সহ্য করায় অভ্যস্ত হতে হবে। কারণ মিল্লাতে ইবরাহীমের যথার্থ অনুসারী হতে হলে অবশ্যই অনেক বিপদ-আপদ ও কষ্টের সম্মুখীন হতে হবে। যে ব্যক্তি কোন কষ্টেরই সম্মুখীন হয় না সে মিল্লাতে ইবরাহীমের অনুসারী হতে পারে না। কেউ কেউ এই বিষয় থেকে হাত গুটিয়ে নেয় এবং সমাজ পরিবর্তনের অক্ষমতার অযুহাতে মিল্লাতে ইবরাহীমকে গোপন করে রাখে;তো আমরা তাকে বলতে চাই আমাদের সক্ষমতা দুই দিক দিয়ে হতে পারে, ১. বয়ানের সক্ষমতা অর্থাৎ মানুষকে বিষয়টি বোঝানো। ২. সমাজ পরিবর্তনের সক্ষমতা।যদি আমরা মানুষের কাছে বিষয়টি উপস্থাপন করে বুঝাতে পারি তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে এটাই করতে হবে। সমাজ পরিবর্তনের সক্ষমতা সাথে এটাকে আমরা শর্তযুক্ত করে দিতে চাই না; অর্থাৎ সমাজ পরিবর্তন করতে পারব না বলে মানুষের কাছে বয়ানও করলাম না, মানুষকে এ সম্পর্কে কিছুই বললাম না- এমনটি আমরা করবো না, বরং বয়ান তো স্বতন্ত্র ইবাদত। ইবরাহীম আলাইহিস সালাম ও মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনাদর্শ থেকে এটাই আমরা বুঝতে পারি। নবীজীবনের প্রতি লক্ষ্য করলেই আমরা দেখতে পাই, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কী জীবন কতটা অসহায়ত্বের মধ্য দিয়ে পার করেছেন, পুরো কুরাইশ ছিল তার বিরুদ্ধে, তিনি ছিলেন একা সহায়-সম্বলহীন। সমাজ পরিবর্তনের সক্ষমতা তার ছিল না; তবুও তিনি কাফেরদের সাথে কোন সমাঝোতা করেননি। কাফেরদের থেকে তিনি যেমন সম্পর্কহীনতার ঘোষণা দিয়েছেন তেমনি তাদের উপাসনা থেকেও দায়মুক্ত হয়েছেন ও সম্পর্কচ্ছেদ করেছেন। তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেছেন এবং ঘোষণা দিয়েছেন, বয়ান করতে করতেই সমাজ পরিবর্তনের সক্ষমতা অর্জিত হবে এবং কিছু কাল পর্যন্ত বয়ানকারীদেরও এর জন্য চড়া মূল্য দিতে হবে। হজরত সুমাইয়া, ইয়াসির রাযি. ও অন্যান্য সাহাবাদের নির্যাতনের ঘটনা সবারই জানা।
পরবর্তী পর্বগুলোও শীঘ্রই দেয়া হবে ইনশাআল্লাহ…. আপনার নেক দুআয় ভুলবেন না….
১মপর্ব
https://dawahilallah.com/showthread.php?13355-&%232453;&%232503;&%232472;-&%232438;&%232478;&%232495;-&%232438;&%232482;-&%232453;&%232494;&%232527;&%232470;&%232494;&%232 527;-&%232437;&%232434;&%232486;&%232455;&%232509;&%232 480;&%232489;&%232467;-&%232453;&%232480;&%232482;&%232494;&%232478;-(&%232474;&%232509;&%232480;&%232469;&%232478;-&%232474;&%232480;&%232509;&%232476;-&%232477;&%232498;&%232478;&%232495;&%232453;&%232 494;-&%232451;-&%232453;&%232494;&%232480;&%232467;-&%232535 ২য়পর্ব
https://dawahilallah.com/showthread.php?13369-&%232453;&%232503;&%232472;-&%232438;&%232478;&%232495;-&%232438;&%232482;-&%232453;&%232494;&%232527;&%232503;&%232470;&%232 494;&%232527;-&%232437;&%232434;&%232486;&%232455;&%232509;&%232 480;&%232489;&%232467;-&%232453;&%232480;&%232482;&%232494;&%232478;-(&%232470;&%232509;&%232476;&%232495;&%232468;&%23 2496;&%232527;-&%232474;&%232480;&%232509;&%232476;-&%232453;&%232494;&%232480;&%232467;-&%232536;-&%232451;-&%232537 ৩য়পর্ব
https://dawahilallah.com/showthread.php?13377-&%232453;&%232503;&%232472;-&%232438;&%232478;&%232495;-&%232438;&%232482;-&%232453;&%232494;&%232527;&%232503;&%232470;&%232494;&%232527;-&%232437;&%232434;&%232486;&%232455;&%232509;&%232480;&%232489;&%232467;-&%232453;&%232480;&%232482;&%232494;&%232478;-(&%232537;&%232527;-&%232474;&%232480;&%232509;&%232476;-&%232453;&%232494;&%232480;&%232467;-&%232538;-&%232451;-&%232539
Comment