এতে তো সন্দেহ নেই যে, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ছিল বস্তুত জুলুমের বিরুদ্ধে মজলুমের লড়াই এবং অধিকার আদায়ের সংগ্রাম। যুদ্ধোত্তর কাল থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশের দ্বীনদার শ্রেণীটি ভারতের বিরোধিতা করতে গিয়ে পাকিস্তানিদের পক্ষে গেয়েছে। এ কারণেই সোশ্যাল মিডিয়াতে এমন কিছু পোস্ট দেখা যায় যে, "পাকিস্তানিরা আমাদের যুদ্ধকালীন শত্রু ছিল।এখন তাদের- আমাদের মাঝে যুদ্ধ নেই, অতএব শত্রুতাও নেই। কিন্তু ভারত আমাদের চিরকালীন শত্রু"।
আসলে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অতীত ইতিহাস না জানা এবং জানা ইতিহাস ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় ভুলে থাকা, —শুধু অতীত কেন? তাদের বর্তমান হিংস্র চেহারাও মুসলিম সমাজের সামনে না থাকায় সাপোর্টটা তাদের পক্ষে হওয়াটা বিচিত্র না। তাই আমরা দেখতে পাই, কাশ্মীর সমস্যার এই সংকটময় মুহূর্তে অতীতকে ভুলে গিয়ে সাপের পুরনো গর্তে আমরা আবারও হাত ঢুকাতে যাচ্ছি। আমরা বিশেষত বাঙালি মুসলমানেরা পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীকে ছাড়া কাশ্মীরকে নিয়ে স্বপ্ন দেখতে পারছি না।
এখন কথা হল, বাংলাদেশ ভারতীয় দাদাদের সেবাদাস চক্র আওয়ামী দালালেরা যেহেতু পাকিস্তানিদের দু'চোখে দেখতে পারে না, সে সুযোগকে কাজে লাগিয়ে মুসলিম জনসাধারণকে যদি আমরা সামরিক এ তাগুতী বাহিনীর আসল পরিচয়টা জানিয়ে দিতে পারি, তাহলে অত্র অঞ্চলে এটা ফলদায়ক না হলেও কাশ্মীর সমস্যার সমাধানের পক্ষে অর্থাৎ কাশ্মীরে পাকিস্তানি সংশ্লিষ্টতা বহির্ভূত জিহাদী আন্দোলনের পক্ষে সঠিক একটা বাঙালি জনমত গড়ে উঠবে ( যেমনটি ওস্তাদ ওসামা মাহমুদ হাফিজাহুল্লাহ সাম্প্রতিক সময়ে আসসাহাব মিডিয়াকে দেয়া তার এক সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেন) যা নিঃসন্দেহে কাশ্মিরিদের জন্য অনেক বেশি কাজের হবে ইনশাআল্লাহ! এতে আমাদের প্লাস পয়েন্ট হলো, পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে কথা বলাতে আওয়ামী দালালেরাও ক্ষেপে উঠবে না।অপরদিকে পাকিস্তানি প্রেসিডেন্ট, জেনারেল এবং সামরিক অফিসারেরা সহ গোটা বাহিনীর আসল পরিচয় জেনে নেয়ার মধ্য দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটা মাসআলা ব্যাপক প্রসার লাভ করবে। একটা হল, শাসকদের ব্যাপারে হুকুম। দ্বিতীয়টি হল, মুসলমানদের বিরুদ্ধে কাউকে সাহায্য করার হুকুম।
তবে এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, পাকিস্তানি বলতে কেবল পাকিস্তানি তাগুতি বাহিনী উদ্দেশ্য। যাদের কুফুরি স্পষ্ট ;দিবালোকের ন্যায়। এমন যেন না হয়, সাধারণ পাকিস্তানি মুসলিম সমাজের বিরুদ্ধে কথা বলা হয়ে গেল। কারণ তারা আমাদের ভাই। কোন ভৌগলিক সীমানা তাদের এবং আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ! ভৌগোলিক সীমানাই যখন পারবে না তখন তাগুত রচিত রাষ্ট্রীয় সীমানা আর কি করবে?
বিষয়গুলো কি আমরা ভেবে দেখতে পারি না!?
আসলে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর অতীত ইতিহাস না জানা এবং জানা ইতিহাস ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় ভুলে থাকা, —শুধু অতীত কেন? তাদের বর্তমান হিংস্র চেহারাও মুসলিম সমাজের সামনে না থাকায় সাপোর্টটা তাদের পক্ষে হওয়াটা বিচিত্র না। তাই আমরা দেখতে পাই, কাশ্মীর সমস্যার এই সংকটময় মুহূর্তে অতীতকে ভুলে গিয়ে সাপের পুরনো গর্তে আমরা আবারও হাত ঢুকাতে যাচ্ছি। আমরা বিশেষত বাঙালি মুসলমানেরা পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীকে ছাড়া কাশ্মীরকে নিয়ে স্বপ্ন দেখতে পারছি না।
এখন কথা হল, বাংলাদেশ ভারতীয় দাদাদের সেবাদাস চক্র আওয়ামী দালালেরা যেহেতু পাকিস্তানিদের দু'চোখে দেখতে পারে না, সে সুযোগকে কাজে লাগিয়ে মুসলিম জনসাধারণকে যদি আমরা সামরিক এ তাগুতী বাহিনীর আসল পরিচয়টা জানিয়ে দিতে পারি, তাহলে অত্র অঞ্চলে এটা ফলদায়ক না হলেও কাশ্মীর সমস্যার সমাধানের পক্ষে অর্থাৎ কাশ্মীরে পাকিস্তানি সংশ্লিষ্টতা বহির্ভূত জিহাদী আন্দোলনের পক্ষে সঠিক একটা বাঙালি জনমত গড়ে উঠবে ( যেমনটি ওস্তাদ ওসামা মাহমুদ হাফিজাহুল্লাহ সাম্প্রতিক সময়ে আসসাহাব মিডিয়াকে দেয়া তার এক সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেন) যা নিঃসন্দেহে কাশ্মিরিদের জন্য অনেক বেশি কাজের হবে ইনশাআল্লাহ! এতে আমাদের প্লাস পয়েন্ট হলো, পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে কথা বলাতে আওয়ামী দালালেরাও ক্ষেপে উঠবে না।অপরদিকে পাকিস্তানি প্রেসিডেন্ট, জেনারেল এবং সামরিক অফিসারেরা সহ গোটা বাহিনীর আসল পরিচয় জেনে নেয়ার মধ্য দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটা মাসআলা ব্যাপক প্রসার লাভ করবে। একটা হল, শাসকদের ব্যাপারে হুকুম। দ্বিতীয়টি হল, মুসলমানদের বিরুদ্ধে কাউকে সাহায্য করার হুকুম।
তবে এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, পাকিস্তানি বলতে কেবল পাকিস্তানি তাগুতি বাহিনী উদ্দেশ্য। যাদের কুফুরি স্পষ্ট ;দিবালোকের ন্যায়। এমন যেন না হয়, সাধারণ পাকিস্তানি মুসলিম সমাজের বিরুদ্ধে কথা বলা হয়ে গেল। কারণ তারা আমাদের ভাই। কোন ভৌগলিক সীমানা তাদের এবং আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ! ভৌগোলিক সীমানাই যখন পারবে না তখন তাগুত রচিত রাষ্ট্রীয় সীমানা আর কি করবে?
বিষয়গুলো কি আমরা ভেবে দেখতে পারি না!?
Comment