"মাজাল্লাত উম্মাতা অয়াহিদা" সংখ্যা এক এর মুখবন্ধে আমাদের আমির আমাদের শায়েখ, শায়েখ আইমান আল জাওয়াহিরি (হাঃ)ঃ
উম্মাহর মুজাহিদিনদের যুদ্ধ হচ্ছে উম্মাহর জিহাদ।
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, আমাদের প্রশংসনীয় নতুন ম্যাগাজিন (এক উম্মাহ) ম্যাগাজিনের জন্য কিছু বক্তব্য লিখে দেয়ার জন্য আমাকে অনুরোধ করা হয়েছিল। এটা আমার জন্য আমি সম্মানজনক হিসেবে গণ্য করি, এবং আমি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি যে আমি যেন এই দায়িত্ব পরিপূর্ণ করতে পারি। অতএব এই সংক্ষিপ্ত বার্তা আমার অন্তরের অন্তঃস্থল উদ্ভুত্ত হয়ে আশা করি আপনাদের অন্তরে পৌঁছে যাবে।
আমার প্রিয় ভাইয়েরা, জিহাদ হচ্ছে লোকদের আল্লাহর দিকে আহবান এবং তার একত্ববাদের বার্তা ছড়িয়ে দেয়ার কয়েকটি পদ্ধতির একটি যাতে করে এই দুনিয়ায় কোন ধরনের গ্লানি থাকবেনা। আল্লাহ সুবহানা তাআলা বলেন, ‘এবং তোমরা তাহাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করিতে থাকিবে যতক্ষণ না ফিতনা দূরীভূত হয় এবং আল্লাহর দ্বীন সামগ্রিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়।’ আল্লাহ সুবহানা তাআলা আরও বলেন, ‘আমি ইহাদেরকে পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠা দান করিলে ইহারা সালাত কায়েম করিবে, যাকাত দিবে এবং সৎকর্মের নির্দেশ দিবে ও অসৎকর্ম নিষেধ করিবে; আর সকল কর্মের পরিনাম আল্লাহর ইখতিয়ারে।’ মুসলিমদের হুরমাত বা তাদের সম্মান, তাদের জান মাল রক্ষার জন্য এবং অত্যাচারী শাসকদের অত্যাচার থেকে উত্তরণ করার জন্য জিহাদ নির্ধারিত হয়েছে। গৌরবান্বিত মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের কি হইল যে, তোমরা যুদ্ধ করিবে না আল্লাহর পথে এবং অসহায় নরনারী এবং শিশুগণের জন্য, যাহারা বলে, হে আমাদের প্রতিপালক! এই জনপদ-যাহার অধিবাসী জালিম, উহা হইতে আমাদেরকে অন্যত্র লইয়া যাও; তোমার নিকট হইতে কাহাকেও আমাদের অভিভাবক কর এবং তোমার নিকট হইতে কাহাকেও আমাদের সহায় কর। যাহারা মুমিন তারা আল্লাহর পথে যুদ্ধ করে এবং যাহারা কাফির তাহারা তাগুতের পথে যুদ্ধ করে। সুতারাং তোমরা শয়তানের বন্ধুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ কর; শয়তানের কৌশল অবশ্যই দুর্বল।’ মুজাহিদ বাহিনী অবশ্যই এই পবিত্র আদেশগুলো দ্বারা মান্য করবে এবং নিশ্চিত করবে যে তারা অবশ্যই তাদের মত পরিণত হবে না যাদের ব্যাপারে আল্লাহ সুবহানা তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনগণ! তোমরা যাহা করনা তাহা তোমরা কেন বল? তোমরা যাহা করনা তোমাদের তাহা বলা আল্লাহর দৃষ্টিতে অতিশয় অসন্তোষজনক। মূলত আল্লাহ তো তাহাদেরকে ভালবাসেন যাহারা আল্লাহর পথে লড়াই করে সারিবদ্ধভাবে সুদৃঢ় প্রাচীরের মত।’ জিহাদের ক্রমবর্ধমান জোয়ার মুসলিম উম্মাহর নেতৃত্বকে গ্রহন করতে অনেক এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে। এটা একটা অপরিসীম রহমত যেটা শতাব্দী কাল ধরে মুসলিম দুনিয়া দেখতে পায়নি। আমরা এই রহমত নষ্ট করে ফেলবো না আমাদের গুনাহ এবং ভুলত্রুটির কারণে; বরং, আমরা অবশ্যই, আমাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাব, আল্লাহর রহমতের শোকর আদায় করবো, আমাদের কথার মাধ্যমে, আমাদের কাজের মাধ্যমে এবং আন্তরিকভাবে। আল্লাহ সুবহানা তাআলা বলেন, ‘লড়াই কর কৃতজ্ঞতার সাথে ও’ দাউদের সন্তানেরা, এবং আমার বান্দার কম সংখ্যক লোকই কৃতজ্ঞ ’। সবচেয়ে উত্তম পন্থায় আমরা আমাদের কৃতজ্ঞতা দেখাতে পারি এই রহমতের জন্য সেটা হচ্ছে আমাদের কাজে এবং কথায় উম্মাহ আসলেই আন্তরিকতা দেখতে পাচ্ছে। অতএব আমরা যখন উম্মাহকে শুরার নীতির দিকে আহবান করি, চলুন প্রথমে আমরা শুরার নীতিগুলো আমাদের মাঝে বাস্তবায়ন করা শুরু করি। যখন আমরা উম্মাহকে শরীয়ত প্রণয়নের দিকে আহবান করি, আমরা যাতে আমাদের নিজস্ব সমস্যাগুলো শরীয়ত সম্মত করার ক্ষেত্রে পৃষ্ঠপ্রদর্শন না করি। যদি আমরা দাবি করি মুসলিমদের হুরমাত বা তাদের সম্মান, তাদের জান মাল রক্ষার জন্য, তাহলে আমাদেরকে মুসলিমদের এই হুরমাতগুলোকে লঙ্গন না করার ক্ষেত্রে অথবা মুসলিম ভাই এবং মুজাহিদ ভাইদের উপর আঘাত করা বা হামলা না করার ক্ষেত্রে আমাদের পরিস্কার থাকতে হবে। যদি আমরা ঐক্যের দিকে আহবান করি, তাহলে আমরা আমাদের নিজেদেরই আমীরদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ না করি। যদি আমরা শোনা এবং মানার দিকে আহবান করি, তাহলে প্রথমে আমরা আমাদের নিজেদের মধ্যে সেটা প্রনয়ন করার উদাহরণ পেশ করি। যদি আমরা আনুগত্য এবং শপথ পরিপূর্ণ করার দিকে আহবান করি, আমরা নিজেরা সেটা ভঙ্গ না করি। যদি আমরা সৎকর্মের নির্দেশ এবং অসৎকর্মের নিষেধের দিকে আহবান করি, তাহলে এই নীতিগুলো আমাদের নিজেদের মধ্যে বাস্তবায়ন করা শুরু করি। আমরা কি সেই সাহসের অধিকারী হয়েছি, যে সাহসের অধিকারী ছিলেন শায়েখ, ইমাম, সংস্কারক শায়েখ ওসামা বিন লাদেন, যখন তিনি শায়েখ আতিয়াকে উদ্দেশ্য করে এই বাক্যগুলো বলেছিলেনঃ ‘এখানে আমাদের অবশ্যই খেয়াল রাখা জরুরী একটা জটিল সমস্যার দিকেঃ মুজাহিদিনদের প্রতি উম্মাহর সহানুভূতির উপর প্রভাবকে যথাযথ গ্রাহ্য না করে নির্দিষ্ট অপারেশানগুলো পরিচালনা না করা। আমরা হয়ত এই নির্দিষ্ট লড়াইগুলোতে বিজয় লাভ করতে পারব এটা করার ফলে, কিন্তু আমরা যুদ্ধে নিশ্চিতভাবে হেরে যাব। এই প্রয়োজনীয়তা সতর্কতার বিবেচনা করা এবং কোন অপারেশান পরিচালনার পূর্বে এর সুবিধা-অসুবিধার তুলনা করা... আমার ইচ্ছা একটা বার্তা প্রকাশ করার যেখানে আমি প্রস্তাব পেশ করতে ইচ্ছুক যে আমাদের একটা নতুন পরিকল্পনার সহিত শুরু করা কিছু ভুলের সংশোধনের যেগুলো আমাদের দ্বারা সংঘটিত হয়েছিল। এমনি করে, ইনশাআল্লাহ, আমাদের একটা বিশাল অংশের বিশ্বাস পুনরুদ্ধার করতে হবে যেটা মুজাহিদিনদের থেকে যে পরিমান আস্থা হারিয়ে গিয়েছিল এবং এইভাবে মুজাহিদিন এবং উম্মাহর মাঝে শক্তিশালী যোগাযোগের মাধ্যম প্রতিষ্ঠা লাভ করবে।’ অতএব আমরা কি এই সাহসের অধিকারী হয়েছি যেটা আমাদের দ্বারা একটা উদাহরণ হয়ে থাকবে উম্মাহ সেটাকে অনুকরণ করবে, এবং এই বিশ্বাসের এবং সাপোর্টের নিশ্চিত করা ? আমাদের শেষ প্রার্থনা হচ্ছে যে সকল প্রশংসা সারা জাহানের মালিক একমাত্র আল্লাহরই জন্য। এবং শান্তি বর্ষিত হোক আমাদের নবী মোহাম্মদ (সঃ) এর উপর এবং শান্তি বর্ষিত হোক উনার সাহাবীদের (রাঃ) উপর।
আপনাদের ভাই,
আইমান আল জাওয়াহিরি।
উম্মাহর মুজাহিদিনদের যুদ্ধ হচ্ছে উম্মাহর জিহাদ।
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, আমাদের প্রশংসনীয় নতুন ম্যাগাজিন (এক উম্মাহ) ম্যাগাজিনের জন্য কিছু বক্তব্য লিখে দেয়ার জন্য আমাকে অনুরোধ করা হয়েছিল। এটা আমার জন্য আমি সম্মানজনক হিসেবে গণ্য করি, এবং আমি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি যে আমি যেন এই দায়িত্ব পরিপূর্ণ করতে পারি। অতএব এই সংক্ষিপ্ত বার্তা আমার অন্তরের অন্তঃস্থল উদ্ভুত্ত হয়ে আশা করি আপনাদের অন্তরে পৌঁছে যাবে।
আমার প্রিয় ভাইয়েরা, জিহাদ হচ্ছে লোকদের আল্লাহর দিকে আহবান এবং তার একত্ববাদের বার্তা ছড়িয়ে দেয়ার কয়েকটি পদ্ধতির একটি যাতে করে এই দুনিয়ায় কোন ধরনের গ্লানি থাকবেনা। আল্লাহ সুবহানা তাআলা বলেন, ‘এবং তোমরা তাহাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করিতে থাকিবে যতক্ষণ না ফিতনা দূরীভূত হয় এবং আল্লাহর দ্বীন সামগ্রিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়।’ আল্লাহ সুবহানা তাআলা আরও বলেন, ‘আমি ইহাদেরকে পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠা দান করিলে ইহারা সালাত কায়েম করিবে, যাকাত দিবে এবং সৎকর্মের নির্দেশ দিবে ও অসৎকর্ম নিষেধ করিবে; আর সকল কর্মের পরিনাম আল্লাহর ইখতিয়ারে।’ মুসলিমদের হুরমাত বা তাদের সম্মান, তাদের জান মাল রক্ষার জন্য এবং অত্যাচারী শাসকদের অত্যাচার থেকে উত্তরণ করার জন্য জিহাদ নির্ধারিত হয়েছে। গৌরবান্বিত মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের কি হইল যে, তোমরা যুদ্ধ করিবে না আল্লাহর পথে এবং অসহায় নরনারী এবং শিশুগণের জন্য, যাহারা বলে, হে আমাদের প্রতিপালক! এই জনপদ-যাহার অধিবাসী জালিম, উহা হইতে আমাদেরকে অন্যত্র লইয়া যাও; তোমার নিকট হইতে কাহাকেও আমাদের অভিভাবক কর এবং তোমার নিকট হইতে কাহাকেও আমাদের সহায় কর। যাহারা মুমিন তারা আল্লাহর পথে যুদ্ধ করে এবং যাহারা কাফির তাহারা তাগুতের পথে যুদ্ধ করে। সুতারাং তোমরা শয়তানের বন্ধুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ কর; শয়তানের কৌশল অবশ্যই দুর্বল।’ মুজাহিদ বাহিনী অবশ্যই এই পবিত্র আদেশগুলো দ্বারা মান্য করবে এবং নিশ্চিত করবে যে তারা অবশ্যই তাদের মত পরিণত হবে না যাদের ব্যাপারে আল্লাহ সুবহানা তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনগণ! তোমরা যাহা করনা তাহা তোমরা কেন বল? তোমরা যাহা করনা তোমাদের তাহা বলা আল্লাহর দৃষ্টিতে অতিশয় অসন্তোষজনক। মূলত আল্লাহ তো তাহাদেরকে ভালবাসেন যাহারা আল্লাহর পথে লড়াই করে সারিবদ্ধভাবে সুদৃঢ় প্রাচীরের মত।’ জিহাদের ক্রমবর্ধমান জোয়ার মুসলিম উম্মাহর নেতৃত্বকে গ্রহন করতে অনেক এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে। এটা একটা অপরিসীম রহমত যেটা শতাব্দী কাল ধরে মুসলিম দুনিয়া দেখতে পায়নি। আমরা এই রহমত নষ্ট করে ফেলবো না আমাদের গুনাহ এবং ভুলত্রুটির কারণে; বরং, আমরা অবশ্যই, আমাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাব, আল্লাহর রহমতের শোকর আদায় করবো, আমাদের কথার মাধ্যমে, আমাদের কাজের মাধ্যমে এবং আন্তরিকভাবে। আল্লাহ সুবহানা তাআলা বলেন, ‘লড়াই কর কৃতজ্ঞতার সাথে ও’ দাউদের সন্তানেরা, এবং আমার বান্দার কম সংখ্যক লোকই কৃতজ্ঞ ’। সবচেয়ে উত্তম পন্থায় আমরা আমাদের কৃতজ্ঞতা দেখাতে পারি এই রহমতের জন্য সেটা হচ্ছে আমাদের কাজে এবং কথায় উম্মাহ আসলেই আন্তরিকতা দেখতে পাচ্ছে। অতএব আমরা যখন উম্মাহকে শুরার নীতির দিকে আহবান করি, চলুন প্রথমে আমরা শুরার নীতিগুলো আমাদের মাঝে বাস্তবায়ন করা শুরু করি। যখন আমরা উম্মাহকে শরীয়ত প্রণয়নের দিকে আহবান করি, আমরা যাতে আমাদের নিজস্ব সমস্যাগুলো শরীয়ত সম্মত করার ক্ষেত্রে পৃষ্ঠপ্রদর্শন না করি। যদি আমরা দাবি করি মুসলিমদের হুরমাত বা তাদের সম্মান, তাদের জান মাল রক্ষার জন্য, তাহলে আমাদেরকে মুসলিমদের এই হুরমাতগুলোকে লঙ্গন না করার ক্ষেত্রে অথবা মুসলিম ভাই এবং মুজাহিদ ভাইদের উপর আঘাত করা বা হামলা না করার ক্ষেত্রে আমাদের পরিস্কার থাকতে হবে। যদি আমরা ঐক্যের দিকে আহবান করি, তাহলে আমরা আমাদের নিজেদেরই আমীরদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ না করি। যদি আমরা শোনা এবং মানার দিকে আহবান করি, তাহলে প্রথমে আমরা আমাদের নিজেদের মধ্যে সেটা প্রনয়ন করার উদাহরণ পেশ করি। যদি আমরা আনুগত্য এবং শপথ পরিপূর্ণ করার দিকে আহবান করি, আমরা নিজেরা সেটা ভঙ্গ না করি। যদি আমরা সৎকর্মের নির্দেশ এবং অসৎকর্মের নিষেধের দিকে আহবান করি, তাহলে এই নীতিগুলো আমাদের নিজেদের মধ্যে বাস্তবায়ন করা শুরু করি। আমরা কি সেই সাহসের অধিকারী হয়েছি, যে সাহসের অধিকারী ছিলেন শায়েখ, ইমাম, সংস্কারক শায়েখ ওসামা বিন লাদেন, যখন তিনি শায়েখ আতিয়াকে উদ্দেশ্য করে এই বাক্যগুলো বলেছিলেনঃ ‘এখানে আমাদের অবশ্যই খেয়াল রাখা জরুরী একটা জটিল সমস্যার দিকেঃ মুজাহিদিনদের প্রতি উম্মাহর সহানুভূতির উপর প্রভাবকে যথাযথ গ্রাহ্য না করে নির্দিষ্ট অপারেশানগুলো পরিচালনা না করা। আমরা হয়ত এই নির্দিষ্ট লড়াইগুলোতে বিজয় লাভ করতে পারব এটা করার ফলে, কিন্তু আমরা যুদ্ধে নিশ্চিতভাবে হেরে যাব। এই প্রয়োজনীয়তা সতর্কতার বিবেচনা করা এবং কোন অপারেশান পরিচালনার পূর্বে এর সুবিধা-অসুবিধার তুলনা করা... আমার ইচ্ছা একটা বার্তা প্রকাশ করার যেখানে আমি প্রস্তাব পেশ করতে ইচ্ছুক যে আমাদের একটা নতুন পরিকল্পনার সহিত শুরু করা কিছু ভুলের সংশোধনের যেগুলো আমাদের দ্বারা সংঘটিত হয়েছিল। এমনি করে, ইনশাআল্লাহ, আমাদের একটা বিশাল অংশের বিশ্বাস পুনরুদ্ধার করতে হবে যেটা মুজাহিদিনদের থেকে যে পরিমান আস্থা হারিয়ে গিয়েছিল এবং এইভাবে মুজাহিদিন এবং উম্মাহর মাঝে শক্তিশালী যোগাযোগের মাধ্যম প্রতিষ্ঠা লাভ করবে।’ অতএব আমরা কি এই সাহসের অধিকারী হয়েছি যেটা আমাদের দ্বারা একটা উদাহরণ হয়ে থাকবে উম্মাহ সেটাকে অনুকরণ করবে, এবং এই বিশ্বাসের এবং সাপোর্টের নিশ্চিত করা ? আমাদের শেষ প্রার্থনা হচ্ছে যে সকল প্রশংসা সারা জাহানের মালিক একমাত্র আল্লাহরই জন্য। এবং শান্তি বর্ষিত হোক আমাদের নবী মোহাম্মদ (সঃ) এর উপর এবং শান্তি বর্ষিত হোক উনার সাহাবীদের (রাঃ) উপর।
আপনাদের ভাই,
আইমান আল জাওয়াহিরি।
Comment