Announcement

Collapse
No announcement yet.

নতুন সাথীদের জন্য, বিশেষ করে যারা অফ লাইলে কাজ করার ইচ্ছা আছে কিন্তু কোন মাধ্যম পাচ্ছে ÷

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • নতুন সাথীদের জন্য, বিশেষ করে যারা অফ লাইলে কাজ করার ইচ্ছা আছে কিন্তু কোন মাধ্যম পাচ্ছে ÷

    বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
    প্রিয় ভাইয়েরা,আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আপনারা আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। আর সব সময় ভালো থাকুন এটাই চাই,ও দুয়া করি। আমাদের বন্দী ভাইদের জন্য আল্লাহর কাছে দুয়া করি আল্লাহ যেনো ভাইদের মুক্তির ব্যবস্থা করে দেন,আমীন। আল্লাহ যেনো ভাইদের মনে শক্তি সাহস বাড়িয়ে দেন, যাতে করে ভাইয়েরা ত্বাগুতের বিভিন্ন কূটকৌশল বুঝতে পারেন, আমীন।
    প্রিয় নতুন ভাইয়েরা, আমরা যারা বিভিন্নভাবে ফোরামে এসেছি, বা কাজ করতে আগ্রহী। প্রিয় ভাইয়েরা, প্রথমেই আপনাদের বলব আপনারা সিকুরিটি বজায় রেখে চলুন। আমরা অনেকে আছি ইউটিউবে কমেন্ট করি এক্ষত্রে খুব সাবধানে আমাদের চলা উচিত। ইউটিউবে হয়ত কেও ফোরামের কথা বলল আর আপনি আবেগেরছলে একটা কমেন্ট করে দিলেন, আর ত্বাগুত পুরো শক্তি নিয়ে আপনাকে খুজতে নেমে পড়লো, তারপর খুজে পেয়ে গেলো, তারপরের অবস্থা আল্লাহই ভালো জানেন, আপনি যতই বলেন আমি কাউকে চিনি না, ত্বাগুত কিন্তু আপনার কথার শোনবে না। তারা আপনার সামনে বিশাল এক ডায়েরি ধরে দিবে যাদের যাদের চিনেন তাদের নাম ঠিকানা বিস্তারিত বলার জন্য তখন মহা মুশকিলে পড়ে যাবেন। কাজেই ছোটখাটো কাজ করা থেকে নিজেদের বিরত রাখুন।
    প্রিয় ভাইয়েরা, আপনারা আমাদেএ ভাই, আর আল্লাহ কুরআনে ভাই ই বলেছেন, মুমিন মুমিনের ভাই। যেমন বন্ধুর বিপরীত শব্দ শত্রু, কিন্তু ভাইয়ের বিপরীত শব্দ হয় বোন, দুটিই রক্তের সাথে সম্পর্কের সাথে মিল আছে। তাই ভাইই বলা ভালো। প্রিয় ভাইয়েরা, ফোরাম তথা জিহাদী/ ত্বাগতের আইনে নিষিদ্ধ সাইটগুলো ব্রাউজ করুন টর ব্রাউজার দিয়ে। টর ব্রাউজার ছাড়া অন্য কোন ব্রাউজার দিয়ে জিহাদী সাইটগুলো ব্রাউজ করবেন না। প্রিয় নতুন ভাইয়েরা, আপনারা উন্মুখ হয়ে আছেন জিহাদে বের হওয়ার জন্য, কিন্তু কোন মাধ্যম পাচ্ছেন না, আপনাদের জন্য এ-ই ফোরামই হলো মাধ্যম। আপনারা নিরাপত্তার সাথে নিয়মিত ফোরামে আসুন, ফোরামের পোস্টগুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং অন্যকে পড়তে বলুন। অন্যকে পড়তে বলার ক্ষেত্রে অবশ্যই নিজের নিরাপত্তার কথা স্বরণ রাখুন, কারণ আমরা কখনোই চাই না আপনি গ্রেফতার হয়ে জেলে যান। কাজেই যাকে তাকে বলা যাবে না। যেই ব্যক্তি ফোরামের আদর্শে বিরুদ্ধে তাকে ফোরাম পড়ার জন্য বলছেন মানে হচ্ছে আপনি আপনার নিউজ পুলিশকে দিচ্ছেন। আর পুলিশ জানতে পারলে সে আপনার ইনফু দিয়ে তার চাকরির প্রমোশন করিয়ে নিবে নিশ্চিত। সে ত্বাগুতের পক্ষ থেকে স্বর্ণের পদক পাবে। জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে অসামান্য অবদান রাখার জন্য,,, চলবে।
    والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

  • #2
    ২য় পর্বে আমরা মানহাজ ও আচরণবিধি নিয়ে আলোচনা করবো ইনশাআল্লাহ।
    আমরা কয়েকটি মূলনীতি নিয়ে সামনে এগুবো।
    ১/ তাওহীদ, রিসালাত,আখিরাত।
    ২/ ইসলাম / মুসলিম।
    ৩/ ওয়ালা বারা। ( মোহাব্বত, বাগাওয়াত)
    ৪/ ইনসানিয়্যা।
    ৫/ সুন্নাহ।
    ৬/ জিহাদ।
    আকিদার বিষয়গুলো জানার জন্য, বুঝার জন্য আমল করার জন্য আমাদেরকে অবশ্যই ইলম অর্জন করতে হবে। ইলম অর্জন ছাড়া বিকল্প নেই। তাই আমরা আকিদার বিষয়গুলো ভিজ্ঞ উলামাদের নিকট থেকে জেনে নিবো,এবং নিজেরাও কিতাবাদি অধ্যয়ন করবো। আদর্শবান উস্তাদ ছাড়া সঠিক ইলম পাওয়াও আজকাল মুশকিল ব্যাপার। আদর্শবান উস্তাদ নিজেরাই খুজে নিবো। কারো তাওহীদ ঠিক হয়ে গেলে তাকে খুব সহজেই জিহাদ বুঝানো সম্ভব। জিহাদ না বুঝার জন্য প্রধান সমস্যাই হচ্ছে আকিদা/ তাওহীদ না বুঝা।
    ২/ ( ইসলাম / মুসলিম) আমাদের কাজের ক্ষেত্রে মুসলিম শব্দটি খুব ভালো করে জেনে নিতে হবে। কাকে মুসলিম বলে, কে মুসলিম নয়। আমরা খুব ভালো করে জেনে নিবো কে আসলে মুসলিম, তাহলে কাজের জন্য খুব সহজ হবে। আজকাল মুসলিমদেরকে টার্গেট করে কিছু লোকেরা আন্দোলন করছে, কিন্তু আশানোরুপ ফলাফল আসছে না। যেই বিদ্বেষ রাখার কথা ছিলো কাফেরের প্রতি সেই বিদ্বেষ রাখছি মুসলিমেরপ্রতি, ফলে আমাদের কাজ এগুচ্ছে না। এ বিষয়টি সসামনে রাখতে হবে অবশ্যই। একজন মুসলিম তাকে আমি কিসের দাওয়াত দিবো??? মুসলিমকে ইছলাহ / আমলের দাওয়াত দিবো। কিন্তু জীবনের সময় টুকু মুসলিমকে কেন্দ্র করে কেটে যাচ্ছে। আমি আছি আরো আমলের উপর মুসলিমদের ওঠাতে কিন্তু ত্বাগুত মুসলিমের মূল কেটে দিচ্ছে। একজন মুসলিম কিভাবে আমার শত্রু হবে??? সে তো হলো আমাদের ভাই। আমরা যেই শাহাদা বাক্য পড়ে মুসলিম হয়েছি সে তো একই শাহাদাহ পড়ে মুসলিম হয়েছে। আমরা কি এখনো পেরেছি মুসলিম হিসেবে বিশ্বের সমস্ত মুসলিমদের ভাই হিসেবে মেনে নিতে?? আমরা পারেনি। মুসলিম সে আমার ভাই, আল্লাহ কুরআনে বলেছেন মুসলিম / মুমিন মুমিনের ভাই। ভাই কীভাবে আরেক ভাইকে দূরে ঠেলে দিতে পারে? আমরা যদি এই মানহাজটুকু ঠিক করতে পারি তাহলে বিশ্ব আমাদের হয়ে যাবে। মুসলিম সে যেখানেরই হউক সে আমার ভাই। আমার আপন ভাই কোন বিপদে পড়লে যেমন দৌড়ে যায় ঠিক তেমনি কোন মুসলিম ভাই বিপদে পড়লে আমাদের দৌড়ে তার কাছে যেতে হবে। সাধ্যানুযায়ী তার পাশে দাড়াতে হবে। এই একটা বিষয়,। আমাদের রব বলেছেন মুমিন মুমিনের ভাই, কিন্তু ভাইকে ভাইয়ের মর্যাদা দিচ্ছি না। ভাইয়ের দোষ চর্চায় লিপ্ত তাহলে আমাদের বিজয় আসতে পারে??? এভাবে প্রত্যেক মুমিনই যদি মুমিনকে ভাই হিসেবে কদর করে তাহলে পুরো বিশ্ব আমাদের হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। কিন্তু আজকে জাতীয়তাবাদের করালগ্রাসে ভেসে গেছে সেই চেতনা। ফলে আমরা হয়ে গেছি ভাসমান ময়লার আবর্জনার মতো। আজকে আমাদের মুসলিম ভাইয়েরা মহা বিপদের সম্মুখীন কিন্তু আমাদের কোন ফিকির নেই। তারা নির্ঘুম রাত্র পার করছে, আমরা ২৪ঘন্টা ঘুমাচ্ছি। এক হাদিসে আল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন কোন মুসলিম তার ভাইয়ের৷ প্রতি অস্ত্রথাকল করলে সে আমার উম্মত নয়। কিন্তু আমাদের অনেক মুসলিম ভাইই মুসলিম কেন্দ্রেক আন্দোলন করছে। ফলে কাফেরদের দালালরা নামধারী মুসলিমদের মাধ্যমে আমাদের উপর জুলুম নির্যাতন চালু রেখেছে। তাহলে আমরা বুঝতে পারলাম সমস্ত মুসলিম আমাদের ভাই, তাদের সাথহে ভাইয়ের মতো আচরণ করতে হবে, আর এটি ফরজ। ভাইয়ের সাথে ভালো আচরণ করা, ভাইকে ভালো বাসা, ভাইয়ের বিপদে পাশে দাড়ানো। ভাইয়ের বদনাম না করা। কোন মুসলিমের সাথে খারাপ আচরণ না করা। সমাজে চলতে ফিরতে খুব সতর্কতা অবলম্বন করা যেনো মুসলিম ভাই কষ্ট না পায়। স্কুল কলেজ মাদ্রাসায় ছাত্র ভাইদের সাথে খুব ভালো আচরণ করা যাতে করে সে আপনার কাছে ভিড়ে। আপনার আদর্শ মানহাজ গ্রহণ করে। চলবে
    والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

    Comment


    • #3
      আল্লাহ আপনি আমাদেরকে হেফাজাত করুন ৷ আমিন
      "জিহাদ ঈমানের একটি অংশ ৷"-ইমাম বোখারী রহিমাহুল্লাহ

      Comment


      • #4
        আল্লাহ আমাদিগকে কবুল করুন

        Comment


        • #5
          মাশাআল্লাহ

          আনেক সুন্দর আলোচনা

          আল্লাহ কবুল করুন,আমিন।
          ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

          Comment


          • #6
            Akhi samner poster opekkhay achi
            আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
            আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

            Comment


            • #7
              আলহামদুলিল্লাহ, পোস্টটি কয়েকজন ভাই পড়েছেন।
              মুসলিম / মুমিন সে আমার ভাই, কথাটি আমাদেরকে বুঝতে সাহাবাদের মতো, আমলও করতে হবে সাহাবাদের মতো( রিদ) সাহাবায়ে কেরাম যেমনভাবে একজন আরেকজনের পাশে দাড়িয়েছেন, আমাদেরকেও ঠিক তাদের মতোই মুমিনদের পাশে দাড়াতে হবে। একজন মুমিনের ব্যাপারে কথা বলতে দুবার ভাবতে হবে। আমাদের মাদ্রাসাগুলোতে ছোট্রখাঠ বিষয়ে অনেক বড় ধরণের ব্যাপার হয়ে যায়, যেই বিষয়গুলোতে গুরুত্ব না দিলে কোন সমস্যা নাই সেগুলোতে ছাত্র শিক্ষক আমরা কেউই গুরুত্ব দিবো না ইনশাআল্লাহ। আমার এক বন্ধু বলল অমুক মাদ্রাসায় আমাদের কতক ভাই পাকিস্তানের বড় একজন শাইখের ব্যাপারে খারাপ মন্তব্য করেছে,আমি জানার পর ভাইদের সতর্ক করলাম। আমরা যেনো এমন কাজ না করি, যাতে আমাদের কাছে মানুষ না ভিরে, প্লিজ কোন ভাইই, এদেশের উলামাদের ব্যাপারে বিদ্রুপ করবেন না। কোন দলের ব্যাপারেও কোন বিদ্রুপ করবে না। এর দ্বারা আমাদের ভেতরেই আমাদের শত্রু জম্ম নিবে। প্রত্যেক মুসলিমের সাথে ভালো ব্যবহার করা ই হলো ইসলামের আদর্শ। একজন আমার সংগঠনকে সে ভালো বাসে না, তাই বলে তাকে আমি মন্দ বলবো??? আমি আদব শিষ্টাচার ও আখলাকের দ্বারা তাকে কাছে টানবো ইনশআল্লাহ। যতক্ষণ পর্যন্ত মুসলিম ততক্ষণ পর্যন্ত তার প্রতি দয়া দেখাবো এবং আমাদের মুখ তার বিরুদ্ধে খুলবো না ইনশাআল্লাহ।
              والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

              Comment


              • #8
                নিজেকে আদেল ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠাকারী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা।
                সমাজে আজকে কতকিছু হচ্ছে, কিন্তু আমরা সেগুলো থেকে নিজেদের মুক্ত করে রাখছি। এক্ষেত্রে দুটি বিষয় হতে পারে, সমাজজের গর্হিত কাজগুলো থেকে নিজেকে তো অবশ্যই মুক্ত রাখতে হবে, কিন্তু কল্যাণকর কাজগুলো থেকে মুক্ত রাখা যাবে না। সাধ্যানুযায়ী শরিক থাকার চেষ্টা করে যেতে হবে। একজন দায়ীর জন্য মুসলিম সমাজের নিজেকে দাড় করানো এটি দায়ীর জন্য অপরিহার্য একটি বিষয়। তাছাড়া মুজাহিদ ভাইদের অবশ্যই সমাজের সাথে নিজেকে লাগিয়ে রাখা আরো বেশি প্রয়োজন। সমাজের মঙ্গল কল্যাণকর কাজগুলোর সাথে সম্পৃক্ত রাখা খুবই প্রয়োজন। মসজিদ নির্মাণ, ব্রিজ কালভার্ট নির্মাণ, রাস্তাঘাট নির্মাণ, বাৎসরিক ওয়াজমাহফিল, এগুলোর সাথে সম্পৃক্ত রাখা একজন মুজাহিদ ভাইয়ের জন্য কর্তব্য। গোপনে সমাজের গরিব, অসাহায়,বিধবাদের দান করে যাওয়াও উচিত। এর দ্বারা সমাজের ভেতরে মুজাহিদ ভাইদের প্রতি গোপন একটি ভিত তৈরি হবে ইনশাআল্লাহ। এরকমভাবে প্রত্যেক মুজাহিদ ভাই যে যেখানে আছি, নিজেকে সার্বজনীন হিসেবে পেশ করাও উচিত। নিরপেক্ষ হিসেবে পেশ করা উচিৎ। যারা স্কুলে আছি, কলেজে আছি, ভার্সিটিতে, মাদ্রাসায় আছি। প্রত্যেকই নিজ নিজ অবস্থান থেকে নিজেকে সবার জন্য বিশেষ করে মুসলিমদের জন্য উম্মুক্ত করে দেওয়া। আজকে কলেজ ভার্সিটিগুলোতে খুব করে র*্যাগিং হচ্ছে। এই র*্যাগিং এর বিরুদ্ধে একটি দাওয়াতি কার্যক্রম পাশে পাশি একটি শক্ত প্রতিরোধ গ্রুপ তৈরি করা সময়ের দাবী। একটি গ্রুপ থাকবে তারা দাওয়াতি পদ্ধতিতে জালিমদের পথে আনার চেষ্টা করবে, আর আরেকটু সাধ্যানুযায়ী প্রতিরোধ করবে।
                والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

                Comment


                • #9
                  Originally posted by খুররাম আশিক View Post
                  নিজেকে আদেল ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠাকারী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা।
                  সমাজে আজকে কতকিছু হচ্ছে, কিন্তু আমরা সেগুলো থেকে নিজেদের মুক্ত করে রাখছি। এক্ষেত্রে দুটি বিষয় হতে পারে, সমাজের গর্হিত কাজগুলো থেকে নিজেকে তো অবশ্যই মুক্ত রাখতে হবে, কিন্তু কল্যাণকর কাজগুলো থেকে মুক্ত রাখা যাবে না। সাধ্যানুযায়ী শরিক থাকার চেষ্টা করে যেতে হবে। একজন দায়ীর জন্য মুসলিম সমাজে নিজেকে দাড় করানো একটি অপরিহার্য বিষয়। তাছাড়া মুজাহিদ ভাইদের অবশ্যই সমাজের সাথে নিজেকে লাগিয়ে রাখা আরো বেশি প্রয়োজন। সমাজের মঙ্গল- কল্যাণকর কাজগুলোর সাথে সম্পৃক্ত রাখা খুবই প্রয়োজন। মসজিদ নির্মাণ, ব্রিজ কালভার্ট নির্মাণ, রাস্তাঘাট নির্মাণ, বাৎসরিক ওয়াজমাহফিল, এগুলোর সাথে সম্পৃক্ত রাখা একজন মুজাহিদ ভাইয়ের জন্য কর্তব্য। গোপনে সমাজের গরিব, অসাহায়,বিধবাদের দান করে যাওয়াও উচিত। এর দ্বারা সমাজের ভেতরে মুজাহিদ ভাইদের প্রতি গোপন একটি ভিত তৈরি হবে ইনশাআল্লাহ। এরকমভাবে প্রত্যেক মুজাহিদ ভাই যে যেখানে আছি, নিজেকে সার্বজনীন হিসেবে পেশ করাও উচিত। নিরপেক্ষ হিসেবে পেশ করা উচিৎ। যারা স্কুলে আছি, কলেজে আছি, ভার্সিটিতে, মাদ্রাসায় আছি। প্রত্যেকই নিজ নিজ অবস্থান থেকে নিজেকে সবার জন্য বিশেষ করে মুসলিমদের জন্য উম্মুক্ত করে দেওয়া। আজকে কলেজ ভার্সিটিগুলোতে খুব করে র*্যাগিং হচ্ছে। এই র*্যাগিং এর বিরুদ্ধে একটি দাওয়াতি কার্যক্রমের পাশা- পাশি একটি শক্ত প্রতিরোধ গ্রুপ তৈরি করা সময়ের দাবী। একটি গ্রুপ থাকবে তারা দাওয়াতি পদ্ধতিতে জালিমদের পথে আনার চেষ্টা করবে, আর আরেকটু সাধ্যানুযায়ী প্রতিরোধ করবে।
                  মূল্যবান বাণী! চালিয়ে যাবেন আশা*করি ।
                  হক্বের মাধ্যমে ব্যক্তি চিনো,
                  ব্যক্তির মাধ্যমে হক্ব চিনো না।

                  Comment

                  Working...
                  X