বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
আল্লাহ, রাসূল, আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করা, এই তিন জিনিস যাদের সব চেয়ে প্রিয় না হবে কুরআন তাদেরকে ফাসিক বলেছেন! নাউজুবিল্লাহ। আল্লাহ আপনি আমাদের কবুল করুন আমীন। আল্লাহ আমরা যেনো এমন হয় আমাদের জীবন দিয়ে এই তিন জিনিসকে বেশি ভালোবাসতে পারি। আল্লাহ প্লিজ, পথভ্রষ্ট করো না মোদের।
প্রিয় ভাইয়েরা, মুজাহিদ শুধু দাবী করার নাম নয়! শুধু দাবী করলে জিহাদের মতো এতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ কখনোই বাস্তবে হবে না। আপনি জিহাদ করতে চান?! আপনি কি তিন জিনিসকে বেশি ভালোবেসে ফাসেকদের লিস্ট থেকে নাম কাটাতে চান??? তাহলে আজই নেমে পড়ুন। তাহলে কোথায় নামবো? কোথায় যাবো?? কিছুই জানি না, কিছুই বুঝি না। কোথায় গিয়ে আশ্রয় নিবো??? ইনশাআল্লাহ আজক কিছু হলেও বলার চেষ্টা করবো। আমরা যদি উল্লেখিত তিন জিনিসকে জীবনে বেশি প্রাধান্য না দেয় তাহলে কিন্তু ফাসেকদের দলে পড়ে যাবো। কথাটা কে বলেছেন??? আমাদের মালিক, আমাদের রব,আমাদের খালিক,আমাদের হাকিম। আজকে আমরা যতই ব্যস্ত থাকি দ্বীনের অন্যান্য কাজ নিয়ে, যদি আমার দ্বারা এই তিন কাজকে বেশি প্রাধান্য না দেওয়া হয় তাহলেই ফাসেক রয়ে গেলাম। খুব সাবধান ভাইয়েরা। তাই আমাদের উচিত হবে এই জিনিসকে বেশি ভালোবাসা ও প্রধান্য দেওয়া। কীভাবে কাজ করবো? কীভাবে এই জিনিসকে বেশি প্রাধান্য দিবো? এ এযাবৎকাল ফোরামে কম পোস্ট হয়নি,ফেইজবুকে কম লেখালিখি হয়নি, বহুত হয়েছে, এখন আপনি কাজের সাথী হিসাবে তৈরি হয়ে যান। কাজের সাথী হওয়ার জন্য শুধু দৃঢ় ইচ্ছা/ সংকল্প প্রয়োজন, দৃঢ় ইচ্ছা ছাড়া আপনি কিছুই করতে পারবেন না। তাহলে আর দেরী কেনো??? খুব দ্রুত নিজেকে মুমিন হিসেবে পরিচয় দিতে আজই নেমে পড়ি কাজে। আপনি শুধু ঠিক করুন, আপনি কি করতে পারবেন। তারপর প্রস্তুতি নিয়ে শুরু করুন। আপনি একাই শুরু করতে হবে। আমরা দুনিয়ার সব কাজ করতে পারি, কিন্তু জিহাদের বেলায় মুশকিলে পড়ে যায়। আসলে এখানে আমাদের মনের দূর্বলতায় বেশি দায়ী। তাহলে নিজেকে জিজ্ঞেস করুন, এই যে, অমুক তুমি কোন সেক্টরে কাজ করতে চাও??? আনছার? মুহাজির??? / মুজাহিদ? নাকি দায়ী???? নিজেকে ফাসেকদের লিস্ট থেকে বাচিয়ে রাখার জন্য তিনটির কোন একটিও বাদ দেওয়া যাবে না। কারণ হচ্ছে প্রথম দুইটি তুলনামূলক সহজ। ৩য়টি হচ্ছে প্রথম দুইটির ভালোবাসার প্রমাণসরুপ। আপনি যতই বলুন যে, আমি আল্লাহকে, রাসূলকে সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ভালোবাসি, আপনার কথার প্রমাণ হচ্ছে ৩য়টি( জিহাদ) আর জিহাদের মধ্যে তিন শ্রেণির লোকে কাজ করে। একদল দায়ী, একদল মুজাহিদ/ ফাইটার, একদল আনছার। ফাইটারের কাজ হলো, সে ফাইটিং করে যাবে। জীবন দিয়ে ফাইটিং করে যাবে, দায়ী লোক সংগ্রহ করার কাজ করবে, দায়ী হচ্ছে লোক সংগ্রহ করার দায়িত্বে নিয়োজিত। দায়ী সর্বদাই লোক বাড়ানোর ফিকিরে থাকবে। মিডিয়াতে যারা কাজ করছে তারাও দায়ীওই। আনছার সে, দায়ী ও ফাইটারদের সাহায্য করে যাবে, ফাইটারদের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করে যাবে,এই জন্য আনছার একটি বেশি হাইডে থাকতে হবে।
এখন আসি আমরা যারা এখন কোন গ্রুপের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হতে পারিনি তাদের কাজের নমুনায়! যারা এখনো কাজে জরিত হতে পারেন নাই, তাদের জন্য কিছু টিপস। নিজেকে প্রস্তুত করুন জিহাদের জন্য। মুজাহিদ ভাইদের পক্ষে কথা বলুন, মুজাহিদ ভাইদের অডিও ভিডিও দেখুন পিডিএফ পড়ুন। মুজাহিদ ভাইদের জন্য টাকা জমা করুন। অনলাইনে কাজ শিখুন।
চলবে........
আল্লাহ, রাসূল, আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করা, এই তিন জিনিস যাদের সব চেয়ে প্রিয় না হবে কুরআন তাদেরকে ফাসিক বলেছেন! নাউজুবিল্লাহ। আল্লাহ আপনি আমাদের কবুল করুন আমীন। আল্লাহ আমরা যেনো এমন হয় আমাদের জীবন দিয়ে এই তিন জিনিসকে বেশি ভালোবাসতে পারি। আল্লাহ প্লিজ, পথভ্রষ্ট করো না মোদের।
প্রিয় ভাইয়েরা, মুজাহিদ শুধু দাবী করার নাম নয়! শুধু দাবী করলে জিহাদের মতো এতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ কখনোই বাস্তবে হবে না। আপনি জিহাদ করতে চান?! আপনি কি তিন জিনিসকে বেশি ভালোবেসে ফাসেকদের লিস্ট থেকে নাম কাটাতে চান??? তাহলে আজই নেমে পড়ুন। তাহলে কোথায় নামবো? কোথায় যাবো?? কিছুই জানি না, কিছুই বুঝি না। কোথায় গিয়ে আশ্রয় নিবো??? ইনশাআল্লাহ আজক কিছু হলেও বলার চেষ্টা করবো। আমরা যদি উল্লেখিত তিন জিনিসকে জীবনে বেশি প্রাধান্য না দেয় তাহলে কিন্তু ফাসেকদের দলে পড়ে যাবো। কথাটা কে বলেছেন??? আমাদের মালিক, আমাদের রব,আমাদের খালিক,আমাদের হাকিম। আজকে আমরা যতই ব্যস্ত থাকি দ্বীনের অন্যান্য কাজ নিয়ে, যদি আমার দ্বারা এই তিন কাজকে বেশি প্রাধান্য না দেওয়া হয় তাহলেই ফাসেক রয়ে গেলাম। খুব সাবধান ভাইয়েরা। তাই আমাদের উচিত হবে এই জিনিসকে বেশি ভালোবাসা ও প্রধান্য দেওয়া। কীভাবে কাজ করবো? কীভাবে এই জিনিসকে বেশি প্রাধান্য দিবো? এ এযাবৎকাল ফোরামে কম পোস্ট হয়নি,ফেইজবুকে কম লেখালিখি হয়নি, বহুত হয়েছে, এখন আপনি কাজের সাথী হিসাবে তৈরি হয়ে যান। কাজের সাথী হওয়ার জন্য শুধু দৃঢ় ইচ্ছা/ সংকল্প প্রয়োজন, দৃঢ় ইচ্ছা ছাড়া আপনি কিছুই করতে পারবেন না। তাহলে আর দেরী কেনো??? খুব দ্রুত নিজেকে মুমিন হিসেবে পরিচয় দিতে আজই নেমে পড়ি কাজে। আপনি শুধু ঠিক করুন, আপনি কি করতে পারবেন। তারপর প্রস্তুতি নিয়ে শুরু করুন। আপনি একাই শুরু করতে হবে। আমরা দুনিয়ার সব কাজ করতে পারি, কিন্তু জিহাদের বেলায় মুশকিলে পড়ে যায়। আসলে এখানে আমাদের মনের দূর্বলতায় বেশি দায়ী। তাহলে নিজেকে জিজ্ঞেস করুন, এই যে, অমুক তুমি কোন সেক্টরে কাজ করতে চাও??? আনছার? মুহাজির??? / মুজাহিদ? নাকি দায়ী???? নিজেকে ফাসেকদের লিস্ট থেকে বাচিয়ে রাখার জন্য তিনটির কোন একটিও বাদ দেওয়া যাবে না। কারণ হচ্ছে প্রথম দুইটি তুলনামূলক সহজ। ৩য়টি হচ্ছে প্রথম দুইটির ভালোবাসার প্রমাণসরুপ। আপনি যতই বলুন যে, আমি আল্লাহকে, রাসূলকে সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ভালোবাসি, আপনার কথার প্রমাণ হচ্ছে ৩য়টি( জিহাদ) আর জিহাদের মধ্যে তিন শ্রেণির লোকে কাজ করে। একদল দায়ী, একদল মুজাহিদ/ ফাইটার, একদল আনছার। ফাইটারের কাজ হলো, সে ফাইটিং করে যাবে। জীবন দিয়ে ফাইটিং করে যাবে, দায়ী লোক সংগ্রহ করার কাজ করবে, দায়ী হচ্ছে লোক সংগ্রহ করার দায়িত্বে নিয়োজিত। দায়ী সর্বদাই লোক বাড়ানোর ফিকিরে থাকবে। মিডিয়াতে যারা কাজ করছে তারাও দায়ীওই। আনছার সে, দায়ী ও ফাইটারদের সাহায্য করে যাবে, ফাইটারদের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করে যাবে,এই জন্য আনছার একটি বেশি হাইডে থাকতে হবে।
এখন আসি আমরা যারা এখন কোন গ্রুপের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হতে পারিনি তাদের কাজের নমুনায়! যারা এখনো কাজে জরিত হতে পারেন নাই, তাদের জন্য কিছু টিপস। নিজেকে প্রস্তুত করুন জিহাদের জন্য। মুজাহিদ ভাইদের পক্ষে কথা বলুন, মুজাহিদ ভাইদের অডিও ভিডিও দেখুন পিডিএফ পড়ুন। মুজাহিদ ভাইদের জন্য টাকা জমা করুন। অনলাইনে কাজ শিখুন।
চলবে........
Comment