আল্লাহ আজ্জা ওয়া জাল্লার বাহিনী করোনাভাইরাস এলো, নাস্তিক চীন, মাজুসী-শিয়া ইরান থেকে শুরু করে মধ্য যুগের ক্রুসেডার যা আজ ন্যাটো জোট তাদের উপর একযোগে হামলা করে চলেছে। যারা একসময় ল্যাবে ভাইরাস-ব্যাকটেরিয়া তৈরী করে আফ্রিকায় তাদের আগ্রাসনের বিরোধী পক্ষের উপর পরীক্ষা চালাতো আর গ্রামকে গ্রাম জনশূন্য করে ফেলত। আজ আল্লাহ সুবহানা তায়ালা তাদেরকেও সুক্ষ মাখলুক দিয়ে আক্রমণ করেছেন।
ভাইরাসের আক্রমণ কুফফারদের উপর চলাকালীন সময়ে মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চল গুলোতে তেমন একটা প্রকোপ দেখা যায়নি। আল্লাহ এই তিন মাস মুসলমানদের সর্তক করেছেন, তোমরা পাপ ছেড়ে দিয়ে, তাওবার মাধ্যমে আল্লাহর দিকে ফিরে আসো।
কিন্তু না আমরা অধিকাংশই গাফেল ছিলাম, হাসি ঠাট্টায় মেতে ছিলাম, আর আজ আমাদের দুয়ারে আল্লাহর আযাব। তাগুতেরা রহমতের ঘর মাসজিদ গুলোতে তালা দিয়ে দিচ্ছে। মসজিদে গিয়ে রবের নিকট পানাহ চাইবেন সেই দরজাও আল্লাহ বন্ধ করে দিচ্ছেন, হায় আফসোস। আমরা এতটাই পাপীষ্ঠ যে মসজিদে প্রবেশ আল্লাহর নিকট পছন্দ নয়। আল্লাহর বান্দা হয়েও বায়তুল্লাহ স্পর্শে নিষেধাজ্ঞা। আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন,এই মহামারীকে আমাদের জন্য রহমত হিসেবে কবুল করুন, শাহাদাতের দরজা খুলে দিন, আমীন।
.
কয়েকদিন যাবত একটা বিষয় মাথায় আসছে, তাহলে ইমাম আল মুজাদ্দিদ শাইখ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহর টুইন টাওয়ারে হামলা এবং কুফফারদের মূল শক্তি অর্থনীতি সাথে করোনাভাইরাস এর সাদৃশ্যকরণ। এ বিষয়টি নফস থেকে আসা, তাই ভুল হতে পারে, ভাইদের নিকট দরখাস্ত ভুল গুলো শুধরিয়ে দেওয়া।
.
আটলান্টিক মহাসাগরের ওপাড়ে বসে সারাবিশ্বের কলকাঠি নাড়াচ্ছে আমেরিকা। আজকে মুসলিম ভূখন্ড গুলোতে চেপে বসা আমেরিকা ও ন্যাটো জোটের সামরিক বাহিনী থেকে বড় শক্তি হচ্ছে তাদের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি। আপনি তাদের সামরিক বাহিনীর সাথে যত যুদ্ধই করতে থাকুন, একসময় আপনার রসদ ফুরিয়ে যাবে কিন্তু তাদের রসদ ফুরাবে না। কারন তাদের রসদের যোগান যাতে নিয়মিত আসে তাই অর্থনীতিকে সমৃদ্ধশালী করে চলেছে। আপনি যদি তাদের অর্থনীতির চাকা বন্ধ করে দিতে পারেন তাহলে ইনশাআল্লাহ তারা পতাজিত(পরাজিত) ও লাঞ্চিত(লাঞ্ছিত) হবে। বরকতময় ৯/১১ গাযওয়া ম্যানহাটন দিয়ে সারা বিশ্ব ইমাম আল মুজাদ্দিদ শাইখ উসামা বিন লাদিন রহিমাহুল্লাহর 'মানহাজ' এর সাথে পরিচয় লাভ করে। যার মাধ্যমে আমেরিকা ও ন্যাটো জোট মুজাহিদদের সাথে যুদ্ধ জড়াতে বাধ্য হয় এবং যার ফলাফল আজ দৃশ্যমান, তাদের অর্থনীতি চাকার গতি দিন দিন কমে আসছে।
আরশের অধিপতি মহান রব বলেন
"নিঃসন্দেহে যেসব লোক কাফের, তারা ব্যয় করে নিজেদের ধন-সম্পদ, যাতে করে বাধাদান করতে পারে আল্লাহর পথে। বস্তুতঃ এখন তারা আরো ব্যয় করবে। তারপর তাই তাদের জন্য আক্ষেপের কারণ হয়ে এবং শেষ পর্যন্ত তারা হেরে যাবে ( আনফালঃ ৩৬
.
অথচ অনেকে এখনো কন্সপাইরেসি তত্ত্বের ফিতনায় আমেরিকাকে সর্বেসর্বা ভেবে বসে আছে, আমেরিকা অপারেজয়(!) তাদের বিরোধিতা করাও চিন্তাপরাধ। কিন্তু কুফফার জোট ঠিকই অনুধাবন করতে পেরেছিল শাইখ উসামার মানহাজ। আল্লাহ আজ্জা ওয়া জাল্লা শাইখকে হিকমাহ দান করেছিলেন।
শাইখুল মুজাহিদীন আব্দুল্লাহ আযযাম রহিমাহুল্লাহ ৯/১১ এ হামলার ১ যুগ আগে শাইখ উসামার জন্য দু'আ করেছিলেন,
"আল্লাহ তাঁকে ভদ্রতা, শালীনতা ও বীরত্ব দান করেছেন। আশা করি, আল্লাহ তাঁকে হেফাযত করবেন। তাঁর দ্বারা ইসলামের মহান খেদমত নেবেন।”(তাফসিরে সূরাহ তাওবা)
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তা কবুল করেছেন।
.
কুফফারদের এই শ্লথ গতির অর্থনীতির চাকাকে বন্ধ করতে আল্লাহর বাহিনী করোনাভাইরাসের অন্যতম উদ্দেশ্য (আল্লাহু আলাম)। এটা কিন্তু সকল বিশেষজ্ঞ, রাজনৈতিক, দেশের নেতৃবৃন্দ স্বীকার করতে বাধ্য। আল্লাহ চাইলে খুব শীঘ্রই এই ভাইরাসের প্রকোপ কমে যাবে কিন্তু অর্থনৈতিক মন্দার মরণ ঘা তাদের পিছু ছাড়বে না। সারা বিশ্বের ব্যাংকিং খাত, শেয়ার বাজার পতনের আর্তনাদ শোনা যাচ্ছে। তেলের দাম $ 28 ডলারে নেমে এসেছে। ওপেক সম্মেলন করেও তেলের দাম বাড়ানো যাচ্ছে না। এদিকে রাশিয়া, ইরান চাচ্ছে তেলের দামের পতনের সাথে ডলারের পতন হলে, তারা বুঝি হারানো সিংহাসন ফিরে পাবে। এজন্য তারা অধিক তেল উৎপাদন করে চলেছে, আর দিন দিন দাম পড়ে যাচ্ছে। এরপর আসছে আল্লাহর আরেক আযাব পঙ্গপাল। যা বিশ্ব অর্থনীতির কপালে শেষ পেরেক মেরে দিবে ইনশাআল্লাহ।
আর আল্লাহর রাহে ক্বিতলরত মুজাহিদীনগণ তো মুসলিম উম্মাহর প্রতি ফোটা রক্তের বদলা নিতে সদা প্রস্তুত। যেখানে আল মালাহিমের ময়দানে আল্লাহর সাহায্যে ইমাম মাহদীর নেতৃত্বে কুফফারদের কোমর ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। এতে তাদের অন্তর্জালা বৃদ্ধি পাবে আর তাদের ভন্ড মসীহ দাজ্জাল রাগান্বিত অবস্থায় আত্মপ্রকাশ ঘটবে। অবশেষে ঈসা ইবন মারইয়াম আঃ এর আগমনে দাজ্জাল হত্যা এবং শান্তি প্রতিষ্ঠা পাবে বি'ইযনিল্লাহ।
.
ইমাম আল মুজাদ্দিদ শাইখ উসামা বিন মুহাম্মদ বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহর এই যুদ্ধ কৌশল থেকে উনার দূরদর্শিতা প্রমাণ পায়, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা হয়ত উনাকে ইলহাম নয়ত স্বপ্নের মাধ্যমে এমন কৌশলের শিক্ষা দিয়েছেন (আল্লাহু আলাম)।
.
আমিরুল হিন্দ মাওলানা আসিম উমার হাফিযাহুল্লাহর ৩য় বিশ্ব যুদ্ধ ও দাজ্জাল বইটা পড়ার পর একটা বিষয় কখনোই আমার নফস হিসেব মিলাতে পারতো না, ইমাম মাহদী ইলহাম পেয়ে মদিনা থেকে মক্কায় আসবেন, আর মাকামে ইব্রাহীম আর কাবার মাঝে ৩১৩ জন মুমিন, ইমাম মাহদীর হাতে বায়াত নিবেন। বায়তুল্লাহ-এ সবসময় হাজার হাজার মানুষ থাকে অথচ মাত্র ৩১৩ জন মানুষ বায়াত নিবে? আলহামদুলিল্লাহ করোনাভাইরাস ইস্যুতে সে সংশয় কেটে গেছে। ইমাম মাহদী আগামী কয়েল বছরে অথবা হাজার বছর পরেই আসুক আল্লাহ তার পরিস্থিতি তৈরি করে দিবেন।
.
ইয়া আল্লাহ! আমি আপনার হাবিব মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উম্মত অথচ আমার এ চর্ম চক্ষু উনাকে দেখতে পায়নি, আর দুনিয়ায় স্বপ্ন ব্যতীত উনাকে (মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দেখার কোন ব্যবস্থাও নেই, সাহাবী আজমাইন (রদিঃ) ঈমানদীপ্ত ঘটনায় অশ্রু ঝরিয়েছি অথচ উনাদের কাউকে দেখতে পায়নি। এই চক্ষু আজীবন এই তৃষ্ণায় কেটে যাবে। তাই আমাকে ইমাম মাহদী ও ঈসা ইবনে মারইয়াম আঃ কে দেখার সৌভাগ্য করে দিন। উনাদের সোহবত ও মুয়ানাকা করার সুযোগ দান করুন। উনাদের অধীনে ক্বিতাল করার তাওফিক দান করুন, গাছ আর পাথরের নিচে লুকায়িত ইয়াহুদীদের হত্যায় আমাকে শামিল করুন এবং আমাকে আপনার রাহে শহীদী মৃত্যু দিন, আপনার আরশের ছায়ায় ঝুলন্ত পাখির বাসায় স্থান দিন, আমীন, ইয়া রব্বাল আলামীন।
ভাইরাসের আক্রমণ কুফফারদের উপর চলাকালীন সময়ে মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চল গুলোতে তেমন একটা প্রকোপ দেখা যায়নি। আল্লাহ এই তিন মাস মুসলমানদের সর্তক করেছেন, তোমরা পাপ ছেড়ে দিয়ে, তাওবার মাধ্যমে আল্লাহর দিকে ফিরে আসো।
কিন্তু না আমরা অধিকাংশই গাফেল ছিলাম, হাসি ঠাট্টায় মেতে ছিলাম, আর আজ আমাদের দুয়ারে আল্লাহর আযাব। তাগুতেরা রহমতের ঘর মাসজিদ গুলোতে তালা দিয়ে দিচ্ছে। মসজিদে গিয়ে রবের নিকট পানাহ চাইবেন সেই দরজাও আল্লাহ বন্ধ করে দিচ্ছেন, হায় আফসোস। আমরা এতটাই পাপীষ্ঠ যে মসজিদে প্রবেশ আল্লাহর নিকট পছন্দ নয়। আল্লাহর বান্দা হয়েও বায়তুল্লাহ স্পর্শে নিষেধাজ্ঞা। আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন,এই মহামারীকে আমাদের জন্য রহমত হিসেবে কবুল করুন, শাহাদাতের দরজা খুলে দিন, আমীন।
.
কয়েকদিন যাবত একটা বিষয় মাথায় আসছে, তাহলে ইমাম আল মুজাদ্দিদ শাইখ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহর টুইন টাওয়ারে হামলা এবং কুফফারদের মূল শক্তি অর্থনীতি সাথে করোনাভাইরাস এর সাদৃশ্যকরণ। এ বিষয়টি নফস থেকে আসা, তাই ভুল হতে পারে, ভাইদের নিকট দরখাস্ত ভুল গুলো শুধরিয়ে দেওয়া।
.
আটলান্টিক মহাসাগরের ওপাড়ে বসে সারাবিশ্বের কলকাঠি নাড়াচ্ছে আমেরিকা। আজকে মুসলিম ভূখন্ড গুলোতে চেপে বসা আমেরিকা ও ন্যাটো জোটের সামরিক বাহিনী থেকে বড় শক্তি হচ্ছে তাদের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি। আপনি তাদের সামরিক বাহিনীর সাথে যত যুদ্ধই করতে থাকুন, একসময় আপনার রসদ ফুরিয়ে যাবে কিন্তু তাদের রসদ ফুরাবে না। কারন তাদের রসদের যোগান যাতে নিয়মিত আসে তাই অর্থনীতিকে সমৃদ্ধশালী করে চলেছে। আপনি যদি তাদের অর্থনীতির চাকা বন্ধ করে দিতে পারেন তাহলে ইনশাআল্লাহ তারা পতাজিত(পরাজিত) ও লাঞ্চিত(লাঞ্ছিত) হবে। বরকতময় ৯/১১ গাযওয়া ম্যানহাটন দিয়ে সারা বিশ্ব ইমাম আল মুজাদ্দিদ শাইখ উসামা বিন লাদিন রহিমাহুল্লাহর 'মানহাজ' এর সাথে পরিচয় লাভ করে। যার মাধ্যমে আমেরিকা ও ন্যাটো জোট মুজাহিদদের সাথে যুদ্ধ জড়াতে বাধ্য হয় এবং যার ফলাফল আজ দৃশ্যমান, তাদের অর্থনীতি চাকার গতি দিন দিন কমে আসছে।
আরশের অধিপতি মহান রব বলেন
"নিঃসন্দেহে যেসব লোক কাফের, তারা ব্যয় করে নিজেদের ধন-সম্পদ, যাতে করে বাধাদান করতে পারে আল্লাহর পথে। বস্তুতঃ এখন তারা আরো ব্যয় করবে। তারপর তাই তাদের জন্য আক্ষেপের কারণ হয়ে এবং শেষ পর্যন্ত তারা হেরে যাবে ( আনফালঃ ৩৬
.
অথচ অনেকে এখনো কন্সপাইরেসি তত্ত্বের ফিতনায় আমেরিকাকে সর্বেসর্বা ভেবে বসে আছে, আমেরিকা অপারেজয়(!) তাদের বিরোধিতা করাও চিন্তাপরাধ। কিন্তু কুফফার জোট ঠিকই অনুধাবন করতে পেরেছিল শাইখ উসামার মানহাজ। আল্লাহ আজ্জা ওয়া জাল্লা শাইখকে হিকমাহ দান করেছিলেন।
শাইখুল মুজাহিদীন আব্দুল্লাহ আযযাম রহিমাহুল্লাহ ৯/১১ এ হামলার ১ যুগ আগে শাইখ উসামার জন্য দু'আ করেছিলেন,
"আল্লাহ তাঁকে ভদ্রতা, শালীনতা ও বীরত্ব দান করেছেন। আশা করি, আল্লাহ তাঁকে হেফাযত করবেন। তাঁর দ্বারা ইসলামের মহান খেদমত নেবেন।”(তাফসিরে সূরাহ তাওবা)
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তা কবুল করেছেন।
.
কুফফারদের এই শ্লথ গতির অর্থনীতির চাকাকে বন্ধ করতে আল্লাহর বাহিনী করোনাভাইরাসের অন্যতম উদ্দেশ্য (আল্লাহু আলাম)। এটা কিন্তু সকল বিশেষজ্ঞ, রাজনৈতিক, দেশের নেতৃবৃন্দ স্বীকার করতে বাধ্য। আল্লাহ চাইলে খুব শীঘ্রই এই ভাইরাসের প্রকোপ কমে যাবে কিন্তু অর্থনৈতিক মন্দার মরণ ঘা তাদের পিছু ছাড়বে না। সারা বিশ্বের ব্যাংকিং খাত, শেয়ার বাজার পতনের আর্তনাদ শোনা যাচ্ছে। তেলের দাম $ 28 ডলারে নেমে এসেছে। ওপেক সম্মেলন করেও তেলের দাম বাড়ানো যাচ্ছে না। এদিকে রাশিয়া, ইরান চাচ্ছে তেলের দামের পতনের সাথে ডলারের পতন হলে, তারা বুঝি হারানো সিংহাসন ফিরে পাবে। এজন্য তারা অধিক তেল উৎপাদন করে চলেছে, আর দিন দিন দাম পড়ে যাচ্ছে। এরপর আসছে আল্লাহর আরেক আযাব পঙ্গপাল। যা বিশ্ব অর্থনীতির কপালে শেষ পেরেক মেরে দিবে ইনশাআল্লাহ।
আর আল্লাহর রাহে ক্বিতলরত মুজাহিদীনগণ তো মুসলিম উম্মাহর প্রতি ফোটা রক্তের বদলা নিতে সদা প্রস্তুত। যেখানে আল মালাহিমের ময়দানে আল্লাহর সাহায্যে ইমাম মাহদীর নেতৃত্বে কুফফারদের কোমর ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। এতে তাদের অন্তর্জালা বৃদ্ধি পাবে আর তাদের ভন্ড মসীহ দাজ্জাল রাগান্বিত অবস্থায় আত্মপ্রকাশ ঘটবে। অবশেষে ঈসা ইবন মারইয়াম আঃ এর আগমনে দাজ্জাল হত্যা এবং শান্তি প্রতিষ্ঠা পাবে বি'ইযনিল্লাহ।
.
ইমাম আল মুজাদ্দিদ শাইখ উসামা বিন মুহাম্মদ বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহর এই যুদ্ধ কৌশল থেকে উনার দূরদর্শিতা প্রমাণ পায়, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা হয়ত উনাকে ইলহাম নয়ত স্বপ্নের মাধ্যমে এমন কৌশলের শিক্ষা দিয়েছেন (আল্লাহু আলাম)।
.
আমিরুল হিন্দ মাওলানা আসিম উমার হাফিযাহুল্লাহর ৩য় বিশ্ব যুদ্ধ ও দাজ্জাল বইটা পড়ার পর একটা বিষয় কখনোই আমার নফস হিসেব মিলাতে পারতো না, ইমাম মাহদী ইলহাম পেয়ে মদিনা থেকে মক্কায় আসবেন, আর মাকামে ইব্রাহীম আর কাবার মাঝে ৩১৩ জন মুমিন, ইমাম মাহদীর হাতে বায়াত নিবেন। বায়তুল্লাহ-এ সবসময় হাজার হাজার মানুষ থাকে অথচ মাত্র ৩১৩ জন মানুষ বায়াত নিবে? আলহামদুলিল্লাহ করোনাভাইরাস ইস্যুতে সে সংশয় কেটে গেছে। ইমাম মাহদী আগামী কয়েল বছরে অথবা হাজার বছর পরেই আসুক আল্লাহ তার পরিস্থিতি তৈরি করে দিবেন।
.
ইয়া আল্লাহ! আমি আপনার হাবিব মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উম্মত অথচ আমার এ চর্ম চক্ষু উনাকে দেখতে পায়নি, আর দুনিয়ায় স্বপ্ন ব্যতীত উনাকে (মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দেখার কোন ব্যবস্থাও নেই, সাহাবী আজমাইন (রদিঃ) ঈমানদীপ্ত ঘটনায় অশ্রু ঝরিয়েছি অথচ উনাদের কাউকে দেখতে পায়নি। এই চক্ষু আজীবন এই তৃষ্ণায় কেটে যাবে। তাই আমাকে ইমাম মাহদী ও ঈসা ইবনে মারইয়াম আঃ কে দেখার সৌভাগ্য করে দিন। উনাদের সোহবত ও মুয়ানাকা করার সুযোগ দান করুন। উনাদের অধীনে ক্বিতাল করার তাওফিক দান করুন, গাছ আর পাথরের নিচে লুকায়িত ইয়াহুদীদের হত্যায় আমাকে শামিল করুন এবং আমাকে আপনার রাহে শহীদী মৃত্যু দিন, আপনার আরশের ছায়ায় ঝুলন্ত পাখির বাসায় স্থান দিন, আমীন, ইয়া রব্বাল আলামীন।
Comment