ফাসেক এখন বড় পীর, বড় বুযুর্গ
যা কেয়ামতের অন্যতম আলামত।
রাসূল সা. এবং সাহাবাদের সম্পর্কে কুরআনে ইরশাদ হয়েছে-
তারা কুফফারদের প্রতি অতি কঠোর নিজেদের মধ্যে দয়ালু(সূরা মুহাম্মদ)
অথচ এ দেশের বেশির ভাগ ইসলাম প্রীয় মানুষ ঐ সমস্ত লোকদেরকে বড় বুযুর্গ - বড় পীর মানে যাদের মধ্যে কুফফারদের প্রতি কঠোরতার মৌলিক গুণটি নেই।
যারা কোন দিন এদের অনুসারীদেরকে কিতালের ওয়াজ করে না।
বিশ্বের মুজাহিদদের পক্ষে এরা একটি কথাও উচ্চারন করে না।
নবীজী সা. এর ওফাতের সময় তাঁর ঘড়ে চারটি তরবারী ছিল অথচ এদেশের অধিকাংশ পীরদের অবস্থা হল এরা ঘড়ে অস্র রাখবে তো দুরের কথা সেটা চিন্তাও করে না।
এরা ৬০/৭০ বছর জিন্দিগী অতিবাহিত করে ফেলে অথচ কোন দিন বন্দুকের ট্রিগার চাপার সৌভাগ্য হয়না।
মানুষ এদেরকে পীর .বুযুর্গ .শায়খ উপাধী দেয়। পিছে পিছে ঘুরে।
অথচ ইসলাম বলে এরা ফাসেক. পথভ্রষ্ট আহবার ও রুহবান । এরা আল্লাহর গযবে পতিত।
এই সমস্ত লোকদের উপর গভীর দৃষ্টি রাখা উচিত
যাতে প্রয়োজনের সময় সাধারন মুসলমানদের সামনে এদের ডিটেইলস পেশ করা যায়।
যা কেয়ামতের অন্যতম আলামত।
রাসূল সা. এবং সাহাবাদের সম্পর্কে কুরআনে ইরশাদ হয়েছে-
তারা কুফফারদের প্রতি অতি কঠোর নিজেদের মধ্যে দয়ালু(সূরা মুহাম্মদ)
অথচ এ দেশের বেশির ভাগ ইসলাম প্রীয় মানুষ ঐ সমস্ত লোকদেরকে বড় বুযুর্গ - বড় পীর মানে যাদের মধ্যে কুফফারদের প্রতি কঠোরতার মৌলিক গুণটি নেই।
যারা কোন দিন এদের অনুসারীদেরকে কিতালের ওয়াজ করে না।
বিশ্বের মুজাহিদদের পক্ষে এরা একটি কথাও উচ্চারন করে না।
নবীজী সা. এর ওফাতের সময় তাঁর ঘড়ে চারটি তরবারী ছিল অথচ এদেশের অধিকাংশ পীরদের অবস্থা হল এরা ঘড়ে অস্র রাখবে তো দুরের কথা সেটা চিন্তাও করে না।
এরা ৬০/৭০ বছর জিন্দিগী অতিবাহিত করে ফেলে অথচ কোন দিন বন্দুকের ট্রিগার চাপার সৌভাগ্য হয়না।
মানুষ এদেরকে পীর .বুযুর্গ .শায়খ উপাধী দেয়। পিছে পিছে ঘুরে।
অথচ ইসলাম বলে এরা ফাসেক. পথভ্রষ্ট আহবার ও রুহবান । এরা আল্লাহর গযবে পতিত।
এই সমস্ত লোকদের উপর গভীর দৃষ্টি রাখা উচিত
যাতে প্রয়োজনের সময় সাধারন মুসলমানদের সামনে এদের ডিটেইলস পেশ করা যায়।
Comment