Announcement

Collapse
No announcement yet.

সেক্যুলার রাস্ট্রে মানুষের শ্রেণীবিভাগ!

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • সেক্যুলার রাস্ট্রে মানুষের শ্রেণীবিভাগ!

    সেক্যুলার রাস্ট্রে মানুষের শ্রেণীবিভাগ!
    _______________
    পেট ও যৌনাঙ্গের পূজায় অতি-অন্ধ ব্যাক্তিবর্গ ব্যাতীত সকল পথ ও মতের অনুসারীরাই অন্যান্যদের নিজেদের গোষ্ঠীভুক্ত করতে, জীবনের উদ্দেশ্যের ব্যাপারে প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে চিন্তাভাবনা ও আলোচনা করে থাকে। এবং তদানুযায়ী নিজেদের ক্যাটাগরাইজ করে থাকে।
    .
    এপ্রশ্নের জবাবে সাধারণভাবে পশ্চিমা প্রভাবিত বিশ্বে সর্বত্রই, নির্দিস্ট কিছু বক্তব্যই ঘুরপাক খায়।
    .
    আফসোসের বিষয় মুসলিমদের একটি বড় অংশও তদ্বারা প্রভাবিত বা প্রতারিত। আর কেনই বা তা হবে না!? যেমন বলা হয়ে থাকে,
    الناس على دين ملوكهم
    "মানুষ শাসকের দীন/জীবনব্যবস্থা অনুসরণ করে।"
    .
    মানুষ স্বভাবতই নিজেকে হীন অবস্থায় দেখতে বা দেখাতে রাজি না। যার ফলে অল্পসংখ্যক "নিজ আদর্শের সাথে সৎ" ব্যাক্তি ব্যাতীত প্রত্যেকেই নিজ ব্যাক্তিত্ব, অবস্থান ও গোষ্ঠীকে গ্লোরিফাই বা মহিমান্বিত করতে ব্যাস্ত থাকে।
    .
    তারা সেসব কথাই বলে, যা তাদের অন্তরে নেই কিংবা তাদের জীবনযাত্রা তাদের দাবীর বিপরীতটাই প্রমাণ করে।
    .
    এর প্রেক্ষিতে বলা যায়, কেবলমাত্র শুগারকোটেড বিচ্ছিন্ন দাবী নয় বরং "জীবনযাত্রা ও উদ্দেশ্যের ভিত্তিতে",
    নিজেকে ইসলাম ও মুসলিমদের সাথে সম্পৃক্তকারী এবং আমাদের চারপাশে পরিচিত নানা শ্রেণীর মানুষদের কয়েকটি শ্রেণীতে ভাগ করা সম্ভবঃ-
    .
    ক) দুনিয়ার ভোগ-বিলাসিতায় মত্ত, নীতি-নৈতিকতা অস্বীকারকারী নিরেট উদ্দেশ্যহীন শ্রেণী।
    .
    ঈমান ও ইসলামের দাবী জানা সত্ত্বেও বা দুনিয়াকেন্দ্রিক অতিব্যস্ততা বা অতি ভোগবাদী মানসিকতার দরুণ দুনিয়া ও আখিরাতের পরিণতির ব্যাপারে একদমই চিন্তা না করা অনেক মুসলিম নামধারীরা এদের অনুসারী।
    .
    এই শ্রেণীটি দুনিয়াতে তাদের অস্তিত্ব ঠিক কেন এব্যাপারে চিন্তা করতে আগ্রহী না। দুনিয়ার ভোগ-বিলাসিতা আর সাময়িক স্ফূর্তিতে মশগুল থাকা এই শ্রেণীটি জেনে, না জেনে উশৃঙ্খল, দিকবিদিকশুন্য জীবনযাত্রায় অভ্যস্ত।
    .
    এই শ্রেণীটির সাদৃশ্য মেলে Nihilist দের সাথে। যাদের মত হচ্ছে, দুনিয়া সৃস্টির কোনো উদ্দেশ্য নেই আর না মানুষেরও বিশেষ কোনো উদ্দেশ্য বা পরিণতি আছে।
    তাই দেখা যায়, নিঃসংকোচে এরা মা-বোন, পশু, সমলিঙ্গের অধিকারী এমনকি হেলিকপ্টার বা বিলিয়ার্ড বোর্ডের সাথেও যৌনতায় লিপ্ত হয়।
    .
    ঢালাও মন্তব্য মনে হলেও সম্ভবত বাস্তবতা এটাই যে-
    জাতিকে ইরান-তুরান বোঝালেও হাল জমানার আদর্শিকভাবে দেওলিয়া ও ভোগবাদী সেক্যুলার, শাহবাগী, বামপন্থী কিংবা তথাকথিত লিবারেলরা প্রকৃতপক্ষে Nihilist দের কাতারেই পরে।
    .
    এছাড়াও, ক্ষমতালোভী, স্বৈরাচারী লিবারেল বা সেক্যুলার শাসকগোষ্ঠীও নিজেদের নানাবিধ শুগারকোটিং করলেও, তারাও জীবনযাত্রা ও ফলাফল বিবেচনায় এশ্রেণীটিরই অংশ।
    .
    .
    খ) জীবনকে মানবজাতি বা রাস্ট্রের কল্যাণে নিয়োজিত করাকে উদ্দেশ্য মনে করা শ্রেনী। অর্থাৎ, পশ্চিমা, সেক্যুলার বুঝব্যবস্থা অনুযায়ী জাগতিক উন্নতির জন্য নিজ মেধা, শ্রম, সময়, মৃত্যুকে উৎসর্গ করাকে আদর্শ জ্ঞান করাই এদের ধ্যানজ্ঞান।
    .
    প্রুশিয়ান জেনারেল Clausewitz এর মতানুযায়ী গড়ে ওঠা পশ্চিমা সামরিক বাহিনীর আদলে সজ্জিত মুসলিম ভূমির সামরিক সদস্যরা এই ডিলিউশনে ভোগে।
    .
    কেননা, Clausewitz এর তত্ত্বানুসারে, সমাজের সাহসী, নির্ভীক, উদ্যমী কিন্তু জড়চিন্তাবিশিষ্ট সদস্যদের দিয়েই জাতিয়তাবাদী সেনাবাহিনী গড়ে তোলা হয়।
    .
    তবে সমাজের সকল শ্রেণীতেই জাতিয়তাবাদী মোহে আচ্ছন্ন এসব ঘোরগ্রস্ত ব্যাক্তিদের দেখা মেলে, যারা জাতির প্রতারক ও লম্পটদের বাকচাতুরতার ফাঁদে আটকা পড়েছে।
    .
    পাশাপাশি,
    বিভিন্ন বাতিল আদর্শের নেতাকর্মীরাও এদের অন্তর্ভুক্ত।
    .
    যেমন, বর্তমান সময়ে বামপন্থীদের অন্যতম গডফাদার স্লাভো জিজেক এভাবে বিষয়টা আলোচনা করেছে যে,
    "Why be happy, when you can be interesting?"
    .
    এছাড়াও শিবদাস ঘোষ যেমন বলেছে,
    The wants and privations, thousands of sufferings and oppressions which the revolutionaries have to put up with may seem very painful to common people, but the peace and happiness which the revolutionaries enjoy, even being in the midst of an apparently painful and constantly struggling life, cannot be fathomed by those who live in comfort and security.
    .
    .
    গ) জনপ্রিয়/ বিখ্যাত হওয়াকেই জীবনের উদ্দেশ্য সাব্যস্ত করা শ্রেণী।
    .
    যদিও এরাও উপরের কোনো একটি শাখারই অন্তর্ভুক্ত।
    তবুও বিংশ শতাব্দীতে আমেরিকান আধিপত্যের পর থেকে ফেইম বা খ্যাতি যেভাবে মানুষের জীবনের অন্যতম উদ্দেশ্য হিসেবে ব্যাপকতা লাভ করেছে, (Kurt Anderson এর ভাষায়) ইতিপূর্বে এমনটা হয়নি; তাই এই শ্রেণীকে আলাদাভাবে গুরুত্ব দেয়া বা সনাক্ত করা।
    .
    মিডিয়াসেন্ট্রিক এই বিশ্বের প্রায় সর্বত্রই এই প্রবণতার প্রতিফলন ঘটার প্রমাণ মেলে,
    স্যাটেলাইট চ্যানেলগুলোতে শো এর চেয়ে রিয়েলিটি শো এর পরিমাণ বেশী হওয়ার মাধ্যমে!
    .
    অত্যন্ত কস্টকর বাস্তবতা হচ্ছে এই Fantasy Industrial Complex থেকে সাধারণ মুসলিমরা তো বটেই, ইসলামের জন্য জান-মাল বিসর্জনের অনেক দাবীদাররাও এই মানসিকতা থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত নয়! এব্যাপারটি আসলে স্বতন্ত্র আলোচনা দাবী রাখে।
    .
    .
    ঘ) ব্যাক্তিগত ও সামাজিক জীবনে ধর্মীয় অনুশাসন প্রতিপালনের মাধ্যনে জীবনে আত্মিক প্রশান্তি বা সুখ অর্জন করাকে (এবং আশা করা পরকালেও তাদের পুরুস্কৃত করা হবে) জীবনের উদ্দেশ্য সাব্যস্তকারী শ্রেনী।
    .
    বিশেষ ব্যাতিক্রম ব্যাতীত বর্তমান জামানার ইহুদি, খ্রিস্টানদের প্রতিনিধিত্বকারীরা মূলত এধারার মূল পথিকৃৎ।
    এদের হাত ধরেই আমেরিকান রাস্ট্রটির গোড়াপত্তন হয়। এরা নিজেদের সেক্যুলার বা লিবারেল দাবী না করে কনজারভেটিভ বা ডানপন্থী দাবী করে থাকে।
    .
    কিন্তু বাস্তবিক অর্থে ফলাফলের দিক বিবেচনায় আনা হলে, লিবারেল সেক্যুলার ও কনজার্ভেটিভ সেক্যুলারদের মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই।
    .
    যদিও এই শ্রেণীটি ধর্মের আনুগত্যের মাধ্যমে ব্যাক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক সংহতি অর্জনের দাবী জানায়, যা কি না আত্মিক শান্তি অর্জন করার একমাত্র উপায়। এবং এও বলে যে, ধর্মীয় নৈতিকতা ব্যাতীত একটি শক্তিশালী সামাজিক শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ অসম্ভব;
    তথাপি এরাই আবার রাস্ট্রীয়, প্রশাসনিক ক্ষেত্রে ধর্মের পরিবর্তে সেক্যুলার শাসনের পক্ষে আর্তনাদ করে!!
    .
    একদিকে এদেরকে আমরা গর্ভপাত, নারীবাদ বা সমকামের বিরোধিতা বলিষ্ঠভাবে করতে দেখি।
    আবার এদেরকেই তীব্র ধর্মবিদ্বেষী এনলাইটেনমেন্ট আন্দোলনের জঠরে জন্ম নেয়া গণতন্ত্র, মানবাধিকার, উদারনৈতিকতার মতো দীন বিধ্বংসী মতবাদের ওকালতি করতেও দেখা যায়!!
    .
    .
    দ্ব্যর্থহীনভাবে বলা যায়,
    আমেরিকার রিপাবলিকান পার্টি, ব্রিটেনের টোরি পার্টি, ভারতের বিজেপির মতোই বাংলাদেশের বিএনপি, জামাতে ইসলামী কিংবা তিউনিশিয়ার আন নাহদা পার্টি ইত্যাদি গ্রুপগুলো এই শ্রেণীটির অন্তর্ভুক্ত।
    .
    এছাড়া, পাবলিক ইন্টেলেকচুয়ালদের মধ্যে ইউরোপ-আমেরিকার জর্ডান পিটারসন, বেন শাপিরো বা এন্ড্রু ক্ল্যাভানদের অনুকরণে বিএনপি-জামাত ঘরানার ডানপন্থী এক্টিভিস্টদের কার্যক্রম দেখা যাচ্ছে। এবিষয়টি স্বতন্ত্র আলোচনার মুখাপেক্ষি।
    .
    .
    তিক্ত হলেও বলতে হয়, ডানপন্থী বা পপুলিস্ট রাজনীতি ও মিডিয়া কার্যক্রমের দিকপালদের ধোকায় পরে বর্তমানে মুসলিমদের বৃহত্তম অংশটি এদের অনুসারী বা নিদেনপক্ষে সমর্থক/ সহানুভূতিশীলে পরিণত হয়েছে।
    .
    পশ্চিমা কনজার্ভেটিভ উইং এর অধীনস্থ ইহুদি-খ্রিস্টান (Judeo-Christian) ধারার অনুকরণে,
    এই মুসলিমদের এই শ্রেণীটিও নিজেদের অপারগ মনে করে হোক কিংবা অজ্ঞতাবশত হোক, ধর্মীয় কর্তৃত্বের পরিবর্তে পশ্চিমা মূল্যবোধের শ্রেষ্ঠত্বকে স্বীকার করে নিয়েছে এবং দীনকে ব্যাক্তিগত, পারিবারিক বা সর্বোচ্চ সামাজিক গন্ডির অধীন করে দিয়েছে।
    .
    এই শ্রেণীটির নের্তৃস্থানীয়রা জেনে-বুঝেই ইসলামকে দীনের পরিবর্তে একটি মূল্যবোধ, সংস্কৃতি এবং রাজনৈতিক হাতিয়ার সাব্যস্ত করলেও, অধিকাংশই রাজনীতিবিদ ও মিডিয়া ব্যাক্তিত্বদের ফাঁদে পা দিয়ে প্রতারণাপূর্ণ দৃস্টিভঙ্গী লালন করে চলেছে।
    .
    মোটকথা আত্মিক, পারিবারিক বা সামাজিক গন্ডিতে ধর্মীয় নৈতিকতা আকড়ে ধরে জীবনে শান্তির সন্ধান করা এসকল মানুষও আসলে ফলাফলের দিক থেকে সেক্যুলার বৈ কিছুই না।
    .
    .
    ঙ) জীবনের উদ্দেশ্য হিসেবে কেবলমাত্র আল্লাহ তা আলার দাসত্বকেই নিজেদের উপর আবশ্যক করে নেয়া প্রকৃত তাওহিদবাদী শ্রেণী। যারা ব্যাক্তি, পরিবার, সমাজ,
    রাস্ট্র ও গোটা দুনিয়ার সকল বিষয়ে ইসলামকেই একক দিকনির্দেশক ও ফয়সালাকারী হওয়ার উপযোগী সাব্যস্ত করেছেন।
    আল্লাহ তা আলা তাদের নিরাপদ করেছেন ভ্রান্ত আলেম, ভ্রস্ট শাসক এবং মিথ্যাবাদী মিডিয়ার প্রতারণা থেকে, যার ফলে তারা হককে চিনে নিয়েছে এবং সাধ্যানুযায়ী তার আনুগত্য করে চলেছে।
    .
    এই শ্রেণীটি জানে, ইসলাম মানুষকে মানসিক দাসত্ব থেকে মুক্তি দেয়। মুসলিমরা নবী (আলাইহিমুস সালাম) থেকে নিয়ে পিতা-মাতা, নেতা বা আলেমদের আনুগত্য করে, কারণ তা আল্লাহ তা আলার আদেশ।
    .
    একজন মুওয়াহহিদ অন্যায়কারী বা মূর্খতা প্রদর্শনকারীকে ক্ষমা করেন, উপেক্ষা করেন দূর্বলতাবশত নয়; বরং আল্লাহ তা আলার আহবানের কারণেই।
    .
    একজন তাওহিদবাদী স্বাধীন, যদিও সে থাকে কারাগারে।
    একজন তাওহিদবাদী মর্যাদাসম্পন্ন, যদিও সাময়িকভাবে তার ঘাড়ে জালিমের জুতা অন্যায়ভাবে চেপে বসে।
    .
    একজন তাওহিদবাদি অদূরদর্শী নয় যে, সে দুনিয়ার তুচ্ছতম সম্পদ বা ক্ষণস্থায়ী আরামের লালসায় সে সম্মান ও ইজ্জতের জীবন ত্যাগ করে মাখলুকের বশ্যতা স্বীকার করে নিবে।
    .
    এই শ্রেণীটি জেনে নিয়েছে,
    আল্লাহ তা আলা জমিনে তাদের প্রতিনিধিত্ব দিয়েছেন, যার জন্য দুনিয়াতে কিছু দায়িত্ব রয়েছে, যার প্রতিদান আখিরাতে পাওয়া যাবে। পাশাপাশি রয়েছে অন্তরের ইতমিনান এবং আল্লাহ তা আলার দীনের খাদেম হওয়ার, আল্লাহ ব্যাতীত কারো নিরংকুশ আনুগত্য না করার সম্মানবোধ!
    .
    এই শ্রেণীটির একক উদ্দেশ্য,
    পরিপূর্ণভাবে ইসলামের দাওয়াত নিজের মাঝে ধারণ করা এবং সম্ভাব্য সকল উপায়ে মানুষকে মাখলুকের দাসত্বের লাঞ্ছনাদায়ক জীবন থেকে মহান রাব্বুল 'আলামীনের দাসত্বের সম্মানজনক জীবনের দিকে পরিচালিত করা।
    .
    গোটা দুনিয়াতে প্রকাশ্যে-গোপনে, স্থল-বন-পাহাড় বা মরুতে, বাড়িতে বা কারাগারে অবস্থানকারী হকপন্থী আলেম, দাঈ তথা দীনের সকল সচেতন আমানতবাহীরা এই অংশের অন্তর্ভুক্ত।
    .
    যদিও এদের সংখ্যা কম, তবুও এরাই হচ্ছে মানবতার জন্য হিদায়াতের বাতি। ঘোর অন্ধকারেও যাদের মাধ্যমে কিছু আলোর দেখা পাওয়া যায়।
    .
    আল্লাহ তা আলা তাদের নিহত ও মৃতদের ক্ষমা করুন। জীবিতদের কল্যাণ দান করুন।
    .
    বাকি, আল্লাহ তা আলাই ভালো জানেন!

  • #2
    ইয়া রব্ব! আপনি আমাদেরকে শেষোক্ত শ্রেণীটির মাঝে কবুল করুন! প্রকৃত তাওহীদকে বুকে ধারণ করে সীসাঢালা প্রাচীরের ন্যায় জিহাদের কাতারে শামিল করুন! আজীবনের লালায়িত স্বপ্ন মাকবুল শাহাদাতের সুমহান নেয়ামত দানে ধন্য করুন!
    ইয়া রব্ব! আমাদের সকলকে দ্বীনের সহীহ সমঝ দান করুন! ইলম ও আমলের সমন্বয় করার তাওফীক দান করুন!! মুহতারাম পোস্টকারী ভাইয়ের কলমে ও ক্বলবে ভরপুর বারাকাহ দান করুন!!! ভাইয়ের খেদমতকে উত্তমভাবে কবুল করুন!!!!
    “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

    Comment


    • #3
      শিকলে বাঁধা স্বাধিনতা থেকে মুক্ত হয়ে, জাহিলিয়াত কে কবর দিয়ে, একমাত্র রবের দাশ হয়ে, তাঁর গোলামি করার মাধ্যমেই ইহকালিন ও পরকালীন জিবনের অমৃতের স্বাদ গ্রহন করাই আমাদের আসল উদ্দেশ্য।

      মুজাহিদেরাই আসল প্রকৃত পুরুষ, যারা একমাত্র আল্লাহর গোলামী করে। কোনো তাগুত বা অন্য তন্ত্র-মন্ত্রের পূজা পরিহার করার ফলে তাঁর জীবন আমানিশার অন্ধকারে ছেয়ে যায়। কিন্তু এই আমানিশার মধ্যেও রবের সন্তুষ্টতা অর্জনইতো আসল উদ্দেশ্যে।

      হে আল্লাহ আমাদের তুমি তায়েফাতুল মানসুরাহ শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত করুন। আমাদের খালেস (একনিষ্ঠ) মুজাহিদের অন্তর্ভুক্ত করুন (আমিন)।

      Comment


      • #4
        হে আল্লাহ আমাদের তুমি তায়েফাতুল মানসুরাহ শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত করুন। আমাদের খালেস (একনিষ্ঠ) মুজাহিদের অন্তর্ভুক্ত করুন (আমিন)।
        আল্লাহুম্মা আমিন।

        Comment


        • #5
          Originally posted by Munshi Abdur Rahman View Post
          ইয়া রব্ব! আপনি আমাদেরকে শেষোক্ত শ্রেণীটির মাঝে কবুল করুন! প্রকৃত তাওহীদকে বুকে ধারণ করে সীসাঢালা প্রাচীরের ন্যায় জিহাদের কাতারে শামিল করুন! আজীবনের লালায়িত স্বপ্ন মাকবুল শাহাদাতের সুমহান নেয়ামত দানে ধন্য করুন!
          ইয়া রব্ব! আমাদের সকলকে দ্বীনের সহীহ সমঝ দান করুন! ইলম ও আমলের সমন্বয় করার তাওফীক দান করুন!! মুহতারাম পোস্টকারী ভাইয়ের কলমে ও ক্বলবে ভরপুর বারাকাহ দান করুন!!! ভাইয়ের খেদমতকে উত্তমভাবে কবুল করুন!!!!
          আমিন ছুম্মা আমিন
          فَقَاتِلُوْۤا اَوْلِيَآءَ الشَّيْطٰنِ

          Comment


          • #6
            একজন তাওহিদবাদি অদূরদর্শী নয় যে, সে দুনিয়ার তুচ্ছতম সম্পদ বা ক্ষণস্থায়ী আরামের লালসায় সে সম্মান ও ইজ্জতের জীবন ত্যাগ করে মাখলুকের বশ্যতা স্বীকার করে নিবে।

            Comment

            Working...
            X