Announcement

Collapse
No announcement yet.

জনপ্রিয়তার লালসাঃ বিব্রতকর, কিন্তু অনিবার্য আলোচনা!

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • জনপ্রিয়তার লালসাঃ বিব্রতকর, কিন্তু অনিবার্য আলোচনা!


    আমাদের পৃথিবী বিংশ শতাব্দীতে এক আশ্চর্য ও অভিনব বাস্তবতায় প্রবেশ করে, আমেরিকান আধিপত্যের বদৌলতে।
    এর আগ অবধি গোটা দুনিয়ার ইতিহাস বিবেচনায় নিলে দেখা যাবে,
    ইতিপূর্বে মেধাবী, বীরত্বের অধিকারী, জ্ঞানী বা প্রতিভাবানেরই কেবল বিশেষভাবে কদর করা হতো।
    .
    সাধারণ নিয়ম এটাই ছিল যে, যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যাক্তিই কেবল খ্যাতিলাভ করতো। উন্নত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য বা স্বীকৃত গুণাবলী অর্জনই তাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল, খ্যাতি নয়। অর্থাৎ, দক্ষতা ও হিম্মতসম্পন্ন ব্যাক্তিরা ভালো যোদ্ধা, লেখক, নেতা বা বক্তা হতে চেষ্টা করতেন; জনপ্রিয় বা আলোচিত হওয়া নয়।
    .
    ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায়,
    জনপ্রিয়/আলোচিত হওয়াটা কখনো মৌলিক উদ্দেশ্য সাব্যস্ত হতো না, বরং লৌকিকতা ও প্রদর্শনেচ্ছাকে নিন্দনীয় ও নিম্ন ব্যাক্তিত্বের পরিচায়কই মনে হতো।
    .
    কিন্তু, আমেরিকা হলিউড ও স্যাটেলাইট চ্যানেল নিয়ে ব্যাপকভাবে হাজির হওয়ার পর,
    এশতাব্দীতে স্রেফ খ্যাতিলাভ করা বা আলোচিত হওয়াই সরাসরি উদ্দেশ্যে পরিণত হয়!!
    .
    পশ্চিমা ও অন্যান্য সেক্যুলার রাস্ট্রে এর প্রভাব ইতিমধ্যেই অত্যন্ত নেতিবাচকভাবে পরতে শুরু করেছে।
    তাই তো দেখা যায়, আগের প্রজন্মের শক্তিশালী নেতাদের স্থলে এখন ডোনাল্ড ট্রাম্প, মমতাজ বা টালিউডের নায়িকাদের মত নিম্ন চরিত্রের লোকজন জাতির নীতি-নৈতিকতার মানচিত্র নির্ধারণে ভূমিকা রাখতে।
    .
    এবিষয়টি কার্ট এন্ডারসন তার বিখ্যাত বই "Fantasyland" এ আলোচনা করেছেন।
    .
    আমাদের জন্য এটা তো আনন্দের বিষয় যে,
    লিবারেল ও ফ্যান্টাসি দর্শনের প্রভাবে সেক্যুলার ব্যাবস্থা পতনের দ্বারপ্রান্ত পৌছে যাচ্ছে।
    কিন্তু এর বিকল্প হিসেবে মুসলিমদেরকে জায়গা করে নেয়ার জন্য শুধুমাত্র সেক্যুলারদের অধঃপতনই যথেষ্ট না, বরং মুসলিমদের উন্নতিও প্রয়োজন।
    .
    যদি তা ই হতো, তাহলে প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ইউরোপীয় শক্তিসমূহের ভয়াবহ সামরিক বিপর্যয় সত্ত্বেও, মুসলিমরা নিজ দেশগুলোতে পর্যন্ত ক্ষমতার কেন্দ্রে ফিরতে সক্ষম হলো না কেন!?
    .
    ইসলামী আদর্শ ও চিন্তাধারা অতিসুসংহত ও সুদৃঢ় হওয়া সত্ত্বেও, কেন আমাদের পক্ষে জাতির নের্তৃত্ব গ্রহণের মতো ব্যাক্তিত্বের এত সংকট!!?
    .
    এর পেছনে বহু কারণ থাকলেও, মোটামুটি নিরাপত্তা বজায় রেখেই বলা যায় যে, ইখলাসের ঘাটতি অন্যতম একটি কারণ।
    .
    শুধু ইসলামী মূল্যবোধ থেকেই নয়, বরং সকল সমাজেই লৌকিকতায় অভ্যস্ত ব্যাক্তিকে সামনাসামনি কিছু অনেক সময় না বলা হলেও, জনসাধারণের নিকট সে হয় হেয়।
    .
    আরব কবি বলেছেন,


    ثوب الرياء يشف عما تحته
    فإذا التحقت به فانك عاری

    “লােক দেখানাের কাপড় এত পাতলা যে তার নিচের সবকিছু দেখা যায় ।
    অতএব, যদি তুমি তা দিয়ে তােমার সতর ঢাকো তবে উলঙ্গই থাকবে।”
    .
    আল্লাহ তা আলাও বলেন,
    قُلۡ مَاۤ اَسۡـَٔلُکُمۡ عَلَیۡہِ مِنۡ اَجۡرٍ وَّ مَاۤ اَنَا مِنَ الۡمُتَکَلِّفِیۡنَ
    "বলুন, 'আমি এর জন্য তোমাদের কাছে কোন প্রতিদান চাই না এবং আমি ভানকারীদের অন্তর্ভুক্ত নই।"
    .
    لَا تَحۡسَبَنَّ الَّذِیۡنَ یَفۡرَحُوۡنَ بِمَاۤ اَتَوۡا وَّ یُحِبُّوۡنَ اَنۡ یُّحۡمَدُوۡا بِمَا لَمۡ یَفۡعَلُوۡا فَلَا تَحۡسَبَنَّہُمۡ بِمَفَازَۃٍ مِّنَ الۡعَذَابِ ۚ وَ لَہُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ
    "যারা নিজেরা যা করেছে তাতে আনন্দ প্রকাশ করে এবং নিজেরা যা করেনি এমন কাজের জন্য প্রশংসিত হতে ভালবাসে, তারা শাস্তি থেকে মুক্তি পাবে –এরূপ আপনি কখনো মনে করবেন না। আর তাদের জন্য মর্মন্তুদ শাস্তি রয়েছে।"
    .
    বাস্তবতা এটাও যে, আখিরাতে প্রত্যাশা করে না এমন ব্যাক্তিরাও, নূন্যতম দুনিয়াবি সফলতার জন্যও integrity বা একনিষ্ঠতাকে অপরিহার্য সাব্যস্ত করে থাকে।
    .
    সেক্ষেত্রে ইসলামের বিজয়প্রত্যাশী একজন মুসলিম, যার প্রতিটি কাজের সফলতার জন্য আল্লাহ তা আলার পক্ষ থেকে আসা বারাকাহ ও সাহায্য প্রয়োজন; তার জন্য ইখলাসের অপরিহার্যতা কত জরুরী হতে পারে!!
    .
    অথচ, ইখলাস ও আত্মনিবেদনের সাথেই ইসলামের সাহায্যে দাওয়াহ, লেখালেখি বা সাংগঠনিক কর্মতৎপরতার মতো গুরুত্বপূর্ণ মেহনতে অগ্রসর হওয়া অনেক ভাইই প্রাচুর্যের ফিতনায় পতিত হোন। আর এই প্রাচুর্য হচ্ছে সুন্দর ও পছন্দনীয় কথার প্রাচূর্য, যা কি নৃতাত্ত্বিকভাবেই তোষামোদপন্থী জাতিসমূহের মাঝে মোটামুটি সহজলভ্য।
    .
    আফসোসের বিষয় এর ফলে,
    ইসলামের সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিদের মাঝে আত্মপ্রেম ও অহমিকাবোধের বিকৃত মানসিকতার মড়ক দৃশ্যমান।
    কিন্তু, এর নগদ প্রাপ্তি অত্যন্ত মধুর ঠেকলেও, এর দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতির ব্যাপারে প্রায় সকলেই উদাসীন।
    কেবল আল্লাহ তা আলার দয়াপ্রাপ্ত ও অতিসতর্ক ব্যাক্তিদের কথা আলাদা, যাদেরকে আল্লাহর অনুগ্রহে নেককার ও জ্ঞানী ব্যাক্তির সহবতপ্রাপ্তি দ্বারা পথ দেখানো হয়েছে।
    .
    আর এই দীর্ঘমেয়াদী মারাত্মক ক্ষতিটি হচ্ছে, লঘু চরিত্র ও সংকীর্ণ মানসিকতা ব্যাক্তিত্বের অবিচ্ছেদ্য অংশে রূপ নেয়া।
    .
    নিঃসন্দেহে আত্মপ্রেম চারিত্রিক তারল্যের জন্ম দেয়। আর তা অন্তরকে সংকীর্ণ করে দেয়।
    .
    কেননা, ইখলাস হারানো ব্যাক্তি সস্তা জনপ্রিয়তা বা আমলাতন্ত্রের সিড়ি বেয়ে কোনোক্রমে একবার উপরে উঠে গেলে, সাধারণত নিচের দিকে ঘোলা দেখতে থাকে।
    .
    এছাড়াও, সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তির দ্বারা শুরু হওয়া ক্ষতির চেইন রিয়েকশনের ফলে সমাজ ও ইসলামের আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি তো থাকেই।
    কমবেশী এটাই বাস্তবতা যে, অত্যন্ত লঘু চরিত্রের ব্যাক্তিদেরকে আমরা দেখছি, গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর বিষয় নিয়েও দেদারসে কথা বলে যেতে!!
    .
    .
    #আশ্চর্য হয়ে লক্ষ্য করতে হয়, কেবল বইয়ের কভার বা ফ্ল্যাপে নিজের নাম আসা নিয়ে ইসলামের দাঈদের বিতর্ক হচ্ছে!!
    অথচ, দেড়শ বছরেরও অধিক কাল ধরে শত কোটি ছাত্রের পাঠ্য হিসেবে স্বীকৃত নাহবেমীর, মিজান মুনশায়ীয়ব, পাঞ্জেগাঞ্জ বা কুদুরির মতো কিতাবগুলোর লেখকের নামই জানা যায়নি!! এই ছিল পূর্বসূরীদের অবস্থা!
    আর আমাদের অবস্থা কেমন যেন সেই ইন্ডিয়ান লেখকের মতো; যে কি না তার বইয়ের উপর নির্মিত সিনেমার শুরুতে নিজের কৃতিত্বের স্বীকৃতি না দেখে হাহাকার জুড়ে দিয়েছিল!!
    .
    আমি বলব না, মেধাসত্ব সংরক্ষিত হওয়া অপ্রয়োজনীয়, কিন্তু একে কেন্দ্র করে কাঁদা ছোড়াছুড়ি বা বিতন্ডায় লিপ্ত হওয়া মোটামুটি বিব্রতকরই বটে!
    .
    এছাড়াও, ধীরস্থিরতা ও প্রশান্তির সাথে দীর্ঘমেয়াদী ও ব্যাপক খেদমতের জন্যও খ্যাতির লালসা মারাত্মক প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়ায়,
    .
    من اخمل النفس أحياها وروحها
    لم يبت طاويا منها على ضجر
    “যে নিজেকে অখ্যাত করল সে নিজেকে জীবিত ও সতেজ করল।
    ফলে সে (খ্যাতির) ক্ষুধায় কাতর হয়ে বিরক্ত বা ক্রুদ্ধ অবস্থায় রাত কাটাল না।।"
    .
    একটি উদাহারণ দিয়ে আলোচনা শেষ করলে সম্ভবত,
    আখিরাতের পাশাপাশি দুনিয়াতেও সফলতার জন্য চিন্তা, কথা ও কাজে ইখলাস/ইন্টেগ্রিটি/একনিষ্ঠতার গুরুত্ব বোঝা সহজ হবে আশা করি।
    .
    উদাহারণটি হচ্ছে- ডোনাল্ড ট্রাম্প।
    .
    আমেরিকার ২০১৬ এর প্রেসিডেন্সিয়াল নির্বাচনে ট্রাম্পের বিজয়ের অন্যতম কারণ ছিল তার অতীত জনপ্রিয়তা।
    .
    জনপ্রিয়তা বলতে বিশেষ কোনো যোগ্যতা দিয়ে জনপ্রিয় হওয়া এমন মোটেও নয়।
    .
    যেমন, WWE হল অফ ফেইমের সদস্য হওয়া, "ট্রাম্পড" শীর্ষক রেডিও প্রোগ্রাম পরিচালনা, ফক্স এন্ড ফ্রেন্ডসে ধারাভাষ্যকার হওয়া, রিয়েলিটি শোগুলোতে নিয়মিত হাজির হওয়া।
    অর্থাৎ, টাকা কাজে লাগিয়ে সস্তা জনপ্রিয়তা অর্জন যাকে বলা হয়।
    .
    তবে, নিজের বুদ্ধিবৃত্তিক যোগ্যতা প্রমাণে ট্রাম্প সবচেয়ে বেশী হাইলাইট করেছিল ১৯৮৭ সালে প্রকাশিত "তার" ও সহলেখক টনি সোয়ার্জের লেখা The Art of The Deal নামক একটি বই। বইটি প্রকাশের পর "নিউ ইয়র্ক টাইমস বেস্ট সেলার" তালিকায় ১ম স্থানে অবস্থান করে একটানা ১৩ সপ্তাহ!!
    .
    বইটির অবিশ্বাস্য সাফল্যের পর স্বাভাবিকভাবেই ট্রাম্পের ব্যাক্তিত্বের 'অসাধারণত্ব' অনেক বেশী মনোযোগ কাড়ে! এমনকি ট্রাম্প একথাও বলে যে, বাইবেলের পর তার সবচেয়ে প্রিয় বই এটি।
    এমনকি, দ্যা নিউইয়র্কারের প্রতিবেদন মতে, ট্রাম্প নিউইয়র্ক এর বাইরে গোটা আমেরিকাতে প্রথম পরিচিতি ও খ্যাতি লাভ করে মূলত এই বইটির মাধ্যমেই।
    .
    কিন্তু, ২০১৬ তে বইটির মূল লেখক টনি সোয়ার্জ ও বইটির প্রকাশক হাওয়ার্ড কামিনস্কি, উভয়েই প্রকাশ করে দেয় যে, বইটির পেছনে ট্রাম্পের প্রকৃতপক্ষে কোনো ভূমিকাই ছিল না!
    .
    অর্থের বিনিময়ে অন্যের নামে বই লিখে দেয় যারা তাদেরকে বলা হয় "Ghostwriter".
    .
    এখন পর্যন্ত জানা যায়, ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোস্টরাইটারের সাহায্য ১৯টি বই প্রকাশ করেছে!!
    .
    কিন্তু মানুষকে ধোঁকা দিয়ে ক্ষমতায় এসে ডোনাল্ড ট্রাম্প তার জাতিকে করেছে বিভক্ত, দূর্বল ও প্রতারণাগ্রস্থ! তার পূর্বের খ্যাতি তার ও তার বোকা ভক্ত-অনুসারীদের জন্য সাব্যস্ত হয়েছে অভিশাপ!
    .
    দুনিয়াতে খ্যাতি ও ক্ষমতার চূড়ায় উঠেও ট্রাম্প হয়েছে ধীকৃত, যে কি না জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে একজন নির্বোধ ও আহাম্মক হিসেবে। এর মূল কারণ আর কিছুই নয়- সে এপর্যায়ে পৌছেছিল অসততাকে কেন্দ্র করে।
    .
    .
    মূলকথা হচ্ছে,
    সর্বব্যাপী প্রযুক্তির কল্যাণে মিডিয়া ব্যাক্তিত্ব বা লেখকদের জন্য খুব দ্রুত জনপ্রিয়তা ও খ্যাতির চূড়ায় পৌছানো সম্ভব। এটা একটা বড় পরীক্ষা সন্দেহ নেই।
    .
    পরীক্ষিত ব্যাক্তির কর্তব্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে এর সদ্ব্যবহার করা, অর্থাৎ ইখলাস বজায় রেখে কেবল দীনের কল্যাণকেই সামনে রেখে সকল কাজ করা এবং সার্বক্ষনিক মুহাসাবা/আত্মপর্যবেক্ষণ জারি রাখা।
    .
    বিপরীতে,
    অধিকতর জনপ্রিয়তার লালসার ফাঁদে পা দিয়ে যে বা যারাই দুনিয়ার দিকে ঝুকবে, নিজ আদর্শ ও মূল্যবোধের সাথে অসততায় লিপ্ত হবে, তার জন্য চারিত্রিক ও ব্যাক্তিত্বের গভীরতা অর্জন সম্ভব হবে না কখনই। যদি লৌকিকতাপ্রিয় ব্যাক্তি দুনিয়াবি ফায়দার আলোকেও ভাবে তবুও বোঝা উচিৎ, সস্তা কিছু প্রশংসা বাক্য কখনই substantial value/ ব্যাক্তিত্বের দৃঢ়তা অর্জনের বরাবর হতে পারে না!
    .
    নিশ্চয়ই আল্লাহ তা আলা পাপাচারীর দ্বারাও তাঁর দীনকে শক্তিশালী করেন।
    .
    আল্লাহ তা আলা সহজ করুন।

  • #2

    كان الحسن رحمه الله يقول : من لم يخف النفاق فهو منافق

    (নিজের ব্যাপারে) যার নেফাকের ভয় নেই সে মুনাফিক। -হাসান বসরি রহ.; জামেউল উলূমি ওয়াল হিকাম, হাদিস : ৪৮
    “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

    Comment


    • #3
      আলহামদুলিল্লাহ।

      Comment


      • #4
        আলহামদুলিল্লাহ, উপকৃত হলাম। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
        হে আল্লাহ, আপনি আমাদেরকে ইখলাসের নেয়ামত দিন। আমীন
        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

        Comment


        • #5
          আল্লাহ আমাদেরকে রিয়া ও নিফাকি থেকে হেফাজত করুন।
          আমাদের উচিত রিয়া ও নিফাকি সম্পর্কে সালাফদের কিতাবগুলো অধ্যয়ন করা। আর জন্য শাইখ সালিহ আল মুনাজ্জিদ ও ড. ইয়াদ কুনাইবি এ দুই শাইখের কিতাব পড়া যেতে পারে।
          গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

          Comment

          Working...
          X