আমাদের দাওয়াতের মুল ফোকাস থাকা উচিত এই তিনটা বিষয়ের উপর-
.
এক.
ত্বাগুত বর্জন :
আল্লাহর বিধান পরিত্যাগকারী প্রত্যেক শাসকই ত্বাগুত। তার আইন কানুন বর্জনের ঘোষনা দিতে হবে। আল্লাহর আইন ছাড়া ত্বাগুতের কাছে বিচার চাওয়া কুফুরি এই কথাও সমাজে ছড়িয়ে দিতে হবে।
.
দুই.
তাকফিরের ক্ষেত্রে আহলে সুন্নাহ এর মানহায অনুসরন:
আহলে সুন্নাহ এর মানহায হলো- কোনো সংগঠন বা ব্যক্তি সুস্পষ্ট প্রকাশ্যে কুফুরি করলে তার তাকফিরের প্রতিবন্ধকতা বিবেচনা করা এবং তওবার আহবান জানানো।
যদি কুফুরির উপর অটল থাকে এবং তাকফিরের কোনো প্রতিবন্ধকতা বিদ্যমান না থাকে তাহলে তাদের তাকফির করা।
.
তাকফির করা বন্ধ করলে সমাজে রিদ্দার দরজা খুলে দেয়া হয়।
ইমান ও কুফরের পার্থক্য সমাজ থেকে মিটে যায়। তাকফির না করা হলো মুরজিয়াদের মানহায।
.
গণতন্ত্র, সেক্যুলারিজম গ্রহনকারী প্রত্যেক সংগঠন ও ব্যক্তিকে তাকফির করতে হবে।
এই জন্য আমরা আওয়ামীলীগ বিএনপি জাসদ বাসদ ইত্যাদি দলকে কাফেরদের সংগঠন বলবো এবং মুসলমানদেরকে তওবা করে এসব সংগঠন ত্যাগ করে ইমানি তাবুতে আশ্রয় নিতে বলবো..!
.
তিন.
মিল্লাতে ইব্রাহীমের আদর্শ অনুসরন: মিল্লাতে ইব্রাহীমের আদর্শ হলো-
কাফেরদের সাথে ও তাদের কুফুরি এবং পুজিত দেবতাদের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ ও শত্রুতার ঘোষনা দেয়া
এটাআল বার'আ বলতে পারি। আল্লাহর জন্য কাফের, তাদের কুফুরি ও তাদের দেবতাদের ঘৃনা করা ও তাদের সাথে শত্রুতা করা।
.
এটা ইমানের খুবই প্রয়োজনীয় একটি উপাদান
আল ওয়ালা ওয়াল বার'আ হলো শরীরে রোগ প্রতিরোধ করার ন্যায়। আমরা এইডস রোগের নাম শুনেছি।
মূলত এইডস হলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায় এবং শরীর বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে শুরু করে।
আল ওয়ালা ওয়াল বার'আ ত্যাগ করা হলো ইমানে এইডস হওয়ার মত
ইমানকে কুফুরি মতবাদ ও ভ্রষ্টতা থেকে রক্ষা করে এই আল ওয়াল ওয়াল বার'আ।
যাদের আল ওয়ালা ওয়াল বার'আ নষ্ট হয়ে গেছে তাদের ইমানও খুব দ্রুত বাতিল মতবাদ দ্বারা আক্রান্ত হয়ে নষ্ট হয়ে যায়।
অধিকাংশই কাফেরে পরিনত হয়।
.
ইমানকে বিশুদ্ধ রাখতে আল ওয়ালা ওয়াল বার'আ খুবই জরুরি।
.
এই তিনটা পয়েন্টে ফোকাস করে দাওয়াতি কাজ করুন।
সমাজে ব্যাপক প্রভাব সৃষ্টি হবে ইমানের, ইনশাআল্লাহ
✍️ এক মুওয়াহিদ
.
এক.
ত্বাগুত বর্জন :
আল্লাহর বিধান পরিত্যাগকারী প্রত্যেক শাসকই ত্বাগুত। তার আইন কানুন বর্জনের ঘোষনা দিতে হবে। আল্লাহর আইন ছাড়া ত্বাগুতের কাছে বিচার চাওয়া কুফুরি এই কথাও সমাজে ছড়িয়ে দিতে হবে।
.
দুই.
তাকফিরের ক্ষেত্রে আহলে সুন্নাহ এর মানহায অনুসরন:
আহলে সুন্নাহ এর মানহায হলো- কোনো সংগঠন বা ব্যক্তি সুস্পষ্ট প্রকাশ্যে কুফুরি করলে তার তাকফিরের প্রতিবন্ধকতা বিবেচনা করা এবং তওবার আহবান জানানো।
যদি কুফুরির উপর অটল থাকে এবং তাকফিরের কোনো প্রতিবন্ধকতা বিদ্যমান না থাকে তাহলে তাদের তাকফির করা।
.
তাকফির করা বন্ধ করলে সমাজে রিদ্দার দরজা খুলে দেয়া হয়।
ইমান ও কুফরের পার্থক্য সমাজ থেকে মিটে যায়। তাকফির না করা হলো মুরজিয়াদের মানহায।
.
গণতন্ত্র, সেক্যুলারিজম গ্রহনকারী প্রত্যেক সংগঠন ও ব্যক্তিকে তাকফির করতে হবে।
এই জন্য আমরা আওয়ামীলীগ বিএনপি জাসদ বাসদ ইত্যাদি দলকে কাফেরদের সংগঠন বলবো এবং মুসলমানদেরকে তওবা করে এসব সংগঠন ত্যাগ করে ইমানি তাবুতে আশ্রয় নিতে বলবো..!
.
তিন.
মিল্লাতে ইব্রাহীমের আদর্শ অনুসরন: মিল্লাতে ইব্রাহীমের আদর্শ হলো-
কাফেরদের সাথে ও তাদের কুফুরি এবং পুজিত দেবতাদের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ ও শত্রুতার ঘোষনা দেয়া
এটাআল বার'আ বলতে পারি। আল্লাহর জন্য কাফের, তাদের কুফুরি ও তাদের দেবতাদের ঘৃনা করা ও তাদের সাথে শত্রুতা করা।
.
এটা ইমানের খুবই প্রয়োজনীয় একটি উপাদান
আল ওয়ালা ওয়াল বার'আ হলো শরীরে রোগ প্রতিরোধ করার ন্যায়। আমরা এইডস রোগের নাম শুনেছি।
মূলত এইডস হলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায় এবং শরীর বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে শুরু করে।
আল ওয়ালা ওয়াল বার'আ ত্যাগ করা হলো ইমানে এইডস হওয়ার মত
ইমানকে কুফুরি মতবাদ ও ভ্রষ্টতা থেকে রক্ষা করে এই আল ওয়াল ওয়াল বার'আ।
যাদের আল ওয়ালা ওয়াল বার'আ নষ্ট হয়ে গেছে তাদের ইমানও খুব দ্রুত বাতিল মতবাদ দ্বারা আক্রান্ত হয়ে নষ্ট হয়ে যায়।
অধিকাংশই কাফেরে পরিনত হয়।
.
ইমানকে বিশুদ্ধ রাখতে আল ওয়ালা ওয়াল বার'আ খুবই জরুরি।
.
এই তিনটা পয়েন্টে ফোকাস করে দাওয়াতি কাজ করুন।
সমাজে ব্যাপক প্রভাব সৃষ্টি হবে ইমানের, ইনশাআল্লাহ
✍️ এক মুওয়াহিদ
Comment