পাশ্চাত্য সভ্যতার অন্যতম একটা খুঁটি হচ্ছে 'ব্যক্তি স্বাধীনতায়' বিশ্বাস। তবে, ব্যক্তি স্বাধীনতার সংজ্ঞাটা তাদের কাছে একটু ভিন্নরকম। তারা বলে, একজন মানুষের মন যা চায় তা করতে পারা, যখন ইচ্ছা তখন করতে পারা, ভিন্ন লিঙ্গের সাথে শুধু মাত্র সে যদি রাজি থাকে তাহলে মনের উদগ্র কামনা-বাসনা পূরণ করতে পারা -- ইত্যাদি হচ্ছে ব্যক্তি স্বাধীনতা। প্রগতিশীলতা। যারা এই কাজগুলো করতে বাঁধা দিবে তারা মানুষের ব্যক্তি স্বাধীনতায় অন্যায়ভাবে হস্তক্ষেপকারী হিসেবে গণ্য হবে, এবং তাদের বিরুদ্ধে মামলা-হামলা চলবে। কারণ তারা প্রগতিশীলতার বিরোধী! কারণ পৃথিবী যখন বিজ্ঞানের বাহনে ভর করে নক্ষত্র গতিতে এগিয়ে চলছে তখন এই লোকগুলো চায় সেই মধ্যযুগের বর্বরতায়! পৃথিবীকে ফিরিয়ে নিতে!!!
একজন সুস্থ বিবেক সম্পন্ন মানুষ যদি চিন্তা করে, তাহলে সে বুঝবে যে, উপরে বলা বিষয়গুলো কখনোই মানুষের ব্যক্তি স্বাধীনতা হতে পারেনা। কেননা পশুর মত যাচ্ছেতাই জীবন যাপন করা, যার সাথে খুশী তার সাথে বিছানা শেয়ার করা, নগ্ন বা অর্ধ নগ্ন হয়ে হাঁটাচলা করা কখনো ব্যাক্তি স্বাধীনতা হতে পারেনা। ব্যক্তি স্বাধীনতা মানে দুইজনের হ্যাঁ সম্মতিতে 'অযাচার, যৌনতা আদান-প্রদান এবং জিনা করার মত বিষয়গুলো বৈধ হয়ে যাওয়া না।
আল্লাহ তায়ালা মানুষ সৃষ্টি করেছেন; তাই মানুষের ফিতরাত ও স্বভাব সম্পর্কে তিনিই সবচেয়ে বেশী জ্ঞানী হবেন এটাই স্বাভাবিক। সুতরাং মানুষ সম্পর্কে তাঁর জ্ঞান পূর্ণ ও যথাযথ হওয়ার কারণেই তিনি আমাদের-মানুষদের জন্যে ভারসাম্যপূর্ণ একটি জীবন বিধান ও দ্বীনে শরীয়ত দিয়েছেন। যেটায় কোন বক্রতা নেই এবং যেটা মানুষের স্বভাব বিরোধীও না। মানুষের যৌন জীবন, সামাজিক জীবন সহ সব কিছুর স্পষ্ট নির্দেশনা ও বর্ণনা রয়েছে এই জীবন বিধানে।
তিনি তাঁর নাযিল করা এই সম্মানিত দ্বীন বা শরীয়তে বলে দিয়েছেন মানুষের ব্যক্তি স্বাধীনতা কি হবে এবং কতটুকু হবে। স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন কোন কাজগুলো করা ব্যক্তি স্বাধীনতার বিপরীত এবং পৃথিবী ও পৃথিবীবাসীর জন্যে হুমকি স্বরূপ হবে। তাই, ব্যক্তি স্বাধীনতা কি এটা বুঝতে হলে এবং এটার জন্যে একটা মাপকাঠি বানাতে হলে আমাদেরকে 'মানুষের স্রষ্টার' বিধানে ফিরতে হবে। এখানে যা লেখা আছে এবং যতটুকু আছে সেটাই হবে এবং ততটুকুই হবে ব্যক্তি স্বাধীনতা, এর বিপরীতে যা আছে তা সবই হচ্ছে মানুষের কল্পনা প্রসূত মনগড়া কথা ও কাজ। যেগুলো কখনোই সর্বোত্তম সৃষ্টি মানুষের অনুসরণীয় হতে পারেনা। কারণ মানুষ তো কিছুই না, শুধু সৃষ্ট জীব। তাই,কিছু সৃষ্ট জীবের উদ্ভাবিত ধ্যান-ধারণা অপর সৃষ্ট জীবের উপযুক্ত হতে পারেনা। এটাই স্বতঃসিদ্ধ বিষয়।
##ফ্যাক্ট নরসিংদী##
একজন সুস্থ বিবেক সম্পন্ন মানুষ যদি চিন্তা করে, তাহলে সে বুঝবে যে, উপরে বলা বিষয়গুলো কখনোই মানুষের ব্যক্তি স্বাধীনতা হতে পারেনা। কেননা পশুর মত যাচ্ছেতাই জীবন যাপন করা, যার সাথে খুশী তার সাথে বিছানা শেয়ার করা, নগ্ন বা অর্ধ নগ্ন হয়ে হাঁটাচলা করা কখনো ব্যাক্তি স্বাধীনতা হতে পারেনা। ব্যক্তি স্বাধীনতা মানে দুইজনের হ্যাঁ সম্মতিতে 'অযাচার, যৌনতা আদান-প্রদান এবং জিনা করার মত বিষয়গুলো বৈধ হয়ে যাওয়া না।
আল্লাহ তায়ালা মানুষ সৃষ্টি করেছেন; তাই মানুষের ফিতরাত ও স্বভাব সম্পর্কে তিনিই সবচেয়ে বেশী জ্ঞানী হবেন এটাই স্বাভাবিক। সুতরাং মানুষ সম্পর্কে তাঁর জ্ঞান পূর্ণ ও যথাযথ হওয়ার কারণেই তিনি আমাদের-মানুষদের জন্যে ভারসাম্যপূর্ণ একটি জীবন বিধান ও দ্বীনে শরীয়ত দিয়েছেন। যেটায় কোন বক্রতা নেই এবং যেটা মানুষের স্বভাব বিরোধীও না। মানুষের যৌন জীবন, সামাজিক জীবন সহ সব কিছুর স্পষ্ট নির্দেশনা ও বর্ণনা রয়েছে এই জীবন বিধানে।
তিনি তাঁর নাযিল করা এই সম্মানিত দ্বীন বা শরীয়তে বলে দিয়েছেন মানুষের ব্যক্তি স্বাধীনতা কি হবে এবং কতটুকু হবে। স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন কোন কাজগুলো করা ব্যক্তি স্বাধীনতার বিপরীত এবং পৃথিবী ও পৃথিবীবাসীর জন্যে হুমকি স্বরূপ হবে। তাই, ব্যক্তি স্বাধীনতা কি এটা বুঝতে হলে এবং এটার জন্যে একটা মাপকাঠি বানাতে হলে আমাদেরকে 'মানুষের স্রষ্টার' বিধানে ফিরতে হবে। এখানে যা লেখা আছে এবং যতটুকু আছে সেটাই হবে এবং ততটুকুই হবে ব্যক্তি স্বাধীনতা, এর বিপরীতে যা আছে তা সবই হচ্ছে মানুষের কল্পনা প্রসূত মনগড়া কথা ও কাজ। যেগুলো কখনোই সর্বোত্তম সৃষ্টি মানুষের অনুসরণীয় হতে পারেনা। কারণ মানুষ তো কিছুই না, শুধু সৃষ্ট জীব। তাই,কিছু সৃষ্ট জীবের উদ্ভাবিত ধ্যান-ধারণা অপর সৃষ্ট জীবের উপযুক্ত হতে পারেনা। এটাই স্বতঃসিদ্ধ বিষয়।
##ফ্যাক্ট নরসিংদী##
নগ্নতা কখনো সভ্যতা হতে পারেনা...
Comment