বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। আসসালামু আলাইকুম। দাওয়াহ ইলাল্লাহ ফোরামে আপনাকে স্বাগতম।
আপনার আসল ইমেইল এড্রেস দিয়ে এখানে আইডি খুলবেন না। আগে আসল ইমেইল আইডী দিয়ে থাকলে সেটাও পরিবর্তন করুন।
পাসওয়ার্ড ও ইমেইল এড্রেস পরিবর্তনের জন্য Settings - Edit Email and Password এ ক্লিক করুন।
আমাদের বর্তমান আইপি এড্রেসঃ https://82.221.139.185
***
বাংলা না দেখা গেলে, এখানে ক্লিক করুন
*****
ফোরামে সদস্য হতে চাইলে এখানে রেজিষ্টার করুন
*****
ফোরামের অনিওন এড্রেসঃ dawah4m4pnoir4ah.onion
*****
আল্লাহ আমাদের ভাই little ant কে কবুল করুন। আমিন এই উত্তরটা যদি আমরা একটু কষ্ট করে তথ্য প্রযুক্তি অংশটা ঘুরে আসতাম, তাহলেই পেয়ে যেতাম। যা আমাদের মোডারেটর titumir ভাই অনেক আগেই পোস্ট করে জানিয়েছিলেন।
আল্লাহ আমাদের সাহায্যকারী হয়ে যান। আমিন
১। গণতন্ত্র আর গণ-আন্দোলন দুটো আলাদা বিষয়। মুজাহিদীন উমারাগণ সশস্ত্র গেরিলা যুদ্ধের পাশাপাশি দাওয়াতের মাধ্যমে গণ-আন্দোলন তৈরীর কথা বলেন। কারণ ক্ষুদ্র গেরিলা শক্তি দিয়ে প্রতিষ্টিত তাগুতী ব্যবস্থাকে উপড়ে ফেলা আসবাবগত ভাবে সম্ভব নয়, তবে যদি আল্লাহ ইচ্ছা করেন।
২। গণতন্ত্র এক বিষয় আর জনগণের সমর্থন নিজের দিকে রাখা এবং নিজেদেরকে জনগণের মধ্যে লুকিয়ে / মিশিয়ে রাখা আলাদা বিষয়। দ্বিতীয়টি নিরাপত্তার জন্য জরুরী। তবে সাধারণ অবস্থায় একজন মুজাহিদ জনগণের মাঝে নিজেকে লুকিয়ে রাখার জন্য কোন হারাম / কুফরী কাজ করার অনুমতি নেই।
১। গণতন্ত্র আর গণ-আন্দোলন দুটো আলাদা বিষয়। মুজাহিদীন উমারাগণ সশস্ত্র গেরিলা যুদ্ধের পাশাপাশি দাওয়াতের মাধ্যমে গণ-আন্দোলন তৈরীর কথা বলেন। কারণ ক্ষুদ্র গেরিলা শক্তি দিয়ে প্রতিষ্টিত তাগুতী ব্যবস্থাকে উপড়ে ফেলা আসবাবগত ভাবে সম্ভব নয়, তবে যদি আল্লাহ ইচ্ছা করেন।
২। গণতন্ত্র এক বিষয় আর জনগণের সমর্থন নিজের দিকে রাখা এবং নিজেদেরকে জনগণের মধ্যে লুকিয়ে / মিশিয়ে রাখা আলাদা বিষয়। দ্বিতীয়টি নিরাপত্তার জন্য জরুরী। তবে সাধারণ অবস্থায় একজন মুজাহিদ জনগণের মাঝে নিজেকে লুকিয়ে রাখার জন্য কোন হারাম / কুফরী কাজ করার অনুমতি নেই।
আল্লাহ্* তায়ালা উত্তম প্রতিদান দান করুন মডারেটর তালিবুল ইলম , কাল পতাকা , আল্লাহর বান্দা সহ সকল ভাইকে । আমি মুলত তালিবুল ইলম ভাই যা বলতে চেয়েছেন তাই বলতে চেয়েছিলাম , কিন্তু আমার কথা ফুটিয়ে তুলতে পারিনি ... আলহামদুলিল্লাহ্* .....[ডিলিটেড]....... আর কিছু বলতে চাই না আন্তরিক মোবারাকবাদ আবু উবায়দা ভাইকে ।
নবীন মেম্বারদের জানাই স্বাগতম । এখানে আপনারা পাবেন সাহাবায়ে কেরামের আদর্শের ঘ্রান । এখানে আমরা আলোচনা করি হককে প্রকাশ করার জন্যে ।
তামিম , আবু মুহাম্মাদ , আবু মুসাফির .....[ডিলিটেড]....... জাযাকুমুল্লাহু খাইর । দেখা হবে কিতালের ময়দানে কিংবা জান্নাতের উদ্যানে ।
Last edited by Taalibul ilm; 01-21-2016, 10:21 AM.
Reason: নিরাপত্তা - ফোরামের কে কাকে চেনে ত
উমার ফারুক ভাই, মূল সমস্যাটা হচ্ছে- গণতন্ত্র নিয়েই। শরীয়াহ অনুযায়ি প্রতিটি কাজের ব্যাপারে আমাদের ইসলাম অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। হালাল-হারাম, জায়েজ-নাজায়েজ চিন্তা করতে হবে। গণতন্ত্রকে তো আমরা শিরক এবং কুফর আকবর মনে করি। এটাতে কোন ভাবেই অংশগ্রহন আমরা করতে পারি না। আপনি বলতে পারেন- আমরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবো না, শুধু আন্দোলনের যাব। এখানেও বিষয়টা এরকম হবে যে আমরা মন্দিরে পূজো দেব না কিন্তু প্রসাদ নেবো। এছাড়া গনতান্ত্রিক আন্দোলনগুলোতে বাইরে থেকে ঢুকে প্রভাবিত করা যায় না- একমাত্র আন্দোলন যখন রাজপথে চলে এসেছে তখন ছাড়া। যদি আপনার কোন চেনা ভাই থাকে শিবিরের তাহলে তাকে জ্জিজ্ঞেস করে দেখবেন। ধরুন, আপনি কোন একটা মিটীং এ বসে, কথা বলছেন। যখনই আপন সিলেবাসের বাইরের কোন ধারণার কথা বলবেন - তারা আপনাকে একরকম মার্ক করে ফেলবে, এবং আপনার কথার প্রতি কান বন্ধ করে দেবে।
এছাড়া আমাদের সবচেয়ে বড় প্রতিপক্ষের একটি হল গনতন্ত্র। শাইখ আইমান তার বক্তব্য আমাদের বলছেন, গণতন্ত্রের সাথে ইসলামের পার্থক্য, সংঘর্ষ ইত্যাদি ফুটিয়ে তুলতে। একই সাথে আপনি অংশগ্রহণ আর বিরোধিতা করতে পারবেন না। সর্বোপরি এই পন্থার কথা অসংখ্য বার বলা হয়েছে, ইখওয়ান, জামাত, একেপি থেকে শুরু করে জামাহ ইসলামিয়্যা এবং আল-জিহাদের যেসব সদস্য পরবর্তীতে সশস্ত্র পন্থা ত্যাগ করেছে তারা সবাই এরকম বলেছেন। ইতিহাসে কখনোই এটা কোন ফায়দা ইসলামের জন্য আনেনি। একইসাথে আরেকটি লক্ষ্যনীয় বিষয় হল, যারাই এ পন্থার কথা বলে, তারা এটা স্বীকার করেই বলে যে এটা দুর্বলতার কারণে করা হচ্ছে। শাইখ আওলাকীর ভাষায় যেকোন আন্দোলন বা জামাহ তিনটি অবস্থায় থাকে। হয় সেটা অবনতির অবস্থায় থাকে, অথবা এটা প্রসারিত হতে থাকে, অথবা এটা এ দুটোর মাঝামাঝি অবস্থায় থাকে। আল্লাহ-র ইচ্ছায়,এ ভূমিতে জিহাদের দাওয়াহ এবং তানজীমের কাজ প্রসারনের পর্যায়ে ঢুকছে। তাহলে কেন আমরা এমন এক পন্থায় ফেরত যাব, যা সংজ্ঞাগত ভাবেই দুর্বলের জন্য নির্ধারিত? কেন আমরা এমন এক পন্থায় যাবো যা যা দশকের পর দশকের জিহাদের পথ থেকে মুসলিমদের পেছনে রেখেছে? কেন আমরা এমন এক বিপদজনক ও পিচ্ছিল পথে যাবো যাতে গিয়ে অনেক খালেস দল, ও ব্যক্তি দ্বীন ও দুনিয়া দুটোই হারিয়েছেন?
বরং আমরা যা করতে পারি, যখন রাজপথে কোন আন্দোলন হবে - যদি আবারো ২০১৩ এর সাইদি সাহেবের রায়ের পরের অবস্থা, কিংবা শাপলা চত্বরের মতো আন্দোলন হয়, তখন সেখানে ঢুকে সুযোগের সদ্ব্যবহার করা, যেমন আল-ক্বাইদা শামের আন্দোলনকে ব্যবহার করেছে, কিংবা যেভাবে বেনগাজিতে আন্দোলনকে ব্যবহার করে অ্যামেরিকার এম্বেসি আক্রমণ করা হয়েছিল। তবে এরকম অনুপ্রবেশ ও ব্যবহারের জন্য বেশ কিছু অন্যান্য ফ্যাক্টরের দিকেও লক্ষ রাখতে হয় - এবং এসব আনুষঙ্গিক ফ্যাক্টর যদি অনুপস্থিত থাকে, তাহলে আন্দোলনের সূ্যোগ নেয়া যায় না, যেমন মিসরে যায় নি।
আমাদের মাথা থেকে গণতানন্ত্রিক পন্থার ব্যাপারটা পুরোপুরি ঝেড়ে ফেলা উচিৎ। আমাদের উচিৎ, যেসব ঘটনা ঘটছে, সেগুলোকে পুজি করে, গণতন্ত্রের নিস্ফলতা সম্পর্কে ভাইদের অবহিত করা, এবং সরকার বিরোধী, ভারত-বিরোধি, চেতনাকে উস্কে দেয়া, এবং চেষ্টা করা জিহাদের সমর্থন গড়ে তোলা - ওয়াল্লাহু 'আলাম
আর প্রস্তুত কর তাদের সাথে যুদ্ধের জন্য যাই কিছু সংগ্রহ করতে পার নিজের শক্তি সামর্থ্যের মধ্যে থেকে এবং পালিত ঘোড়া থেকে, যেন আল্লাহর শত্রু ও তোমাদের শত্রুদের অন্তরে ত্রাসের সৃষ্টি হয়, আর তাদেরকে ছাড়া অন্যান্যদের উপরও যাদেরকে তোমরা জান না; আল্লাহ তাদেরকে চেনেন। বস্তুতঃ যা কিছু তোমরা ব্যয় করবে আল্লাহর রাহে, তা তোমরা পরিপূর্ণভাবে ফিরে পাবে এবং তোমাদের কোন হক অপূর্ণ থাকবে না।
আমি সব ভাইকে অনুরোধ করবো, শাইখ আইমান হাফিযাহুল্লাহর "আসুন আল-ক্বুদসের মুক্তির জন্য ঐক্যবদ্ধ্ব হই" বক্তব্যটি পরার জন্য। এই থ্রেডে গণতন্ত্র সম্পর্কিত যে আলোচনা এসেছে, সে ব্যাপারে শাইখের বক্তব্যে কিছু গভীর অন্তর্দৃস্টি সম্পন্ন পর্যবেক্ষন উঠে এসেছে।
আর প্রস্তুত কর তাদের সাথে যুদ্ধের জন্য যাই কিছু সংগ্রহ করতে পার নিজের শক্তি সামর্থ্যের মধ্যে থেকে এবং পালিত ঘোড়া থেকে, যেন আল্লাহর শত্রু ও তোমাদের শত্রুদের অন্তরে ত্রাসের সৃষ্টি হয়, আর তাদেরকে ছাড়া অন্যান্যদের উপরও যাদেরকে তোমরা জান না; আল্লাহ তাদেরকে চেনেন। বস্তুতঃ যা কিছু তোমরা ব্যয় করবে আল্লাহর রাহে, তা তোমরা পরিপূর্ণভাবে ফিরে পাবে এবং তোমাদের কোন হক অপূর্ণ থাকবে না।
Abu Anwar al Hindi ভাই, জাযাকাল্লাহ ... কেটে দেয়া হয়েছে ... আপনার ভাল পোস্ট ও কমেন্ট গুলো চালিয়ে যান।
কৌশলগত পর্যালোচনা পোস্টের জন্য আরেকটা জাযাকাল্লাহ।
ওয়া ইয়্যাক ভাই। কি কেটে দেয়া হয়েছে বুঝতে পারি নি
আর প্রস্তুত কর তাদের সাথে যুদ্ধের জন্য যাই কিছু সংগ্রহ করতে পার নিজের শক্তি সামর্থ্যের মধ্যে থেকে এবং পালিত ঘোড়া থেকে, যেন আল্লাহর শত্রু ও তোমাদের শত্রুদের অন্তরে ত্রাসের সৃষ্টি হয়, আর তাদেরকে ছাড়া অন্যান্যদের উপরও যাদেরকে তোমরা জান না; আল্লাহ তাদেরকে চেনেন। বস্তুতঃ যা কিছু তোমরা ব্যয় করবে আল্লাহর রাহে, তা তোমরা পরিপূর্ণভাবে ফিরে পাবে এবং তোমাদের কোন হক অপূর্ণ থাকবে না।
ভাই আবু আনোয়ার আল হিন্দি , আমি কোন মতেই গণতন্ত্রের কোন কাজের সমর্থক নই , আমি চাচ্ছিলাম গণতন্ত্র কুফুর , এই কুফুরির উপর আমাদের ভাইদের প্রচণ্ড ঘৃনা থাকা উচিত , এবং এই ঘৃনাটা যতটা সম্ভব প্রকাশ করা দরকার । কিন্তু ইদানিং বাংলাদেশের এক জেলায় গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে আন্দোলন করতে গিয়ে মাদ্রাসার ১ ছাত্র নিহত হয়েছে । বেশ কিছু আহত হয়েছে , এই নিয়ে আমাদের এই সাইটে এমন পোস্ট দিতেও দেখেছি যা আমার কাছে সীমাতিরিক্ত সহানুভূতি মনে হয়েছে ... তাই আমি চাচ্ছিলাম বিষয়টা একেবারে ক্লিয়ার করে দেওয়া উচিত , স্পষ্ট বারাআত হওয়া উচিত । কীভাবে করব ভেবে পাচ্ছিলাম না । এখন আমার মনে হচ্ছে , হ্যাঁ আমাদের ভাইদের গণতন্ত্রের সাথে বারাআত স্পষ্ট হয়েছে । অর্থাৎ আমরা গণতন্ত্রকে কুফর বলি কিন্তু আমি যে পরিবেশে বড় হয়েছি সেখানে যদি গণতন্ত্রের পক্ষে জোয়ার আসে তবে অনেকের বিচ্যুতি ঘটে । যেমন কিছুদিন আগের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঘটনা । আমার কথা হচ্ছে, আমরা দ্বীনকে মানব অন্য কিছু নয় , গণতন্ত্রের মাধ্যমে যদি কোন এলাকায় ইসলামের (?) সমর্থক কোন দল ক্ষমতায় এসেও যায় তবে কি আমরা তাকে সঠিক মনে করব ?? না কক্ষনো না । কেননা আমরা জানি আল্লাহ্* ও তাঁর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পন্থা ছাড়া আর যত তন্ত্রমন্ত্র আছে সব মিথ্যা , ক্ষণস্থায়ী ,এবং এতে কোন ফায়দা নেই (নিকট অতীতে মিসরের ক্ষেত্রে যেমনটা হয়েছে) । আমরা দুনিয়াবি ফায়দার জন্যে দ্বীন মানি না , দুনিয়াবি ফায়দার জন্যে জিহাদে অংশগ্রহণ করি না , আমরা দ্বীন মানি ইবাদাত হিসেবে , আমরা জিহাদ করি ইবাদাত হিসেবে । তাই যেখানে আল্লাহ্* ও তাঁর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নাহ নেই সেখানে আমরা নেই । সহজ কথা । কোন ছলচাতুরীর দরকার নেই ।
যাই হোক , গণতন্ত্রের সাথে বারাআত স্পষ্ট হওয়ার ক্ষেত্রে ভাই আনোয়ার আল হিন্দের কমেন্টগুলোই আমার কাছে এই পোষ্টের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছে ... জাযাকাল্লাহ ভাই ,
ভাই গণতন্ত্রের সাথে বারাআত স্পষ্ট করে একটি পোস্ট লিখে ফেলুন ।
আর পারলে কোন ভাই জাতীয়তাবাদ সম্পর্কে দলিল ভিত্তিক সুন্দর ১ টি পোস্ট করেন ।
জাযাকুমুল্লাহু খাইর
Comment