মুজাহিদিন দের হামলায় কখনো সাধারণ মানুষ ভয় পায়না বা ভীতসন্ত্রস্ত হয়না।
কারণ তাদের হামলাগুলো এতটা চিন্তাভাবনা করে হয় যে সাধারণ মানুষ এর বিরোধিতাই করতে দ্বিধা করে।
বাংলাদেশে কমবেশি একিউ এবং দাইশ দুই দলই হামলা কয়েছে.
এক.
একিউর ভাইয়েরা প্রায় ৮/১০ জনোর মত নাস্তিক, শাতিম ও ইসলাম বিদ্বেষী হত্যা করেছেন।
যখন তাদের ফাঁসির রায় দেয়া হয়েছিলো আপনি দেখে থাকবেন অনলাইন এবং অফলাইন আলিম-তালিবুল ইলম, জেনারেল পড়ুয়া ভাইয়েরা ও সাধারণ মানুষদের একটি পজিটিভ ধারণা ছিলো।
এর কারণ হলো টার্গেট নির্বাচনে একিউর বিচক্ষণতা।
একিউ এমন ব্যক্তিদের টার্গেট করেছে যার মাধ্যমে কয়েকটি ফায়দা একই সাথে অর্জিত হয়েছে।
১। নাস্তিক, মুরতাদ, শাতিম ও ইসলাম বিদ্বেষী ধ্বংস হয়েছে।
২। জীবিত এই সমস্ত কুলাংগারদের ভেতরে রুউব তথা ভয় ঢুকে গিয়েছিলো।
৩। সাধারণ জনগনের কাছে একটি পজিটিভ বার্তা পাঠানো।
৪। ইসলাম বিদ্বেষীদের অপকর্ম সকলের সামনে চলে আসা।
দুই.
এই সুন্দর একটি মাঠ সম্পূর্ণ নষ্ট করেছে দাইশ। অপরিপক্ক অদূরদর্শীতা ও শরীয়াহ সম্মত আবেগ বহির্ভূত মানসিকতা নিয়ে হলি আর্টিজানে হামলা, সিলেটে আতিয়্যাহ মহলে হামলা ইত্যাদি।
এগুলোর মাধ্যমে না তো নাস্তিকদের মধ্যে সেই ভয় ঢুকেছে যা একিউর কর্মের কারণে ঢুকেছিলো।
আর না তো জনগণের জন্য কোন ফদয়দাজনক কিছু ছিলো, আর না মুসলিমদের নিকট এর কোন গ্রহনযোগ্যতা অর্জন করতে পেরেছে।
বড় কথা একিউ যে সুন্দর একটি প্লাটফর্ম তৈরি করেছিলো এই জঘন্য না শুকরিয়া আদায়কারী নিমকহারামরা সেই মাঠ শুধু নষ্টই করেনি বরং একিউর প্রতিটি সদস্যের জন্য রাস্তা কণ্টকাকীর্ণ করে তুলছে।
তারা বলবে—
“আমরা নিজেদের ছাড়া আর কাউকেই মুসলিম মনে করিনা” এটা একটি অপবাদ। আল- কায়দা এই অপবাদ আরোপ করে থাকে।
আবার বিভিন্ন হামলায় যদি দেখেন তাহলে দেখবেন একমাত্র দাইশ সমর্থক ছাড়া কেউই তা সমর্থন করেনা। যখন বলবেন কোন মুসলিমই তো এগুলো সমর্থন করেনা তখন তারা ইনিয়েবিনিয়ে বলার চেষ্টা করবে সকলেই নিফাকে জড়িত, কুফরে জড়িত ইত্যাদি ইত্যাদি তাই কাফের মুনাফিকদের সমর্থনে কী'বা আসে যায়...
তিন.
হেরাতে মুহতারাম মুজিবুর রহমান আনসারী রাহিঃ এর উপর হমালাই প্রমাণ করে তারা আদর্শচ্যুত মানবিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধ মিসকিন একটি দল।
ভাবতে পারেন ৭০জন মানুষ মারা গেলো তাদের মধ্যে সাধারণ কত জনগন রয়েছে [নাউজুবিল্লাহ] কী জঘন্য হামলা ও কী জঘন্য কাজ?
অন্যায়ভাবে মানুষ হত্যা করাও তো কোরআন নিষিদ্ধ ঘোষনা করেছে সেখানে মুসলিম হত্যা?
আবার এরাই বলে বেড়াবে আমরা কোন সাধারণ নাগরিক হত্যা করিনা তারা আমাদের টার্গেটও নয়। একই কাহিনি এরা সিরিয়াতে ঘটিয়েছিলো।
এদের নিকৃষ্ট ও বিকৃত মানহাজ প্রতিষ্ঠায় যে বা যাকে বাধাগ্রস্ত মনে করতো তাকে তো হত্যা করতো তার সাথে শত শত সাধারণ জনগনও ওদের হত্যার স্বীকার হতো।
আর বেঙ্গলে ওদের উলালে নাচা কিছু নফসের পুজারি রয়েছে যারা বলে বেড়াতো এসবই অপবাদ আর অপবাদ।
চার.
হে জঘন্য খাওয়ারিজ বাগদাদির উম্মত!
হেরাতে প্রায় ৭০ জন মানুষ শাহদাত বরণ করেছে। তাদের মাঝে কী একজনও মুসলিম ছিলোনা?? তোমরাই না বলেছিলো তোমরা ও সা মা রাহি এর মানহাজে আছো??
তাহলে আমায় বলো এটা ও সা মা রাহিঃ এর কোন মানহাজ??
আর কখনকার মানহাজ?? কোথায় প্রয়োগ হয়েছিলো এই মানহাজ যে মসজিদে জুমার পরে হামলা করা হয়েছে??
আজকে তোমাদের জন্য আমারা মুজাহিদদের নির্দোষতা প্রমাণ করতে পারছিনা। আজকে তোমাদের কারণে আল্লাহর সৈনিকরা প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে..
হে মুজাহিদদের উপর মিথ্যা আরোপকারী ইসলাম ও মুসলিম উম্মাহর শত্রু!!
হে ইসলাম বিদ্বেষী খাওয়ারিজ!
আল্লাহ তায়ালা অচিরেই তোমাদের গুটিয়ে দিবেন যেভাবে ইরাক সিরিয়াতে সমুলে গুটিয়ে দিয়েছেন
—বি-ইজনিল্লাহ
কারণ তাদের হামলাগুলো এতটা চিন্তাভাবনা করে হয় যে সাধারণ মানুষ এর বিরোধিতাই করতে দ্বিধা করে।
বাংলাদেশে কমবেশি একিউ এবং দাইশ দুই দলই হামলা কয়েছে.
এক.
একিউর ভাইয়েরা প্রায় ৮/১০ জনোর মত নাস্তিক, শাতিম ও ইসলাম বিদ্বেষী হত্যা করেছেন।
যখন তাদের ফাঁসির রায় দেয়া হয়েছিলো আপনি দেখে থাকবেন অনলাইন এবং অফলাইন আলিম-তালিবুল ইলম, জেনারেল পড়ুয়া ভাইয়েরা ও সাধারণ মানুষদের একটি পজিটিভ ধারণা ছিলো।
এর কারণ হলো টার্গেট নির্বাচনে একিউর বিচক্ষণতা।
একিউ এমন ব্যক্তিদের টার্গেট করেছে যার মাধ্যমে কয়েকটি ফায়দা একই সাথে অর্জিত হয়েছে।
১। নাস্তিক, মুরতাদ, শাতিম ও ইসলাম বিদ্বেষী ধ্বংস হয়েছে।
২। জীবিত এই সমস্ত কুলাংগারদের ভেতরে রুউব তথা ভয় ঢুকে গিয়েছিলো।
৩। সাধারণ জনগনের কাছে একটি পজিটিভ বার্তা পাঠানো।
৪। ইসলাম বিদ্বেষীদের অপকর্ম সকলের সামনে চলে আসা।
দুই.
এই সুন্দর একটি মাঠ সম্পূর্ণ নষ্ট করেছে দাইশ। অপরিপক্ক অদূরদর্শীতা ও শরীয়াহ সম্মত আবেগ বহির্ভূত মানসিকতা নিয়ে হলি আর্টিজানে হামলা, সিলেটে আতিয়্যাহ মহলে হামলা ইত্যাদি।
এগুলোর মাধ্যমে না তো নাস্তিকদের মধ্যে সেই ভয় ঢুকেছে যা একিউর কর্মের কারণে ঢুকেছিলো।
আর না তো জনগণের জন্য কোন ফদয়দাজনক কিছু ছিলো, আর না মুসলিমদের নিকট এর কোন গ্রহনযোগ্যতা অর্জন করতে পেরেছে।
বড় কথা একিউ যে সুন্দর একটি প্লাটফর্ম তৈরি করেছিলো এই জঘন্য না শুকরিয়া আদায়কারী নিমকহারামরা সেই মাঠ শুধু নষ্টই করেনি বরং একিউর প্রতিটি সদস্যের জন্য রাস্তা কণ্টকাকীর্ণ করে তুলছে।
তারা বলবে—
“আমরা নিজেদের ছাড়া আর কাউকেই মুসলিম মনে করিনা” এটা একটি অপবাদ। আল- কায়দা এই অপবাদ আরোপ করে থাকে।
আবার বিভিন্ন হামলায় যদি দেখেন তাহলে দেখবেন একমাত্র দাইশ সমর্থক ছাড়া কেউই তা সমর্থন করেনা। যখন বলবেন কোন মুসলিমই তো এগুলো সমর্থন করেনা তখন তারা ইনিয়েবিনিয়ে বলার চেষ্টা করবে সকলেই নিফাকে জড়িত, কুফরে জড়িত ইত্যাদি ইত্যাদি তাই কাফের মুনাফিকদের সমর্থনে কী'বা আসে যায়...
তিন.
হেরাতে মুহতারাম মুজিবুর রহমান আনসারী রাহিঃ এর উপর হমালাই প্রমাণ করে তারা আদর্শচ্যুত মানবিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধ মিসকিন একটি দল।
ভাবতে পারেন ৭০জন মানুষ মারা গেলো তাদের মধ্যে সাধারণ কত জনগন রয়েছে [নাউজুবিল্লাহ] কী জঘন্য হামলা ও কী জঘন্য কাজ?
অন্যায়ভাবে মানুষ হত্যা করাও তো কোরআন নিষিদ্ধ ঘোষনা করেছে সেখানে মুসলিম হত্যা?
আবার এরাই বলে বেড়াবে আমরা কোন সাধারণ নাগরিক হত্যা করিনা তারা আমাদের টার্গেটও নয়। একই কাহিনি এরা সিরিয়াতে ঘটিয়েছিলো।
এদের নিকৃষ্ট ও বিকৃত মানহাজ প্রতিষ্ঠায় যে বা যাকে বাধাগ্রস্ত মনে করতো তাকে তো হত্যা করতো তার সাথে শত শত সাধারণ জনগনও ওদের হত্যার স্বীকার হতো।
আর বেঙ্গলে ওদের উলালে নাচা কিছু নফসের পুজারি রয়েছে যারা বলে বেড়াতো এসবই অপবাদ আর অপবাদ।
চার.
হে জঘন্য খাওয়ারিজ বাগদাদির উম্মত!
হেরাতে প্রায় ৭০ জন মানুষ শাহদাত বরণ করেছে। তাদের মাঝে কী একজনও মুসলিম ছিলোনা?? তোমরাই না বলেছিলো তোমরা ও সা মা রাহি এর মানহাজে আছো??
তাহলে আমায় বলো এটা ও সা মা রাহিঃ এর কোন মানহাজ??
আর কখনকার মানহাজ?? কোথায় প্রয়োগ হয়েছিলো এই মানহাজ যে মসজিদে জুমার পরে হামলা করা হয়েছে??
আজকে তোমাদের জন্য আমারা মুজাহিদদের নির্দোষতা প্রমাণ করতে পারছিনা। আজকে তোমাদের কারণে আল্লাহর সৈনিকরা প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে..
হে মুজাহিদদের উপর মিথ্যা আরোপকারী ইসলাম ও মুসলিম উম্মাহর শত্রু!!
হে ইসলাম বিদ্বেষী খাওয়ারিজ!
আল্লাহ তায়ালা অচিরেই তোমাদের গুটিয়ে দিবেন যেভাবে ইরাক সিরিয়াতে সমুলে গুটিয়ে দিয়েছেন
—বি-ইজনিল্লাহ
Comment