জিহাদের দাঈর জন্য শরয়ি ইলমের পর জরুরি ইলম হল ইতিহাসের ইলম। যদি দাঈ ইতিহাস সম্পর্কে অবগত থাকে, এবং তা থেকে খোলা মনে শিক্ষা গ্রহণ করে, তাহলে আশা করা যায় সে ভুলভ্রান্তি থেকে অনেকাংশে মুক্ত থাকবে।
একজন জিহাদি বুজুর্গ আলেম বলেছেন "ওই ব্যক্তি জিহাদি আন্দোলনের নেতৃত্বের যোগ্য না, যে ইতিহাসের জ্ঞান রাখে না’। নেতৃত্ব ও দাওয়াত ভিন্ন। কিন্তু জিহাদি আন্দোলনকে একটি পর্যায়ে উঠানোর ক্ষেত্রে পুরোপুরি আলাদাও না।
ইমাম ইবনে তাইমিয়া রহিমাহুল্লাহ বলেন: “যে ব্যক্তিকে আল্লাহ তাআলা ভাগ্যবান করতে চান তখন তাকে অন্যদের থেকে শিক্ষা অর্জনের তৌফিক দান করেন। তারপর ওই ব্যক্তি ওই বিশেষ রাস্তায় চলে যে রাস্তায় আল্লাহ পূর্ববর্তীদের নুছরত ও সাহায্য করেছেন। এবং ওই রাস্তা থেকে বেঁচে থাকে যে রাস্তায় চলে পূর্ববর্তীরা ব্যর্থ হয়েছে”।
বিগত সময় এই জিহাদের কাফেলা যেই গলি, রাস্তা দিয়ে অতিক্রম করেছে, জিহাদের দাঈর সে গলি ঘুপচির কথা জানতে হবে। তার জানতে হবে দাওয়াত ও জিহাদের ক্ষেত্রে কোন কথা-কাজের কারণে সফলতা অর্জন করেছে। আর কোন কারণে পরাজয় বরণ করতে হয়েছে। এবং মুজাহিদরা সাধারণ মানুষের সহযোগিতা থেকে মাহরূম হয়ে গেছে। এটা জানা এই কারণে প্রয়োজন যে, কালকের ব্যর্থতার কারণ আজকের বিজয়ের কারণ হতে পারে না। যেই দাওয়াত ও জিহাদের পদ্ধতি দ্বারা পূর্বে ব্যর্থ হতে হয়েছে, আজও যদি সেই পদ্ধতিতে পথ চলা হয় তাহলে এর ফলাফল বিজয় হবে না। আজ আমাদের সামনে যেই সমস্যাবলি উপস্থিত এগুলোর সব না হোক অনেকগুলোই তাদের সামনেও এসেছিলো।
তারপর আফগানিস্তান থেকে মালি, আলজেরিয়া, শাম ও ইরাক পর্যন্ত জিহাদি আন্দোলনের অভিজ্ঞতাও কম নয়। জিহাদের দাঈ যদি হক পাওয়ার জন্য অস্থির থাকে এবং তার অন্তরে স্বজনপ্রিতির জং না লেগে থাকে তাহলে আশা করা যায় জিহাদি আন্দোলনের ইতিহাস ও অভিজ্ঞতার মধ্যে তার জন্য অনেক খোরাক রয়েছে। এবং এই ইলম তাকে উপকার করবে।
একজন জিহাদি বুজুর্গ আলেম বলেছেন "ওই ব্যক্তি জিহাদি আন্দোলনের নেতৃত্বের যোগ্য না, যে ইতিহাসের জ্ঞান রাখে না’। নেতৃত্ব ও দাওয়াত ভিন্ন। কিন্তু জিহাদি আন্দোলনকে একটি পর্যায়ে উঠানোর ক্ষেত্রে পুরোপুরি আলাদাও না।
ইমাম ইবনে তাইমিয়া রহিমাহুল্লাহ বলেন: “যে ব্যক্তিকে আল্লাহ তাআলা ভাগ্যবান করতে চান তখন তাকে অন্যদের থেকে শিক্ষা অর্জনের তৌফিক দান করেন। তারপর ওই ব্যক্তি ওই বিশেষ রাস্তায় চলে যে রাস্তায় আল্লাহ পূর্ববর্তীদের নুছরত ও সাহায্য করেছেন। এবং ওই রাস্তা থেকে বেঁচে থাকে যে রাস্তায় চলে পূর্ববর্তীরা ব্যর্থ হয়েছে”।
বিগত সময় এই জিহাদের কাফেলা যেই গলি, রাস্তা দিয়ে অতিক্রম করেছে, জিহাদের দাঈর সে গলি ঘুপচির কথা জানতে হবে। তার জানতে হবে দাওয়াত ও জিহাদের ক্ষেত্রে কোন কথা-কাজের কারণে সফলতা অর্জন করেছে। আর কোন কারণে পরাজয় বরণ করতে হয়েছে। এবং মুজাহিদরা সাধারণ মানুষের সহযোগিতা থেকে মাহরূম হয়ে গেছে। এটা জানা এই কারণে প্রয়োজন যে, কালকের ব্যর্থতার কারণ আজকের বিজয়ের কারণ হতে পারে না। যেই দাওয়াত ও জিহাদের পদ্ধতি দ্বারা পূর্বে ব্যর্থ হতে হয়েছে, আজও যদি সেই পদ্ধতিতে পথ চলা হয় তাহলে এর ফলাফল বিজয় হবে না। আজ আমাদের সামনে যেই সমস্যাবলি উপস্থিত এগুলোর সব না হোক অনেকগুলোই তাদের সামনেও এসেছিলো।
তারপর আফগানিস্তান থেকে মালি, আলজেরিয়া, শাম ও ইরাক পর্যন্ত জিহাদি আন্দোলনের অভিজ্ঞতাও কম নয়। জিহাদের দাঈ যদি হক পাওয়ার জন্য অস্থির থাকে এবং তার অন্তরে স্বজনপ্রিতির জং না লেগে থাকে তাহলে আশা করা যায় জিহাদি আন্দোলনের ইতিহাস ও অভিজ্ঞতার মধ্যে তার জন্য অনেক খোরাক রয়েছে। এবং এই ইলম তাকে উপকার করবে।
Comment