একবার এক মজলিসে এক মালউন হিন্দু পুলিশ কর্মকর্তা তার এক বীরত্বের দাস্তান সগর্বে শোনাচ্ছিলো। সে বললো, ২০১৩ সালে জামায়াত শিবির সারাদেশে তান্ডব চালাচ্ছিলো। আমার এলাকায় তাদের দৌড়াত্ব বেড়ে গিয়েছিলো। আমি তখন হার্ড লাইনে গেলাম। পুলিশ সদস্যদের হাতে চায়নিজ রাইফেল তুলে দিলাম। মাত্র ১-২টা লাশ পড়তেই রাজপথ ফাঁকা হয়ে গেলো।
ঘটনাটা এমন একজনের কাছ থেকে শোনা যিনি তার মজলিসে উপস্থিত ছিলেন।
করোনাকালের কথা। ফিলিস্তিদের একটি ফেসবুক পেজের পোস্টে কমেন্ট করেছিলাম। এক লোক দেখলাম হাহা দিলো। তার প্রোফাইল ঘুরে দেখলাম সে ইহুদি আর্মির সদস্য। তাকে বললাম, এই পর্যন্ত কতজন ফিলিস্তিনি শিশুকে হত্যা করলে? সে বললো, যথেষ্ট হয়নি!
অর্থাৎ আরো খুন করলে এই অভিশপ্ত তৃপ্তিলাভ করতোে।
কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদগণ ইসরাইলের ৪০ কিমি অভ্যন্তরে ঢুকে পড়েছেন। হঠাৎ একটা নিউজ সামনে আসলো, ইসরাইলের মিলিটারির মুখপাত্র বলছে, কাসসাম ব্রিগেডের এই আক্রমণ নাকি ইসলাম সমর্থন করে না!
আশ্চর্য, যে চোর কখনো ধর্মের কথা শোনেনি সে কিভাবে ধর্মের কথা বলছে!?
এবার একটি সিনারিও চিন্তা করুন। ধরুন শত্রুবাহিনী তাদের মিলিটারি ট্রাকে করে একটি একটি এলাকায় যাচ্ছে। আপনি সেটা দেখলেন। আড়াল থেকে ধ্রিম ধ্রিম করে গুলি ফায়ার করলেন। কি হবে তখন?
শত্রু বুঝতেে পারবে তার প্রতিরোধের সময় হয়েছে। আর সামনে আগানো যাবে না। কারণ সামনে আগালে বিপদ আসতে পারে। তারা লাফিয়ে ট্রাক থেকে নেমে পড়বে। ট্রাক বা অন্য কিছুর আড়াল নিয়ে আশেপাশে ফায়ারিং শুরু করবে। যতক্ষণ তারা নিশ্চিত না হচ্ছে যে তারা আপনার ঝুঁকি থেকে মুক্ত তারা সামনে আগাবে না।
সে জানে তার হাতে যতই অত্যাধুনিক রাইফেল থাকুক আপনার হাতে থাকা AK-47ও ৩০০ মিটারের মধ্যে যে কাউকে হত্যা করতে পারে।
কিন্তু এই জায়গায় বাধা দিতে যদি জনগন আসে তাহলে শত্রুদের রিয়েকশন সেইম হবে না। জনগনকে ফাঁকা করতে তারা হয়তো এলোপাথারি ফায়ার করবে, স্মোক বোম্ব ছোড়বে। এটার জন্য তাদের অন্তরে না কোনো ভয় জাগ্রত হবে না কোনো আসবে কোনো প্রতিরোধের চিন্তা। তারা তাতে বিপদের কোনো গন্ধ পাবে না, যেটা পাবে আপনার ফায়ারিংয়ে।
আল্লাহর দুশমনেরা আল্লাহর আযাবের ভয় করেনা। তারা ভয় করেনা আপনার বদদোআ বা চোখের পানির। তারা আপনাকে গোনায়ও নিবেনা, যতক্ষণ আপনি খালি হাতে থাকবেন।কিন্তু যখনই অস্ত্র হাতে নিবেন, তারা আপনাকে ভয় পাবে। আপনি যদি তাদের অশান্তির কারণ হন তা আপনার মাথার মূল্য ডিক্লেয়ার করবে, যদিও এর সাথে ভীতিও ঢুকিয়ে দেবে, 'CAUTION: This person can carry weapons!'
ফিলিস্তিনের মুসলিমরা আল্লাহর রহমতে দেরীতে হলেও বুঝতে পেরেছে যে মিছিল আর পাথর ছোড়ার মধ্যে কোনো কল্যাণ নিহিত নেই। বরং তা লুকায়িত আছে তরবারির ছায়াতলে। তারা ইসরাইলের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রাম শুরু করেছেন।
আল্লাহ পাক আমাদের ভাইদের বিজয় দান করুন, তাদেরকে অভিশপ্ত বাহিনীর বিরুদ্ধে অটল হয়ে দাড়ানোর তাওফিক দিন।
ঘটনাটা এমন একজনের কাছ থেকে শোনা যিনি তার মজলিসে উপস্থিত ছিলেন।
*****
করোনাকালের কথা। ফিলিস্তিদের একটি ফেসবুক পেজের পোস্টে কমেন্ট করেছিলাম। এক লোক দেখলাম হাহা দিলো। তার প্রোফাইল ঘুরে দেখলাম সে ইহুদি আর্মির সদস্য। তাকে বললাম, এই পর্যন্ত কতজন ফিলিস্তিনি শিশুকে হত্যা করলে? সে বললো, যথেষ্ট হয়নি!
অর্থাৎ আরো খুন করলে এই অভিশপ্ত তৃপ্তিলাভ করতোে।
*****
কাসসাম ব্রিগেডের মুজাহিদগণ ইসরাইলের ৪০ কিমি অভ্যন্তরে ঢুকে পড়েছেন। হঠাৎ একটা নিউজ সামনে আসলো, ইসরাইলের মিলিটারির মুখপাত্র বলছে, কাসসাম ব্রিগেডের এই আক্রমণ নাকি ইসলাম সমর্থন করে না!
আশ্চর্য, যে চোর কখনো ধর্মের কথা শোনেনি সে কিভাবে ধর্মের কথা বলছে!?
*****
এবার একটি সিনারিও চিন্তা করুন। ধরুন শত্রুবাহিনী তাদের মিলিটারি ট্রাকে করে একটি একটি এলাকায় যাচ্ছে। আপনি সেটা দেখলেন। আড়াল থেকে ধ্রিম ধ্রিম করে গুলি ফায়ার করলেন। কি হবে তখন?
শত্রু বুঝতেে পারবে তার প্রতিরোধের সময় হয়েছে। আর সামনে আগানো যাবে না। কারণ সামনে আগালে বিপদ আসতে পারে। তারা লাফিয়ে ট্রাক থেকে নেমে পড়বে। ট্রাক বা অন্য কিছুর আড়াল নিয়ে আশেপাশে ফায়ারিং শুরু করবে। যতক্ষণ তারা নিশ্চিত না হচ্ছে যে তারা আপনার ঝুঁকি থেকে মুক্ত তারা সামনে আগাবে না।
সে জানে তার হাতে যতই অত্যাধুনিক রাইফেল থাকুক আপনার হাতে থাকা AK-47ও ৩০০ মিটারের মধ্যে যে কাউকে হত্যা করতে পারে।
কিন্তু এই জায়গায় বাধা দিতে যদি জনগন আসে তাহলে শত্রুদের রিয়েকশন সেইম হবে না। জনগনকে ফাঁকা করতে তারা হয়তো এলোপাথারি ফায়ার করবে, স্মোক বোম্ব ছোড়বে। এটার জন্য তাদের অন্তরে না কোনো ভয় জাগ্রত হবে না কোনো আসবে কোনো প্রতিরোধের চিন্তা। তারা তাতে বিপদের কোনো গন্ধ পাবে না, যেটা পাবে আপনার ফায়ারিংয়ে।
আল্লাহর দুশমনেরা আল্লাহর আযাবের ভয় করেনা। তারা ভয় করেনা আপনার বদদোআ বা চোখের পানির। তারা আপনাকে গোনায়ও নিবেনা, যতক্ষণ আপনি খালি হাতে থাকবেন।কিন্তু যখনই অস্ত্র হাতে নিবেন, তারা আপনাকে ভয় পাবে। আপনি যদি তাদের অশান্তির কারণ হন তা আপনার মাথার মূল্য ডিক্লেয়ার করবে, যদিও এর সাথে ভীতিও ঢুকিয়ে দেবে, 'CAUTION: This person can carry weapons!'
ফিলিস্তিনের মুসলিমরা আল্লাহর রহমতে দেরীতে হলেও বুঝতে পেরেছে যে মিছিল আর পাথর ছোড়ার মধ্যে কোনো কল্যাণ নিহিত নেই। বরং তা লুকায়িত আছে তরবারির ছায়াতলে। তারা ইসরাইলের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রাম শুরু করেছেন।
আল্লাহ পাক আমাদের ভাইদের বিজয় দান করুন, তাদেরকে অভিশপ্ত বাহিনীর বিরুদ্ধে অটল হয়ে দাড়ানোর তাওফিক দিন।
নিঃসন্দেহে খলি হাতে প্রাণ দেয়ার মধ্যে না আছে কল্যাণ না আছে মুক্তি। বরং রয়েছে এই সম্ভাবনা যে পরিবার কেঁদেকুটে বেড়াবে যে আমাদের নিহত লোকটা "নিরপরাধ" ছিলো। মিডিয়াতে এসে প্রমাণ করার চেষ্টা করবে যে সে শত্রুর কোনো ক্ষতি করেনি। আর শত্রু গোঁফে তা দিতে থাকবে, "মেরে তো ফেললাম, এখন কি করবো বলো।"
উপমহাদেশের মুসলিম যুবকেরা যত তারাতারি তা বুঝতে পারবে তা মুসলিম জাতির জন্য ততই মঙ্গলজনক হবে।
উপমহাদেশের মুসলিম যুবকেরা যত তারাতারি তা বুঝতে পারবে তা মুসলিম জাতির জন্য ততই মঙ্গলজনক হবে।
Comment