চ্যালেঞ্জের মুখে আমাদের ইমান :
একবিংশ শতাব্দীর শুরু থেকে প্রতিনিয়তই মুসলিমদের নানামুখী চ্যালেঞ্জ ও মুসিবতের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে এর মাত্রা তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। দিনে দিনে ভেঙে পড়ছে মুসলিম সমাজের চিরচেনা লজ্জার প্রতীক ও আত্মমর্যাদার প্রাচীর। ক্রমশই অসহিষ্ণু হয়ে উঠছে চারদিকের পরিবেশ। সময় যে কতটা নাজুক, তা আর বলে বুঝানোর প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না! চিন্তাশীল ব্যক্তি মাত্রই সময়ের এ ভয়ংকর দিকগুলোর ব্যাপারে সবিশেষ অবগত।
এ কঠিন মুহূর্তে নিজেদের ইমান ও ইসলাম টিকিয়ে রাখার চ্যালেঞ্জটাই সবচেয়ে স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ। সকল সাইটে আমাদের অধঃপতন ও পরাজয়ের ষোলোকলা পূর্ণ হওয়ার পর বাকি আছে কেবল আমাদের ব্যক্তিজীবনে লালন করা ইমানের সম্বলটুকু। কিন্তু ঝড়ের যে গতি এবং পরিবর্তনের যে স্রোত, তাতে অন্তরে প্রচণ্ড ভয় ধরে গেছে। সকল কিছু হারানোর পর যদি আমাদের শেষ সম্বল ইমানটাও হারাতে হয় তাহলে আমাদের দুনিয়া ও আখিরাত দুটিই বরবাদ হয়ে যাবে।
সকল বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেওয়ার মতো পরিবেশ বা পরিস্থিতি কোনোটিই এখন নেই। শুধু বর্তমান ভয়ংকর সময়ের বিভীষিকাময় পরিস্থিতিটা অনুধাবন করুন। একটু উপলব্ধি করার চেষ্টা করুন, আমরা কোন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি এবং আমাদের শেষ গন্তব্য কোথায়। সময় এখন হানাহানি বা মারামারির নয়। সকল বিবাদ ছুড়ে ফেলে জাস্ট নিজের ইমান রক্ষার মিশনে নামুন। এ সঙিন মুহূর্তে কেবল শিরকমুক্ত ইমানটাও যদি ধরে রাখা যায় তাহলে আশা করা যায়, সেটাই আখিরাতে নাজাতের জন্য যথেষ্ট হবে।
ফিতনার এ কঠিন সময় সম্পর্কে হাদিসে পরিষ্কার বলা আছে। দুর্ভাগ্য যে, আমাদের অধিকাংশ মুসলিম ভাইয়েরা সেসব ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। এখন আর উদাসীনতার সময় নয়, নয় এখন সময় বসে থাকার। বাঁচতে চাইলে উঠে পড়ুন, ইমানকে নবায়ন করুন এবং ইমানের ওপর আমৃত্যু অটল থাকতে আল্লাহর কাছে দুআ ও নিজের প্রচেষ্টা জারি রাখুন। বস্তুত আল্লাহর বিশেষ দয়া না হলে আমরা কেউই চলমান ফিতনার কবল থেকে রক্ষা পাব না। আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন।
কালেক্ট ::
একবিংশ শতাব্দীর শুরু থেকে প্রতিনিয়তই মুসলিমদের নানামুখী চ্যালেঞ্জ ও মুসিবতের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে এর মাত্রা তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। দিনে দিনে ভেঙে পড়ছে মুসলিম সমাজের চিরচেনা লজ্জার প্রতীক ও আত্মমর্যাদার প্রাচীর। ক্রমশই অসহিষ্ণু হয়ে উঠছে চারদিকের পরিবেশ। সময় যে কতটা নাজুক, তা আর বলে বুঝানোর প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না! চিন্তাশীল ব্যক্তি মাত্রই সময়ের এ ভয়ংকর দিকগুলোর ব্যাপারে সবিশেষ অবগত।
এ কঠিন মুহূর্তে নিজেদের ইমান ও ইসলাম টিকিয়ে রাখার চ্যালেঞ্জটাই সবচেয়ে স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ। সকল সাইটে আমাদের অধঃপতন ও পরাজয়ের ষোলোকলা পূর্ণ হওয়ার পর বাকি আছে কেবল আমাদের ব্যক্তিজীবনে লালন করা ইমানের সম্বলটুকু। কিন্তু ঝড়ের যে গতি এবং পরিবর্তনের যে স্রোত, তাতে অন্তরে প্রচণ্ড ভয় ধরে গেছে। সকল কিছু হারানোর পর যদি আমাদের শেষ সম্বল ইমানটাও হারাতে হয় তাহলে আমাদের দুনিয়া ও আখিরাত দুটিই বরবাদ হয়ে যাবে।
সকল বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেওয়ার মতো পরিবেশ বা পরিস্থিতি কোনোটিই এখন নেই। শুধু বর্তমান ভয়ংকর সময়ের বিভীষিকাময় পরিস্থিতিটা অনুধাবন করুন। একটু উপলব্ধি করার চেষ্টা করুন, আমরা কোন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি এবং আমাদের শেষ গন্তব্য কোথায়। সময় এখন হানাহানি বা মারামারির নয়। সকল বিবাদ ছুড়ে ফেলে জাস্ট নিজের ইমান রক্ষার মিশনে নামুন। এ সঙিন মুহূর্তে কেবল শিরকমুক্ত ইমানটাও যদি ধরে রাখা যায় তাহলে আশা করা যায়, সেটাই আখিরাতে নাজাতের জন্য যথেষ্ট হবে।
ফিতনার এ কঠিন সময় সম্পর্কে হাদিসে পরিষ্কার বলা আছে। দুর্ভাগ্য যে, আমাদের অধিকাংশ মুসলিম ভাইয়েরা সেসব ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। এখন আর উদাসীনতার সময় নয়, নয় এখন সময় বসে থাকার। বাঁচতে চাইলে উঠে পড়ুন, ইমানকে নবায়ন করুন এবং ইমানের ওপর আমৃত্যু অটল থাকতে আল্লাহর কাছে দুআ ও নিজের প্রচেষ্টা জারি রাখুন। বস্তুত আল্লাহর বিশেষ দয়া না হলে আমরা কেউই চলমান ফিতনার কবল থেকে রক্ষা পাব না। আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন।
কালেক্ট ::
Comment