Announcement

Collapse
No announcement yet.

"পশ্চিমা হস্তক্ষেপে ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম : কল্পনা বনাম বাস্তবতা"

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • "পশ্চিমা হস্তক্ষেপে ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম : কল্পনা বনাম বাস্তবতা"

    পশ্চিমা হস্তক্ষেপে ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম : কল্পনা বনাম বাস্তবতা

    জানুয়ারি ২০২৪, বাংলাদেশ। এই স্থান-কালের প্রেক্ষাপট এখানকার শিক্ষিত সচেতন মুসলিমদের কাছে একেবারেই স্পষ্ট। কিন্তু মূল আলাপে যাবার আগে দীর্ঘকালীন ফায়েদার বিবেচনায় (খুবই সংক্ষেপে) প্রেক্ষাপটের প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো একবার উল্লেখ করে দেওয়াই সমীচীন মনে করছি ইন শা আল্লাহ।
    .
    ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বেশ কিছু মাস আগে থেকেই ক্ষয়িষ্ণু সাম্রাজ্য আমেরিকা বেশ সক্রিয় হয়ে ওঠে। প্রচলিত গণতান্ত্রিক সিস্টেমকে হ্যাক করে পর পর তিনবার শাসনক্ষমতায় থাকার পর চতুর্থবার শাসনক্ষমতায় যাওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া আওয়ামী লীগ সরকারকে সাধারণ নির্বাচনের অনেক আগে থেকেই আমেরিকা ভিসা নিষেধাজ্ঞা, বাণিজ্য অবরোধ সহ নানামুখী চাপ প্রয়োগ করতে থাকে।
    .
    বলাই বাহুল্য, বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধান বিরোধী দল বিএনপি - যারা কিনা আরেক সেক্যুলার জাতীয়তাবাদী দল - তাদের সাথেও আমেরিকার যোগসূত্রের বিভিন্ন গুঞ্জন ওঠে। বিএনপি-পন্থী অনেক অ্যাক্টিভিস্টরা স্পষ্টভাবেই আমেরিকার সাহায্যের ব্যাপারে খোলাখোলি কথা বলে যায়। এভাবে চলতে চলতে এটা অন্তত দিবালোকের মতো স্পষ্ট হয়ে যায় যে, তারা আমেরিকার প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপে হলেও আওয়ামী লীগ সরকারের পতন করে শাসনক্ষমতায় যেতে চায়। আরও স্পষ্ট হয়ে যায় যে, সুকৌশলী আমেরিকাও নিজের বিভিন্ন স্বার্থে সেবার বিএনপিকে শাসনক্ষমতায় দেখতে চায়। বিভিন্ন ঘটনা আর রটনার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ এবং নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের জন্য বিএনপি এবং সমমনা দলগুলো বিভিন্ন কর্মসূচী এবং আন্দোলন করতে থাকে।
    .
    একইসাথে গণতন্ত্রের মাধ্যমে ইসলামি শরিয়াহ বাস্তবায়নের জন্য কাজ করে যাওয়া বিভিন্ন ইসলামি দলও বিএনপির আন্দোলনের সাথে অনেকটাই একাত্নতা ঘোষণা করে। অবস্থা এমন হয় যে, গণতান্ত্রিক পন্থায় ইসলামি শরীয়াহ কায়েমের জন্য কাজ করে যাওয়া রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরাও আমেরিকার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সহযোগিতাকে পুঁজি করে বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর সাথে কোনোরকমে জোটবদ্ধ হয়ে হলেও শাসনক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন বুনতে থাকে। এমতাবস্থায়, ইসলামি শাসন কায়েমের জন্য কাফিরদের নির্ধারণ করে দেওয়া সিস্টেমের ভেতর থেকে তাদের হস্তক্ষেপমূলক পৃষ্ঠপোষকতা ও সহযোগিতা গ্রহণ করা বৈধ কি না সে বিষয়ক শরয়ী আলাপে যদি নাও যাই, তবুও বাস্তবতার আলোকে এটা কতটুকু কার্যকর ও ফলপ্রসূ সে বিষয়ে আমাদের সরল মনের আন্তরিক কিছু আলাপ আমরা গণতান্ত্রিক ইসলামি দলগুলোর ‘আন্তরিক’ ভাইদের উদ্দেশ্যে রাখতে চাই।
    .
    বাংলাদেশে প্রায় ১৫ বছর শাসনক্ষমতায় থেকে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে আওয়ামী লীগ তো অন্তত আভ্যন্তরীণভাবে চরম শক্তিশালী হয়ে উঠেছিল। কিন্তু তা সত্ত্বেও আমেরিকার মতো পরাশক্তি যখন চায় না, তখন আওয়ামী লীগেরও ক্ষমতা থেকে উৎখাত হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়ে যায়। আবার দেশটির প্রধান বিরোধী দল বিএনপিও এত শক্তি নিয়ে আন্দোলন করলেও ঘুরেফিরে আমেরিকার হস্তক্ষেপের আশাতেই বুক বাঁধে। এখানে শাসনক্ষমতায় আসা কিংবা টিকে থাকার জন্য গণতান্ত্রিক সিস্টেমটা যে আদৌ মুখ্য নয়, তা আরেকবার দিবালোকের মতো স্পষ্ট হয়ে যায়। আওয়ামী লীগ সরকার তো ঠিকই এই সিস্টেমকে হ্যাক করে দুইবার (২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে) জোর করে শাসনক্ষমতায় থাকতে পেরেছিল। কেন পেরেছিল? কারণ গণতন্ত্রের দেবী আমেরিকা সেই দুইবার বাদ সাধেনি, কারণ সেসময় গেরুয়া সন্ত্রাসী ভারত নিজের স্বার্থে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সরকারকেই সমর্থন দিয়েছিল।
    .
    সহজভাষায় বললে, বাংলাদেশের মতো তৃতীয় বিশ্বের একটি রাষ্ট্রে বিদ্যমান কাঠামোর অধীনে থেকে শাসনক্ষমতায় যাওয়াটা যে আন্তর্জাতিক পরাশক্তি (যেমন: আমেরিকা) কিংবা আঞ্চলিক আধিপত্যবাদী শক্তির (যেমন: ভারত) সমর্থনের ওপর নির্ভরশীল, সেটা বাংলাদেশের ২০২৪ সালের নির্বাচনে যতটা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে, তা যেন এখানকার ইতিহাসে আর কোনো সময়েই অতটা হয়নি।
    .
    গণতন্ত্রের মানহাজ অবলম্বন করা বিভিন্ন ইসলামি দলের চিন্তাশীল আন্তরিক ভাইয়েরা খুব ভালোভাবেই এই ব্যাপারগুলো উপলব্ধি করেন। তাহলে প্রশ্ন হলো, এভাবে শাসনক্ষমতায় গিয়ে প্রকৃত ফায়দা কোথায় যখন আমাদের কাছে স্পষ্ট যে আন্তর্জাতিক কিংবা আঞ্চলিক কোনো কুফরি শক্তির অনুমোদনেই সেই শাসনক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে হয়? এভাবে শাসনক্ষমতায় গিয়েও ‘সত্যিকার ও পূর্ণাঙ্গ ইসলামি শরীয়াহ’ কীভাবে ফিরিয়ে আনা যাবে যখন এই ব্যাপারে আমাদের সামনে মিশর, আলজেরিয়া, এমনকি তুরস্কের মতো ব্যর্থতার উদাহরণ রয়েছে? সত্য হলো – একালের ফিরাউন পশ্চিমা সভ্যতার বিরুদ্ধে জি@হা@দকে এড়িয়ে যাওয়ার, নববী মানহাজকে পরিত্যাগ করে ওদেরই প্রচলন করা তন্ত্রমন্ত্রকে মেনে নেওয়ার অনিবার্য ফল হলো এটা। কুফরি শক্তিগুলোর বিরুদ্ধে নববী সংঘাতকে এড়িয়ে যেতে যেতে একসময় ওদেরই অনুমোদন আর সাহায্যের দিকে তাকিয়ে থাকার পরিণতি বরণ করে নিতে হয়। আর কখনও কোনো কালে শাসনক্ষমতায় গিয়ে পৌঁছলেও ইসলামি শরীয়াহ আর কায়েম না করে পশ্চিমা শয়তানদেরকে খুশি রেখেই টিকে থাকতে হয়। নইলে যে এত বছরের রাজনীতি মুখ থুবড়ে পড়ে!
    .
    প্রিয় ভাইয়েরা, আল্লাহর ইবাদাত একমাত্র তাঁরই নির্দেশিত পন্থায়, তাঁর রাসূল ﷺ-এর দেখানো উপায়ে করলেই কবুল হবে। তাহলে আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দ্বীন কায়েমের ইবাদাত কেন আমরা নুসুসের সুস্পষ্ট পন্থা জি@হা@দ ফি সাবিলিল্লাহকে বাদ দিয়ে ইজতিহাদ করে মানবসৃষ্ট তন্ত্রমন্ত্রকে বেছে নিব? আফসোস গণতন্ত্রকে মানহাজ বানানো বিভিন্ন ইসলামি দলের ভাইদের জন্য। কুফরি শক্তিগুলোর বিরুদ্ধে যে ধরনের সংঘাতকে তারা শুরুতেই আপাত অসম্ভব বলে ইজতিহাদ করে গণতন্ত্রের মানহাজ বেছে নেন, গণতান্ত্রিক প্রতিপক্ষগুলোর বিরুদ্ধে একসময় তারা সেই ধরনের সংঘাতেই গিয়ে লিপ্ত হন। [১] যে আত্নত্যাগ তারা দ্বীন কায়েমের নববী মানহাজ জি@হা@দ@কে বেছে নিয়ে সরাসরি আল্লাহর রাহে করতে পারতেন, সেই ধরনের আত্নত্যাগই তারা কিনা কখনও পশ্চিমা তন্ত্রমন্ত্র ফিরিয়ে আনা তো আবার কখনও সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক নির্বাচনের রাহে করেন। আর প্রায় শত বছর ধরে সেই একই চক্রে ঘুরপাক খাওয়া এখনও চলছে তো চলছেই।
    .
    শুধু বাংলাদেশের হিসেব করলেও, ১৯৭১ সালে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্নপ্রকাশের পর ১৯৭৯ সালের মে মাসে ইকামতে দ্বীন বা আল্লাহর দ্বীন কায়েমের লক্ষ্যে নতুন উদ্যমে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক ইসলামি দলগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড়টি – জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ-এর রাজনীতি শুরু হয়। পরবর্তীতে বাংলাদেশের রাজনীতিতে অনেক চড়াই উতরাই দেখা গিয়েছে। এমনকি সেক্যুলার জাতীয়তাবাদী বিএনপির নেতৃত্বে ঐক্যজোট করে জামায়াতে ইসলামী দলটি বাংলাদেশের শাসনক্ষমতায় কিছুটা অংশও নিয়েছে। কিন্তু ১৯৭৯ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত প্রায় ৪৫ বছরের গণতান্ত্রিক মানহাজে সেই যে ইকামতে দ্বীন বা দ্বীন কায়েমের মূল লক্ষ্য – তা আজোবধি এই জমিনের কোথাও এক মুহুর্তের জন্যও অর্জিত হয়নি।
    .
    অপরদিকে আমাদের সামনে রয়েছে আল্লাহর রাস্তা জি@হা@দ@কে সত্যিকারভাবে আঁকড়ে ধরা আ-ফ-গা-ন মুসলিমদের উদাহরণ। সেই একই বছর অর্থাৎ ১৯৭৯ সালের ডিসেম্বরে আ-ফ-গা-নি-স্তা-নে সোভিয়েত আগ্রাসন থেকে শুরু। সেই থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত তা*লে*বা*ন এবং বৈশ্বিকভাবে জি@হা@দি মানহাজকে জীবন্ত করার লক্ষ্যে কাজ করা মু*জা-হি/দ'রা পরপর দুইটা পরাশক্তিকে হারিয়ে দিয়ে গোটা আ-ফ-গা-নি-স্তা-নের জমিনে আল্লাহর দ্বীন কায়েম করেছেন। একবার ১৯৯৫ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত, আর পরে ২০২১ এর আগস্ট থেকে শুরু হয়ে আল্লাহর ইচ্ছায় এখনও চলছে। আর এই হলো আজকের দুনিয়ায় তন্ত্রমন্ত্রের বিপরীতে আল্লাহর রাস্তার নববী মানহাজকে আঁকড়ে ধরার ফলাফল।
    .
    আ-ফ-গা-নি-স্তা-নে আল্লাহর পক্ষ থেকে বাহ্যিক এই বিজয় যখন অর্জিত হয়নি কিংবা আজোবধি যদি তার দেখা না মিলতো, তখনও আমরা আল্লাহর দ্বীন কায়েমের ক্ষেত্রে কুরআন-সুন্নাহর সুস্পষ্ট নুসুসের বিপরীতে গিয়ে পশ্চিমা তন্ত্রমন্ত্রকে কবুল করে নেওয়ার ইজতিহাদকে বৈধ বলিনি আলহামদুলিল্লাহ, এবং তা কস্মিনকালেও বলবো না ইন-শা-আল্লাহ। কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছায় ২০২১ সালে বাহ্যিক বিজয়ের পর বিস্তীর্ণ জমিনে আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠা হওয়া আ-ফ-গা-নি-স্তা-ন, আর এখন অর্থনৈতিকভাবেও ঘুরে দাঁড়ানোর ফিকিরে থাকা আ-ফ-গা-নি-স্তা-ন কি এখনও তন্ত্রমন্ত্রের পিছনে ছুটে চলা মুসলিম নেতাকর্মীকে কোনো কিছু উপলব্ধি করায় না?
    .
    আবু উবাইদাহ আল-হিন্দি
    ২৩ জুমাদা আল-আখিরাহ, ১৪৪৫ হিজরি​

  • #2
    ★★★
    প্রিয় ভাইয়েরা,
    আল্লাহর ইবাদাত একমাত্র তাঁরই নির্দেশিত পন্থায়, তাঁর রাসূল ﷺ-এর দেখানো উপায়ে করলেই কবুল হবে। তাহলে আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দ্বীন কায়েমের ইবাদাত কেন আমরা নুসুসের সুস্পষ্ট পন্থা জি@হা@দ ফি সাবিলিল্লাহকে বাদ দিয়ে ইজতিহাদ করে মানবসৃষ্ট তন্ত্রমন্ত্রকে বেছে নিব? আফসোস গণতন্ত্রকে মানহাজ বানানো বিভিন্ন ইসলামি দলের ভাইদের জন্য।
    কুফরি শক্তিগুলোর বিরুদ্ধে যে ধরনের সংঘাতকে তারা শুরুতেই আপাত অসম্ভব বলে ইজতিহাদ করে গণতন্ত্রের মানহাজ বেছে নেন, গণতান্ত্রিক প্রতিপক্ষগুলোর বিরুদ্ধে একসময় তারা সেই ধরনের সংঘাতেই গিয়ে লিপ্ত হন। [১] যে আত্নত্যাগ তারা দ্বীন কায়েমের নববী মানহাজ জি@হা@দ@কে বেছে নিয়ে সরাসরি আল্লাহর রাহে করতে পারতেন, সেই ধরনের আত্নত্যাগই তারা কিনা কখনও পশ্চিমা তন্ত্রমন্ত্র ফিরিয়ে আনা তো আবার কখনও সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক নির্বাচনের রাহে করেন। আর প্রায় শত বছর ধরে সেই একই চক্রে ঘুরপাক খাওয়া এখনও চলছে তো চলছেই।
    ★★★


    পুরো লিখাটির কলিজাংশ মনে হলো এই অংশটিকে। আল্লাহ তা'আলা দ্বীন দরদী ভুলপথে হাঁটা আমাদের কলিজার টুকরো ভাইগুলোকে এ কথা গুলো বুঝার তাওফিক দান করুক আমিন।

    পুরো লিখাটি সংক্ষিপ্ত তবে মনে হলো আর কিছু বাদ যায়নি। ইতিহাস, ও শরী'য়ার আলোকে আর্টিকেলটি পরিপূর্ণ ও পরিতুষ্ট, فاعتبروا يا أولي الأبصار হে চাক্ষুষমানেরা/বুদ্ধিমানেরা শিক্ষা গ্রহণ করুন।

    ইয়া আল্ল-হ! আপনি লেখকের ক্বলব ও ক্বলমকে আরো শানিত করে দিন। তিনার ক্বলমকে উম্মাহর ক্বলবের মশাল বানিয়ে দিন। উম্মাহকে তিনার হৃদয়ের প্রতিটা ক্বতরা দরদ ও মুহাব্বত ও লেখনি থেকে উপকৃত করুন। লেখককে আপনি হিদায়াতের পথে ক্বায়েম ও দায়েম রাখুন। মাক্ববুল শাহাদাত দিয়ে ধন্য করুন আমীন ইয়া রব্বাল আলামীন।
    হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

    Comment


    • #3
      মা শা আল্লাহ। অনেক উপকারী ও গুরুত্বপূর্ণ একটি লেখা। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআলা লেখকের ইলম আমলে অনেক অনেক বারাকাহ দান করুন, উম্মাহর কল্যানে লেখাগুলো কবুল ও মাকবুল করেনিন।

      Comment


      • #4
        প্রিয় ভাইয়েরা, আল্লাহর ইবাদাত একমাত্র তাঁরই নির্দেশিত পন্থায়, তাঁর রাসূল ﷺ-এর দেখানো উপায়ে করলেই কবুল হবে। তাহলে আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দ্বীন কায়েমের ইবাদাত কেন আমরা নুসুসের সুস্পষ্ট পন্থা জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহকে বাদ দিয়ে ইজতিহাদ করে মানবসৃষ্ট তন্ত্রমন্ত্রকে বেছে নিব?
        আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দ্বীন কায়েমের ইবাদাত​ও আমরা তাঁরই নির্দেশিত পন্থায়, তাঁর রাসূল ﷺ-এর দেখানো উপায়ে ​করবো ইনশাআল্লাহ। তাহলেই বিইযনিল্লাহ আমরা সফল হবো।
        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

        Comment

        Working...
        X