Announcement

Collapse
No announcement yet.

পাঠচক্র- ২৭ || “এই তো গাযা… যা মানবাধিকারের লজ্জাজনক সুর তুলে ধরেছে,, দ্বিতীয় ও তৃতীয় সপ্তাহ” ।। সালেম আল শরীফ || ১ম পর্ব

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • পাঠচক্র- ২৭ || “এই তো গাযা… যা মানবাধিকারের লজ্জাজনক সুর তুলে ধরেছে,, দ্বিতীয় ও তৃতীয় সপ্তাহ” ।। সালেম আল শরীফ || ১ম পর্ব

    আন নাসর মিডিয়াপরিবেশিত

    এই তো গাযা

    ধৈর্যশীলদের মা, যার পড়শিরা তার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে

    [যুদ্ধের চতুর্থ সপ্তাহ]

    ।।সালেম আল শরীফ||

    এর থেকে১ম পর্ব


    بسم الله الرحمن الرحيم


    পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি

    এই তো গাজা...ধৈর্যশীলদের মা, যার পড়শিরা তার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে



    ওহ! ফিলিস্তিন.. আমার ছোটবেলা থেকেই তুমি আমার হৃদয়ে ছিলে। আমি তোমার কাছে পাঠানোর জন্য স্কুলে শীতকালীন সহায়তার কুপন কিনতাম। আমাদের ফিলিস্তিনি প্রতিবেশীর আঘাতের কথা কি আর বলবো! এই আঘাত কখনো অল্পকালের জন্য আলোচনার বাইরে থাকতো, এরপর আবার ব্যান্ডেজ করা সেই পরিচিত রূপ নিয়ে ফিরে আসতো। এগুলো আমার কল্পনা থেকে কেমন করে আমি হারাতে পারি!

    আমি মিশরের সন্তান হিসেবে কেমন করে তোমাকে ভুলতে পারি হে ধৈর্যশীলদের মা ও আমার খালা ফিলিস্তিন! তুমিই তো নিজের ভালোবাসার বুকের দুধ খাইয়ে আমাকে বড় করেছো। তুমি দুধ ছাড়ানো পর্যন্ত আমার পাশেই ছিলে। একটি প্রজন্ম বড় হয়েছে তোমাকে স্বাধীন করার প্রচেষ্টায়; আল্লাহর দীনকে সুসংহত করার সংগ্রামে। যে সময়টাতে আমি শীতকালীন সহায়তার কুপন কিনতাম; সেদিনের পর থেকে প্রায় ৫৫ বছর কেটে গেছে, এখনো তুমি সেরকমই ধৈর্য ধারণ করে প্রতিদানের আশা করে যাচ্ছো!

    কত দিন গড়িয়েছে! আমরা জীবনের কত পথ পাড়ি দিয়েছি! তারই মধ্য দিয়ে আমরা শিখেছি যে, প্রজ্ঞার জন্য দৃঢ়তার প্রয়োজন, সহনশীলতার জন্য রাগের প্রয়োজন, করুণার জন্য শাস্তির প্রয়োজন, সাহসের জন্য তীক্ষ্ণতা ও সূক্ষ্মতার প্রয়োজন, রাজনীতির জন্য ধূর্ততার প্রয়োজন, বিজয়ের জন্য ধার্মিকতার প্রয়োজন এবং ক্ষমতা বিস্তারের জন্য ক্ষমার প্রয়োজন। এভাবেই আমরা লড়াই শুরু করি এবং এভাবেই আমরা লড়াই শেষ করি

    সত্য-মিথ্যার লড়াইয়ের এই অধ্যায়ে মুসলিম উম্মাহ্ একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক মোড় অতিক্রম করছে। উম্মাহ্ যদি এটিকে ভালোভাবে ব্যবহার করে, তবে এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মোড়। এই সহস্রাব্দের শুরু থেকে আল্লাহ তাআলা তাঁর মুজাহিদ বান্দাদেরকে আমেরিকান ও ইহুদীদের বিরুদ্ধে প্রচণ্ড লড়াইয়ের তাওফীক দান করেছেন। তাঁরা তাদের উপর প্রচণ্ড আঘাত হেনেছেন। মুজাহিদীন শত্রুদের অভ্যন্তরীণ ভঙ্গুরতা এবং বাহ্যিক মূর্খতার আবরণ প্রকাশ করে দিয়েছেন।

    অস্ত্র ও প্রযুক্তির পার্থক্য থাকায় মুজাহিদীন গেরিলা যুদ্ধের মূলনীতি ব্যবহার করেছেন। তাঁরা শত্রুদের শক্তি, প্রযুক্তি ও সামরিক শ্রেষ্ঠত্বকে তাদেরই বিরুদ্ধে ব্যবহার করেছেন। আজ উম্মাহর সন্তানদের সামনে লড়াইয়ের পরবর্তী স্তরে উন্নীত হবার সুযোগ অবারিত। নব্বই দশকের গোড়ার দিকে আমেরিকানরা একবার সোমালিয়া থেকে বিতাড়িত হয়েছিল এবং কয়েক বছর আগে আবারও বিতাড়িত হয়েছে। তারা দুই বছর আগে আফগানিস্তান থেকেও পালাতে বাধ্য হয়েছে। একইভাবে ফিলিস্তিনে ইহুদীবাদী শত্রুর ভঙ্গুরতা এমন এক অপারেশনের মধ্য দিয়ে সকলের সামনে চলে এসেছে, যা ছিল ১১ই সেপ্টেম্বরের ঘটনার পর থেকে অদ্যাবধি সবচেয়ে চমৎকার এক অভিযান।

    আল-আযহার প্রতিষ্ঠানের জন্য এটা খুবই একটা সুন্দর বিষয় হবে যে, তার বিবৃতিতে আমেরিকানদের উপর মুজাহিদীনের শ্রেষ্ঠত্বের পক্ষে সাক্ষ্য দেয়া হবে। এ সম্পর্কে আল-কায়েদার অন্তর্গত আন-নাফির[1] বুলেটিনে মন্তব্য করা হয়েছে। আমরা আল-আযহারকে বলবো: এখনো কি শাসক মহলের কাছ থেকে দূরে সরে আসার এবং দাসত্বের শিকল ভেঙে ফেলার সময় হয়নি? বিপ্লবের পথে অগ্রসর হয়ে, হারিয়ে যাওয়া অতীত ইতিহাসের সেই সম্মান ও গৌরব ফিরিয়ে আনার কি এখনো সময় হয়নি?

    ***


    আসুন! আমরা বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে গৌরবময় গাজার দৃশ্যটি দেখি:


    শত্রুর দৃষ্টিকোণ থেকে:


    আমেরিকা ফিলিস্তিনের ইহুদীবাদী দখলদারদের জন্য এক হাতে দশ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি আর্থিক সহায়তা দিয়েছে। আর অন্য হাতে দিয়েছে সব ধরনের অস্ত্র, আন্তর্জাতিকভাবে নিষিদ্ধ সব ধরনের বোমা ও ক্ষেপণাস্ত্র। এগুলো দিয়ে তারা গাজায় বেসামরিক মুসলিমদের উপর বোমা মেরেছে। আফগানিস্তানের মাটিতে পরাজিত বিমানবাহী রণতরী, ২০০০ এলিট সৈন্যের বাহিনী এবং আমেরিকান জেনারেলদের প্রেরণের ধারা জারি রেখেছে আমেরিকা।

    এভাবেই আমেরিকা সরাসরি গাজা উপত্যকার মুসলিমদের বিরুদ্ধে, এমনকি সমগ্র মানব জাতির বিরুদ্ধে গণহত্যা ও অপরাধে নেতৃত্ব দিয়ে আসছে। নিঃসন্দেহে এটা মানব সম্প্রদায় এবং তাদের মালিকানাধীন সবকিছুর উপর নির্লজ্জ আক্রমণ। গাজায় এমন একটিও সামরিক লক্ষ্য নেই, যা নিয়ে তারা কথা বলতে পারে। বিকৃত তাওরাত গ্রন্থে যা বলা হয়েছে, তা ছাড়া তাদের সামনে এমন কোনো টার্গেট নেই, যা কারো পক্ষে যুক্তি দিয়ে বোঝা সম্ভব।

    হত্যা ও নাশকতার পক্ষে তাদের দলীল হলো Deuteronomy (২০ নং অধ্যায়)-তে যা এসেছে। তাদের মতে- সন্ধি হলো দাস বানানো ও পরাধীন করে রাখার নাম। যখন তারা তাদের শত্রুর সাথে যুদ্ধ করে তাদেরকে পরাজিত করে; তখন তাদের অবশ্যই তরবারি দিয়ে সমস্ত পুরুষকে হত্যা করতে হবে। নারী, শিশু এবং গবাদি পশুসহ পৃথিবীর সমস্ত কিছুকে লুণ্ঠন হিসাবে গ্রহণ করে ভক্ষণ করতে হবে। এই বিধান দূরবর্তী শহরগুলির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। তবে নবীদের অঞ্চল (মধ্যপ্রাচ্য)-এর জন্য বিধান হল: গণহত্যা।

    একই অধ্যায়ে কিছু অংশ পরে এসেছে: [- ১৬ - এই জাতিগোষ্ঠীর যে শহরগুলো তোমাদের ঈশ্বর প্রভু তোমাদেরকে উত্তরাধিকার হিসেবে দিচ্ছেন, সেখানে তোমরা কোনো একটি মানুষও ছেড়ে যাবে না। - ১৭ - বরং তোমরা তাদেরকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করবে: হিট্টাইটস (Hittites), আমোরিয়ান (Amorites), কেনানীয় (Canaan), ফ্রিসিয়ান (Frisians), হিব্বীয় (Hivites) এবং যিবুসীয়দের (Jebusites) সকলকেই; যেমনটা তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু তোমাদের আদেশ করেছেন।]

    বাইবেলের এই পাঠ্যের মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারি যে, সামরিক উদ্দেশ্যগুলি গুরুত্বপূর্ণ নয় বরং সাধারণ মানুষরাই লক্ষ্যবস্তু ও টার্গেট। বিশ্বজুড়ে ইহুদী ও ক্রুসেডাররা একই টার্গেট সামনে রেখে যুদ্ধ করে। কারণ তাদের সংবিধান হল তাওরাত গ্রন্থ (ওল্ড টেস্টামেন্ট); জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক আইন নয়। তাই মানবাধিকার নিয়ে তাদের সাথে কথা বলার কোনো মানে নেই।

    আন্তর্জাতিক আইন ও সীমাবদ্ধতা- শুধু দুর্বল, নিপীড়িত ও মজলুমদের জন্য। ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের মার্কিন শাসকরা কখনোই আন্তর্জাতিক আইনের তোয়াক্কা করেনি। ইসরাইল ৭৫ বছর ধরে ফিলিস্তিন দখল করে আছে। তারা ২০ বছর ধরে গাজা ও পশ্চিম তীর অবরোধ করে রেখেছে। তারা ফিলিস্তিনি অঞ্চলে বসতি নির্মাণ বন্ধ করেনি। তারা সেখানে একটা বর্ণবাদী শাসন চাপিয়ে দিয়েছে, যা ইতিহাসের সবচেয়ে জঘন্য ও ন্যাক্কারজনক ব্যবস্থা। তারা হত্যা, গ্রেফতার, ধ্বংস ও লুণ্ঠনের পদ্ধতিগত প্রচারণা চালিয়ে আসছে।

    জনগণের পানি, খাদ্য, জ্বালানি এবং জীবন ধারণের প্রয়োজনীয় উপকরণ সরবরাহের পথ বন্ধ করে রেখেছে। ... সমস্ত মানুষের সঙ্গে তারা এরূপ আচরণ করে আসছে। তারা তাওরাত গ্রন্থে বর্ণিত গণহত্যার অনুশীলন করে আসছে। এই সব কি আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন নয়? আন্তর্জাতিক আইন কি কখনও সত্যিকার প্রাপকদের প্রাপ্য অধিকার পুনরুদ্ধারে কিংবা ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে কার্যকরী কোনো ভূমিকা রেখেছে?

    তারপরও ঘৃণ্য ক্রুসেডার পশ্চিমারা ইহুদীদের আত্মরক্ষার অধিকার ঘোষণা করে! কীভাবে একটা দখলদার রাষ্ট্রের আত্মরক্ষার অধিকার থাকতে পারে? নিপীড়িত ফিলিস্তিনিদেরকেই কেমন করে নিপীড়ক ও জল্লাদহিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে? শত শত[2] ইহুদী হত্যা করে সন্তুষ্ট হওয়াটা ছিল হিটলারের একটা ব্যর্থতা। এরা এমন এক জাতি, যাদেরকে গণহারে হত্যা ও জাতিগত নিধন করা উচিত ছিল। আগামী সময়টাতে - ইনশাআল্লাহ - সেটাই ঘটতে চলেছে। সে সময় তাদের জন্য ক্রন্দনকারী কেউ থাকবে না।

    বাস্তবে যা ঘটছে, তা থেকে আমরা তাদের ধর্মীয় অঙ্গীকার ও প্রতিশ্রুতি কি ধরনের সেটা স্পষ্ট বুঝতে পারছি মানবজাতির প্রতি তাদের ঘৃণা ও বিদ্বেষের মাত্রা কত বেশি! এইসব নির্লজ্জ পাশবিকতা, অপরাধ এবং গণহত্যাকে কিছুতেই অস্বীকার করা যায় না। যদিও তারা এগুলো ঢাকার দুর্বল ও ব্যর্থ চেষ্টা করে যাচ্ছে।

    হাতে হাতে মোবাইল ফোন থাকার কারণে আজ প্রত্যেকেই এক একটি স্যাটেলাইট চ্যানেলের মতো হয়ে গিয়েছে। সাধারণ মানুষ এই মোবাইল ফোন দিয়ে চমকপ্রদ তথ্য সম্প্রচার করছে। তাই বর্তমান সময়ে সরাসরি সম্প্রচারকারী স্যাটেলাইট চ্যানেলের সংখ্যা উল্লেখ করার প্রশ্নই আসে না। এ বিষয়টা থেকে আমরা আরও বুঝতে পারি যে, তারা তাদের অপরাধ ধামাচাপা দিতে চায় না। বরং, তারা এগুলো দিয়ে সমগ্র বিশ্বকে আতঙ্কিত করতে চায়।

    ইহুদী ও আমেরিকানরা ভুলে গেছে যে, তারা গাজা নামক একটি বৃহৎ শহরে অবরুদ্ধ বেসামরিক, দুর্বল লোকদের একটি জাতিকে ধ্বংস করছে। তারা ভুলে গেছে, এইতো সেদিন আফগানিস্তানে তাদের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। তারা সেখান থেকে অপমান ও লাঞ্ছনা-গঞ্জনার স্বাদ পেয়েছে। তারা কি গাজার মুসলিমদের মাধ্যমে মুসলিম আফগানদের প্রতিশোধ নেবে? তাদের পাগলামো-ভরা বোমা হামলার মহাকাব্য ঘিরে এমনি আরও অনেক প্রশ্ন রয়েছে:

    যেমন, তোমরা কি গাজার ক্ষমতাসীন (হামাস) সরকারকে উৎখাত করতে পেরেছ? তোমরা কি বন্দীদের মুক্ত করতে পেরেছ? তোমরা কি তোমাদের অনুগত সরকার চাপিয়ে দিতে পেরেছ? তোমরা কি (হামাস)-কে ধ্বংস করে তাদের অস্তিত্ব মুছে দিতে পেরেছ? তোমরা কি আফগানিস্তানে তোমাদের অভিজ্ঞতা থেকে উপকৃত হয়েছ? তোমরা কি পেরেছিলে তোমাদের কাদায় ডুবে যাওয়া অহংকার শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে? তোমরা কি তোমাদের ব্যর্থ, অপূর্ণাঙ্গ মস্তিষ্ক দিয়ে পরিবর্তনশীল বাস্তবতা উপলব্ধি করতে পেরেছ? একথা বুঝতে পেরেছ যে, এখন পিছনে চলে যাওয়ার আর কোনো সুযোগ নেই? - সব প্রশ্নের উত্তর হলো শুধু না আর না তোমরা এখন তাহলে কি করবে? আফগানিস্তানের অভিজ্ঞতা কি সাম্প্রতিক নয়?

    তোমাদের প্রত্যাশা অচিরেই মাঠে মারা যাবে। তোমাদের প্রচেষ্টা লক্ষ্যচ্যুত হবে। তোমাদের অবরোধ কোনো কাজে আসবে না। বোমা হামলা করেও তোমরা কিছু করতে পারবে না। গাজাকে জনশূন্য করার অথবা এর জনগণকে বাস্তুচ্যুত করতে তোমরা সক্ষম হবে না। সময় তোমাদের জন্য লজ্জা ছাড়া আর কিছুই বয়ে আনবে না। ইতিহাস সাক্ষী থাকবে যে, অস্ত্রের অধিকারী হবার কারণে একটা জাতির হৃদয় শক্ত হয়ে গিয়েছিল। সম্পদ হস্তগত করা এবং ক্ষমতা চুরি করা ভিন্ন আর কোনো কারণ ছাড়াই তারা তাদের আশেপাশের লোকদেরকে ধ্বংস করেছিল।


    সারা বিশ্বের সকল জাতিগোষ্ঠী, সকল অঞ্চলের ও বর্ণের জনগোষ্ঠীর কর্তব্য হচ্ছে:

    বর্তমান পৃথিবীর বিভিন্ন অংশে বিভিন্ন ফ্রন্টে, জায়গায় জায়গায় ইহুদী গোষ্ঠী ও আমেরিকানদের বিরুদ্ধে উন্মুক্ত রণাঙ্গনে নিজেদেরকে উপস্থিত করা। তাদের বিরুদ্ধে কোনো সীমা-পরিসীমা ছাড়া যেকোনো অস্ত্রের অধিকারী হওয়া। তাদের বিরুদ্ধে যেকোনো ধরনের অস্ত্র নির্দ্বিধায় ব্যবহার করা বিশ্বের তাবৎ জনগোষ্ঠী যদি এ কাজ করতে না পারে, তাহলে ইহুদী গোষ্ঠী ও আমেরিকানদের চাবুক গ্রহণের জন্য নিজেদের পিঠ অবশ্যই যেন তারা প্রস্তুত করে রাখে।


    [1] আমাদের অনুসন্ধানেতুফানুল আকসাশুরু হওয়ার পর আন-নাফির এরদুটি (৩৭-৩৮) বুলেটিন প্রকাশিত হয় সে দুটি বুলেটিনে আল-আযহার এর কোনো বিবৃতি খুঁজে পাওয়া যায়নি খুব সম্ভব নামের ক্ষেত্রে মুহতারাম লেখকের বিষয়টিতাসামুহহিসাবে বিবেচ্য তবে আস-সাহাব মিডিয়া থেকে প্রকাশিতহে ইসলামের আলেমগণ! কাফেলায় শরীক হোন!’-আসিম আল-মাগরিবি > এটাতে আল-আযহার এর বিবৃতি পাওয়া যায়আগ্রহী পাঠকগণ এই নাম দিয়ে নেটে সার্চ দিয়ে দেখতে পারেন ইনশাআল্লাহ। [সম্পাদক]
    [2] উইকিপিডিয়া তথ্যানুযায়ী- আনুমানিক ষাট লক্ষ ইহুদী হত্যা করেছে হিটলার [সম্পাদক]





Working...
X