Announcement

Collapse
No announcement yet.

ইসলামী বিপ্লবকে সমাহিতকরণ - শায়খ খালিদ উমর বাতারফি (রাহিমাহুল্লাহ) বয়ানের আলোকে।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ইসলামী বিপ্লবকে সমাহিতকরণ - শায়খ খালিদ উমর বাতারফি (রাহিমাহুল্লাহ) বয়ানের আলোকে।

    আরব বসন্তের পর শায়খ খালিদ উমর বাতারফি (রাহিমাহুল্লাহ) একটি খুতবায় বলেন, পশ্চিমা বিশ্ব এই বিপ্লবকে, যাকে তারা “আরব বসন্ত” নামে অভিহিত করে, নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে ও ধ্বংস করে দিতে তিনটি উপায় গ্রহণ করেছে।

    যদিও তিনি ‘আরব বসন্ত’ নামেই ঘটনাটিকে চিহ্নিত করেছেন, তবে তাঁর এই বক্তব্য কেবল এই একটি ভূখণ্ড বা ঘটনার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। বাস্তবে, পৃথিবীর যেকোনো বিপ্লব, বিশেষ করে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলে যখন কোনো জনজাগরণ বা পরিবর্তনের প্রচেষ্টা দেখা দেয়, তখন একই কৌশল, একই পদ্ধতি এবং একই ধরণের পদক্ষেপ নেওয়া হয়।

    শায়খ খালিদ উমর বাতারফি (রাহিমাহুল্লাহ) তাঁর খুতবায় যে তিনটি উপায়ের কথা উল্লেখ করেছেন, যার মাধ্যমে পশ্চিমা বিশ্ব আরব বিপ্লবকে আয়ত্ত্বে আনার এবং সমাহিত করার চেষ্টা করেছে—সেই আলোকে আমরা বর্তমানে বাংলাদেশের যে অভ্যুত্থান ঘটেছে, তা বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করব। এই আলোচনায় আমরা দেখার চেষ্টা করব কীভাবে সেই একই পদ্ধতি, সেই একই ছক, এবং একই নিয়ন্ত্রণমূলক কৌশল এখানে প্রয়োগ করা হয়েছে বা হচ্ছে। আমরা পর্যবেক্ষণ করব কীভাবে এই অভ্যুত্থানকেও একটি নির্ধারিত কাঠামোর মধ্যে আবদ্ধ করার প্রচেষ্টা চলছে, এবং সেই প্রেক্ষাপটে শায়খের কথাগুলোর বাস্তবতা বাংলাদেশেও প্রতিফলিত হচ্ছে।

    শায়খ খালিদ উমর বাতারফি (রাহিমাহুল্লাহ) প্রথম যে কৌশলের কথা বলেন তা হলো, বিপ্লবীদের প্রকৃত ক্ষোভকে প্রশমিত করে দেওয়া এবং একইসাথে বিপ্লবের প্রবাহকে এমনভাবে পরিচালিত করা যাতে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের নিজেদেরই পাপেট শাসক ও ধর্মনিরপেক্ষ এজেন্টদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়—অর্থাৎ জনতার সামনে এজেন্টদের ত্যাগের ভান করে আসল কাঠামো ও প্রভাব বলয়কে অক্ষত রাখে।

    এই কৌশলের বাস্তব প্রতিফলন বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে দৃশ্যমান। দীর্ঘদিন ধরে হাসিনা সরকারের দমননীতি, কর্তৃত্ববাদ, মানবাধিকার লঙ্ঘন, ইসলামবিরোধী অবস্থান এবং গণতন্ত্রের নামে একদলীয় শাসনের কারণে জনগণের মাঝে এক তীব্র ক্ষোভ ও হতাশা সৃষ্টি হয়েছে। এই ক্ষোভ যখন সংগঠিত হতে শুরু করে এবং অভ্যুত্থানের দিকে ধাবিত হয়, তখন পশ্চিমা বিশ্ব তা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করতে থাকে এবং তাদের নিজস্ব স্বার্থকে রক্ষার জন্য সেই ক্ষোভকে নিঃশেষ করতে সক্রিয় হয়।

    প্রথমেই, আন্তর্জাতিক মহলের পক্ষ থেকে কিছু প্রতীকী সমালোচনা, মানবাধিকার নিয়ে উদ্বেগ, কিংবা নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়—যাতে জনগণ মনে করে, পশ্চিমা শক্তি এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। বাস্তবে এটি একটি নিয়ন্ত্রিত ক্ষোভ প্রশমনের কৌশল, যেখানে আসল ব্যবস্থার বিরুদ্ধেই নয়, বরং ব্যবস্থার একজন অস্থায়ী রক্ষকের বিরুদ্ধে কিছু বক্তব্য দিয়ে রাগের আগুনকে ধোঁয়া বানিয়ে ফেলা হয়। এই ধরনের কৌশল জনগণকে আশ্বস্ত করে যে, ‘পরিবর্তন আসছে’, অথচ সেই পরিবর্তন কোনো মূল কাঠামোতে আঘাত হানে না।

    একইসাথে পশ্চিমারা হাসিনা সরকারের কিছু নীতির সমালোচনা করলেও, বিকল্প হিসেবে এমন কিছু শক্তিকে সামনে আনার চেষ্টা করে যারা তারই মত সেক্যুলার, পশ্চিম-অনুগত এবং ইসলামী আদর্শ থেকে সমভাবে বিচ্যুত। ফলে জনতা ভুলভাবে ধারণা করে, হয়তো এরাই প্রকৃত ‘বিকল্প’। বাস্তবে এটি ক্ষমতার রূপান্তর নয়, বরং নিয়ন্ত্রিত রদবদল—যেখানে এক পাপেটের জায়গায় আরেক পাপেট আসে, কিন্তু সুতো থাকে একই হাতে।

    এই প্রক্রিয়ায় একদিকে জনতার ক্ষোভ ক্রমশই দিকহীন ও বিভ্রান্তিকর হয়ে পড়ে, অন্যদিকে ‘প্রতিকার’ বা ‘পরিবর্তন’ নামে যা হাজির করা হয়, তা প্রকৃত মুক্তির পরিবর্তে আরেকটি শৃঙ্খল হয়ে দাঁড়ায়। অতএব, শায়খ যে প্রথম স্তরের চিত্র তুলে ধরেছিলেন, তার নিখুঁত প্রতিচ্ছবি আমরা বাংলাদেশে দেখতে পাই—যেখানে অভ্যুত্থানকে একটি নিষ্ক্রিয় উত্তেজনায় রূপান্তর করে পশ্চিমারা তাদের নিজের দোসরদের সাময়িকভাবে বলি দিয়ে বাস্তব পরিবর্তনকে রোধ করে।

    শায়খ খালিদ উমর বাতারফি (রাহিমাহুল্লাহ) যে দ্বিতীয় পদক্ষেপের কথা বলেছেন, তা হলো পশ্চিমাদের সাময়িকভাবে দুর্বল ইসলামী বুদ্ধিজীবীদের ক্ষমতায় বসিয়ে দেওয়া, যাতে তারা একদিকে কিছু সময়ের জন্য সমস্যার সমাধান করতে পারে, আর অন্যদিকে পশ্চিমাদের স্বার্থের জন্য কোনো বাস্তব হুমকি সৃষ্টি না হয়। পশ্চিমারা জানে যে, এই বুদ্ধিজীবীরা তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকবে এবং দীর্ঘমেয়াদে কোনো বিপর্যয় সৃষ্টি করতে সক্ষম হবে না। তারা এদের ক্ষমতায় বসিয়ে কিছুদিনের জন্য শাসন ক্ষমতা দেখায়, কিন্তু এরপর যখন প্রয়োজনীয় নীলনকশা প্রস্তুত হয়ে যায়, তখন সেসব বুদ্ধিজীবীকে বাদ দিয়ে নিজেদের এজেন্টদের প্রয়োগ শুরু করা হয়।

    বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে এই কৌশল স্পষ্টভাবে লক্ষ্য করা যায়। যখন জনগণের মধ্যে গভীর ক্ষোভ সৃষ্টি হয় এবং হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে ব্যাপক প্রতিবাদ শুরু হয়, তখন পশ্চিমা শক্তি কিছু ইসলামী নেতাকে সামনে নিয়ে আসে। তাদের মধ্যে কিছু বুদ্ধিজীবী এবং ধর্মীয় নেতা যারা আপোষকামী এবং একসময় পশ্চিমাদের সমর্থনপুষ্ট, তারা জনগণের আশায় কিছু সময়ের জন্য শাসনের কাজে অংশগ্রহণ করে। পশ্চিমারা জানে, এদের কোনোভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে, কারণ এই নেতারা ধর্মীয় আদর্শের চেয়ে রাজনৈতিক স্বার্থের দিকে বেশি নজর দেন, এবং ইসলামের মূলনীতি থেকে অনেক দূরে সরে গেছেন।

    তাদের ক্ষমতায় আসার পর, কিছু সময়ের জন্য সরকার ও বিরোধী পক্ষের মধ্যে একটি মধুর সমঝোতা বা সমাধান তৈরি হওয়ার চেষ্টা হয়, কিন্তু এটি কখনোই একটি প্রকৃত ইসলামি শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার দিকে এগিয়ে যায় না। যখন পশ্চিমাদের প্রয়োজনীয় নীলনকশা সম্পন্ন হয়ে যায় এবং পরিস্থিতি তাদের পক্ষে চলে আসে, তখন তারা আবার সেই বুদ্ধিজীবীদের প্রতিস্থাপন করে তাদের আসল এজেন্টদের সামনে নিয়ে আসে এবং তাদের ব্যবহার করে নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখে। এইভাবে, সাময়িকভাবে কিছু ইসলামি বুদ্ধিজীবী ক্ষমতায় আসলেও, তারা বাস্তবে কোনও পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয় না, বরং শুধুমাত্র পশ্চিমাদের স্বার্থ বাস্তবায়নেই সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

    এভাবে বাংলাদেশে শায়খ খালিদের বর্ণিত দ্বিতীয় পদক্ষেপটি বাস্তবে রূপ পায়—পশ্চিমাদের নীলনকশা অনুযায়ী ক্ষমতায় আসা কিছু দুর্বল ইসলামী নেতাদের দ্বারা সাময়িকভাবে শান্তি এবং সমাধান তৈরির ভান, কিন্তু পরে সেই সমাধানটি মূলত তাদের প্রভাবের অধীনে চলে যায়, এবং প্রাথমিক লক্ষ্য পরিবর্তন করা হয়।

    শায়খ খালিদ উমর বাতারফি (রাহিমাহুল্লাহ) তৃতীয় পদক্ষেপে বলেন, বিপ্লবের ফলাফল থেকে হওয়া আশঙ্কা প্রশমিত হলে পশ্চিমারা তাদের এজেন্টদের (গণতন্ত্রী, ধর্মনিরপেক্ষদের) নিয়ে ফিরে আসে। অর্থাৎ, যখন তারা বুঝতে পারে যে বিপ্লব বা আন্দোলন শেষ পর্যন্ত তাদের কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জন করতে পারবে না এবং পরিস্থিতি তাদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসছে, তখন তারা তাদের প্রাক্তন এজেন্টদের পুনরায় শক্তি দিয়ে ফিরে আসে। এই এজেন্টরা সাধারণত পশ্চিমা বিশ্বকে সুবিধা দেয় এবং ইসলামিক আদর্শ বা ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠার বিপক্ষে কাজ করে।

    বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে, বিশেষ করে হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থানের আলোকে এই কৌশলও স্পষ্টভাবে লক্ষ্য করা যায়। দীর্ঘদিন ধরে হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে চলমান প্রতিবাদ ও জনগণের ক্ষোভের পর, যখন পশ্চিমারা দেখল যে আন্দোলনটি তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকছে না এবং পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠছে, তখন তারা একটি নতুন কৌশল গ্রহণ করে।

    পশ্চিমা শক্তি আবার তাদের পুরনো এজেন্টদের—ধর্মনিরপেক্ষ বা গণতন্ত্রের পক্ষে থাকা কিছু রাজনৈতিক শক্তি ও ব্যক্তিকে সামনে নিয়ে আসে, যারা ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠার পরিবর্তে একটি প্রথাগত গণতন্ত্রের কাঠামো প্রতিষ্ঠা করতে সহায়তা করে। এর ফলে আন্দোলনকারীরা বিভ্রান্ত হয়ে যায় এবং লক্ষ্য থেকে সরে যেতে শুরু করে। এই শক্তিরা, যারা শুরুতে জনগণের ক্ষোভের কারণ ছিল, আবার জনগণের সামনে আশ্বাস দেয় যে, তারা গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনবে, কিন্তু ধর্মীয় বা ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠার কোনো পরিকল্পনা তারা করে না।

    এই পরিস্থিতিতে, পশ্চিমারা মূলত তাদের আগের রাজনৈতিক এজেন্টদের আবার সক্রিয় করে, যাতে তারা আন্দোলনের ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং নিজেরা লাভবান হতে পারে। এটি মূলত একটি পুনরায় ‘কন্ট্রোল’ করার কৌশল, যেখানে জনগণের মনে একটি সাময়িক শান্তির স্রোত সৃষ্টি করা হয়, কিন্তু এতে কোনো প্রকৃত পরিবর্তন আসছে না। বাংলাদেশে এই পদ্ধতি কার্যকর হওয়া মানে হলো, যে আন্দোলন বা বিপ্লব শুরু হয়েছিল, তা শেষ পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণাধীন হয়ে পশ্চিমাদের পক্ষে যায়, আর জনগণ অবশেষে বুঝতে পারে যে কোনো মূল পরিবর্তন আসেনি।

    শায়খ খালিদ উমর বাতারফি (রাহিমাহুল্লাহ) যখন আরব বসন্তের প্রসঙ্গে এই বিষয়গুলি তুলে ধরেছেন, তখন তার বক্তব্য শুধু আরব বা মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতির জন্য সীমাবদ্ধ ছিল না; তার কথাগুলো এমন এক বিশ্লেষণ যা বাস্তবিকভাবে বর্তমান বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির সাথেও গভীরভাবে সম্পর্কিত। এটি প্রমাণ করে যে, শায়খের বাণী শুধুমাত্র ঐতিহাসিক বা আঞ্চলিক প্রেক্ষাপটে নয়, বরং সর্বাত্মকভাবে সামগ্রিকভাবে মুসলিম বিশ্বের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষত, বাংলাদেশের মতো দেশের রাজনৈতিক বাস্তবতায়, যেখানে রাজনৈতিক সংকট এবং জনগণের ক্ষোভের মাঝে এক বিভ্রান্তিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে, শায়খের কথাগুলো আরও বেশি প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠে।

    যদি আমরা ইসলামী শাসনব্যবস্থার দিক থেকে বাদ দিয়ে একপেশে দুনিয়াবী দৃষ্টিভঙ্গি থেকেও দেখি, তবুও মুজাহিদ শায়খদের কথাগুলো থেকে শিক্ষা নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। তাদের বিশ্লেষণ ও দৃষ্টিভঙ্গি যা আজকে আমরা শুনতে পাচ্ছি, তা অনেকাংশে বাস্তবসম্মত এবং যুক্তিসঙ্গত। তারা এমন সময়ের মধ্যে নিজেদের বক্তব্য তুলে ধরেছেন, যখন পৃথিবী জুড়ে এক ধরনের রাজনৈতিক অস্থিরতা বিরাজ করছে, এবং এর ফলে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এক ধরনের দ্বন্দ্ব ও বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। এই অবস্থায় মুজাহিদ শায়েখরা যে কৌশল ও দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করছেন, তা শুধুমাত্র ইসলামের পক্ষ থেকে নয়, বরং একটি যুক্তিসঙ্গত, বাস্তবিক দৃষ্টিকোণ থেকেও গুরুত্ব বহন করে।

    বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা ও রাজনৈতিক দিক থেকে তাদের কথাগুলো কেবল একটি ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ নয়, বরং একটি মৌলিক সামাজিক ও রাজনৈতিক রূপান্তরের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে, যা দেশটির সামগ্রিক সমৃদ্ধি এবং শান্তির জন্য জরুরি। তাই, আমাদের উচিত এই মুহূর্তে মুজাহিদ সাহেবদের কথা শোনা এবং তাদের পরামর্শ গ্রহণ করা, কারণ তারা যে গভীর বিশ্লেষণ দিয়ে প্রস্তাব করেছেন তা বর্তমান বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট এবং ভবিষ্যৎ রূপরেখা সম্পর্কে অনেক দিক থেকে আলোকপাত করে।

    فَاَعۡرِضۡ عَنۡهُمۡ وَ انۡتَظِرۡ اِنَّهُمۡ مُّنۡتَظِرُوۡنَ

  • #2
    আমাদের ভাইদের প্রশিক্ষণের অনেক অভাব। এখনে প্রস্তুতি গ্রহণ করুন।

    Comment


    • #3
      আমাদের উচিত এই মুহূর্তে মুজাহিদ সাহেবদের কথা শোনা এবং তাদের পরামর্শ গ্রহণ করা

      জাযাকাল্লাহ ভাই!
      সুন্দর বিশ্লেষণ!

      আল্লাহ তাআলা শায়েখকে জান্নাতুল ফিরদাউস নসিব করুন।
      তার লেখনী ও বক্তব্যগুলো উম্মাহর মাঝে ছড়িয়ে দিন!
      আমীন

      Comment


      • #4
        ইসলামী বিপ্লবকে সমাহিতকরণ - শায়খ খালিদ উমর বাতারফি (রাহিমাহুল্লাহ) বয়ানের আলোকে।
        প্রিয় ভাই, সেই বয়ানের লিংক দিলে উপকৃত হতে পারতাম....জাযাকাল্লাহু খাইরান
        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

        Comment


        • #5
          আবু যুবাইর ভাই,
          আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ,

          এই আলোচনাটা 'গৌরবের উত্তরাধিকারী - (২য় পর্ব) থেকে নেওয়া হয়েছে।
          গৌরবের উত্তরাধিকারী - ১ম ও ২য় পর্বের লিংক এখানে দেওয়া হলো-
          https://dawahilallah.com/forum/%E0%A...A6%BF%E0%A6%A4
          Last edited by Munshi Abdur Rahman; 4 days ago.
          فَاَعۡرِضۡ عَنۡهُمۡ وَ انۡتَظِرۡ اِنَّهُمۡ مُّنۡتَظِرُوۡنَ

          Comment


          • #6
            হে আমাদের রব, মুজাহিদ ভাইদের পথ ও মতের সাথে সর্বদা জুড়ে থাকার তাওফীক দান করুন -আমীন

            Comment


            • #7
              আল্লাহ তায়ালা আমাদের মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের কাফেরদের এই হীন চক্রান্ত অতিদ্রুত বুঝার তাওফিক দান করুন আমীন।

              Comment

              Working...
              X