Announcement

Collapse
No announcement yet.

প্রকৃতির স্বাভাবিক নীতি যা মুমিন ও কাফের- উভয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য (পর্ব-২)

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • প্রকৃতির স্বাভাবিক নীতি যা মুমিন ও কাফের- উভয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য (পর্ব-২)

    কেউ কেউ মনে করে নববী তরিকায় রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য কোনো রহস্যময় বিশেষ ক্রমধারা ও মূলনীতি আছে, যা নাকি সাধারণ মানুষের, সাধারণ সমাজের ও রাষ্ট্রের স্বাভাবিক নিয়ম-কানুন থেকে আলাদা। তারা ভাবছে, মুসলিমদের জন্য রাষ্ট্র গড়ার এমন কোনো গোপনীয় পদ্ধতি আছে যা অন্য কারো জন্য প্রযোজ্য নয়। অথচ যাদের অন্তত ন্যূনতম বোধ-বুদ্ধি আছে, তারা জানে—যুগে যুগে মানুষ রাষ্ট্র গঠনের জন্য যে বিশ্বজনীন প্রক্রিয়া অনুসরণ করেছে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পদ্ধতি তার থেকে বিন্দুমাত্র আলাদা নয়। মৌলিক কাঠামো একই, পথও একই। কারণ রাষ্ট্র কোনো আকাশ থেকে পড়া অলৌকিক বস্তু নয়; রাষ্ট্র একটি কঠিন, স্পষ্ট, জাগতিক এবং বিশ্বজনীন বাস্তবতা। সব যুগে সব মানুষের কাছে রাষ্ট্রের অর্থ ছিল শাসনব্যবস্থা, নিরাপত্তা, ন্যায়বিচার এবং সংগঠিত সমাজ। রাষ্ট্রের প্রকৃতি সর্বজনীন—ধর্ম, বর্ণ, ভাষা, জাতির ভেদাভেদ ছাড়াই।

    যেখানে পার্থক্য সৃষ্টি হয়, তা রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ মূল্যবোধ ও আদর্শে। যে রাষ্ট্র ইসলাম ও ইসলামী মূল্যবোধ দিয়ে পরিচালিত হয়, তা ইসলামী রাষ্ট্র; যে রাষ্ট্র সমাজতান্ত্রিক মূল্যবোধ নিয়ে চলে, তা সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র; গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে পরিচালিত হলে তা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। রাষ্ট্রের অস্তিত্ব একটি কঠিন বাস্তবতা, যা কারো ইচ্ছা-অনিচ্ছার উপর নির্ভর করে না, যা সুন্নাহ এবং আল-ক্বাদারিয়াহর অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। রাষ্ট্রের ভেতরে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মানুষের অস্তিত্ব স্বীকৃত, কিন্তু মূল পার্থক্য হয় রাষ্ট্রকে চালিত করা আদর্শ ও নীতিতে। সেখানেই নির্ধারিত হয় একটি রাষ্ট্রের পরিচয় এবং তার লক্ষ্য।

    রাষ্ট্র পঠনসহ নানা ক্ষেত্রে কাফেরদের লক্ষ্যগুলোর মধ্যে এমন কিছু লক্ষ্য রয়েছে, যা আমাদের শরীয়তে অনুমোদিত, আবার রয়েছে এমন কিছু লক্ষ্যও, যা আমাদের শরীয়তের সাথে স্পষ্ট বিরোধপূর্ণ। যেমন, তাদের একটি লক্ষ্য হলো রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা, তবে সেই রাষ্ট্রে অধিকার, আধিপত্য ও ক্ষমতা একটি নির্দিষ্ট শ্রেণীর হাতে কুক্ষিগত রাখাই তাদের মূল লক্ষ্য। পক্ষান্তরে, ইসলামী রাষ্ট্রে সমস্ত মুসলিম সমানাধিকারভুক্ত, আর অন্য ধর্মাবলম্বী মানুষের অধিকারও শরীয়তের ছায়ায় নিরাপদ ও সংরক্ষিত।

    রাষ্ট্র গঠনের জন্য আয়ত্তাধীন জাগতিক উপকরণগুলোর মধ্যে শরীয়ত যেগুলো অনুমোদন করে, সেগুলোই লক্ষ্য অর্জনের সবচেয়ে কার্যকর এবং বৈধ পদ্ধতি। কাফেররাও বাস্তবতার মাটিতে দাঁড়িয়ে, শরীয়তসঙ্গত জাগতিক উপকরণগুলো ব্যবহার করে তাদের লক্ষ্যপূরণে এগিয়ে চলে, যদিও তাদের উদ্দেশ্য ও আদর্শ সম্পূর্ণ ভিন্ন। কিন্তু মুসলমানদের জন্য রাষ্ট্র কেবল একটি শাসনযন্ত্র বা জাগতিক অর্জনের মাধ্যম নয়; এটি একটি আদর্শিক ও ঈমানি দায়িত্ব, যার মূলে আছে পরকালীন প্রতিদান ও আল্লাহর সন্তুষ্টির প্রত্যাশা।

    তাই মুসলিমরা আদর্শ বিকিয়ে দিয়ে "কিছু না পাওয়ার চেয়ে অল্প কিছু পাওয়া উত্তম"—এই নীতিতে বিশ্বাসী নয়। আমরা সাময়িক লাভের জন্য চিরন্তন মূল্যের সঙ্গে বেইমানি করি না। আমাদের কাছে আদর্শ অগ্রগণ্য, বিশ্বাস সর্বোচ্চ, এবং জাগতিক লাভ কেবল তখনই গ্রহণযোগ্য, যখন তা আদর্শের ছায়াতলে প্রতিষ্ঠিত।

    আমরা যে শরীয় লক্ষ্য অর্জনের জন্য চেষ্টা করছি, সে দিকে স্পষ্ট দৃষ্টি রেখে, যতটুকু প্রয়োজন ততটুকুই জাগতিক উপকরণ গ্রহণ করব—তাতে বাড়াবাড়ি চলবে না, আবার ছাড়াছাড়ি করারও সুযোগ নেই। দুনিয়াবি উপকরণ আমাদের লক্ষ্য নয়, বরং লক্ষ্য অর্জনের উপযোগী মাত্র। এই পথে যারা চলছেন, বিপ্লবের ধ্বজা যারা বহন করছেন, তাদের জন্য কৌশল জানা একান্ত অপরিহার্য। যুদ্ধ যদি বাস্তব হয়, তবে যুদ্ধবিদ্যার চর্চাও বাস্তব হতে হবে। সুতরাং কাফের লেখকদের বিপ্লব ও যুদ্ধ কৌশল সম্পর্কিত বই-পুস্তক পাঠ করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতা ও দূরদর্শিতার সঙ্গে।

    এটা মাথায় রাখতে হবে—তাদের বইগুলোতে এমন সব কৌশল ও বিশ্লেষণ থাকে, যেগুলোর দ্বারা আমাদের শরীয় লক্ষ্য অর্জনের পন্থায় উপকারি কিছু মিল পাওয়া যেতে পারে। কিন্তু একইসাথে, এসব কৌশলের মধ্যে এমনও অনেক কিছু থাকে, যেগুলো ভ্রান্ত, ভিন্নমুখী এবং ইসলামী আদর্শের বিরুদ্ধে স্পষ্টভাবে সাংঘর্ষিক। এখানেই আমাদের লেখকদের উপর একটি গুরু দায়িত্ব এসে পড়ে। তৌহিদের অনুসারী চিন্তাবিদদের কর্তব্য হচ্ছে—এমন সব লেখা চিহ্নিত করা, কাফের লেখকদের গ্রন্থ থেকে বিশ্লেষণমূলক অংশসমূহকে ছেঁকে নেওয়া, শরীয়তবিরোধী উপাদান বর্জন করা এবং সুস্পষ্টভাবে ব্যাখ্যার মাধ্যমে উম্মতের সামনে তা উপস্থাপন করা।

    সতর্ক না থাকলে এই চর্চা বিপদে রূপ নিতে পারে। বিশেষ করে বর্তমান সময়ে গণতান্ত্রিক সংশোধনবাদী দলের ছদ্মবেশে ইসলামের ব্যাখ্যা যারা নিজেদের রাজনৈতিক ফায়দার জন্য বিকৃত করে তুলছে—তাদের ব্যাপারে এক মুহূর্তের জন্যও অসতর্ক থাকা যাবে না। তারা কুরআন-সুন্নাহ এবং নবীজির সিরাহ থেকে মনগড়া ব্যাখ্যা এনে আদর্শহীনতার নিকৃষ্ট উদাহরণ সামনে নিয়ে আসে। এই প্রবণতা বিপ্লবী আন্দোলনের বুদ্ধিভিত্তিক কাঠামোকে ভেতর থেকে খোঁচা দিয়ে দুর্বল করে দেয়, লক্ষ্যচ্যুত করে দেয়, এবং শেষপর্যন্ত ধ্বংসের দিকে নিয়ে যায়।

    প্রবন্ধের শুরুতেই আমরা দুটি দলের আলোচনা করেছিলাম—এক দল সংশোধনবাদের মোহে আটকে আছে, আরেক দল বিপ্লবী পথে এগোতে চায়। তবে আজকের সময়ে আরেকটি ধারা গঠিত হয়েছে, যারা মনে করে শুধু সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ইসলামী বিজয় সম্ভব। তারা মনে করে, রাষ্ট্র যদি দখলে আসে, তাহলেই দ্বীনের বিজয় হয়ে যাবে। কিন্তু এটা বাস্তবতা নয়—এটা কাঁচা আবেগ।

    প্রকৃতির নিয়মে, কখনো কখনো সামরিক পথ ধরে কিছুটা সফলতা আসতে পারে, তবে তা সর্বাংশে নয়—আংশিক, খণ্ডিত, এবং ভঙ্গুর। কারণ, বিপ্লব যদি ত্রুটিপূর্ণ চিন্তা, ভুল কৌশল, এবং সঙ্কীর্ণ উদ্দেশ্যের উপর গড়ে ওঠে, তাহলে তার ফলাফলও হবে বিকৃত ও অস্থায়ী। ইসলামী রাষ্ট্র গড়ার জন্য শুধু অস্ত্রধারণই যথেষ্ট নয়; চাই আদর্শিক ভিত্তি, সঠিক নেতৃত্ব, ও পরিশুদ্ধ উম্মাহ।

    হ্যাঁ, সামরিক অভ্যুত্থান কখনো কখনো মূল আন্দোলনের সহায়ক হতে পারে। কিন্তু এটি কখনো মূল পদ্ধতি হতে পারে না, হবে না। ইতিহাস আমাদের সামনে রেখেছে একটি দৃষ্টান্ত—রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর যুগে ইয়ামান অঞ্চলে মিথ্যা নবুয়তের দাবিদার আসওয়াদ আল আনসিকে ফাইরুজ দাইলামী (রাদি.) কর্তৃক হত্যা করা হয়েছিল। ঘটনাটি ছিল এক ধরনের সামরিক অভিযান, এক ধরনের টার্গেটেড অভ্যুত্থান। কিন্তু এটা ছিল উম্মাহর সম্মিলিত পথচলার একটি সাময়িক প্রতিরোধ—not the foundation of a state, not the origin of a movement.

    তাই অভ্যুত্থান যদি হয়, তবে সেটি হতে পারে একটি গৌণ সহায়ক, কিন্তু সেটা কখনো ইসলামী রাষ্ট্রের মূল ভিত্তি হতে পারে না। যাদের হাতে ক্ষমতা আসে, তাদের দ্বারা কখনো রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা পেয়েও যেতে পারে, কিন্তু সেই রাষ্ট্র ইসলামী আদর্শে পূর্ণাঙ্গ রূপ পাবে—এটা ভাবাটা এক রকম রূপকথা। ক্ষমতা দখল করা যতটা সহজ, তাকে ইসলামী আদর্শে পরিণত করা ততটাই কঠিন—

    বাস্তবতা হলো, যে কোনো আন্দোলন যখন একটি জাতিকে বদলাতে চায়, রাষ্ট্র গঠন করতে চায়, তখন তার সূচনা হয় কিছু নির্দিষ্ট ও প্রভাবশালী প্রতিষ্ঠান থেকে—রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, এবং সামাজিক ভিত্তি থেকেই। এই প্রতিষ্ঠানগুলো শরীয়তের সেইসব নির্দেশনার অন্তর্ভুক্ত, যেগুলো কেবল রূপরেখা নয়, বরং বাস্তবায়নের দাবি রাখে। তবে দুর্ভাগ্যজনকভাবে, অনেকে এই প্রতিষ্ঠান নির্মাণে নামেন শরীয়তের আদর্শিক মেজাজ ছাড়াই—তারা জিহাদের মতো শরীয়তের অকাট্য বিধান এড়িয়ে গিয়ে কেবল প্রতিষ্ঠানের খোলস গড়ে তোলাকে ‘ইসলামী কাজ’ বলে চালাতে চান।

    এদের অবস্থান এমন—তারা আদর্শের কিছু ছাড় দিয়ে, জিহাদকে কৌশলের বাইরে রেখে, ‘সমাজ পরিবর্তনের’ নামে এমন সব সংগঠন বা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে, যেগুলো দেখলে মনে হয়, এগুলো স্রেফ উন্নয়নমূলক কাজ করে। শক্তির নীতিকে অবহেলা করা, কর্তৃত্ব অর্জনের প্রকৃত পথ থেকে সরে আসা, এবং লক্ষ্যহীনভাবে শুধুমাত্র ‘সেবামূলক’ কাঠামো দাঁড় করানো—এই সব মিলিয়ে ইসলামী আন্দোলনকে এমন একটা অবস্থানে এনে দাঁড় করানো হয়েছে, যেখানে সেটা আর কুফফারদের তৈরি সেকুলার এনজিওগুলো থেকে স্পষ্টভাবে আলাদা হয় না।

    ভুলে গেলে চলবে না—ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পথ হচ্ছে আদর্শ, শক্তি, এবং কর্তৃত্ব অর্জনের একটি সমন্বিত কাঠামো। কেবল সমাজসেবা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা দাতব্য সংস্থা তৈরি করে আদর্শিক লড়াই থেকে ছুটি নেওয়া যায় না। এমন ‘ইসলামী এনজিও’ গুলো আদতে ইসলামের নামে নিরপেক্ষতার খেল খেলে। অথচ শরীয়তের দাবি, পরিবর্তন যেন হয় তৌহিদি দৃষ্টিভঙ্গিতে, জিহাদি প্রত্যয়ে, এবং এমন ক্ষমতার লক্ষ্য নিয়ে যা সত্য ও মিথ্যার মাঝে স্পষ্ট ফারাক তৈরি করতে পারে।

    সারকথা এই যে—এই দুনিয়া আল্লাহর বানানো, এবং তিনি এর মাঝে এমন কিছু স্বাভাবিক নিয়ম ও নীতি নির্ধারণ করেছেন, যেগুলো পাশ কাটানো যায় না, এড়িয়ে চলাও যায় না, আর বিরোধিতা তো দূরের কথা। এ নিয়মগুলো কারও আবেগ, ইচ্ছা, বা আত্মশুদ্ধির বাহানা দেখে পরিবর্তন হয় না। কেউ যদি এগুলোকে গুরুত্বহীন ভাবে, খেলাচ্ছলে নেয় কিংবা জিকির, ইবাদত আর বৈষ্ণবীয় আধ্যাত্মিকতার আবরণে এসব বাস্তবিক বিধানের উপেক্ষা করে, তবে তাকেও এই নিয়মের শাসন থেকে রেহাই দেয়া হয় না। বাস্তবতার এ মুখোমুখি দাঁড়ানোই হচ্ছে আল্লাহর পক্ষ থেকে বান্দাদের জন্য একটি চূড়ান্ত অনুগ্রহ—এটা শিক্ষা, এটা পরীক্ষা, আবার একই সাথে প্রতিদান লাভের পথও।

    সাহাবায়ে কেরাম রাদিয়াল্লাহু তা‘আলা আনহুম ছিলেন সেই শ্রেষ্ঠতম জামাত, যারা দ্বীনের গভীরতা আর দুনিয়ার বাস্তবতার মাঝে কোনো দ্বিধা রাখেননি। তারা ইবাদত করতেন চোখের পানি দিয়ে, আবার রাষ্ট্র পরিচালনা করতেন বুদ্ধি, শৃঙ্খলা আর কৌশলে। জাগতিক বিষয়ে তারা ছিলেন সুদক্ষ, আর দ্বীনের ব্যাখ্যা ও বাস্তবায়নে ছিলেন আপসহীন। এজন্যই আল্লাহ তাদেরকে শুধু আখিরাতের নয়, দুনিয়ার নেতৃত্বও দিয়েছিলেন। তারা বুঝে নিয়েছিলেন—কর্তৃত্ব পেতে হলে শুধু নফসের তাযকিয়াই নয়, বাস্তবতার কাঠামোয় দক্ষতা ও কৌশলের প্রয়োগও দরকার।

    আমরা আল্লাহর কাছে এই দোয়া করি—তিনি যেন আমাদের সেই পথে পরিচালিত করেন, যে পথে সাহাবায়ে কেরাম চলেছেন। যেন আমরা দীন ও দুনিয়ার ভারসাম্য বুঝে, শরীয়তের বাস্তব রূপরেখা অনুযায়ী, আদর্শ ও কর্তৃত্বের পথে এগিয়ে যেতে পারি। কারণ নেতৃত্ব শুধু তাকেই দেওয়া হয়, যে তার উপযুক্ত হয়।

    সমাপ্তি।




    প্রথম পর্ব:
    প্রকৃতির স্বাভাবিক নীতি যা মুমিন ও কাফের- উভয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য (পর্ব-১)

    https://dawahilallah.com/forum/%E0%A...6%AC-%E0%A7%A7


    Last edited by Munshi Abdur Rahman; 3 days ago.
    فَاَعۡرِضۡ عَنۡهُمۡ وَ انۡتَظِرۡ اِنَّهُمۡ مُّنۡتَظِرُوۡنَ

  • #2
    আসসালামুয়ালাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ।

    ভাই শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে যে পর্বটা শুরু করেছেন, সেটাও চালিয়ে যান।

    Comment

    Working...
    X