Announcement

Collapse
No announcement yet.

জিজ্ঞাসাবাদ কক্ষ: বাংলাদেশ প্রসঙ্গ

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • জিজ্ঞাসাবাদ কক্ষ: বাংলাদেশ প্রসঙ্গ

    আলহামদুলিল্লাহ। ইতিপূর্বে আমরা একজন দক্ষ পুলিশ কর্মকর্তার বই অনুবাদ করেছি। সত্যি বলতে, এই বিষয়ে একজন ব্যক্তির বয়ান যথেষ্ট নয়। ভিন্ন ভিন্ন ব্যক্তির ভিন্ন ভিন্ন উপস্থাপনা কৌশল থাকতে পারে। আসকারি সেকশনে তাই এই বিষয়ে অভিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞ পর্যায়ের প্রশিক্ষক থাকা ভাল। অতীতে আমরা হামদুল জাসুসিয়া (হুবহু নাম মনে নেই) শিরোনামে একটি ডকুমেন্টারি থেকে তানজিমের গোয়েন্দা বিভাগ সম্পর্কে জেনেছিলাম। সুতরাং এমন একজন প্রশিক্ষক যদি থাকে, তাহলে মন্দ হয় না। কারণ একজন মুজাহিদ ভাই নিয়মিত রিমান্ডে যান না। কিন্তু পুলিশ নিয়মিত অপরাধীদের জিজ্ঞাসাবাদ করে দক্ষতা লাভ করে।
    মুহাম্মাদ বিন কাসেম এবং উম্মে শারাবান তাহুরা ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে জুনের মধ্যবর্তী সময়ে ২৬ জন তদন্তকারী কর্মকর্তাদের সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে POLICE INTERROGATION OF CRIME SUSPECTS শিরোনামে একটি গবেষণা পত্র প্রকাশ করেন। তারা জানান যে, বাংলাদেশে কোন বিশেষ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় না। তবে pbi এর পদ্ধতি সবচেয়ে বিজ্ঞান ভিত্তিক মনে করা হয়। তারা ফ্লো চার্ট ব্যবহার করে, যা কিভাবে বিজ্ঞান ভিত্তিক হয় বোধগম্য নয়। তবে পিবিআই অফিসার জানান যে, তারা আসামির রক্তচাপ মাপেন, যা মিথ্যা বলছে কিনা বুঝতে সাহায্য করে(!!!), আর জবানবন্দী ভিডিও রেকর্ড করা হয়। ২০% অফিসার শারীরিক নির্যাতন করেন বলে জানান। ৬০ % অফিসার মিথ্যা মামলার ভয় দেখান। জিজ্ঞাসাবাদ পূর্ব তদন্তের পর কিছু প্রমাণ উপস্থিত করে চেপে ধরলে সহজে স্বীকারোক্তি পাওয়া যায়। কিন্তু এটা শুধু প্রথমবারের আসামীর ক্ষেত্রে, যারা পূর্বে একবার রিমান্ডে এসেছিল, তাদের স্বীকারোক্তি নেয়া মুশকিল। এই পর্যায়ে তারা নির্যাতন করেন।
    আধুনিক তদন্ত পদ্ধতির মধ্যে মোবাইলের call logs, CCTV footage, GPS tracking, fingerprints, and DNA ব্যবহার করা হয় । তবে প্রায়ই সিসিটিভি ফুটেজ অস্পষ্ট হয়। পাশাপাশি উল্লিখিত সকল প্রমাণাদি দিয়েই পুলিশকে পাল্টা ঘোল খাওয়ানো সম্ভব।
    উল্লেখ্য পিবিআই এর DNA, fingerprint, or handwriting expert নেই। তাই প্রথম দিনের রিমান্ডে এই জাতীয় প্রমাণ দিয়ে আপনাকে চেপে ধরতে চাইলে সে মিথ্যা বলছে নিশ্চিত থাকুন। পরবর্তীতে সে হয়তো অন্য ডিপার্টমেন্ট থেকে টেস্ট করিয়ে আনার সময় পাবে।
    বর্তমানে এসআই বা সাব ইন্সপেক্টররা বিজ্ঞানভিত্তিক জিজ্ঞাসাবাদের প্রশিক্ষণ পান। কিন্তু প্রশিক্ষণ কেন্দ্র সীমিত, তাই সবাইকে প্রশিক্ষণ দেয়া সম্ভব হয় না।
    বাংলাদেশের পুলিশকে ঘটনার আগে, ঘটনাকালে ও ঘটনার পরে ৩টি সেকশনে রিপোর্ট জমা দিতে হয়। অধমের ক্ষুদ্র জ্ঞানে এটা ফানেলিং জিজ্ঞাসাবাদ পদ্ধতির সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ ।
    বর্তমানে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এসআই (স্নাতক বা অনার্স পাস) কোন জঙ্গি হামলার তদন্তের জিজ্ঞাসাবাদের দায়িত্ব পাওয়ার কথা না। অন্তত আগামী ৫ বছর পর পেতে পারে। সমসাময়িক কর্মকর্তারা বৈদেশিক প্রশিক্ষণের পরামর্শ দিচ্ছেন। যেখান থেকেই প্রশিক্ষণ দেয়া হোক মেন্ডেজের নীতি ভিত্তিক পিস মডেল স্কলারলি একাডেমিয়া ছাড়া শিখতে পারবে না। যেটা শিখবে তা হল রিডের পদ্ধতি (১৯৬৪)।
    সার্বিক বিচারে আমরা আগে ফানেলিং পদ্ধতি এবং পরে রিডের পদ্ধতি নিয়ে জানবো।
    ফানেলিং প্রশ্নোত্তর
    প্রশ্নউত্তর শুরু হবে উন্মুক্ত প্রশ্ন দিয়ে। অর্থাৎ, এই প্রশ্নের জবাব হ্যাঁ/ না দিয়ে দেয়া যায় না। প্রশ্নোত্তর পর্ব শেষ হবে সুনির্দিষ্ট প্রশ্ন দিয়ে, যা অবশ্যই হ্যাঁ/না দ্বারা জবাব দিতে হয়। এটা কোন বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি না। এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়, কাউকে ফাসানোর জন্য। কিন্তু পুলিশ সহজে দায়মুক্ত হতে পারে বলে এই পদ্ধতি জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বহুল জনপ্রিয়।
    কৌশল:
    শান্ত থাকুন। অতিরিক্ত রক্ষণাত্মক বা আবেগের প্রকাশ করবেন না।
    প্রশ্ন মনোযোগ দিয়ে শুনুন। একটু ভেবে উত্তর দিতে পারেন, যদি সরাসরি অপরাধে সম্পৃক্ততা নিয়ে জিজ্ঞাসা করা না হয়। কাইনেসিক প্রশ্নোত্তর পর্ব ছাড়া অন্যান্য স্থানে চিন্তা ভাবনা করে উত্তর দিতে সমস্যা নেই। তবে শর্ত হল, প্রাথমিক পর্বে ধারণাতীত বা unpredictable হতে হবে। যেন আপনার স্বাভাবিক অবস্থা পুলিশ আন্দাজ করতে না পারে।
    উন্মুক্ত প্রশ্নের জবাব সংক্ষিপ্ততম হওয়া চাই। অতিরিক্ত তথ্য দেয়া যাবে না।
    পুলিশ আপনাকে অনুমান করতে বলবে। কিন্তু আন্দাজে কিছু বলা যাবে না। বলবেন, জানি না/মনে নেই/ হয়তো/ নিশ্চিত না। স্পর্শকাতর তথ্যের ব্যাপারেও একই জবাব দিবেন।
    প্রশ্নের পুনরাবৃত্তি করবে যেন আপনি নতুন কোন তথ্য দেন।
    প্রশ্নের জবাবে প্রশ্ন দেয়া যেতে পারে। কিন্তু সতর্কতার সাথে।
    উদাহরণ:
    পু: ঘটনার দিন সকাল থেকে কি কি করেছেন বলুন।
    উ: সত্য কথা বলুন। স্পর্শকাতর কিছু এড়িয়ে যান। যদি পুলিশ আরও স্পষ্ট জবাব চায়, বুঝবেন জবাবের দৈর্ঘ্য ফানেলের মত সরু হয়ে আসছে। পরবর্তী প্রশ্ন এমন হতে পারে-
    প্র: সেদিন রাত ১০টায় গুলিস্তানে ছিলেন? কেউ কেউ আপনাকে ঘাবড়ে দিতে আরও সরাসরি বলবে, আপনি তো রাত ১০টায় গুলিস্তানে ছিলেন।
    এটা একটা Loaded question. সে একই সাথে ২টা জিনিস জানতে চাচ্ছে। কোথায় ছিলেন, কখন ছিলেন; সময় ও স্থান। আপনি প্রশ্নের উত্তর অস্পষ্ট রাখবেন। তাহলে আপনাকে স্থানের জবাব দিতে হবে, সময়ের না।
    - আমি গুলিস্তানের কাছাকাছি কোথাও ছিলাম। জায়গাটা তো ছোট না।
    প্র: স্টেডিয়ামের কাছে ছিলে না?
    - বলতে পারলাম না। আমি জায়গাটা ভাল চিনি না।
    প্র: রাত ১০ টায় গিয়েছিলে তাই তো?
    - ঘড়ি দেখি নি। জানা নেই।
    প্র: অমুককে দেখেছিলি গুলিস্তানে?
    - এই নামে আমার পরিচিত কাউকে সেখানে দেখি নি।
    প্র: একে দেখেছিলি(লাশের ছবি দেখালে)?
    - নিশ্চিত না। কত লোক ছিল আশেপাশে সবার চেহারা কি মনে থাকে?
    অথবা, এক লোককে মনে হয় দেখেছিলাম বাইকে বসা। এর মত চেহারা।
    প্র: না। সে গাড়িতে ছিল। তোর বাইকের পাশের গাড়িতে বসে ছিল।
    - আমার তো বাইক নেই। আর আমি কোন গাড়ি দেখি নি। সাইডে একটা বাইক ছিল।
    প্র: ঐ #×#×# মিথ্যা বলিস কেন? আমাদের কাছে ভিডিও ফুটেজ আছে। তুই ওর গাড়ির পাশে বাইক থামাইছস। জ্যাম ছাড়ার সময় মাথায় গুলি করে বাইক নিয়ে পালাইছস।
    - আমাকে ফুটেজটা দেখানো যাবে। হয়তো আপনাদের বুঝতে ভুল হচ্ছে। (এর আরেকটা উত্তর আছে যা জিজ্ঞাসাবাদ কক্ষ পর্ব ২ তে আছে। আপনাকে বুঝতে হবে আপনি কতক্ষণ রিমান্ডে আছেন। যদি ১ ঘন্টা পরে এই প্রশ্ন করে তাহলে পর্ব ২ এর উত্তর ভাল হবে)
    অথবা, আমি তো বাসে জ্যামে আটকে ছিলাম। বাইক এলো কোথা থেকে? বরং যার ছবি দেখালেন সে বাইকে ছিল কিনা খোজ নিন।
    আশা করি, এই টপিক বুঝে গেছেন। প্রশ্নের জবাব আপনার পরিস্থিতি অনুযায়ী সাজিয়ে নিতে হবে।
    প্র: তুই কি দেখছিস সেটা বল।
    - রাস্তায় কোন কারনে অনেক জ্যাম ছিল। কি জন্য জানি না। রাস্তা ফাকা হলে বাস ছেড়েছে।
    : বাসের নাম কি?
    - জানি না। হেলপার ডেকে তুলেছে
    আরেকটা বিষয়, প্রশ্নোত্তরের সময় যেন আপনাকে একজন বুদ্ধিমান চৌকস ব্যক্তি মনে না হয়। স্বাভাবিক থাকুন।
    রিডের পদ্ধতি
    রিড ও ইনবাউ ১৯৬৪ সালে প্রথম এই কৌশল উদ্ভাবন করেন। তখন থেকেই এর ব্যাপক পরিমার্জন, চর্চা ও সংশোধন চলছে। আমরা ৩য় সংস্করণ দেখব যা রিড নিজে লিখেছেন।
    ১ম ধাপ: আসামিকে সরাসরি অপরাধ সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত বলা এবং সংক্ষিপ্ত বক্তৃতা দেয়। আসামির প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করে এবং অপরাধ স্বীকারের সুফল বর্ণনা করে
    ২য় ধাপ: প্রসঙ্গ গঠন- তোমার জায়গায় অন্য কেউ থাকলেও একই কাজ করত।
    এর চেয়ে জঘণ্য অপরাধ করেও আদালতে কত আসামি খালাস পেয়েছে!
    শুধু আদালতে বললেই হবে যে, তুমি মাতাল বা নেশাগ্রস্ত ছিলে। বুঝেশুনে এই কাজ কর নি।
    কিংবা অস্ত্র তো তোমার হাতে ছিল না। তোমার কিছু হবে না। সম্ভবত তোমাকে বেশি জটিল মামলায় ফাসানো হচ্ছে।
    কিংবা অপরাধীর প্রশংসা করা; তোষামোদ করা।
    প্রসঙ্গ গঠন করে ইমোশনাল ব্যক্তিকে ফাসানো যায়। শক্ত মনের হলে অন্য কৌশল-
    জিজ্ঞসাবাদের সময় ব্যক্তির কোন মিথ্যা তথ্য খুজে বের করা। সেটা নিয়ে খোচাখুচি করে কোন না কোনভাবে সে ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল বা ঘটনাচক্রে অপরাধে জড়িত ছিল বলে কথা পেচানো।
    তুমি তো পরিকল্পিতভাবে স্বেচ্ছায় কর নি। এটা দুর্ঘটনা ছিল। জ,ঙ্গিরা তোমাকে বাধ্য করেছে।
    উল্লেখ্য এই কৌশলে অনেক নিরপরাধ ব্যক্তিও ফেসেছে। সুতরাং রিডের পদ্ধতি আদিম হলেও হালকা করে দেখার সুযোগ নেই।
    - তোমার অপরাধ প্রমাণ হয়ে গেছে। আমরা শুধু তোমার পক্ষ থেকে কিছু বলার আছে কিনা সেটা জানতে এসেছি।
    ৩য় ধাপ: অস্বীকৃতি সামলানো
    আসামী কঠিনভাবে অস্বীকার করতে থাকলে পুলিশ তাকে কথা বলার সুযোগ দিবে না। তাকে কথার মাঝে থামিয়ে দিবে। এভাবে চলতে থাকলে, ইনবাউয়ের মতে নিরপরাধ ব্যক্তির বাচনভঙ্গি স্বত:স্ফূর্ত, স্পষ্ট ও বলিষ্ঠ থেকে যায়; কিন্তু অপরাধীর গলা রক্ষণাত্মক ও ইত:স্তত হয়ে আসে। নিরপরাধ ব্যক্তি মাঝে মাঝে চোখে চোখ রেখে সামনে ঝুকে বসে, যা একটা বলিষ্ঠ ভঙ্গি।
    এছাড়াও বন্ধু পুলিশ -খারাপ পুলিশ খেলা এই স্তরে হয়ে থাকে।
    ধাপ ৪: আপত্তি সামলানো
    রিডের ধারণা নিরপরাধ ব্যক্তি সাদামাটাভাবে অস্বীকার করে। কিন্তু অপরাধীরা আপত্তি তুলে।
    ধাপ ৫: নিষ্ক্রিয়তা দূর করা
    পুলিশ কথা বলতে বলতে আপনার কাছে এসে সামনে ঝুকে কাধে হাত রেখে নাম ধরে ডেকে কথা বলবে। এই পদ্ধতিতে অপরাধীরা অতিরিক্ত মনোযোগী হয়ে ওঠে।
    ধাপ৬: মনোযোগ লাভের পর পুলিশ আরও সক্রিয় হয়ে ওঠে। অপরাধীর ধর্ম ও আত্মমর্যাদাকে পুজি করে প্রশ্ন করা শুরু করে- ইসলাম কি এসব বলে! হিন্দুদের কি ইসলাম নিরাপত্তা দেয় না?
    যদি অপরাধী হয়,তাহলে সে কান্না করে দিবে বা শূণ্য চোখে নিষ্পলক তাকিয়ে থাকবে বা এক মুহূর্তের জন্য চুপ হয়ে যাবে।
    ৭ম ধাপ: উভয় সংকট
    এমনভাবে প্রশ্ন করা হয় যে, একটির উত্তর দিলে অপরটিকে সত্যায়ন করা হয়। এই পদ্ধতির জন্য রিড বেশ গর্বিত। কিন্তু এতে বোকা লোকেরা সহজে ফেসে যায়।
    ৮ম ধাপ: মৌখিকভাবে ব্যাখ্যা
    আগের ধাপে যখন আপনি যেকোন একটি অপরাধ স্বীকার করে নিলেন, এবার একজনকে স্বীকারোক্তি লেখার দায়িত্ব দিয়ে অফিসার বেরিয়ে যাবে।
    ৯ম ধাপ: লিখিত স্বাক্ষর
    এটা আজকাল নিতে হয় না। অডিও ভিডিও রেকর্ডিং থাকে। সাধারণত dgfi অডিও রেকর্ড নেয়, pbi ভিডিও করে।
    যাইহোক, চেষ্টা করুন নিরপরাধ ব্যক্তিদের লক্ষণ কপি করার, আর অপরাধীদের লক্ষণ বর্জন করার। সাধারণত আইন অনুযায়ী ৩ ঘণ্টা একটানা জবানবন্দী নেয়া যায়। কিন্তু চার দিন টানা ঘুমাতে না দিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের ইতিহাসও আছে। কিন্তু কখনও আশা হারাবেন না। সবর এই পর্বের সেরা বন্ধু।
    আল্লাহ আমাদের নিরাপদ রাখুন। - আমিন​

  • #2
    আল্লাহ আমাদের নিরাপদ রাখুন। যেন এমন পরিস্থিতিতেই কখনো পড়া না লাগে।

    জাযাকাল্লাহ খাইরান ভাই, আল্লাহ তাআলা আপনার ইলম ও হায়াতে বারাকাহ দান করুন, আমীন

    ফন্ট সাইজ আরেকটু বাড়িয়ে আর একটু প্যারা করে সাজিয়ে দিলে পড়তে সুবিধা হতো ভাই।
    বছর ফুরিয়ে যাবে এতো রিসোর্স আছে https://gazwah.net সাইটে

    Comment


    • #3
      মা-শা-আল্লাহ। বা-রাকাল্লাহ। আল্লাহ তাআলা আপনার লেখনীর মাধ্যমে উম্মাহকে বেশি বেশি উপকৃত হওয়ার তাওফিক দিন। পাশাপাশি উম্মাহর শত্রুদেরও ক্ষতিগ্রস্ত করুন।

      যেহেতু খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং সেন্সিটিভ টপিক এটি। তাই মুহতারাম Al Khattabi ভাইয়ের কাছে বিশেষ অনুরোধ! আরেকটু সহজ করে এবং গুছিয়ে লিখলে আমাদের জন্য আরো বেশি ফায়দাজনক হবে ইনশাআল্লাহ্।
      Last edited by Rakibul Hassan; 2 days ago.
      نحن الذين بايعوا محمدا ﷺ على الجهاد ما بقينا أبدا

      Comment

      Working...
      X