যেই ঈমানের দাওয়াহ’র কারণে স্বয়ং রাসূল (ﷺ) আর তাঁর সাহাবীদের উপর কাফির মুশরিকরা অকথ্য নির্যাতন চালিয়েছে, হত্যার ষড়যন্ত্র করেছে, যাদুকর-মিথ্যুক-ধোঁকাবাজ ইত্যাদি ট্যাগ লাগিয়েছে, (নাউজুবিল্লাহ) শেষ পর্যন্ত জন্মভূমি ত্যাগ করতে বাধ্য করেছে....
আপনিও সেই ঈমানের দাওয়াহ দিবেন, সেই দ্বীনের কথা বলবেন, সেই দ্বীন প্রতি_ষ্ঠার জন্য কাজ করবেন আর আপনাকে বর্তমানের কাফির তাগুতরা কিছু করবে না সেটা ভাবেন কি করে!?
কেননা আল্লাহ্ (ﷻ) বলেন,
❝বস্তুতঃ কাফিরগণই অত্যাচারী❞ [২ঃ২৫৪]
আরে আপনার দাওয়াহ্ কি রাসূল (ﷺ) এর থেকেও সুন্দর? আপনার এপ্রোচিং কি তার থেকেও ভাল? দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য আপনার কাজ কি তার থেকেও প্রোডাক্টিভ? আপনার কথাগুলো কি তার থেকেও উত্তম?? (আউযুবিল্লাহ)... কখনোই না।
তাহলে পৃথিবীর সবচেয়ে উত্তম ব্যাক্তিটাকে যদি এত এত অত্যাচারের সম্মুখীন হতে হয় একমাত্র ঈমানের দাওয়াহ দেয়ার জন্য! দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য! আপনি সেখানে কে!!?
আর এটা তো যুগ যুগ ধরে হয়েই আসছে... দ্বীন প্রতি_ষ্ঠার জন্য যারাই কাজ করেছে তাদেরকে অত্যাচার, নির্যাতন-নিপীড়ন, কারাবরণ করতে হয়েছে... জীবনও দিতে হয়েছে। কিন্তু তারপর আল্লাহ বিজয় দিয়েছেন আর তারা হয়ে গিয়েছে বিজয়ের অংশ - হয়েছে সম্মানিত, ইতিহাস তাদের স্মরণ করে।
অথচ যারা সেদিন ক্ষমতা দেখিয়ে অত্যাচার করেছে তাদের কথা কেও মনেও করে না, মনে করলেও লানত করে যায় এখনো।
যদি মনে করেন আপনার দাওয়াহ দেখে কাফির মুশরিকরা খুশি হয়ে যাবে, আপনাকে সাপোর্ট দিবে তাহলে সেটা ভুল!
আর যদি তা করে... অর্থাৎ যালিমরা আপনার উপর খুশি থাকে, আপ্নাকে সমাদর করে, তারা যদি আপনার প্রতি নারাজ না হয়... তাহলে বুঝে নিতে হবে এটা নবীওয়ালা দাওয়াহ্ না। এটা নববী মানহাজ না।
[সংগৃহীত]
আপনিও সেই ঈমানের দাওয়াহ দিবেন, সেই দ্বীনের কথা বলবেন, সেই দ্বীন প্রতি_ষ্ঠার জন্য কাজ করবেন আর আপনাকে বর্তমানের কাফির তাগুতরা কিছু করবে না সেটা ভাবেন কি করে!?
কেননা আল্লাহ্ (ﷻ) বলেন,
❝বস্তুতঃ কাফিরগণই অত্যাচারী❞ [২ঃ২৫৪]
আরে আপনার দাওয়াহ্ কি রাসূল (ﷺ) এর থেকেও সুন্দর? আপনার এপ্রোচিং কি তার থেকেও ভাল? দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য আপনার কাজ কি তার থেকেও প্রোডাক্টিভ? আপনার কথাগুলো কি তার থেকেও উত্তম?? (আউযুবিল্লাহ)... কখনোই না।
তাহলে পৃথিবীর সবচেয়ে উত্তম ব্যাক্তিটাকে যদি এত এত অত্যাচারের সম্মুখীন হতে হয় একমাত্র ঈমানের দাওয়াহ দেয়ার জন্য! দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য! আপনি সেখানে কে!!?
আর এটা তো যুগ যুগ ধরে হয়েই আসছে... দ্বীন প্রতি_ষ্ঠার জন্য যারাই কাজ করেছে তাদেরকে অত্যাচার, নির্যাতন-নিপীড়ন, কারাবরণ করতে হয়েছে... জীবনও দিতে হয়েছে। কিন্তু তারপর আল্লাহ বিজয় দিয়েছেন আর তারা হয়ে গিয়েছে বিজয়ের অংশ - হয়েছে সম্মানিত, ইতিহাস তাদের স্মরণ করে।
অথচ যারা সেদিন ক্ষমতা দেখিয়ে অত্যাচার করেছে তাদের কথা কেও মনেও করে না, মনে করলেও লানত করে যায় এখনো।
যদি মনে করেন আপনার দাওয়াহ দেখে কাফির মুশরিকরা খুশি হয়ে যাবে, আপনাকে সাপোর্ট দিবে তাহলে সেটা ভুল!
আর যদি তা করে... অর্থাৎ যালিমরা আপনার উপর খুশি থাকে, আপ্নাকে সমাদর করে, তারা যদি আপনার প্রতি নারাজ না হয়... তাহলে বুঝে নিতে হবে এটা নবীওয়ালা দাওয়াহ্ না। এটা নববী মানহাজ না।
[সংগৃহীত]