Announcement

Collapse
No announcement yet.

সমাজ বিপ্লবের ধোঁকা

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • সমাজ বিপ্লবের ধোঁকা

    যদি কেউ বলে তরবারি/বন্দুক ছাড়াই শরীয়াহ আসবে তাহলে জেনে রেখো তারা তোমাদের ধোকা (ধোঁকা) দিচ্ছে।

    যদি তরবারী ছাড়াই শরীয়াহ আসতো তাহলে আল্লাহর রাসূলের ﷺ ৯ টা তরবারি থাকতো না।

    তাহলে বদর, উহুদ, খন্দক, ইয়ারমুক, মালাজগির্ট, কুস্তুনতুনিয়া থাকতো না

    অস্ত্র ছাড়া বিল্পব (বিপ্লব) হয় না। ইনকিলাব রক্ত দিয়েই আসে । সমাজ বিল্পবের (বিপ্লব) নাম করে যদি আমাদের কোন ভাই বলে এটা দিয়ে শরীয়াহ কায়েম করতে পারবে তাহলে আমাদের সেই ভাইদের বলছি আপনারাও গনতান্ত্রিক (গণতান্ত্রিক) ইসলামপন্থীদের মতোই দিবাস্বপ্ন দেখছেন।

    নিশ্চয়ই জান্নাত রয়েছে তরবারীর ছায়াতলে

    - মুহাম্মাদ আজলান
    Last edited by Rakibul Hassan; 4 days ago.

  • #2
    মাশাআল্লাহ, সুন্দর বলেছেন ভাই

    Comment


    • #3
      নিশ্চয়ই জান্নাত রয়েছে তরবারীর ছায়াতলে...​
      ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

      Comment


      • #4
        "
        দাওয়াতী কাজ
        : আগ্রাসী ক্রুসেডারদের হুমকির বিষয়ে উম্মতকে সচেতন করে তোলা, তাওহীদের সঠিক ব্যাখ্যাতাদের নিকট পরিষ্কার করে দেয়া যে, বিধান প্রদান এবং সার্বভৌমত্ব কেবল একমাত্র আল্লাহরই অধিকারভুক্ত এবং ইসলামভিত্তিক ভ্রাতৃত্ববোধ ও সকল ভূমিসমূহের মুসলমানদের একতার উপর গুরুত্বারোপ করা। আল্লাহর ইচ্ছায় এটা হবে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পদ্ধতি অনুসারে খিলাফত প্রতিষ্ঠার পূর্বরঙ্গ। এ পর্যায়ে দাওয়াতী কর্মকান্ডের প্রধান কেন্দ্রবিন্দু অবশ্যই দুইটি ধাপে সম্পন্ন হবে:

        প্রথম ধাপ: অগ্রবর্তী মুজাহিদদেরকে শিক্ষিত ও উন্নত প্রশিক্ষণ দেয়া যারা ক্রুসেডার ও তাদের তাবেদারদের মোকাবেলার দায়িত্বভার বহন করছেন এবং আল্লাহর ইচ্ছায় খিলাফত প্রতিষ্ঠা হওয়া পর্যন্ত করবেন।

        দ্বিতীয় ধাপ: জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করা, তাদেরকে উৎসাহিত করা এবং তাদেরকে সংঘবদ্ধ করার জন্য কঠোর প্রচেষ্টা করা যেন তারা তাদের শাসকদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে ইসলামের পক্ষে যোগ দান করে এবং এর জন্য কাজ করে।

        ...
        ...




        ১। সাধারণ জনগণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টিতে মনযোগ দিন যাতে তাদের সক্রিয় ও সংঘবদ্ধ করে তোলা যায়। একইভাবে মুজাহিদ বাহিনীর মধ্যে আরো অধিক মাত্রার সচেতনতা ও বোধশক্তির উন্নয়নে অধিক মনোযোগ দিন যেন একটি সুসজ্জিত, সংঘবদ্ধ, আদর্শিক এবং সচেতন মুজাহিদ বাহিনী গঠন করা যায় যারা ইসলামী আকাঈদে দৃঢ় বিশ্বাসী, এর বিধানের প্রতি অটল এবং মুমিনদের প্রতি কোমল ও কাফেরদের প্রতি কঠোর। সেই সাথে যারা আলেম এবং বাগ্মীতার অধিকারী তারা যাতে মুজাহিদীনদের বিভিন্ন শ্রেণী থেকে সামনের কাতারে চলে

        আসেন তা সুনিশ্চিত করতে প্রচেষ্টা চালাতে হবে যাতে আমাদের বার্তা ও আদর্শ সুরক্ষিত হয় এবং মুসলমানদের মধ্যে জিহাদী দাওয়াতের প্রচারপ্রসার হয়।
        "
        - জিহাদের ব্যাপারে সাধারণ দিকনির্দেশনা। শাইখ আইমান আয যাওয়াহিরী।


        এখান থেকে আমরা জানতে পারি, আমাদের দাওয়াহের মধ্যে দুইটা উদ্দেশ্য থাকতে হবেঃ
        ১) সমাজের জনগণের মধ্যে মুরতাদ শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহের সূচনা ঘটানো এবং একে একটা বিপ্লবের দিকে নিয়ে যাওয়া।
        ২) একটা ভ্যানগার্ড ফোর্স তৈরী করা, যারা উপযুক্ত সময়ে জিহাদের সূচনা ঘটাবে। বিশেষ করে ঐ সময়ে যখন জনগণ আমেরিকাকেন্দ্রিক সরকারের মুখোমুখি হয়ে যাবে। তারা ভবিষ্যতে কুফফারদের মোকাবেলা করবে।
        (আমি যতটুকু বুঝতে পেরেছি)

        Comment

        Working...
        X